সাম্প্রদায়িক মোকাবিলায় বাঙালি সংস্কৃতি বাড়ানোর তাগিদ নানকের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, দেশের উন্নয়নের গতি অব্যাহত রাখতে গিয়ে আমরা যে রাজনৈতিক যুদ্ধে রয়েছি, এই যুদ্ধ অত্যন্ত কঠিন। এই যুদ্ধে জয়ী হতে হলে সমাজে যারা সাম্প্রদায়িক রাজনীতির পৃষ্ঠপোষক তাদের শিকড় শতভাগ গভীরে থাকলেও সেখানে থেকে উপড়ে ফেলে দিতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণা অনুযায়ী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে স্মার্ট নাগরিকের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানগুলোকেও স্মার্ট হতে হবে। সেক্ষেত্রে দেশের পৌরসভাগুলোকে টেকসই নগর উন্নয়নের মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশের প্রথম অংশীদার হওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (১২ জানুয়ারি) কক্সবাজারের একটি হোটেলে দেশের দুই শতাধিক মেয়রের অংশগ্রহণে মিউনিসিপ্যাল অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ম্যাব) সাধারণ সভা ও টেকসই নগরবিষয়ক সিম্পোজিয়ামে তিনি এসব কথা বলেন।

ম্যাবের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো. খালিদ হোসেন ইয়াদের সঞ্চালনায় সভার উদ্বোধন করেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম।

জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশকে এগিয়ে নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বারবার মৃত্যুর মুখে পড়তে হয়েছে। ২১ আগস্টে গ্রেনেড হামলাও তার ওপর করা হয়েছে। কিন্তু রাখে আল্লাহ মারে কে? ওই চক্রই বাংলাদেশকে জঙ্গিবাদরাষ্ট্র হিসেবে কায়েম করতে চায়। তাই মেয়ররা সমাজের নেতা হিসেবে তাদের এ ক্ষেত্রে গুরুদায়িত্ব রয়েছে। সমাজে এসব জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে মোকাবিলায় সোচ্চার হতে হবে মেয়রদের।

উপস্থিত মেয়র এবং কাউন্সিলরদের উদ্দেশে সাবেক এই প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ লড়াই যত কঠিনই হোক, লড়াইয়ে জিততে হলে সমাজে থাকা সাম্প্রদায়িক শক্তিকে মোকাবিলা করতে বাঙালি সংস্কৃতিকে আবার প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।

এ সময় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, স্বপ্নের সোনার বাংলা করতে হলে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার যে উন্নয়ন গড়ে তুলছে সেখানে মেয়র ও কাউন্সিলরদের ভূমিকা রয়েছে। সরকারের উন্নয়নে এই দ্বারা অব্যাহত রাখতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।

সভায় বাংলাদেশের ৩২৯টি পৌরসভার সার্বিক কর্মকাণ্ডকে আরও গতিশীল করতে ঠেকসই নগর উন্নয়ন পরিকল্পনা, নাগরিক সুযোগ-সুবিধা ও পৌরসভার বাজেট বৃদ্ধিসহ নানা বিষয়ের ওপর আলোকপাত করা হয়।

এ সময় ম্যাব উপদেষ্টা ও গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি আজমত উল্লাহ খান, ম্যাব সাধারণ সম্পাদক খালিদ হোসেন ইয়াদ, সিনিয়র সহসভাপতি ও কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মুজিবুর রহমান ও কক্সবাজার প্রেস ক্লাব সভাপতি আবু তাহের চৌধুরী বক্তব্য দেন।

   

চট্টগ্রাম কলেজ: আধিপত্য বিস্তার নিয়ে আবারও সংঘর্ষে জড়াল ছাত্রলীগ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আধিপত্য বিস্তার নিয়ে চট্টগ্রাম কলেজে আবারও সংঘর্ষে জড়িয়েছে ছাত্রলীগের দুই পক্ষ। এতে দুই পক্ষের অন্তত ৭জন আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (৯ মে) দুপুরে কলেজের কাঠালতলা এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। হামলার এক পর্যায়ে এক পক্ষ অপরপক্ষকে ধাওয়া দিয়ে ক্যাম্পাস থেকে বের করে দেয়।

আহতদের সবার নাম পরিচয় পাওয়া যায়নি। তাদের মধ্যে ইংরেজি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের জনি নামের একজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

