প্রতিশ্রুতিশীল তরুণ নেতৃত্বের প্রত্যাশায় যুবলীগ



রেজা-উদ্-দৌলাহ প্রধান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের অন্যতম বড় যুব সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ। স্বাধীনতার পরের বছর দেশের দিকভ্রান্ত যুবসমাজকে ঐক্যবদ্ধ করে যুদ্ধবিধ্বস্ত জাতি গঠনের লক্ষ্য নিয়ে যুবলীগ প্রতিষ্ঠা করা হয়। অথচ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে প্রতিষ্ঠাকালীন চেতনাগুলো দূরে ঠেলে দিয়ে যুবলীগের অনেক নেতাকর্মী জড়িয়ে পড়েন নানা ধরনের বিশৃঙ্খলা ও অপকর্মে।

সম্প্রতি ক্যাসিনো, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজিসহ নানা অপরাধে নেতাদের সম্পৃক্তায় ফের আলোচনায় আসে যুবলীগ। চলমান শুদ্ধি অভিযানে ক্যাসিনোর সঙ্গে নেতারা জড়িত থাকার বিষয়টি সামনে আসায় যুবলীগের নামটি এখন সারাদেশের মানুষের মুখে মুখে। ক্যাসিনো বিরোধী অভিযানে যুবলীগ চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরীর পতনের পর সারাদেশেই ‘ইমেজ সংকটে’ পড়ে সংগঠনটি। এরপর থেকে যুবলীগের সে ‘ইমেজ সংকট’ কাটাতে নিজেই হস্তক্ষেপ করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যুবলীগের কেন্দ্রীয় কংগ্রেসের তারিখ নির্ধারণ, বয়স নির্ধারণসহ সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি গঠন, সব কিছুতে প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ করেন তিনি। আওয়ামী লীগ সভাপতির সরাসরি হস্তক্ষেপে খুশি যুবলীগের তৃণমূলের নেতাকর্মীরা। পদ প্রত্যাশীরাও স্বস্তিতে রয়েছেন।

যুবলীগের কংগ্রেসের তারিখ ঘোষণার পর থেকেই চাঙ্গা হয়ে উঠেছেন নেতাকর্মীরা। দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়, ধানমন্ডিস্থ ৩/এ তে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয় এখন পদপ্রত্যাশী নেতাকর্মীদের পদচারণায় মুখর থাকে। ব্যানার, পোস্টার, ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে নগরী। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের সুনজরে পড়তে চলছে জোরালো তদবির–লবিং।

যুবলীগের পদপ্রত্যাশী একাধিক নেতার সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। এবার যুবলীগের নেতৃত্ব নির্বাচনের দায়িত্বও তিনি কাউকে দেননি। তাই সম্মেলনের আগে সরাসরি কেউ প্রার্থী হতে চাইছেন না বরং পদপ্রত্যাশী হিসেবেই মাঠে আলোচনায় থাকতে চাইছেন। আওয়ামী লীগ সভাপতি যাকে যোগ্য মনে করে যুবলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন করবেন, তাকেই সবাই মেনে নেবেন।

কেমন নেতৃত্ব আশা করছেন জানতে চাইলে বর্তমান কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন মহি বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, সৎ, নির্লোভ, আন্দোলন সংগ্রামে অকুতোভয়, এক/এগারোর সময় নেত্রীর মুক্তির আন্দোলনে যাদের ভূমিকা আছে, বিতর্কিত নন, সংগঠন অন্তঃপ্রাণ, শিক্ষিত, আওয়ামী ঘরানার পরিবার থেকে উঠে আসা ব্যক্তিত্বদেরই যুবলীগের দায়িত্বে দেখতে চাই।

তিনি আরো বলেন, আগামী দিনে যুবলীগের হাল কার কাছে যাবে, সে সিদ্ধান্ত নেবেন রাষ্ট্রনায়ক ও সংগঠনের দলনেতা শেখ হাসিনা। আমরা মনে করি, যোগ্য লোকের হাতেই নেতৃত্ব যাবে। আমাদের নেত্রী যুবলীগের বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নেবেন, কর্মী হিসেবে আমাদের কাছে সেটাই চূড়ান্ত।

