খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে না পারলে বাংলাদেশ মুছে যাবে: গয়েশ্বর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে না পারলে পৃথিবীর বুক থেকে বাংলাদেশের মানচিত্র মুছে যাবে।

শনিবার (২৯ জুন) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে দলটির শীর্ষ নেত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে ডাকা সমাবেশে দেওয়া বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, সাতটি বছর যাবত আমাদের নেত্রী মঞ্চে আসতে পারেন না। তাকে মিথ্যা মামলায় আটকে রেখেছে বর্তমান সরকার। গণতন্ত্রকে উদ্ধার করতে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি দরকার।

তিনি বলেন, শুধুমাত্র শেখ হাসিনাকে খুশি করতে খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় আটকে রাখা হয়েছে। আমাদের একটাই দাবি নেত্রীর মুক্তি। দেশের পক্ষে দেশের গণতন্ত্র উদ্ধারে আমাদের মুক্তির লড়াইয়ে নামতে হবে।

স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর সঞ্চালনায় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বেগম সেলিমা রহমান, ভাইস-চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, মো. শাহজাহান, নিতাই রায় চৌধুরী, আহমেদ আযম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু, জয়নুল আবদীন ফারুক, চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল, বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক সালাউদ্দিন আহমেদ, স্বনির্ভরবিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনু, উত্তর বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব আমিনুল হক, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানী, ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির প্রমুখ বক্তব্য দেন।

শেখ হাসিনা দেশের মানুষের অধিকার কায়েম করেছেন: নানক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক/ ছবি: বার্তা২৪.কম

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

শেখ হাসিনা দেশের মানুষের অধিকার কায়েম করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক।

সোমবার (১ জুলাই) দুপুরে তেজগাঁও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের অফিসের সামনে আওয়ামী লীগের ৭৫ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন। ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনা এই দেশে মানুষের ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন। তার নেতৃত্বে আজ দেশ এগিয়ে যাছে। শেখ হাসিনা সীমান্ত এলাকার সিট মহল আদায় করেছেন। শেখ হাসিনা আমাদের অধিকার কায়েম করেছেন।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এই সদস্য বলেন, আওয়ামী লীগ পঁচাত্তোরত্তর কোন সামরিক পেট থেকে বেড়িয়ে আসা দল নয়। এই দল পাকিস্তানের নিপীড়ন, নির্যাতন থেকে এই দেশের মানুষকে মুক্তির জন্য গঠন করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

বঙ্গবন্ধু দীর্ঘ ২৩ বছর আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, নিজের যৌবন কাটিয়েছেন কারাগারে। সেই দলের নেতৃত্বে স্বাধীকার থেকে স্বাধীনতা এই বাংলাদেশ অর্জন করেছে। সেই স্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে হত্যা করেছে জিয়াউর রহমান, মোস্তাক, শাহ মোয়াজ্জেমরা।

নানক বলেন, এরপর ভেবেছিলো আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করে দিবে। সে দিন আমরা লড়াই সংগ্রাম করেছিলাম আমাদের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে। সেই লড়াই সংগ্রামের পথে আমাদের নেতা ওবায়দুল কাদেরকে গ্রেপ্তার করে অমানসিক নির্যাতন করে। আমাদের কারাগারে নিক্ষেপ করেছিলো। জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর নাম ও ছবিকে নিষিদ্ধ করেছিলো। সেই দল বিএনপি আজকে বড় বড় কথা বলে।

নানক বলেন, বিএনপি বলে, শেখ হাসিনা নাকি ভারতের তাবেদার, ভারতের স্বার্থ রক্ষা করতে চায়। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ইতিহাসকে ধামাচাপা দেয়া যাবে না। তোমাদের জিয়াউর রহমান দিল্লিতে গিয়ে পা ধরেছিলো, তোমাদের খালেদা জিয়া মোদি যখন প্রথম প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন তখন রসগোল্লা খাইয়েছিলেন। সে কথা মানুষ ভুলে যায়নি।

সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সভায় সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ বজলুর রহমান ও সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক এস এ মান্নান কচি।

;

তিস্তা চুক্তি সমাধানের মূল প্রতিবন্ধকতা মমতা: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

তিস্তা নদীর পানি বণ্টন চুক্তি সমাধানের মূল প্রতিবন্ধকতা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন. রাজ্য সরকার না চাইলে কেন্দ্রীয় সরকার অনেক কিছুই করতে পারে না।

সোমবার (১ জুলাই) বিকেলে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের অফিসের সামনে দলের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন। আলোচনা সভার আয়োজন করে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ।

তিনি বলেন, তিস্তার পানি নিয়ে সবাই বলে চুক্তি কেন হলো না? আমি আপনাদের জানাতে চাই, ভারত একটি ফেডারেল দেশ। সেখানে কেন্দ্রীয় সরকার ইচ্ছা করলে রাজ্য সরকারের অধিনে পানি অন্য দেশকে দিতে পারে না। এটা ভারতের সংবিধানে লেখা আছে। এর আগে গঙ্গার পানি দিতেও পশ্চিমবঙ্গের জ্যোতি বসু সরকারের সম্মতি ছিলো বলেই আমরা বুঝে পেয়েছি।

তিস্তা পানির মূল সমস্যা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, যখন শেখ হাসিনা সরকারের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছিলো তখনই গর্জে উঠেছেন মমতা। কলকাতা থেকে বলেছেন, কোনদিনও বাংলাদেশকে এই পানি দিবো না। এই হিস্যা আমরা দিতে পারি না।

তিনি বলেন, এখন যদি মমতা না বলে তাহলে কেন্দ্রীয় সরকারকে রাজি করাতে হবে। তাকে হা করাতে হবে। তা না হলে ভারতের সংবিধান এলাউ (অনুমোদন) করে না বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত সরকার তাদের রাজ্যকে বাদ দিয়ে চুক্তি করবে। এই সুযোগ নেই।

সমঝোতা স্মারক আর চুক্তি এক কথা নয় বলে মন্তব্য করে মন্ত্রী বলেন, এইবার কিন্তু কোন চুক্তি হয় নাই। মির্জা ফখরুল (বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) সমঝোতা স্মারক আর চুক্তি, এই দুইটা কি এক? পড়াশোনা করেন না? ডিপ্লোম্যাসি ভাষা জানেন না? জেনে নেন, সমঝোতা স্মারক আর চুক্তি এক কথা নয়।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা পদ্মা সেতুর জন্য মালয়েশিয়ার সঙ্গে সমঝোতা স্মারক করেছিলাম, পরবর্তীতে নিজের টাকায় করেছি। যদি চুক্তি করতাম তাহলে আমরা বাধ্য হতাম তাদের সঙ্গে করতে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা নিজস্ব ধারে এই পদ্মা সেতু করেছেন।

বিএনপি মহাসচিবকে উদ্দেশ্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিভ্রান্তি সৃষ্টি করবেন না। ৭৫ এর পর সাড়ে তিন হাজার পিস শাড়ি নিয়ে নতুন দিল্লিতে কারা গিয়েছিলো লাল গালিচা সংবর্ধনা নিয়ে? ওই যে ফিরে এলেন ঢাকা বিমানবন্দরে, সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করলো গঙ্গা চুক্তির কি হলো? খালেদা জিয়া কি বললো? আরে আমি তো গঙ্গা চুক্তির কথা বলতে ভুলেই গেছি। আপনারা সব কিছুই ভুলে যান।

গঙ্গা চুক্তি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা করেছেন উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বন্ধুত্ব থাকলে অবিশ্বাস থাকে না, সন্দেহ থাকে না। বন্ধুত্ব আছে বলেই তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর বাণী নিয়ে আলোচনা অনেক দূর অগ্রগতি সাধন করেছি। বন্ধুত্ব আছে বলেই সমুদ্রসীমায় আরেকটা বাংলাদেশ পেয়েছি।

