`খালেদা-তারেককে বাদ দিলে কলঙ্কমুক্ত হবে বিএনপি'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

যদি খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে সারা জীবনের জন্য দল থেকে বিদায় করা হয় তাহলে বিএনপি কলঙ্ক থেকে কিছুটা বেরিয়ে আসতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ।

বৃহস্পতিবার (২৪ জানুয়ারি) প্রেসক্লাবের `একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং জনগণের প্রত্যাশা' শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। স্বপ্ন ফাউন্ডেশন এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।

হানিফ বলেন, `আমরা পরিষ্কার জানিয়ে দিতে চাই, এ বাংলাদেশের জনগণ তারেক রহমানের মতো সন্ত্রাসী দুর্নীতিবাজ এবং চরিত্রহীন কোনো ব্যক্তিকে রাজনৈতিক নেতা হিসেবে মানবে না। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে সারা জীবনের জন্য দল থেকে বিদায় করলে যদি বিএনপি তার কলঙ্ক থেকে একটু বেরিয়ে আসতে পারে। তাহলে তারা (বিএনপি) জনগণের আস্থা সৃষ্টি করতে পারে।'

তিনি আরও বলেন, `২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি ক্ষমতায় ছিল। এ সময় বিএনপির অর্জন ছিল সীমাহীন দুর্নীতি ও লুটপাট। খালেদার দুই ছেলে দুর্নীতির মহোৎসব করেছিল। তাদের দুর্নীতির মাত্রা এতই ছিল, যার জন্য বাংলাদেশকে পরপর পাঁচবার দুর্নীতিতে বিশ্বের এক নম্বর হিসেবে তালিকাভুক্ত হতে হয়েছিল।'

নির্বাচন নিয়ে আওয়ামী লীগের এ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, `বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালীন সময় কি করেছিল, সেগুলো যদি বিশ্লেষণ করা যায় তাহলে একাদশ নির্বাচনে তাদের পরাজয় ছিল প্রত্যাশার। এটা অপ্রত্যাশিত নয়।'

নির্বাচনে বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ ছিল উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ` তাদের (বিএনপি) নেতাকর্মীরা একদিকে জনবিরোধী কর্মকাণ্ড করতে জনবিচ্ছিন্ন হয়ে গেছেন। অন্যদিকে তফসিল ঘোষণার পর ফরম বিক্রির প্রথম দিনেই বিনা উসকানিতে পুলিশের গাড়িতে আগুন দিলেন। এতে আপনারা জাতির কাছে আবারও তুলে ধরলেন যে সন্ত্রাসী মনোভাব থেকে এখনো বেরিয়ে আসতে পারেন নাই।‘

তিনি বলেন, `আবার মনোনয়ন নিয়ে শুরু করলেন নাটক। যে সকল নেতাকর্মীরা মাঠে কাজ করে তাদেরকে বাদ দিয়ে যারা লন্ডনে টাকা দিয়েছে তাদেরকে মনোনয়ন দেওয়া হলো। মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণে বিএনপির দুটি অফিসে হামলা হয়েছে। বিএনপির শীর্ষ নেতারা পর্যন্ত লাঞ্চিত হয়েছিল। মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণে কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ ছিল আর এই ক্ষোভের কারণে তারা নির্বাচনের মাঠে নামে নাই। ঘরে বসেছিল।‘

মির্জা ফখরুলকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, `নির্বাচনে চরম পরাজয়ের পর, লজ্জাজনক হারের পর বিএনপি কখন যে কি বলছে তার কোনো ঠিক নেই। মির্জা ফখরুলদের মাথার কোনো ঠিক নেই।‘

আলোচনা সভায় সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক বলেন, `বাংলাদেশের সকল সেক্টরের উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সফল। জনগণ তার ওপর শতভাগ আশা রাখে, বিশ্বাস রাখে। শেখ হাসিনা ২৪ ঘণ্টায় ১৮ ঘণ্টা কাজ করেন। বর্তমানে গ্রামে কেউ না খেয়ে নেই, কোনো রাহাজানি নেই, কোনো মারামারি নেই। আর সব কিছু সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার জন্য।‘

আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন ও স্বপ্ন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মো. রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ প্রমুখ।

   

সাবেক সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা ভিসানীতির প্রয়োগ নয়: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ভিসানীতির প্রয়োগ নয় বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

মঙ্গলবার (২১ মে) বিকেলে ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যেটা বলেছে, বাংলাদেশ মিশনকে জেনারেল আজিজের বিষয়ে আগেই অবহিত করা হয়েছে। জেনারেল আজিজের বিষয়ে যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে সেটা ভিসানীতির প্রয়োগ নয়, এটি এপ্রোপিয়েশন আইনের প্রয়োগ। যুক্তরাষ্ট্রে এপ্রোপিয়েশন একটা আইন আছে, সেটা প্রয়োগ করা হয়েছে। এটা নিয়ে আমি আর কিছু বলবো না। এটা নিয়ে আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও কথা বলেছেন। আমরা এতটুকুই জানি।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন নাহার চাঁপা, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন প্রমুখ।

;

বিএনপি ও বুদ্ধিজীবীদের অপপ্রচারে ভোটার উপস্থিতি কম: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপিসহ সমমনাদের মিথ্যাচার ও নামিদামি বুদ্ধিজীবীদের অপপ্রচারে ভোটার উপস্থিতি কম হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

মঙ্গলবার (২১ মে) বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপিসহ সমমনাদের অভিরাম মিথ্যাচার মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। টিআইবির অপপ্রচার আছে। আরও কিছু নামিদামি বুদ্ধিজীবী আছেন, তারাও মিথায়চার, অপপ্রচার করে মানুষের আগ্রহ নষ্ট করেছেন ভোটের ব্যাপারে।

তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশ ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয় এটা বলা যাবে না। এখানে কিছু সংঘাত, প্রাণহানি ঘটে।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ভোটাররা কেন্দ্রে আসেননি এটা যদি বলেন, এটা তো স্থানীয় নির্বাচন, ৭ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ছিল ৪২ শতাংশ। বিএনপি নেতাদের বলবো, ১৫ ফেব্রুয়ারির যে নির্বাচন তাতে বিবিসি বলেছিলো ৫ শতাংশ ভোট পড়েছে। নির্বাচন কমিশন ২১ শতাংশ। আপনাদের জাতীয় নির্বাচনে ২১ শতাংশও যদি ধরি তাহলে ৩০ শতাংশ এটা কম কিসের?

তিনি আরও বলেন, আমি এই ভোটকে খুব বেশি ভাল বলবো না। বলবো মোটামুটি ভাল হয়েছে। বিদ্যমান পরিস্থিতি টার্ন আউট নিয়ে আমার মনে হয় বেশি কথার বলার প্রয়োজন নেই।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন নাহার চাঁপা, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন প্রমুখ।

;

বিএনপি এখন পরজীবী হয়ে গেছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিএনপি এখন পরজীবী হয়েছে গেছে। তাই রিকশা চালকদের আন্দোলনে ঢুকে গেছে। নিজেদের কিছু ক্ষমতা নাই। অন্যের প্রতি আশ্রিত হয়ে দেশের ভিতর গন্ডগোল করার চেষ্টা করছে৷’

মঙ্গলবার (২১ মে) দুপুরে রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর রুনি মিলনায়তনে মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে এসব বলেন তিনি।

হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি নির্বাচনে প্রতিহত করার নাম করে অগ্নি সন্ত্রাস করেছে। দেশ বিরোধী অবস্থানে চলে গেছে। নানা জনে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করেছে ঠিকই, কিন্তু এমন শান্তিপূর্ণ নির্বাচন নিকট অতীতে দেখা যায়নি। ৪২ শতাংশ ভোট কাস্টিং হয়েছিল। ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ অনেক দেশে এত ভোটার উপস্থিত হয় না। এখন পর্যন্ত ৮০টা দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান অভিনন্দন জানিয়েছে। বিশ্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সরকারের সাথে কাজ করতে চায়।