কংগ্রেসের পদপ্রত্যাশী যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ বদিউল আলম বলেন, যুবলীগের সম্মেলনের (কংগ্রেস) প্রস্তুতি চলছে পুরোদমে। যুবলীগের সাংগঠনিক নেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। নেত্রীর প্রতি অগাধ আস্থা ও বিশ্বাস আছে। তিনি যেখানে রাখবেন, সেখানেই থাকব।

আসন্ন কংগ্রেসে যুবলীগে কেমন নেতৃত্ব প্রত্যাশা করছেন জানতে চাইলে যুবলীগের প্রচার সম্পাদক ইকবাল মাহমুদ বাবলু বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, আমরা চাই, প্রতিশ্রুতিশীল ভিশনারি নেতৃত্ব। যে নেতৃত্ব প্রধানমন্ত্রীর ভিশন-২০২১, ২০৪১ বাস্তবায়নের সারথি হবে। যারা হবেন প্রতিশ্রুতিশীল আর সে লক্ষ্য বাস্তবায়নে সাবেক ছাত্রলীগ নেতাদের সামনে আসার সুযোগ দিতে হবে।

এদিকে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুবলীগের কংগ্রেস নিয়ে কয়েক দফায় দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা করেছেন। এ সময় তিনি যুবলীগের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে ক্লিন ইমেজের প্রতিশ্রুতিশীল নেতৃত্ব খুঁজে বের করার নির্দেশ দিয়েছেন। যুবলীগকে যেন কোনো কথিত ‘সিন্ডিকেট’ নিয়ন্ত্রণ না করে, সেদিকেও লক্ষ্য রাখার কথা জানিয়েছেন।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের কয়েকজন শীর্ষ নেতা জানান, যুবলীগকে ঢেলে সাজাতে এবার বিশেষ মনোযোগ দিয়েছেন দলের হাইকমান্ড। অপেক্ষাকৃত তরুণ নেতৃত্বের প্রতিই হাইকমান্ড আস্থাশীল। আর নেতৃত্বের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন শেখ হাসিনা।

যুবলীগের কংগ্রেসে কেমন নেতৃত্ব আসছে, এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, নতুন সম্মেলন মানেই নতুন মুখ। সম্মেলনের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী অঙ্গ সংগঠনগুলোকে ঢেলে সাজানো হবে। অভিজ্ঞতার সমন্বয় ঘটিয়ে আমরা দলকেসামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব। এখানে পরিবর্তন হবে, নতুন মুখ আসবে।

এদিকে যুবলীগের কেন্দ্রীয় কংগ্রেসের তারিখ নির্ধারণ হলেও ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখার কংগ্রেসের কোনো তারিখ চূড়ান্ত হয়নি। অথচ ঐতিহ্যগতভাবে ঢাকা মহানগরের দু’টি ইউনিটের কংগ্রেসের পরেই কেন্দ্রীয় কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয়। বিষয়টি নিয়ে তাই কিছুটা দ্বিধান্বিত যুবলীগের সাবেক নেতারা। সমস্যা সমাধানে তারা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা করেছেন। মহানগরের দুই ইউনিটের কংগ্রেস অনুষ্ঠিত না হলেও যুবলীগের কেন্দ্রীয় কংগ্রেসের দিনই এ দুই ইউনিটের শীর্ষ দুই নেতার নাম একসঙ্গে ঘোষণা করতে চান তারা। অবশ্য সেটি নির্ভর করছে একান্তই আওয়ামী লীগ সভাপতির সম্মতির ওপর।

জানা গেছে, শেখ হাসিনা সম্মতি দিলে যুবলীগের কংগ্রেসে কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের পাশাপাশি মহানগরের দুই শাখার শীর্ষ দুই নেতার নামও ঘোষণা করা হবে।

