স্বাধীনতা অর্জন করলেও, মুক্তি পাইনি: গণফোরাম সভাপতি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট,বার্তা ২৪.কম,সাভার (ঢাকা)
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বাধীনতা অর্জন করলেও, এখনও মুক্তি আসেনি বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মফিজুল ইসলাম খান কামাল।

তিনি বলেন, স্বাধীনতা অর্জন করলেও, আমরা এখনো মুক্তি পাইনি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমা মুক্তির সংগ্রামের ডাক দিয়েছিলেন। তার ডাকে আমরা জীবন বাজি রেখে দেশ স্বাধীন অর্জন করেছি। কিন্তু দুঃখের বিষয় স্বাধীনতা পাঁচ দশক পর এসেও মুক্তি পাইনি। 

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সকালে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান স্বাধীনতা দিবসে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, এখন রাজনীতি চর্চা নেই। যার কারণে রাজনীতি এখন দুর্বৃত্তদের হাতে চলে গেছে। সুস্থধারার রাজনীতি ফিরে আনতে হবে। সুস্থধারার মধ্য দিয়ে দেশের মানুষের মুক্তি মিলবে।

তিনি আরও বলেন, আসলে আমাদের পুরো রাজনীতিতে একটা ধস নেমেছে। এখানে নীতি, নৈতিকতা হারিয়ে যেতে বসেছে। আমরা যারা সশস্ত্র সংগ্রামে মুক্তিযুদ্ধ করেছি, আমাদের বন্ধু বান্ধব হারিয়েছি, তাদের কথা স্মরণ হয়। তাদের যে আত্মাহুতি, আজকে যখন দেখি, আমরা যে আশা আকাঙ্খা নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলাম, সেটা হয়নি। বঙ্গবন্ধুর যে ডাক, তিনি মুক্তির কথা বলেছেন, ’এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ স্বাধীনতা পেয়েছি।

তিনি আরও বলেন, এমন স্বাধীনতা পেয়েছি, যে যে যার মতো করতে পারি। লুটপাট করে, মানি লন্ডারিং করে একেকজন কোটি কোটি টাকার মালিক হবে সেই স্বাধীনতা পেয়েছি। কিন্তু প্রকৃত অর্থে যে মুক্তি, সেই মুক্তি আমরা পাইনি। তার জন্য যে কাজ তা থেকেও দূরে সরে গেছি। নীতি নৈতিকতার রাজনীতি থেকে দূরে সরে গেছি। বড় বড় কথা বলে, স্লোগান আছে। সেগুলো বিক্রি হয়।

এই মুক্তিযোদ্ধা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও যে ভিশন যা রক্ষা করা যায়নি। আশা করবো, নতুন প্রজন্ম তা উপলব্ধি করে তা ধারণ করবে। তারাই বাংলাদেশকে মুক্তির পথে এগিয়ে নেবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ডা. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বীর প্রতীক, আতাউর রহমান, সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য মোম আহমেদ, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সাইফুল হক, রাণী আক্তার ও ড. নীলিমাসহ অন্যান্যরা। 

   

দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে: সালাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার জন্য জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে জিয়া প্রজন্মদল কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে আয়োজিত বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপি'র যুগ্ন-মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন এবং বিএনপি'র সহ যুব বিষয়ক সম্পাদক মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ-এর সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে অবস্থান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি কথা এ বলেন।

তিনি বলেন, জনগণের ভোট ছাড়া এদেশে কোনো নির্বাচিত সরকার ও জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে না। যতদিন পর্যন্ত জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত না হবে ততদিন পর্যন্ত দেশে লুটপাট এবং মানুষের অধিকার ভূলুণ্ঠিত হতে থাকবে। আমাদের দাবি হলো, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার জন্য দেশে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে।

আব্দুস সালাম বলেন, দেশের মানুষ আজকে দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। সুবিধাবাদী, চোর, ডাকাত, লুটেরা এবং অবৈধ সম্পত্তির মালিক যারা আছেন তারাই একমাত্র আওয়ামী লীগের পক্ষে আছে। অন্যদিকে খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ এখন আর আওয়ামী লীগের পক্ষে নেই।

বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা এবং কিছু কিছু দলকে আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, এখনও সময় আছে আপনারা তাড়াতাড়ি সাধারণ মানুষের সঙ্গে এসে সংহতি প্রকাশ করুন।

আব্দুস সালাম বলেন, আমাদের লড়াই শুধু খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের একার জন্য লড়াই নয়, এই লড়াই হলো আপনার-আমার সবার। মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করার জন্য বিএনপি রাজপথে আছে। বিএনপি জোর করে ক্ষমতায় যাবে না, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েই বিএনপি ক্ষমতায় যাবে।

জিয়া প্রজন্ম দল কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট পারভিন কাউসার মুন্নির সভাপতিত্বে এবং সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক এস.এম নাসির উদ্দীনের সঞ্চালনায় অবস্থান কর্মসূচিতে আরও উপস্থিত ছিলেন, বিএনপি'র স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর শরফত আলী সপু, বিএনপির স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, বিএনপির সহ- প্রচার বিষয়ক সম্পাদক কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, জিয়া প্রজন্ম দল কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব মো. সারোয়ার হোসেন রুবেল প্রমুখ।

;

বিরোধী দলহীন সংসদ বিনোদনের জায়গায় পরিণত হয়েছে: রিজভী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় সংসদ এখন একদলীয় বলে মন্তব্য করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, বিরোধী দলহীন সংসদ একটি বিনোদনের জায়গায় পরিণত হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে মিরপুর পল্লবীতে তীব্র গরমে সাধারণ মানুষের মাঝে পানি বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

রিজভী বলেন, বিএনপির নেতা কর্মীদের ওপর নির্যাতন, জেল, হত্যা, গুম করা হয়েছে। কিন্তু কখনো তারা সমাজসেবা থেকে সরে আসেনি। বিএনপির নেতারা জেল থেকে বেরিয়ে এসে ভুলে যায় না জনগণকে। আবারও তারা রাস্তায় নেমে জনগণের জন্য কাজ করে।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনা তার নেতাকর্মীদের মরহুম শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে চলতে বলেছেন। শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের আদর্শ তো ছিল এক দলীয় শাসন ব্যবস্থা চালু করা। বাকশাল গঠন। আপনি (শেখ হাসিনা) ১৬-১৭ বছর ধরে যে বাকশাল করছেন। দিনে দিনে ভয়ংকর হয়ে উঠেছেন। আবার বাবার আদর্শে নেতা কর্মীদের নির্দেশনা দিচ্ছেন। তাতে তো আরও ভয়ংকর হবে।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রিজভী বলেন, ঢাকার বাইরে ৫৩ শতাংশ জায়গায় বিদ্যুৎ নাই। মানুষ মুরগির মত ছটফট করছে। উন্নয়ন উন্নয়ন করে দেশটাকে মৃত্যু উপত্যকা বানাচ্ছে আওয়ামী লীগ। কয়লা পুড়িয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ফলে দক্ষিণের বেশ কিছু জেলায় ফসল উৎপাদন কমে গেছে। পাবনা কুষ্টিয়ার মানুষ বিপদে আছে। একটি ছোট দুর্ঘটনা ঘটলে এক সঙ্গে অনেক মানুষ মারা যাবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকে শত শত দুর্নীতির নথি আছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। কিন্তু কেন?

