বিডিআর বিদ্রোহের ষড়যন্ত্রে বিএনপি যুক্ত ছিল : তথ্যমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, 'বিএনপি মহাসচিব ঠিকই বলেছেন যে বিডিআর বিদ্রোহ ছিল দেশের বিরুদ্ধে একটি গভীর ষড়যন্ত্র। এবং সেই ষড়যন্ত্রের সাথে বিএনপির তৎকালীন চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান ও বিএনপি যুক্ত ছিল বললে তার কথাটি সম্পূর্ণ হতো।'

শনিবার বিকেলে রাজধানীর মতিঝিলে সাদেক হোসেন খোকা কমিউনিটি সেন্টারে রাঙ্গুনিয়া সমিতির মেজবান-মিলন মেলায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা শেষে সাংবাদিকরা বিডিআর বিদ্রোহের ১৪তম বর্ষে বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্য- 'বিডিআর বিদ্রোহ ছিল দেশের বিরুদ্ধে একটি গভীর ষড়যন্ত্র' এ নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি এ কথা বলেন।

ড. হাছান এ বিষয়ে আরো বলেন, 'আমি প্রশ্ন রাখতে চাই- বিডিআর বিদ্রোহের দিন ভোর রাতে কেন বেগম জিয়া তার বাড়ি ছেড়ে চলে গেলেন? এবং তখন তো আমরা ক্ষমতায়, আমরা জানি, সে দিন এবং তার আগের দিন বেগম জিয়া কতবার তারেক রহমানের সাথে ফোনে কথা বলেছেন। সে সব রেকর্ড আমাদের কাছে আছে।'

'গণতান্ত্রিকভাবে বিপুল গণরায় নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পর থেকেই বিএনপি দেশ এবং সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল এবং সেই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে বিডিআর বিদ্রোহ ঘটানো হয়েছিল', বলেন হাছান মাহমুদ। সেইসাথে তিনি বলেন, 'বিডিআর বিদ্রোহে নিহতদের অধিকাংশই আওয়ামী পরিবারের সদস্য।'

এ ঘটনার বিচারে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলা না হওয়ার কারণ জানতে চাইলে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, 'তাদের কার্যকলাপ ও ঘটনা পরম্পরায় তাদের নেপথ্য ভূমিকা স্পষ্ট হলেও প্রত্যেক্ষ প্রমাণের অভাবে মামলা হয়নি ঠিক যেমন বঙ্গবন্ধু হত্যার পটভূমি রচনাকারী অনেক ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধেও প্রত্যক্ষ প্রমাণের অভাবে এখনো মামলা করা যায়নি।'

'বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া জেলে থেকে রাজনীতি করতে পারবেন কি না' পুণরায় এ প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'বেগম জিয়া শাস্তিপ্রাপ্ত বন্দী হিসেবে রাজনীতি কর‍তে পারবেন না বিধায় বিএনপি তারেক রহমানকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বানিয়েছে। এবং সে জন্য তারা তাদের গঠনতন্ত্রের সাত নম্বর ধারা, যেখানে দুর্নীতির দায়ে কেউ শাস্তিপ্রাপ্ত হলে বিএনপির কমিটিতে থাকতে পারবে না বলা ছিল, সেই ধারা বাতিল করেছে।'

এর আগে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় রাঙ্গুনিয়ার সন্তান তথ্যমন্ত্রী হাছান তার উপজেলা সমিতির জনহিতকর কার্যক্রম অব্যাহত রাখার আহবান জানান। শিগগিরই ঢাকায় রাঙ্গুনিয়া সমিতির একটি স্থায়ী অফিস প্রতিষ্ঠায় সহায়তার প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।

রাঙ্গুনিয়া সমিতির সভাপতি ওবায়দুল কাদের এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সমিতির সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলম, চট্টগ্রাম সমিতি, ঢাকা'র সভাপতি জয়নাল আবেদীন জামাল, সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন হিরু, রাঙ্গুনিয়া সমিতির উপদেষ্টা গিয়াস উদ্দিন খান, আবু সালেহ প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।

   

ডোনাল্ড লু'কে নিয়ে আমরা উৎসাহিত নই: ফারুক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪. কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ডোনাল্ড লু'কে নিয়ে আমরা উৎসাহিত নই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও জাতীয় সংসদের সাবেক বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক।