প্রসঙ্গত, ২০১২ সালের ১৪ জুলাই যুবলীগের ষষ্ঠ জাতীয় কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয়। এরপরগত সাত বছরে কোনো সম্মেলন হয়নি সংগঠনটির। পরে আগামী ২৩ নভেম্বর সংগঠনের সপ্তম কাউন্সিল হবে বলে ঘোষণা করা হয়। সপ্তম জাতীয় কংগ্রেস নিয়ে সবার দৃষ্টি এখন যুবলীগের দিকে। রাজনীতি পাড়ার মানুষদের সঙ্গে সাধারণ মানুষদেরও কৌতূহলের শেষ নেই। কারা আসছেন যুবলীগের শীর্ষ নেতৃত্বে, তা জানতে অপেক্ষায় থাকতে হবে আগামী ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত।

   

আচরণবিধি না মেনে আ'লীগ নেতার প্রচারণায় কল্যাণ পার্টির এমপি ইবরাহিম



আবদু রশিদ মানিক, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন চকরিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীর পক্ষে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রচারণায় নেমেছেন কক্সবাজার-১ আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম। আচরণ বিধি না মেনে একজন সংসদ সদস্যের উপজেলা নির্বাচনের প্রচারণায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে ওই উপজেলায়। এ প্রচারণার বেশ কিছু ভিডিও ও স্থিরচিত্র রয়েছে।

সেখানে দেখা যায়, স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা ও কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলা নির্বাচনের চেয়ারম্যান প্রার্থী ফজলুল করিম সাঈদীর পক্ষে প্রচারণা চালাচ্ছেন এমপি ইবরাহিম।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) সাঈদীকে বিজয় করার লক্ষ্যে স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের সাথে মতবিনিময় করেন ইবরাহিম। চকরিয়া সিটি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি আব্দুল ওয়াহিদ শাওন তার ব্যক্তিগত ফেইসবুক স্ট্যাটাসে এ সংক্রান্ত বিষয় তুলে ধরেন। এতে তিনি ছবিযুক্ত করে লিখেন- "চকরিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আলহাজ্ব ফজলুল করিম সাঈদী কে বিজয় করার লক্ষ্যে ছাত্রলীগের সাথে মতবিনিময় করেন সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম এমপি"।

চকরিয়া সিটি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি আব্দুল ওয়াহিদ শাওনের ফেইসবুক স্ট্যাটাস

পরে তিনি ওই স্ট্যাটাস বেশ কয়েকবার সম্পাদনা করে আবার লিখেন- "ছাত্রলীগের সাথে মতবিনিময় করেন সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম এমপি"।

ওই মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন চকরিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আকিত হোসেন সজীব। তার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, উপজেলা নির্বাচন সংক্রান্ত কোনো বিষয় নিয়ে কথা হয়নি। আমরা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা উনার (ইবরাহিম) সংসদ নির্বাচনের সময় কাজ করেছিলাম, তাই তিনি খুশি হয়ে ঈদ পরবর্তী মতবিনিময় সভা করেছেন।

সভায় উপস্থিত ছাত্রলীগের অনেকেই অতি উৎসাহী হয়ে সভাটিকে সাঈদীকে বিজয়ী করার জন্য করা হয়েছে বলে প্রচার করেছেন বলে জানান আকিত হাসান সজীব।

এরপর চকরিয়ার ঢেমুশিয়ায় ফোরকানিয়া মাদ্রাসার বার্ষিক সভায় চেয়ারম্যান প্রার্থী সাঈদীসহ উপস্থিত হয়ে তার পক্ষে ভোট চান এমপি ইবরাহিম। নাম প্রকাশ না করার শর্তে, ওই সভায় উপস্থিত অনেকেই বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেন।

নির্বাচনী প্রচারণার বিষয়ে জানতে সংসদ সদস্য ইবরাহীমের মুঠোফোনে একাধিকবার চেষ্টা করা হয় সংযোগ স্থাপনের। কিন্তু তিনি সাড়া না দেয়ায় তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

সংসদ সদস্য সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম কল্যান পার্টির চেয়ারম্যান। আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত না হলেও তিনি নির্বাচনী এলাকায় আওয়ামী লীগের একাংশের নেতাকর্মীদের শলাপরামর্শেই দায়িত্ব পালন করেন বলে জানা গেছে।