ক্যাম্পাস সূত্র জানায়, কয়েক মাস ধরে কলেজে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে অস্থিরতা চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মাহমুদুল করিমও বেশ কিছুদিন ধরে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারছেন না। মাহমুদুল করিমের পক্ষের বেশিরভাগ নেতাকর্মী এখন সহসভাপতি মনিরুল ইসলাম মনিরকে সামনে রেখে রাজনীতি করছেন। তবে বিষয়টি সহজে মানতে পারেননি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সুভাষ মল্লিক সবুজ। তিনি মনিরকে সঙ্গে নিয়ে ক্যাম্পাসে রাজনীতি করতে আগ্রহী নন। ফলে দুই পক্ষের মধ্যে আধিপত্য ধরে রাখা নিয়ে দ্বন্দ্ব, মারামারি, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া লেগে আছে।

তবে জানতে চাইলে কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি মনিরুল ইসলাম মনির বলেছেন ভিন্ন কথা। তিনি বলেন, ‘স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তির সময় কাগজপত্র জমা দিতে শিক্ষার্থীদের খামের প্রয়োজন হয়। ২০ টাকার সেই খাম ১০০ টাকায় শিক্ষার্থীদের কিনতে বাধ্য করছেন সুভাষ মল্লিক ও তার অনুসারীরা। প্রতিবাদ করায় কয়েকজন সাধারণ শিক্ষার্থীকেও তারা মারধর করেছেন। আমরা বেশি দামে খাম বিক্রির কারণ জানতে চাওয়ায় তারা গায়ে পড়ে বারবার দ্বন্দ্বে জড়িয়েছে। তাদের হামলায় আমাদের কয়েকজন আহত হয়েছেন।

অন্যদিকে কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সুভাষ মল্লিক সবুজ বার্তা২৪.কমকে বলেন, কলেজের সভাপতি মাহমুদুল করিম দীর্ঘদিন ধরে ক্যাম্পাসে নেই। এখন হঠাৎ করে এসে মনিরুল ইসলাম মনির নামের একজন ভারপ্রাপ্ত সভাপতি দাবি করে তার সঙ্গে রাজনীতি করতে বলছেন। কিন্তু আমাকে তো ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি কিংবা চট্টগ্রাম মহানগর কমিটি এরকম কোনো নির্দেশনা দেয়নি। আমার পক্ষে তাই তাকে সঙ্গে নিয়ে কলেজে রাজনীতি করা সম্ভব না। সেজন্য বারবার এসে আমার কর্মীদের ওপর হামলা চালাচ্ছে।

মারামারির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম কলেজ পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক সারওয়ার আজম। তিনি বলেন, ছাত্রদের দুই পক্ষের মধ্যে ঝামেলা হয়েছিল। কলেজ কর্তৃপক্ষ দুই পক্ষকেই ক্যাম্পাস থেকে বের করে দিয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে।

;

বাংলাদেশ কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলছে: গয়েশ্বর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলছে বলে মন্তব্য করে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, গণতন্ত্র কখনো আসবে, কখনো যাবে। গণতন্ত্র চলে গেলে লড়াই করতে হবে। তাহলে গণতন্ত্র ফিরে আসবে। কিন্তু আগ্রাসন বিরোধী লড়াই করা কঠিন।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাজধানীর সেগুনবাগিচা ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটিতে গণঅধিকার পরিষদ আয়োজিত “গণতন্ত্র, স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, অখণ্ডতা ও জাতীয় মর্যাদার প্রতি ভিনদেশী আগ্রাসন” শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আওয়ামী লীগ জনগণ নয়, পাশ্ববর্তী দেশকে খুশি করতে রাজনীতি করে। ভারত এই সরকারকে টিকিয়ে রাখতে পারবে না। আওয়ামী লীগ সরকারই ভারতের সবচেয়ে নিকৃষ্ট পণ্য। এই সরকারকে বয়কট করা অত্যন্ত জরুরি। আমাদের বিদেশী পণ্য বর্জন করা উচিত।

গণতন্ত্র রক্ষার লড়াইয়ের চেয়ে আগ্রাসন বিরোধী লড়াই কঠিন উল্লেখ করে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, এই সরকারকে বয়কট করা অত্যন্ত জরুরি। বাংলাদেশ কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলছে। ১৯৭১ সালে স্বাধীন হলেও দেশের জনগণ এখনো স্বাধীন নয়।

