‘সাইবার নিরাপত্তা আইন গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করলে মেনে নেব না’



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আলোচিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জিএম কাদের এমপি। আইনটি আরও আগেই বাতিল করা উচিত ছিল মনে করেন তিনি।

সোমবার (৭ আগস্ট) এক বিবৃতিতে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান এ মন্তব্য করেছেন।

বিবৃতিতে বলেছেন, সাইবার নিরাপত্তা আইন ২০২৩ আইন প্রণয়নের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। সাইবার নিরাপত্তা আইন যেনো নিবর্তনমূলক না হয়। সাইবার নিরাপত্তা আইন যেন মানুষের মৌলিক ও মানবাধিকারের পরিপন্থী না হয়। সাইবার নিরাপত্তা আইন যেন ভিন্নমত দমনের হাতিয়ার না হয়।

সাইবার নিরাপত্তা আইন গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করলে আমরা তা মেনে নেব না। গণমানুষের অধিকার নিশ্চিত করেই সাইবার নিরাপত্তা আইন প্রণয়নের দাবিও জানিয়েছেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান।

   

যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতা মধ্যপ্রাচ্যেই সংকুচিত হয়ে গেছে: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতা মধ্যপ্রাচ্যেই সংকুচিত হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সোমবার (১৩ মে) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডিস্থ রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর সফর সম্পর্কে করা এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, যারা (যুক্তরাষ্ট্র) বাংলাদেশে এসে দাপট দেখাবে তাদের ক্ষমতা মধ্যপ্রাচ্যেই সংকুচিত হয়ে গেছে। এখানে বিস্তৃত হবে এমন মনে করার কোন কারণ নেই।

তিনি সাংবাদিকরা উদ্দেশ্যে বলেন, দেখুন আপনারা (সাংবাদিক) নিজের দেশ সম্পর্কে ধারণাটা উঁচু রাখবেন। কোথাকার কোন দেশের এক.... তাদের প্রেসিডেন্টের কথায় ইসরাইল শোনে না। গাজায় যুদ্ধ বিরতির বিষয়ে তাদের প্রেসিডেন্টের কথা শোনে না। নেতানিয়াহু সরাসরি বলেছেন বাইডেনের সঙ্গে আমাদের আগেও মতবিরোধ ছিল, কাজেই বাইডেন কি বললো... আমাদের কাজ আমরা করবো। প্রয়োজনে আমরা একা যুদ্ধ করবো। তারা (ইসরাইল) বাইডেনের নির্দেশ চরমভাবে উপেক্ষা করেছে।

তিনি আরও বলেন, আমরা (আওয়ামী লীগ) জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার, আমরা কাকে ভয় পাবো! ডোনাল্ড লু কি উদ্দেশ্যে আসছেন তা আমরা জানি না কিন্তু এটা কথা বলতে চাই যে কেউ আমাদের দেশে এসে বিএনপিকে মদদ দিবে, চাঙ্গা করবে সে পরিস্থিতি বোধ হয় এখন বিশ্ব রাজনীতিতে নেই। যারা এই দাপটটা দেখাবে তাদের দাপট দেখানোর ক্ষমতাটা মধ্যপ্রাচ্যেই সংকচিত হয়ে গেছে। এখানে বিস্তৃত হবে এমন মনে করার কোন কারণ নেই।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে আপনারা যে অভিযোগ করতেন পশ্চিমারা আমাদের নির্বাচনে নাক গলাতে চাচ্ছে, এখন এটা কি অবস্থায় আছে এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, নির্বাচনের পরে প্রেসিডেন্ট বাইডেন যে চিঠি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দিয়েছেন সে চিঠিতে আমেরিকার যে দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত হয়েছে, আমরা এখন বাস্তবে দেখবো সেটার প্রতিফলন কতটা। তার ওপরই নির্ভর করবে আমাদের প্রতিক্রিয়া।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক গোলাপ, উপ দফতর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

;

