বিএনপির স্বপ্ন গতকাল আঁধারে হারিয়ে গেছে: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, ঢাকা 
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বিএনপিকে বলেছেন, ‘নির্বাচনের তারিখ যদি ঘোষণা করা হলে মহা প্লাবন ঘটে যাবে, কই? কোথাও ত দেখিনি। একটা দুইটা গাড়ি পুড়াইলেন, একটা দুইটা বাস পুড়াইলেন। সারাদেশে নির্বাচনের পক্ষে আনন্দের প্লাবন গতকাল সারা রাত। কই, কোনো প্লাবন ত দেখলাম না? কই কোনো বিরোধী ধারা ত দেখলাম না? আপনাদের যত স্বপ্ন গতকাল আঁধারে সব হারিয়ে গেছে।’

বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) সকাল ১১টায় রাজধানীর তেজগাঁও-এ অবস্থিত ঢাকা জেলা ও ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন তিনি একথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘সবাইকে আহ্বান জানাবো, সময় আছে অংশগ্রহণ করুন। সরকারি দল হিসেবে আমি আপনাদের অনুরোধ করছি, কারো জন্য কোনো বাধা নেই। যারা আমাদের দিনরাত গালিগালাজ করেছে আমাদেরকে কখনো বঙ্গোপসাগর, কখনো কর্ণফুলী গঙ্গা ফেলে দিয়ে আমাদের ঢুবিয়েছিলেন। তাদেরকেও ইলেকশনে আসতে বলবো। আপনাদের জন্য ইলেকশনের দরজা এখনো বন্ধ হয়নি। আমরা স্বাগত জানাবো। বিএনপিও যদি তাদের মত পরিবর্তন করে নির্বাচনে আসে ওয়েলকাম। আমরা কাউকে নির্বাচনের পথে নিরুৎসাহিত করবো না’

যারা চিন্তা করছে আমরা শুধু নিজেরা ক্ষমতায় যাবার জন্য নির্বাচন কমিশনকে তফসিল ঘোষণার জন্য নির্ঘণ্ট উৎসাহিত করেছি এই কথা মোটেই ঠিক নয় জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচন সংবিধানের বাইরে যাবার উপায় নেই, নির্বাচন কমিশনের বাইরে গিয়ে কি করে করবে? কারণ জানুয়ারি ২৯ তারিখে সংসদ বসেছে এর আগে তিন মাস, এই তিন মাসের মধ্যে ইলেকশন করতে হবে বাধ্যতামূলক। ইলেকশন কমিশন সে বাধ্যবাধকতা মেনেই ইলেকশনের তারিখ ঘোষণা করেছে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, বিএনপি যতদিন তার জামায়েত নির্ভর রাজনীতিটা রাজপথে করেছে। এটা অনেকটা গণতান্ত্রিক। এটা নিয়ে আমাদের বক্তব্য ছিল রাজনৈতিক। কিন্তু চড়াও হবার মত কিছু করিনি। তখন আমরা আশঙ্কা করেছিলাম তারা আবারও নাশকতা, আগুন, সন্ত্রাস এটাই তাদের মূল লক্ষ। কারণ এরা এভাবে তাদের নেতাকর্মীদের ডেকে পিকনিক স্টাইলে সভা-সমাবেশ করে সরকারের পরিবর্তন আনতে পারবে না। সেটা তারা ভাল করেই জানে। কাজেই তাদের যে প্ল্যান। তাদের চোরাগুপ্তা পথ, আতঙ্ক সৃষ্টির পথ, অগ্নি-সন্ত্রাস করার যে কর্মসূচি, প্ল্যান তা কার্যকর করবে। আমরা যা বলেছিলাম আমাদের কথা সত্য প্রমাণিত হয়েছে।

২৮ তারিখ প্রধানমন্ত্রী দক্ষিণ এশিয়ার নদীর তলদেশের প্রথম টানেল উদ্বোধন করেছেন জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, সেখান থেকেই আমরা খবর পেলাম একজন পুলিশকে পেটাতে পেটাতে হত্যা করা হয়েছে, প্রধান বিচারপতি বাসভবনে হামলা, এই দুইটা শুনেই বুঝেছিলাম আন্দোলনের বারোটা বেজে গেছে। ডেডলাইন ২৮ এখানেই ফিনিশ। সেদিনই তাদের আন্দোলন শেষ। আন্দোলন এমন একটা বিষয়, এর খুঁটিনাটি, এর রণকৌশল এগুলো জানতে হয়। এসবের সাথে এদের রাজনৈতিক নেতৃত্বের কোনো অভিজ্ঞতা নেই।