মঙ্গলবার (১৪ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ঢাকাস্থ সেনবাগ জাতীয়তাবাদী ফোরামের উ‌দ্যোগে আমদানি করা খাদ্যপণ্য যথাযথ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার দাবিতে আয়োজিত এক অবস্থান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের উদ্দেশ্যে জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, কোথায় ‘লু’, কোথায় আপনি, কোথায় আমেরিকা এই বিষয়ে বিএনপির কোনো মাথাব্যথা নেই। বিএনপি জনগণের দল।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের মানুষের প্রতি ভালোবাসা, বাংলাদেশের গণতন্ত্রের প্রতি সমর্থন যেই দেশের নেতা দেখাবে তাকে আমরা অভিনন্দন জানাব। লু'কে নিয়ে এত উৎসাহিত আমরা নই, লু'কে নিয়ে উৎসাহিত আপনারা। ‘লু’ কী বার্তা নিয়ে আসছেন, সেটা আপনারা জানেন, আমাদের জানার কথা নয়। কারণ অবৈধভাবে ক্ষমতায় আপনারা বসে আছেন।

ঢাকাস্থ সেনবাগ জাতীয়তাবাদী ফোরামের সভাপতি এ বি এম ফারুকের সভাপতিত্বে অবস্থান কর্মসূচিতে সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হোসেন সেলিম। এসময় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির শিশুবিষয়ক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, ওলামা দলের সদস্য সচিব মাওলানা আবুল হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মাওলানা আলমগীর হোসেন, মৎস্যজীবী দলের নেতা ইসমাইল হোসেন সিরাজী প্রমুখ।

;

যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবু আহমেদ নাসীমের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবু আহমেদ নাসীমের মৃত্যু

যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবু আহমেদ নাসীমের মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য আবু আহমেদ নাসীম (পাভেল) চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকার একটি হাসপাতালে মারা গেছেন। তিনি ১২ দিন লাইফ সাপোর্টে ছিলেন। দীর্ঘদিন শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি।

মঙ্গলবার (১৪ মে) বিকাল ৩টায় এ তথ্য নিশ্চিত করেন তার শ্যালক শহীদুজ্জামান পলাশ। এর আগে দুপুর ২টার দিকে ঢাকার বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হসপিটালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬০ বছর।

স্বপরিবারে সাভারের মজিদপুর এলাকায় বসবাস করতেন তিনি। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ১ মেয়ে ও ১ ছেলেসহ বহু আত্মীয়-স্বজন রেখে যান। তার গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জ জেলায়।

পারিবারিক সূত্রে ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে জানা যায়, বেশ কয়েক দিন ধরেই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন আবু আহমেদ নাসীম। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে সর্বশেষ গত ২মে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেয়া হয়। এরপর থেকে লাইফ সাপোর্টেই ছিলেন তিনি। তিনি কিডনিসহ বিভিন্ন শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন।

আবু আহমেদ নাসীমের শ্যালক শহীদুজ্জামান পলাশ জানিয়েছেন, বনানী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হতে পারে। এছাড়া জানাজার জন্য তাকে সাভারে নিয়ে আসা হবে। পারিবারিকভাবে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়ে পরে জানানো হবে।

;

সরকার পরিবর্তন হলে চোখের জল ফেলার মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না: গয়েশ্বর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪. কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

যখন এ সরকারের পরিবর্তন ঘটবে তখন ১৫ আগস্টের মতো চোখের জল পড়ার মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।

মঙ্গলবার (১৪ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে ঢাকা-৭ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ পিন্টু'র নবম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

স্মরণ সভার আয়োজন করেছে সম্মিলিত যুব ফোরাম। সভায় গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘যেদিন শেখ মুজিবকে হত্যা করা হয়েছে; সেদিন আমি স্তম্ভিত হয়ে গেছি। ঐদিন আমি পুরো ঢাকা শহর ঘুরেছি। তখন মানুষের মধ্যে কোনো শোকের ছায়া এবং কান্না করতে দেখিনি। পুরো ঢাকা নিশ্চুপ হয়ে আছে। শেখ মুজিব মারা গিয়েছেন কিন্তু তার জন্য কান্না করার মতো লোক ছিল না। তার জানাজা পড়ানোর লোক পর্যন্ত ছিল না। আমার মনে হয়, যখন এসরকারের পরিবর্তন ঘটবে তখন ১৫ আগস্টের মতো চোখের জল ফেলার মানুষও খুঁজে পাওয়া যাবে না ।