তিনি বলেন, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদরা ভালো বলতে পারবেন বর্তমানের অর্থনৈতিক অবস্থা এবং ব্যাংকের যে করুন চিত্র কিছুদিন পরে কর্মীদের বেতন দেয়ার টাকা থাকবে না। চেয়ার-টেবল বিক্রি করে তাদেরকে বেতন দিতে হবে। সুতরাং এই ব্যাংক পাড়া যেখানে মানুষের টাকা জমা থাকে সেই ব্যাংক পাড়ার অবস্থা যদি এমন হয়। বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে কি হাসিনা যাবে না? যাবে, যেতেই হবে। ভারত তাকে রাখতে পারবে না।

অনুষ্ঠানের প্রধান বক্তা অর্থনীতিবিদ ড. রেজা কিবরিয়া বলেন, আমরা নির্বাচনের আগে শুনেছি আমেরিকা কঠিন পদক্ষেপ নিবে। দেশে আবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে। কিন্তু আমি বলি কেউ আপনার দেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে দিবে না। আপনাদের নিজেদের দেশে নিজেদেরকে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে। আমাদের দেশে আমরা ভারতের অনুমতি নিয়ে ক্ষমতায় যাবো না। আমরা জনগণের অনুমতি নিয়ে ক্ষমতায় যাবো।

তিনি বলেন, আমাদের এখন এই সরকারের পতনের পথ কি হবে সেটা বলতে পারি না। তবে এটা বলতে পারি যে দেশে ৯০ শতাংশ মানুষ এই সরকারের পতন চায়। যে দেশে ৯০ শতাংশ মানুষ এই সরকারকে চায় না, সে দেশে একদিন না একদিন এই সরকারের পতন হবে এবং স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি ক্ষমতায় আসবে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গণঅধিকার পরিষদের আহবায়ক কর্নেল অবঃ মিয়া মশিউজ্জামান। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন জমায়াতে ইসলামি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২ দলীয় জোট, এবি পার্টির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ।

;

যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল বিষয়ক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অ্যান মেরি ট্রেভেলিয়ান বৈঠক করেছেন। বৈঠকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল অংশ নেন।

ঢাকায় যুক্তরাজ্য হাইকমিশনারের বাসভবনে বুধবার (৮ মে) বিকেল সোয়া তিনটা থেকে শুরু হয়ে পৌনে পাঁচটা পর্যন্ত বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, গতকাল বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল অ্যান-মেরি ট্রেভেলিয়ানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার সারাহ ক্যাথেরিন কুকও অংশ নেয়।

বিএনপির নেতাদের মধ্যে বৈঠকে অংশ নেন সাংগঠনিক সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক কমিটি সদস্য শামা ওবায়েদ এবং বিএনপি মানবাধিকার সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক কমিটির সদস্য আসাদুজ্জামান আসাদ।

;

সমাবেশের অনুমতি নিতে ডিএমপিতে বিএনপির প্রতিনিধি দল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

সমাবেশের অনুমতি নিতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কার্যালয়ে ডিএমপি কমিশনারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) বেলা ১১টার দিকে বিএনপির পক্ষে ডিএমপিতে প্রবেশ করেন তারা। তিন সদস্যের ওই প্রতিনিধি দলে ছিলেন- বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম এবং সদস্যসচিব রফিকুল আলম মজনু।

প্রায় পৌনে একঘণ্টা পর বাইরে বেরিয়ে এসে শুক্রবারের (১০ মে) সমাবেশের ব্যাপারে পুলিশের মনোভাব পজিটিভ বলে জানান ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম। তিনি বলেন, আমরা আগেই এই সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছিলাম। তবে তাপপ্রবাহের কারণে সেটি পিছিয়ে আগামীকাল ১০ মে করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসাসহ নিঃশর্ত মুক্তি, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক নবী উল্লাহ নবীসহ নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে এ সমাবেশ ও মিছিল করা হবে।

তিনি বলেন, পুলিশের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি। তারা বলেছেন, বিকেলের মধ্যে সিদ্ধান্ত জানাবেন। যেহেতু শুক্রবার ট্রাফিক সংক্রান্ত কোনো ইস্যু নেই, তাই আমরা প্রত্যাশা করছি তাদের সহযোগিতা পাব।

;