অনুষ্ঠানে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক ফরহাদ আলী ডোনার, সদস্য সচিব আমিনুল হকসহ বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

;

বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করে ক্ষমতায় যাওয়া বিএনপির দুরভিসন্ধি: কাদের 



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির দুরভিসন্ধি হচ্ছে বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করে কিভাবে ক্ষমতায় যাওয়া যায়। 

শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল ৮টায় ঐতিহাসিক শহীদ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ফজলুল হকের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি দাসত্ব করে ক্ষমতা পাওয়ার জন্য, ক্ষমতায় থাকার জন্য। জনগনের সমর্থন কে তারা মূল বিষয় হিসেবে মনে করে না। বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করলে ক্ষমতায় যাওয়া যায়। তাদের এখনো তাদের দুরভিসন্ধি হচ্ছে বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করে কিভাবে ক্ষমতায় যাওয়া যায়।

বিএনপিকে গণতান্ত্রিক দল মনে করি না উল্লেখ করে তিনি বলেন, তাদের ইতিহাসে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার কোন নজির নেই। তারা গণতন্ত্র কে হত্যা করেছে, প্রহসনে পরিণত করেছে। গণতান্ত্রিক বিধিবিধান তারা দলের মধ্যেও কোন দিন মানেনি। তারা বড় বড় কথা বলে, তারা কবে দলীয় কাউন্সিল করেছে? তারা কোথায় দলীয় কাউন্সিল করেছে? ৭-৮ বছর আগে লা মেরিডিয়ান কেন্দ্রীয় কমিটির মিটিং হয়েছে। ৫০১ জনে জাম্বু জ্যাম মার্কা কমিটি। যাদের নিজেদের ঘরে গণতন্ত্র নেই তারা দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে পারে না।

ওবায়দুল কাদের বলেন, এদেশে সাধারণ মানুষের মাঝে যারা রাজনীতিকে নিয়ে গিয়েছিলেন তাদের মধ্যে জাতীয় নেতা শেরে বাংলা ছিলেন অন্যতম। সাধারণ মানুষকে স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। শেরে বাংলা কে গ্রাম বাংলার কৃষকরা কোনদিনও ভুলতে পারবে না। তিনি চিরদিন তাদের মাঝে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন। প্রজাসত্ব ও ঋণ সালিশি বোর্ড গঠন করে সুদখোর মহাজনদের অত্যাচার থেকে রক্ষা করেছেন। তিনি সে জন্য এখনো স্মরণীয় হয়ে আছেন।

আজকের দিনের অঙ্গীকার তাদের স্বপ্ন পূরণ মন্তব্য করে তিনি বলেন, আজকে আমাদের অঙ্গীকার, বঙ্গবন্ধু, সোহরাওয়ার্দী, মাওলানা ভাসানী, শেরে বাংলা একে ফজলুল হক অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠন করা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা লড়ে যাচ্ছি মানবিক ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে। সেটাই শেরে বাংলা একে ফজলুল হক এর স্বপ্ন এবং সেটা আজকে আমাদের অঙ্গীকার।

;

দেশের জন্য কাজ করতে আ. লীগের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার (২৬ এপ্রিল) থাইল্যান্ড আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধিদল প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার অবস্থানকালীন আবাসস্থলে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এই আহ্বান জানান।


নেতাকর্মীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আপনাদেরকে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে।’

প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা নেতাকর্মীদেরকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ছড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতাকে অকালে হত্যা করা হলেও তার আদর্শ আমাদের মাঝে রয়ে গেছে। এজন্য আমি তার আদর্শ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছি।’ বঙ্গবন্ধু দেশের দরিদ্র ও দুস্থ মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর স্বপ্ন দেখেছিলেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

বিগত ১৫ বছরে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি ও উন্নয়নের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা (তার দল) দীর্ঘদিন ধরে নিরবচ্ছিন্নভাবে ক্ষমতায় থাকায় এই অগ্রগতি অর্জন করা সম্ভব হয়েছে।

নেতাকর্মীরা প্রধানমন্ত্রীকে জানান, অনেক বাংলাদেশি থাইল্যান্ডের নাগরিকত্ব গ্রহণ করলেও দ্বৈত নাগরিকত্ব রাখতে আগ্রহী। দ্বৈত নাগরিকত্ব বজায় রাখতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারা।

জবাবে এ বিষয়ে থাই সরকারের সঙ্গে কথা বলবেন বলে আশ্বাস দেন প্রধানমন্ত্রী।

সূত্র-ইউএনবি

;