তিনি আরও বলেন, বিশ্ব পরিস্থিতি টালমাটাল সত্ত্বেও আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। অনেক দেশের চেয়ে আমাদের প্রবৃদ্ধির হার বেশি। সারা পৃথিবীতে পণ্যের দাম বেড়েছে, সংকটও বেড়েছে। এ বাস্তবতায় আমাদের এখানেও দাম বেশি। বাংলাদেশ পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন কোনো দেশ না। কোথাও কিছু হলে, তার প্রভাব বাংলাদেশে আসে। বিশ্বের অন্যান্য স্থানে দাম বেশি, আমাদের দেশেও সংগত কারণ জিনিসপত্রের দাম বেশি।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জেনারেল আজিজকে ভিসানীতির অধীনে নয়, অন্য অ্যাক্টে এ নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি ৩টি ভিসা পলিসি দেওয়া হয়েছিল। ইমিগ্রেশন এন্ড ভিসা পলিসি এর আওতায় এটা করা হয়েছে। সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স । মার্কিন সরকার এর সাথে একযোগে কাজ করে যেতে চাই।

সাবেক সেনা প্রধানের নিষেধাজ্ঞার ব্যাপারে ইউএসএ মিশন আগেই জানিয়েছিল। যেহেতু সেনাবাহিনীর বিষয়, এনিয়ে আগবাড়িয়ে কিছু বলতে চাই না। আমরা মার্কিন সরকারের সাথে সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই।

গণতন্ত্রকে বাধাগ্রস্ত করতে সত্যিকারে ভিসানীতি হলে, যার বাধাগ্রস্ত করছে, তাদের বিরুদ্ধে এটা কার্যকর করা হয়। যারা নির্বাচন প্রতিহত করতে চেয়েছে। পুলিশ পিটিয়ে মেরেছে, হত্যা, অগ্নি-সন্ত্রাস করেছে তাদের বিরুদ্ধে হওয়া উচিত।

;

সাবেক সেনাপ্রধানের ওপর নিষেধাজ্ঞা সরকারের দুর্নীতির প্রমাণ: ফখরুল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা সরকারের দুর্নীতির প্রমাণ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, বর্তমান সরকার আকণ্ঠ দুর্নীতিতে নিমজ্জিত। দুর্নীতি গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে করায়ত্ব করেছে। তাই সাবেক সেনাপ্রধান আজিজের ওপর নিষেধাজ্ঞায় খুশির কিছু নেই। এর আগে র‍্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল। কেউ গণতন্ত্র উদ্ধার করে দিবে না।

মঙ্গলবার (২১ মে) সকালে রাজধানীর ডিআরইউতে শফিউল আলম প্রধানের ৭ম মৃত্যুবার্ষিকীর আলোচনায় এসব কথা বলেন তিনি।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, অর্থনীতিকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে সরকার। মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির সাথে সাথে সরকারের দুর্নীতি বাড়ছে।

ফখরুল বলেন, ১৫ বছরে ব্যাপক অপকর্মে জনসমর্থন হারিয়েছে আওয়ামী লীগ। তাই, সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে তাতের এতো ভয়। তার অভিযোগ, মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির সাথে সাথে সরকারের দুর্নীতি বাড়ছে। সব নিয়ম হয় দুর্নীতিবাজদের জন্য। স্বাধীনতার চেতনাকে ধ্বংস করেছে আওয়ামী লীগ।

রাজনৈতিক প্রতিহিংসা কখনও দেশের কল্যাণ বয়ে আনতে পারে না মন্তব্য করে তিনি বলেন, কে কী বললো, কে কী করলো সেদিকে নজর না দিয়ে নিজেদের গণতন্ত্র, নিজেদের উদ্ধার করতে হবে। এ সময় আন্দোলন তীব্র থেকে তীব্রতর করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন এ বিএনপি নেতা।

তিনি আরও বলেন, উপজেলা নির্বাচনে নিজেরা নিজেরা লড়াই করছে। এই নির্বাচনে মানুষ অংশগ্রহণ করছে না। কারণ তারা জানে এখানে তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে না। তারা বলে, তারা দুর্নীতি করে না। অথচ সাবেক সেনাপ্রধানকে দুর্নীতির কারণে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

;