চকরিয়াতে কল্যান পার্টির সাংগঠনিক কোনো অবস্থান না থাকলেও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি স্থানীয় আওয়ামী লীগের একাংশের সহযোগিতায় নির্বাচনী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেন।

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের আচরণবিধি অনুযায়ী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এবং কোনো সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারী নির্বাচন পূর্ব সময়ে নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণায় ও নির্বাচনী কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবেন না।

এদিকে ২১ মে অনুষ্ঠিতব্য চকরিয়া উপজেলা নির্বাচনের ফজলুর করিম সাঈদীসহ প্রার্থী হয়েছেন ৯ জন। যেখানে আছেন সাবেক সংসদ সদস্য জাফর আলমও।

;

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। রাজিবুল ইসলামকে (বাপ্পি) সভাপতি ও সজল কুন্ডুকে সাধারণ সম্পাদক করে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান এ কমিটির অনুমোদন দেন।

কমিটি অনুমোদন দিয়ে এতে বলা হয়, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার 'স্মার্ট বাংলাদেশ', 'স্মার্ট মহানগর' বিনির্মাণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ এর পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হলো।

ঘোষিত কমিটিতে সহ-সভাপতি হয়েছেন কাউসার আহমেদ (ইমন), সৈয়দ ইমরান হোসেন, মো. নাজমুল হোসেন, উবায়দুর রহমান লিও, নিবাস মজুমদার, রেহানুল হক রাফি, রাজীব সাহা, আবু তালিম ভূইয়া, আরাফাত হোসেন মারুফ, মো. হাসিবুল আলম পুলক, শাখাওয়াত হোসেন আরেফিন, মো. শাকিল তালুকদার, আহমেদ আলী রেজওয়ান, সালমান রহমান (আশরাফ), আদনান আইয়ুব, মো. রিয়াজ মোল্লা, শাহজালাল শাহীন, ইশতেফাক হক (ইফাজ), সৈয়দ আমিনুল ইসলাম (নিবিড়), কাজী জাহিদুল ইসলাম রাজন, মাশরুফ বিন নেসার শান, মো. শাহরিয়ার শাওন, মো. আক্তার হোসেন, মো. বিপ্লব খান, নাইমুল ইসলাম নোমান, নাজমুল হাসান প্রিন্স তালুকদার, সারোয়ার হোসেন, ফারকিলিত সাফাক-ই-আরফাকসাজ, আনিসুর রহমান আনিস, জুটন চন্দ্র দাস, মাহমুদুল হাসান (ইমন)।

এছাড়াও সহ-সভাপতি হিসেবে আরও আছেন, মাজেদুল মজিদ মাহমুদ (সাদমান), সাদি মোহাম্মদ সৈকত, আব্দুল্লাহ আল ফাহাদ রাজু, রাকিবুল ইসলাম শাওন, মো. ফজলে রাব্বি, সোহানুর রহমান সোহান, ওহিদুল ইসলাম অপু , মেহেদী হাসান, তানভীর আহমেদ, রুবেল মাহমুদ, সাব্বির বিন ইসলাম, মাসুদ রানা, মো. আবু ইউসুফ হৃদয় ,আশিক মাহমুদ, মো. নুরুদ্দিন হাওলাদার, মাহমুদ হাসান জিল্লু, মো. ইনজামুল ইসলাম (আকিব), সোহেল রানা, আব্দুল্লাহ আল-হাসান, আহমেদ সারোয়ার স্বচ্ছ , মো. কামরুজ্জামান ইফতি, আরাফাত হোসেন রনি, মো. ইমরান হোসেন, সিফাত হোসেন, শেখ কোরবান ইসলাম, আব্দুল্লাহ আশিক, এফ এম সাইফুজ্জামান সজিব, মো. শামীম খান, বখতিয়ার শিকদার বাপ্পি, সুজন দাস, মো. তাবারক হোসেন (বিপ্লব), বাবু দাস, মো. ইমরান হোসেন পাভেল, জবিউল্লাহ শান্ত, বিশ্বজিৎ হাওলাদার জিৎ, ফেরদাউস আনসারী, নাইমুর রহমান দুর্জয়, জহিরুল ইসলাম খান তুহিন, মেহেদী হাসান রাজু , জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, আল আমিন।

যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন সাগর (সানাফ), সৈয়দ মুক্তাদির সাদ, সৌরভ দেব নয়ন, মোস্তাফিজুর রহমান, মোহাম্মদ আবিয়াজ সাজেদ, নয়ন শিকদার, কাজী তানবীর হোসেন, মাহবুব আলম মাহিব, রফিকুল ইসলাম রাসেল, ইয়াসির আরাফাত, আক্তারুজ্জামান মান্না।

সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন, সাকিব হোসাইন, শাকিল হোসেন (জীবন), আরমান মাহমুদ তুষার, রহমান ইকবাল (ইকু), জোবায়েদ সাদাফ সাজিদ, দিপ্ত কুন্ডু, জাহিদুল ইসলাম দিপু, মো. রাকিব হোসেন, নাইমুল ইসলাম, মো. সাইদুল ইসলাম জনি, মো. রাহাত হোসেন রাব্বি।

প্রচার সম্পাদক হয়েছেন হামিম খান কাজল। উপ-প্রচার সম্পাদক করা হয়েছে আরিফুল ইসলাম, এরশাদ হোসাইন, এম আহসানুর রহমান ইমন, এম এস আর সবুজ, মাহবুব আলম খান তনিম, মুনতাসির রাফি।

দপ্তর সম্পাদক করা হয়েছে মো. সাকিব আল হাসান (রাজিব)। উপ-দপ্তর সম্পাদক হয়েছেন নাঈফুজ্জামান কোতোয়াল, শিমুল রায়, জুনাইদ বোগদাদী প্রধান, রাইসুল আলম ইসতিয়াক, শফিক বেপারী, কাজী রাকিব হোসেন

গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন মীর মোহাম্মদ সাইকুন আলী শান্ত। উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন মোকারোম হোসাইন রুদ্র, মো. জনি ইসলাম, জুয়েল রানা, মো. মারজুক হোসেন ভুবন, মারুফ বিল্লাহ ও জাফরুল ইসলাম (লিটন)।

শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক করা হয়েছে শাহাদাত মাহমুদ সাকিব। উপ-শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক হয়েছেন মো. জিন্নাত হোসেন, সাব্বির হাওলাদার, প্রতীম বিশ্বাস, রোহান আহমেদ, আহসান হাবিব ইমরান।

সাংস্কৃতিক সম্পাদক হয়েছেন তমাল পাল। উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক করা হয়েছে এইচ. এম. আমিনুল, নীলপদ্ম রায় প্রান্ত, স্বপন চৌধুরী, রাহুল কুমার ভৌমিক, সোহেল জামান রাকিব।

সমাজসেবা সম্পাদক হয়েছেন শাকিল আহমেদ হৃদয়। উপ-সমাজসেবা সম্পাদক করা হয়েছে শেখ মেহেদী হাসান, মাসুম বিল্লাহ, সাদ্দাম হোসেন সাদমান কে। ক্রীড়া সম্পাদক হয়েছেন, মো. আবু হোসাইন। উপ-ক্রীড়া সম্পাদক হয়েছেন নাঈম ইসলাম দুর্জয়, তারিকুল ইসলাম অপু, সজল হাওলাদার, মো. নূর নবী (রাঈদ), সাহাবুদ্দিন চুপ্পু, আব্দুল্লাহ সাবিত আনোয়ার চৌধুরী।

আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহ আলম বিজয়। উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহরিয়া ইসলাম জয়, মোস্তাফিজুর রহমান দিপু, শেখ মুহাম্মদ নাঈম উল ইসলাম, ওয়াহিদুল ইসলাম নিশান, সৈয়দ লামমিম হাসান নিলয়। পাঠাগার সম্পাদক হয়েছেন সাফায়েত খন্দকার সিয়াম। উপ-পাঠাগার সম্পাদক হয়েছেন ইমতিয়াজ আহমেদ ইমরান, ফয়সাল আহম্মেদ তমাল, মাহমুদুল হাসান তুষার।

তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক হয়েছেন হাবিবুর রহমান শাকিল। উপ-তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক হয়েছেন ফয়সাল আহমেদ ভুবন, সাবের হোসাইন, মুরসালিন সরকার। অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. সোহাগ রানা। উপ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সুরুজ ফরাজী, গোলাম রাব্বি সিকদার
শফিউদ্দিন মাহমুদ তুষার, আখিয়ারুল ইসলাম আফিক।

আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মেহেদী হাসান (নাহিদ)। উপ-আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন কাজী জার্জিস বিন এরতেজা, মো. মঈন হোসেন (সজীব), মো. জুবায়ের হোসেন শেখ রওনক আহমেদ, আরিফুর রহমান ফাহাদ, নওফেল হামিদ জয়। পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ইরফান আহমেদ বাধন। উপ-পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. রাব্বী হোসেন, সজীব হাওলাদার, জাহিদুল ইসলাম।

স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. আরাফাত উল্লাহ। উপ-স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আহসানুল্লাহ সজীব, নিয়ামাল ওয়াকিল, নিবিড় হাসান, মো. ফয়সাল রাব্বি। বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবরার খান তাহমিদ। উপ-বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবু কাওসার, মো. তানভীর আহমেদ বাপ্পি, মো. জিসান হাওলাদার, মো. ওয়ালিউল্লাহ ওলি, মো. সাজ্জাদ আলম, ইয়াজউদ্দিন মাহমুদ ইরাম, ফজলে রাব্বি।

ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. সজিব হোসাইন। উপ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন পল্লব বিশ্বাস, অন্তু বাহাদুর ছেত্রী, হাফেজ মাওলানা আবু বক্কর সিদ্দিক, চন্দন মন্ডল, গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন জিহাদ বিশ্বাস। উপ-গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মেহেদী হাসান ফুলেল, আসেফ আমের চৌধুরী, রাশেদুল ইসলাম অভি। ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদক হয়েছেন মো. সজল দেওয়ান। উপ-ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদক হয়েছেন টি. এম. পারভেজ, মো. সাকিব আল জহির অনিক, জাহিদ হাসান শোভন ও মো. মশিউর রহমান স্বপ্নীল।

;

দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করায় ৭৩ জনকে বহিষ্কার করল বিএনপি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ৮ মে অনুষ্ঠিতব্য প্রথম ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে অংশ নেওয়া তৃণমূলের ৭৩ জন নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তাদের বহিষ্কারের তথ্য জানান।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিএনপির যেসব নেতৃবৃন্দ চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ ও মহিলা) পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তাদের দলীয় গঠনতন্ত্র মোতাবেক বিএনপির প্রাথমিক সদস্য পদসহ সকল পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

বহিষ্কার হওয়াদের মধ্যে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী ২৮ জন, ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ২৪ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ২১ জন রয়েছেন।

এর আগে গতকাল উপজেলা পরিষদের ভোটে অংশ নিতে চাওয়া ৬৪ নেতাকে শোকজ করে বিএনপি। চিঠিতে নেতাদের ৪৮ ঘণ্টার সময় দিয়ে উত্তর দিতে বলা হয়।

বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, শোকজ করা ৬৪ নেতার মধ্যে ২৪ জন চেয়ারম্যান পদে ও ২১ জন ভাইস চেয়ারম্যান পদে এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৯ জন রয়েছেন।

;

ওলামা দলের আহ্বায়ক সেলিম রেজা, সদস্য সচিব আবুল হোসেন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপির পেশাজীবী সংগঠন জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছে মাওলানা মো. সেলিম রেজা, সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছে মাওলানা কাজী আবুল হোসেন।

৫ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কমিটি গঠনের কথা জানানো হয়।

ঘোষিত ৫ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক আহ্বায়ক কমিটিতে সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মাওলানা মো. আলমগীর হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক মাওলানা ক্বারী গোলাম মোস্তফা ও যুগ্ম আহ্বায়ক মাওলানা মো. দেলোয়ার হোসেইন।

 

;