আন্দোলনের নামে সন্ত্রাস করলে বিএনপি পালানোর পথ পাবে না: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আন্দোলনের নামে সন্ত্রাস শুরু করলে বিএনপি পালানোর পথ পাবে না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সোমবার (১৩ মে) দুপুরে আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডিস্থ রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের ইতিহাসে পালিয়ে যাওয়ার কোনো রেকর্ড নেই। ২০০৭ সালে আর রাজনীতি করব না এই মুচলেকা দিয়ে বিদেশে পালিয়ে গেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাদের মূল নেতা পালিয়ে আছেন।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি ২৮ অক্টোবর বক্তব্য দিয়েছিল আওয়ামী লীগ পালানোর পথ পাবে না। শেষ পর্যন্ত দেখলাম দৌড়াতে দৌরাতে কোথা থেকে যে কে পালিয়েছে সেটা হচ্ছে বিএনপি। আমাদের পালানোর রেকর্ড নেই। আন্দোলনের নামে সন্ত্রাস শুরু করলে বিএনপিকেই পালাতে হবে। 

ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা (বিএনপি) যদি রাজনৈতিকভাবে এগোতে চায় তাহলে আমরাও রাজনৈতিকভাবেই মোকাবিলা করব। তারা যদি আবারও সন্ত্রাস করে তাহলে আমরাও সেভাবেই মোকাবিলা করব। আগে থেকে এনিয়ে কিছু বলতে চাই না।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক গোলাপ, উপ দফতর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

;

ফের সমমনা দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় বিএনপি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ঢাকা
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দীর্ঘ চার মাস পর আবারো সরকারবিরোধী দেশের সব সমমনা রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে বিএনপি। রবিবার (১৩ মে) বিকালে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে ১২ দলীয় জোট ও এলডিপির লিয়াজোঁ কমিটির সঙ্গে পৃথকভাবে বৈঠক করে দলটি।

বৈঠকে চলমান আন্দোলন ও আগামী দিনে করণীয় নির্ধারণে সমমনাদের মতামত গ্রহণ করেন বিএনপি নেতারা।

বৈঠক সূত্র জানায়-চলমান রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সংকট উত্তরণে করণীয় বিষয়ে সমমনাদের কাছে পরামর্শ চাওয়া হয়েছে। বাস্তব সম্মত ও জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য কর্মসূচির বিষয়ে আগামী বৈঠকে বিএনপিকে জানানো হবে। এ ছাড়া উপজেলা নির্বাচনে জনগণকে আরও বেশি নিরুৎসাহিত করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

সীমান্ত আগ্রাসনসহ বিভিন্ন ইস্যুতে যুগপৎ ও পৃথকভাবে কর্মসূচি দিয়ে আবারো রাজপথে নামার পরিকল্পনা রয়েছে। বৈঠকে ১২ দলীয় জোটের নেতারা ভারতীয় পণ্য বর্জনের পক্ষে আরও বেশি জনমত তৈরিতে জোর দেন। সোমবার (১৩ মে) জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটসহ কয়েকটি দলের সঙ্গে লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

রবিবারের বৈঠকে বিএনপি লিয়াজোঁ কমিটির নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান ও ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান।

১২ দলীয় জোটের নেতাদের মধ্যে ছিলেন-জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বিএলডিপি মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, জমিয়তে ওলামায় ইসলামের মহাসচিব মুফতি গোলাম মুহিউদ্দিন ইকরাম, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ফারুক রহমান, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি (একাংশ) চেয়ারম্যান শামসুদ্দিন পারভেজ, ইসলামী ঐক্যজোট মহাসচিব মওলানা আবদুল করিম, জাগপার সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন প্রধান, বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টির মহাসচিব আবুল কাশেম ও বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির মহাসচিব আবু হানিফ প্রমুখ।

