‘রওশন এরশাদ ২০১৪ সালের মতো করতে পারবেন না’ 



সেরাজুল ইসলাম সিরাজ, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা 
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০১৪ সালের মতো রওশন এরশাদের প্রভাব বিস্তার করার সুযোগ নেই। নির্বাচনে অংশ নেওয়ার মতো নির্বাহী ক্ষমতা তার নেই বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ও বিশেষ দূত মাসরুর মাওলা।

তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেছেন, ২০১৪ সালের নির্বাচন আর ২০২৩ সালের নির্বাচন এক না, অনেক পার্থক্য রয়েছে। ২০১৪ সালে রওশন এরশাদ যা করেছিলেন এবার তার সেই সুযোগ নেই। ২০১৪ সালে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ছিলেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। আর তখন বেগম রওশন এরশাদ ছিলেন তার স্ত্রী। যে কারণে অনেক কিছু করার ‍সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু এখন পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের। আগের মতো সুবিধা করতে পারবেন না।

তিনি বলেন, রওশন এরশাদ জাতীয় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক পদে রয়েছেন। ওই পদের নির্বাহী কোনো ক্ষমতা নেই। ওনি সিনিয়র পার্সন হিসেবে সম্মানিত করে রাখা হয়েছে। নির্বাচনে অংশ নেওয়া কিংবা না নেওয়ার প্রশ্নে তার সিদ্ধান্ত দেওয়ার কোনো ক্ষমতা নেই। তার সঙ্গে পার্টির কোনো নেতা নেই। তিনি যে জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতার পদ ব্যবহার করেন, সেটিও পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের দিয়েছেন ।

আমি যতদূর জানি তিনি (রওশন এরশাদ) নিজে নির্বাচন যাওয়ার বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেন নি। তার আশপাশের কিছু লোকজন এসব বলা বলি করছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনের পরিস্থিতি আর বর্তমান পরিস্থিতি এক নয়। তখন আন্তর্জাতিকভাবে এমন চাপ ছিল না। প্রভাবশালী দেশগুলো তখন বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে এতটা সরব ছিল না। ২০১৪ কিংবা ২০১৮ সালের সঙ্গে মেলানো ঠিক হবে না বলেও মনে করেন তিনি।

নির্বাচন প্রশ্নে জাতীয় পার্টির সর্বশেষ অবস্থান কী? এমন প্রশ্নের জবাবে বলেন, আমরা সরকারের ডাকের অপেক্ষায় রয়েছি। আমরা মনে করছি আলোচনার মাধ্যমে একটি সমাধান আসবে।

পাল্টা প্রশ্ন ছিল আপনি কোন সংলাপের কথা বলছেন। যুক্তরাষ্ট্র সরকার সংলাপের জন্য যে চিঠি দিয়েছে তার সঙ্গে কোন যোগসূত্র রয়েছে। ওই চিঠিতো ৩টি দলকে দেওয়া হয়েছে? জবাবে মাসরুর মাওলা বলেন, আমি জাতীয় পার্টির মুখপাত্র। আমি জাতীয় পার্টির কথা বলতে পারি। অন্যদের বিষয়ে বলতে পারবো না।

তফসিল ঘোষণার পর জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের এখনও কোন মতামত দেননি। তিনি নির্বাচন প্রশ্নে ভেবে চিন্তে পা ফেলতে চান। কিন্তু পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ নির্বাচনে এক পা দিয়ে রেখেছেন। তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন। অনেকেই ২০১৪ সালের নির্বাচনের আলামত দেখতে পাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন। ২০১৪ সালে নির্বাচনে মনোনয়ন দাখিল করার পর হঠাৎ করেই নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। কিন্তু সেই নির্দেশ অমান্য করে রওশনের নেতৃত্বে ৮৭জন প্রার্থী নির্বাচনে থেকে যান।

নির্বাচনে অংশগ্রহণ প্রশ্নে তফসিলের পর জিএম কাদের-এর পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায় নি। সর্বশেষ গত ১৪ নভেম্বর জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় জিএম কাদের বলেন, ”আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচনে যাবে কি না তা রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে নানাভাবে দুর্বল করার চেষ্টা করেছে। যখনই কোনো সিদ্ধান্ত নিতে যাই, তখনই পিছুটান আসে। কিন্তু সরকার দল ভাঙতে পারছে না। আমার অনুরোধ, যে সিদ্ধান্ত নেব, সবাই সে সিদ্ধান্ত মেনে নেবেন। হয়তো সবার মতামতের প্রতিফলন নাও হতে পারে। রাজনীতিতে আবেগের মূল্য দিলে পথভ্রষ্ট হতে হবে, বাস্তবতাকে মূল্য দিতে হবে।’’