স্মরণ সভায় নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ পিন্টু'র স্মৃতিচারণ করে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম বলেন, পিন্টু যদি জীবিত থাকতো তাহলে বৃহত্তর লালবাগে তার নেতৃত্বে বিশাল আন্দোলন গড়ে উঠতো। আজকে বিএনপির আন্দোলনে তার একটা বড় ভূমিকা থাকতো। তাই, আমাদেরকে সবসময় নাসির উদ্দিন পিন্টুকে স্মরণ করতে হবে।

যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সম্মিলিত যুব ফোরামের আহ্বায়ক অ্যাড. নাহিদুল ইসলাম নাহিদের সভাপতিত্বে স্মরণ সভায় বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, ওলামা দলের সভাপতি মাওলানা নাসির উদ্দীনসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

;

‘বর্তমান ব্যবস্থায় শতভাগ নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া সম্ভব নয়’



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বর্তমান ব্যবস্থায় শতভাগ নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মো. মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, তবে প্রয়াত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের দেয়া ফর্মুলা অনুযায়ী আনুপাতিক হারে নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হওয়া সম্ভব।

মঙ্গলবার (১৪ মে) জাপার বনানী কার্যালয়ে এক যোগদান অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। বিভিন্ন পেশাজীবীর নেতৃবৃন্দ শেখ রুনার নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর হাতে ফুল দিয়ে জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন।

তিনি বলেন, ভোট হবে দলীয় প্রতীকে। যে দল যতভাগ ভোট পাবে তারা শতকরা ততভাগ এমপি পাবে। বর্তমান নির্বাচনী ব্যবস্থায় জালভোট দেওয়া যায়, কারচুপি করা যায়। তাই আওয়ামী লীগ ও বিএনপি আনুপাতিক হারে নির্বাচন চায় না।

মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে ১২টি জাতীয় নির্বাচন নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে। যারা হেরে গেছে তারাই নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। যেমন ১৯৯১ সালের নির্বাচনে বিএনপি জয়ী হয়েছে, তখন আওয়ামী লীগ বলেছেন নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি। আবার ৯৬ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছে, তখন বিএনপি বলেছে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি।

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন দাবি করে তারা স্বাধীন। আসলে নির্বাচন কমিশনের প্রয়োজনীয় ক্ষমতা নেই। আইনে লেখা আছে নির্বাচনকালীন সময়ে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সকলে নির্বাচন কমিশনের কথা মানতে বাধ্য। কিন্তু নির্বাচন কমিশনের কথা না শুনলে কি হবে তা লেখা নেই। তাই নির্বাচন কমিশন কোন ব্যবস্থা নিতে পারে না। জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে বারবার বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশনকে ক্ষমতা দিতে হবে। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি ক্ষমতায় এসে স্থায়ীভাবে ক্ষমতায় থাকতে চায়, তাই তারা নির্বাচন কমিশনকে ক্ষমতা দিতে চায় না। বিএনপি ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের মাধ্যমে স্থায়ীভাবে ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিলো। আর আওয়ামী লীগ নির্বাচন ব্যবস্থার ফাঁক-ফোকর কাজে লাগিয়ে ক্ষমতায় থাকতেছে। নির্বাচন ফেয়ার করতে হলে নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তন করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, দেশের হাজার কোটি টাকা পাচার করে সিঙ্গাপুর, কানাডা, আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশে সম্পদ করছে একটি গোষ্ঠী। তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত হচ্ছে না। লাইসেন্সবিহীন চালকরা ফিটনেসবিহীন গাড়ি চালাচ্ছে তাই সড়কে দুর্ঘটনা কমছে না।

এসময় জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মো. খলিলুর রহমান খলিল, ভাইস চেয়ারম্যান মো. জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য হুমায়ুন খান, সুলতান মাহমুদ, এমএ রাজ্জাক খান, ইঞ্জিনিয়ার এলাহান উদ্দিন, কেন্দ্রীয় সদস্য মুহিত হাওলাদার, মো. সামছুল হুদা, হুমায়ুন কবির শাওন, অ্যাড. আলতাফ হোসেন মন্ডল, সোহেল রহমান ও নাজমুল হাসান রেজা।

;