সেতুমন্ত্রী বলেন, ভারতের নতুন সরকার আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে আশ্বস্ত করেছেন, সে সব সমস্যা বাস্তবায়ন হয়নি সেগুলোর ইতিবাচক অগ্রগতি হয়েছে এবং সমাধানের জন্য ইতিবাচক চেষ্টা আছে।

;

র‍্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে অনুরোধ জানানো হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

র‍্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট ও ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টকে অনুরোধ জানানো হয়েছে বলে সংসদে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাসান মাহমুদ। 

সোমবার (১ জুলাই) জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাজেট অধিবেশনে চট্টগ্রাম-১১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল লতিফের লিখিত প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ তথ্য জানান। অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় র‍্যাবের উপর আরোপিত প্রকল্প নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে শুরু থেকে ক্রমাগত প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। র‍্যাবের বিরুদ্ধে আনীত কথিত অভিযোগসমূহের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট ও ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট এর কাছে পদ্ধতিগতভাবে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরা হয়েছে এবং নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের অনুরোধ জানানো হয়েছে। নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা ও বিধিগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। এ বিষয়ে মন্ত্রণালয় যুক্তরাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুবিবেচনা আশা করছে।

;

বিএনপির ঘুম হারাম হয়ে গেছে: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপির চোখে ঘুম নেই, ঘুম হারাম হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সোমবার (১ জুলাই) দুপুরে তেজগাঁও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের অফিসে সামনে আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন। আলোচনা সভার আয়োজন করেছে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ।

তিনি বলেন, বিএনপির চোখে ঘুম নেই, ঘুম হারাম হয়ে গেছে। ফখরুলের চোখে অশান্তির আগুন। লন্ডন থেকে ফরমান আসে। ইন অর আউট।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আন্দোলন করবে কখন? তারা নিজেরা নিজেদের কে বিশ্বাস করে না। কেউ কাউকে পছন্দ করে না। একজন আরেকজন কে বলে সরকারের এজেন্ট। তাদের আন্দোলন ভুয়া।

বিএনপি এক দফা কোথায় গেল প্রশ্ন রেখে সেতুমন্ত্রী বলেন, গেল রে গেল, সব নাকি ইন্ডিয়া হয়ে গেল। গেল রে গেল, স্বাধীনতা গেল, গেল রে গেল সার্বভৌমত্ব গেল। কোথায় গেল? তেপ্পান্ন বছর আমরা স্বাধীনতা নিয়ে টিকে আছি। কোথায় যাব? ভারত আমাদের বন্ধু। 

বিএনপি ভারতের দাসত্ব চেয়েছিলো মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, মনে আছে, নরেন্দ্র মোদি যখন ক্ষমতায় আসে প্রথম দিন সকাল বেলায় ঘুম থেকে উঠে বিএনপি নেতারা ভারতের হাই কমিশনের সামনে হাজির। হাই কমিশন বন্ধ, মিষ্টি আর ফুল নিয়ে হাজির। এই হচ্ছে বিএনপি।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, এরা ভারত বিরোধীতা করে কিন্তু ভারতের কাছে ওয়াশিংটনের ইচ্ছায় গ্যাস বিক্রি করার অঙ্গীকার করে ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসেছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ভারতের সঙ্গে ২৫ বছরের মৈত্রী চুক্তি বঙ্গবন্ধু করে গিয়েছেন বলেই আজকে ৬৮ বছরের সীমান্ত সমস্যার সমাধান হয়, আরেকটা বাংলাদেশের সমান সমুদ্র সীমা আমরা ভারতের কাছ থেকে আদায় করতে পেরেছি, শান্তিপূর্ণভাবে ছিটমহল বিনিময় হয়েছে।

এ সময় সভায় সভাপতিত্ব করছেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ বজলুর রহমান ও সঞ্চালনা করছেন সাধারণ সম্পাদক এস এ মান্নান কচি। 

;