   

সরকার উৎখাতের দায়-দায়িত্ব বিএনপি বহন করে না: মির্জা আব্বাস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, বর্তমান সরকারকে উৎখাত করার বা রাখার দায়-দায়িত্ব বিএনপি বহন করে না। জনগণ যখন মনে করবে , তখন এই সরকারকে লাথি দিয়ে ফেলে দিবে।

শনিবার (৪ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রশিদ হাবিব মুক্তি পরিষদের এক মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।

গ্রেফতার করে পৃথিবীর কোন আন্দোলন, কোন স্বৈরশাসক থামাতে পেরেছে বলে আমার মনে হয় না এমন মন্তব্য করে মির্জা আব্বাস বলেন, একদিন না একদিন এই স্বৈরশাসকের পতন ঘটবেই জনরোষের মুখে। এটাকে কেউ ঠেকাতে পারবে না।

তিনি বলেন, যে নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারবে না, সে নির্বাচন বাংলাদেশের প্রয়োজন নেই। এখন একটি কাজ করতে পারেন রাজতন্ত্র কায়েম করতে পারেন। নির্বাচনের কথা আপনাদের (সরকার) মুখে মানায় না।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, কাদের সাহেব বললেন, জেলে কোন রাজবন্দী নেই। কি সুন্দর কথা বললেন কাদের সাহেব, আমার খুব হাসি পায়। কাদের সাহেব আপনি যখন ওয়ান-ইলেভেনে জেলে ছিলেন। আপনি কি চোর হয়ে সেদিন জেলে গিয়েছিলেন? না, রাজবন্দী হয়ে জেলে গিয়েছিলেন, আমি জানতে চাই। এক - এগারোর সময় আজকের যিনি প্রধানমন্ত্রী উনিও জেলে গিয়েছিলেন। উনি কি হয়ে জেলে গিয়েছিলেন? আমি জানতে চাই।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী, বিএনপি’র প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি’র সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনু, যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোনায়েম মুন্না, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী প্রমুখ।

;

প্রতিবাদ আর প্রতিরোধ একসঙ্গে চালাতে হবে: রিজভী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে গণতন্ত্র, সুশাসনের আবহাওয়া তৈরি করতে সর্বশেষ লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিয়ে কাজ করতে হবে বলে মন্তব্য করে বিএন‌পির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, প্রতিবাদ আর প্রতিরোধ একসঙ্গে চালাতে হবে।

শনিবার (৪ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রশিদ হাবিব মুক্তি পরিষদের এক মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।

নেতাকর্মীদের উদ্দেশে রিজভী বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি করবো। কিন্তু আমাদের গায়ে যদি লাঠির আঘাত আসে তাহলে কতদিন শান্তিপূর্ণ থাকবো। প্রতিবাদ আর প্রতিরোধ একসঙ্গে চালাতে হবে। না হলে আরও অনেককে কারাগার যেতে হবে।

তিনি বলেন, হাইকোর্ট আওয়ামী লীগ, পুলিশ আওয়ামী লীগ, প্রশাসনের ডিসি এসপিরা ছাত্রলীগ। এরকম একটা পরিবেশে মানুষের দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। কোন ন্যায় বিচার নেই। মানুষ আদালতে যায় প্রতিকার পাওয়ার জন্য সেটাও নেই।

রিজভী বলেন, প্রধানমন্ত্রী দুদিন ধরেই বলছেন তাকে নাকি কিছু রাজনৈতিক দল উৎখাতের চেষ্টা করছে। আমার কথা হচ্ছে রাজনৈতিক দল উৎখাতে চেষ্টা করবে কেন? আপনি (শেখ হাসিনা) আপনার সরকার উৎখাত হোক এটা তো জনগণ চাচ্ছে। আর ক্ষমতায় আসা না আসা এটা কোন রাজনৈতিক দলের ওপর নির্ভর করে না। এটা নির্ভর করে জনগণের ওপর। আপনি জনগণের মালিকানা কেড়ে নিয়েছেন, ভোটার অধিকার কেড়ে নিয়েছেন, বাকস্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছেন। আপনার ক্ষমতা চলে যাক এটা জনগণ চায়।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন ১৯৭৮, ৭৯ সাল থেকে গণতন্ত্র নাকি ধ্বংস করা হয়েছে। ওনি নাকি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আমরা গণতন্ত্র, রাষ্ট্র, সরকারের আভিধানিক অর্থ জানি। কিন্তু শেখ হাসিনার যে কথাবার্তা চিন্তা ধারা সেটা জানতে হলে আলাদা একটা ডিকশনারি খুলতে হবে।

তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা উন্নয়নের কথা বলে। একটা প্রবাদ আছে অন্ধের হাতি দর্শন শেখ হাসিনার উন্নয়ন। মানুষ অভুক্ত, খেতে পারছে না তারপরও শেখ হাসিনার উন্নয়নের কথা বলতে হবে। আলু, পেঁয়াজ, বোরো চাষ করার জন্য কৃষকরা ৫০০০ টাকা ঋণ নেয়, সেই ঋণ শোধ করতে না পারলে কৃষকদেরকে জেলে যেতে হয়। আর হাজার হাজার কোটি টাকা যারা ঋণ নিয়েছে তারা হচ্ছে ক্ষমতার ঘনিষ্ঠ। তারা প্রকাশ্য আলোতে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এটা শেখ হাসিনার সুশাসনের নমুনা।

;

ষড়যন্ত্র নয়, আন্দোলনে একাত্ম বিরোধীদল: মঈন খান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের লক্ষ্যে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ষড়যন্ত্র করছে না জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, বরং বিরোধীদলগুলো আন্দোলনে একাত্ম হচ্ছে।

তিনি বলেন, ডান-বাম সবাই প্রকাশ্যে বলছে, এই সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয়। তারা প্রহসনের নির্বাচনে ক্ষমতাসীন হয়েছে। সেজন্যই সরকার জনগণকে ভয় পায়। কারণ জনগণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের জন্য শত শত বছর ধরে আন্দোলন করেছে। আবারও তারা যেকোনো স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রুখে দাঁড়াবে।

শনিবার (৪ মে) রাজধানী শেরেবাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদেন শেষে তিনি এসব কথা বলেন। ওলামা দলের নবগঠিত কমিটির উদ্যোগে কবর জিয়ারত ও শ্রদ্ধা জানানো হয়।

মঈন খান বলেন, ষড়যন্ত্রের প্রশ্ন আসছে কেন? বাম-ডান সবাই তো প্রকাশ্যে বলছে— আন্দোলনে একাত্ম হচ্ছে। কারণ সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয়। তারা দেশের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে দিয়েছে।

তিনি বলেন, সরকার বলছে— তাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। দেশের মানুষ তো কেউ বলে নাই যে তারা সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। জনগণ তো বলছে, এই সরকার একদলীয় সরকার। ৭ জানুয়ারির প্রহসনের নির্বাচনে কোনো জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়নি। আওয়ামী লীগ ঢাকা বসে কোন আসনে কাকে নির্বাচিত করবে তা ঠিক করেছে, তারাই আজকে সংসদে জনপ্রতিনিধি হিসেবে আছেন।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, আজকে দেশের মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার, ভোটাধিকার নেই। এখানে নারী শ্রমিকের অধিকার নেই। সরকার সব হরণ করেছে। এগুলো ফিরিয়ে আনতে হলে দেশে নতুন করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাতা করতে হবে।

বিএনপির এই নেতা বলেন, আমরা এই অবস্থার পরিবর্তনের জন্য বিএনপি রাজনীতি করছে। মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য আমাদের রাজনীতি। সেই কারণে আমরা রাজপথে আছি, থাকব।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য জয়নুল আবেদিন ফারুক, বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন নসু, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, ওলামা দলের সাবেক আহ্বায়ক মাওলানা শাহ মোহাম্মদ নেছারুল হক, ওলামা দলের নতুন আহ্বায়ক মাওলানা কাজী মো. সেলিম রেজা, সদস্য সচিব মাওলানা আবুল হোসেন প্রমুখ।

;

আওয়ামী লীগের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা শনিবার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা বসবে শনিবার। এদিন সন্ধ্যা ৭টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন গণভবনে এ সভা অনুষ্ঠিত হবে।

সভায় সভাপতিত্ব করবেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি শেখ হাসিনা।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাসময়ে সভায় উপস্থিত থাকার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন।

শুক্রবার (৩ মে) আওয়ামী লীগের উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

এর আগে, গত ২৭ এপ্রিল সকাল সাড়ে ১০টা থেকে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমণ্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ ফরম বিক্রি শুরু হয়ে ২৯ এপ্রিল বিকেল পর্যন্ত চলে। এসময়ের মধ্যে ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চান ২৫ জন।

শনিবারের সভায় আওয়ামী লীগের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ড ওই আসনের উপনির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করবে।

উল্লেখ্য, ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল হাই গত ১৬ মার্চ ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তার মৃত্যুতে শূন্য হওয়া এ আসনে আগামী ৫ জুন ভোটগ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

;