অন্যদিকে, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) নেতাদের মধ্যে দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য নুরল আলম তালুকদার, ড. নেয়ামুল বশির, অ্যাভোকেট ড. আওরঙ্গজেব বেলাল, অধ্যক্ষ কে কিউ স্যাকলায়েন, ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহে আলম চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠক শেষে সৈয়দ এহসানুল হুদা বলেন, জাতীয় নির্বাচনের পর প্রথমবার লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক হয়েছে। সেখানে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকট থেকে উত্তরণের বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। আশা করি, আবারো এক দফার আন্দোলন খুব শিগগিরই শুরু হবে।

;

বাইডেনের চিঠির ফলোআপ করতে আসছেন ডোনাল্ড লু: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়ে পাঠানো মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের চিঠির ফলোআপ করতে ডোনাল্ড লু বাংলাদেশে আসছেন বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

রোববার (১২ মে) বিকেলে আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডিস্থ রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এসব বলেন।

ডোনাল্ড লু বাংলাদেশে আসা স্বাভাবিক হলেও আওয়ামী লীগ ও বিএনপি কথা বলে উত্তাপ ছড়াচ্ছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা কোন উত্তাপ ছড়াতে চাইনি। বিএনপির হাসিখুশি ভাব দেখলাম, হঠাৎ চাঙ্গা হয়ে গেছে দলটি। সামনে তো কিছু নেই। ডোনাল্ড লু আসছে তাদের কিছু করার অভিসন্ধি আছে কি না সেটা বিএনপিই ভালো জানে।

তিনি বলেন, আমেরিকার সঙ্গে আমাদের যে সম্পর্ক, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পাঠানো প্রেসিডেন্ট বাইডেনের চিঠির ফলোআপ করার জন্যই আসছেন ডোনাল্ড লু। আমরা সেটাই মনে করি।

ডোনাল্ড লু বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যাবার জন্য আসছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, সরকারের সঙ্গে কথাবার্তা বলবেন। এখন বিএনপি মনে করে আবার নতুন করে নিষেধাজ্ঞা দিবে কি না এ ধরণের উদ্ভট চিন্তাও তাদের থাকতে পারে। তারা তো এমন অনেক উদ্ভট চিন্তা করে প্রলাপ বকেছিলো বার বার। জনগণ দ্বারা প্রত্যাখাত হয়ে বেসামাল হয়ে পড়েছে দলটি। জয়ী হবার নিশ্চয়য়তা ছাড়া বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিতে চায় না।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ফখরুল সাহেব জনস্বাস্থ্য নিরাপত্তা, খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে কথা বলেছেন। তাদের সময় দেশের মানুষকে অর্ধাহারে, অনাহারে থাকতে হতো। ১৯৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে শুধু খাদ্য নিরাপত্তায় নিশ্চিত করেনি বরং খাদ্য উৎপাদনে উদ্বৃত্ত দেশে রূপান্তরিত হয়েছে। ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে বিএনপি দেশকে আবারও খাদ্য ঘাটতির দিকে নিয়ে যায়। চিকিৎসা ব্যবস্থাকে আওয়ামী লীগ সরকার যথেষ্ট উন্নত করেছে। কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষকে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করা হচ্ছে। এই কমিউনিটি সেবা জাতিসংঘ কর্তৃক শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ হিসেবে প্রশংসিত হয়েছে।

আরেক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনা নির্বাচনের আগেই বলেছেন, নির্বাচনের পর দুর্ভিক্ষ সৃষ্টির পায়তারা চলছে। নেতাকর্মীদের তিনি এ ব্যাপারে সতর্ক করে দেন। কাজেই আপনারাও জানেন যে, কথাটা সত্য নয়। শেখ হাসিনা কিন্তু বলেননি নির্বাচন হলেই সংকট কেটে যাবে। তিনি বলেছেন দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি হতে পারে। সে চেষ্টা অনেকেই করছেন আন্তর্জাতিকভাবে ও দেশের অভ্যন্তরে।

এসময় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দীন নাছিম, মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, সংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, উপ দফতর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

;