তিনি বলেন, আমাদের বলেছিল, ২৮ তারিখ আমরা অলিগলি পাবো না আর দেখলাম গলির মধ্যেই ঢুকে গেল। একজন গিয়ে আওয়ামী লীগের একজনের বাড়ির ভিতর ঢুকে গেল। তখন বলে, কি হলো? কি হলো? আওয়ামী লীগ আমাকে দৌড়াচ্ছে। বলে আমিও ত ভাই আওয়ামী লীগ করি। এখন আওয়ামী লীগের বাড়িতে গিয়ে ঢুকছে। এই হলো তাদের দশা। এখন আর কিছু নাই।

ওবায়দুল কাদের বলেন, সর্বশেষ নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়ে গেছে। এখন আর কি নিয়ে আন্দোলন? নেতা নেই আছে ঐ যে আবাসিক প্রতিনিধি। আবাসিক প্রতিনিধির আবাস আর নেই। হঠাৎ হঠাৎ কোন গোপন গুহাতে বের হন মাবুদ আল্লাহ জানেন। নেত্রী একদিন বলছিলেন এক অফিসারকে, দরকার নাই, একজন আছে বলুক। একজন আছে বলুক যা খুশি। বলা তো লাগবে। বিরোধী কণ্ঠ লাগবে না? তাকে ধরার এমন জোড় কোনো চেষ্টা সরকারের পক্ষ থেকে করা হয়নি।

আগে আমেরিকা ও গতকাল সিইসি দলগুলোর মধ্যে সংলাপের আহ্বান জানিয়েছেন, তাহলে সংলাপের আর কোনো সম্ভাবনা আছে কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, সংলাপের সময় এখন আর নেই। গতকাল আমি এটা বলেছি। আপনার মনে আছে? সংলাপের সময় এখন আর নেই, এই কথা গতকাল আমি উচ্চারণ করেছি। তবে ডোনাল্ড লু চিঠি যেটা দিয়েছে সে চিঠিটার রিপ্লাই আমরা অবশ্যই দিবো। এটা গণতান্ত্রিক রীতিনীতির মধ্যেও পড়ে।

ইউরোপ-আমেরিকা আমাদের নির্বাচন নিয়ে যে দ্বন্দ্ব তা সমাধানের কথা বলছে, এমন প্রশ্নের উত্তরে ওবায়দুল কাদের বলেন, ইউরোপ-আমেরিকা নিয়ে অনেক কথা হয়েছে। চিঠি চালালি হয়েছে। এসব অনেক শুনেছি। আজকে বিশ্ব কোথায়? কি হচ্ছে ফিলিস্তিনে? কি করতে পারলো জাতিসংঘ, আমেরিকা, ইউরোপ। ইউক্রেন চলছে, কি করলে ইউরোপ। আর বাংলাদেশের একটা নির্বাচন নিয়ে তারা কেন এত মাথা ঘামায়। আমি এটার উত্তর দিতে চাই না।

   

হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সাবেক তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে আবারো হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে বুধবার (১ মে) রাতে বসুন্ধরার এভারকেয়ার হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়।

খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. জাহিদ হোসেনের বরাত দিয়ে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানিয়েছেন। জানা গেছে, খালেদা জিয়াকে ২-১ দিন হাসপাতালে থাকতে হবে।

এর আগে মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তক্রমে শারীরিক জরুরি কিছু পরীক্ষার জন্য সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় গুলশানের বাসভবন ফিরোজা থেকে রওনা হয়ে সন্ধ্যা সাতটার অল্প সময় পর হাসপাতালে পৌঁছান বেগম জিয়া।

সর্বশেষ গত ৩১ মার্চ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিলো। দুইদিন সিসিইউতে চিকিৎসাধীন থাকার পর গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা‘য় ফেরেন।

অধ্যাপক ডা. শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের নিয়ে গঠিত একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসা দিচ্ছেন গত কয়েক বছর ধরে। এজন্য তাকে বিভিন্ন সময়ে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়েছে।

৭৮ বছর বয়সী খালেদা জিয়া লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, হার্টসহ নানা রোগে ভুগছেন।

দুর্নীতির দুই মামলায় সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির চেয়ারপারসন ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাবন্দি হন। দুই বছরের বেশি সময় কারাবন্দি ছিলেন তিনি। ওই সময়ে তিনি নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ভর্তি হন।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত খালেদা জিয়ার সাজা ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকার নির্বাহী আদেশে স্থগিত করে শর্ত সাপেক্ষে তাকে সাময়িক মুক্তি দিয়েছিল। তখন থেকে ছয় মাস পরপর তার সাজা স্থগিত করে মুক্তির মেয়াদ বাড়াচ্ছে সরকার।

;

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালের পথে খালেদা জিয়া



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালের পথে খালেদা জিয়া

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালের পথে খালেদা জিয়া

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে। 

বুধবার (১ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তাকে বহনকারী গাড়িটি গুলশানের বাসভবন থেকে রওয়ানা হয়।

এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের প্রেস উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার।

তিনি জানান, মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কিছু জরুরি স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় গুলশান-২ এর বাসভবন ফিরোজা থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন তিনি।

;

‘শুধু বিএনপি নয়, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় মানুষ আবারও জেগে উঠেছে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শুধু বিএনপি নয়, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে দেশের মানুষ আবারও জেগে উঠেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, শুধু ডান আর বাম নয় সব পন্থির মানুষই সরকারের হাত থেকে মুক্তি চায়।

বুধবার (১ মে) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মহান মে দিবস উপলক্ষে শ্রমিক দলের সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, দেশ আজ দানবের কবলে পড়ে তছনছ হয়ে গেছে। যা বুঝেও না বুঝার ভান করে সরকার। শুধু ডান বা বাম নয় সব পন্থির মানুষ সরকারের হাত থেকে মুক্তি চায়।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, সরকারের অপরাধ, দেশের গণতন্ত্র ধ্বংস করেছে। দেশটাকে তামাশায় পরিণত করেছে। তারা গণতন্ত্রের লেবাস পরে। শুধু বিএনপি নয়, সব গণতান্ত্রিক মানুষ আবারও জেগে উঠছে। তারা আন্দোলনের বিপ্লব করবে এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন মির্জা ফখরুল।

;

বিএনপিতে ভাঙন আওয়ামী লীগ চায় না: ওবায়দুল কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপিতে ভাঙন আওয়ামী লীগ চায় না বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, তারা (বিএনপি) নিজেরা নিজেদের ভাঙনের জন্য দায়ী হবে।

বুধবার (০১ মে) বিকেলে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে শ্রমিক লীগ আয়োজিত সমাবেশ ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সম্পর্কে ভিতরের অনেক কথা শোনা যায়। নেতাদের কারও সঙ্গে কারও মিল নাই। যাকে পছন হয় না তাকে বলে সরকারের এজেন্ট। নেতায় নেতায় ঝগড়া করে একে অন্যকে দোষ দেয়। বিএনপিকে আমরা ধ্বংস করতে চায় না, বিএনপির ভাঙন আমরা চাই না। তারা নিজেরা নিজেদের ভাঙনের জন্য দায়ী হবে। ঘরে এতো শত্রু, বিএনপির ধ্বংসের জন্য বাইরের শত্রুর প্রয়োজন হবে না।

বিএনপি নেতাদের লজ্জা শরম নাই উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ বলেছেন, একসময় মনে করতাম বাংলাদেশ আমাদের জন্য বোঝা। আজ বাংলাদেশের যে উন্নয়ন, অগ্রগতি এটা দেখে আমি লজ্জা পাচ্ছি। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী দেখতে পায়, আর বিএনপি কালো চশমা পরেছে, তারা দেখতে পায় না।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি বিদেশিদের কাছে নালিশ করে, কার কাছে নালিশ করবেন? যাদের কাছে নালিশ করতেন তাদেরও বেসামাল অবস্থা। এখন আমেরিকায় আরব বসন্ত। ৪০টা বিশ্ববিদ্যালয় ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ করছে। পিছনের দরজা দিয়ে সমাবেশে উপস্থিত হয়। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী চীন সফরে গেছে কয়দিন আগে, সে সময় সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করলো আপনাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন এতো প্রতিবাদ? তখন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বললেন, এটা গণতন্ত্রের অংশ। প্রফেসরকে লাঠিপেটা, কি নির্যাতন কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে, কি যে বর্বরতা। তখন ভাবতে অবাক লাগে, এই দেশ নাকি গণতন্ত্রের প্রবক্তা, মানবাধিকারের কথা বলে।

শ্রমিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আদমজীর মত জোট মিল যাদের হাতে বন্ধ হয়েছে, শ্রমিক হত্যার রক্ত যাদের হাতে এই দেশ তাদের ক্ষমা করবে না। শেখ হাসিনা শ্রমিকবান্ধব প্রধানমন্ত্রী। আজকে শ্রমিকের ওপর কোন নির্যাতন নাই। বঙ্গবন্ধু আন্দোলন করেছেন, শ্রমিকের আন্দোলন করেছেন। নুরু মিয়ার রক্ত ৬ দফা আন্দোলনকে স্বাধীনতা আন্দোলনে পরিণত করেছে।

শ্রমিকদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, শ্রমিকদের অধিকার দিবসে আমি বলবো আপনারা ঐক্যবদ্ধ থাকবেন। নেত্রী যা করেছে ভবিষ্যতে আরও করবেন। নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করে শত্রুতা সৃষ্টি করবেন না।

;