মুশফিকের সেঞ্চুরি, টাইগারদের পুঁজি ২৪৬



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
মুশফিকুর রহিমের সেঞ্চুরি উদযাপন

মুশফিকুর রহিমের সেঞ্চুরি উদযাপন

  • Font increase
  • Font Decrease

অতিথি শ্রীলঙ্কান বোলারদের সামনে দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন মুশফিকুর রহিম। দাপুটে ব্যাটিংয়ে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে পেয়েছেন দারুণ এক সেঞ্চুরির দেখা। তার অসাধারণ ব্যাটিং ঝলকে মিরপুরে টস জিতে শুরু ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশ গড়েছে ২৪৬ রানের পুঁজি।

কিন্তু আক্ষেপ থেকে গেল টাইগারদের। পুরো ৫০ ওভার খেলতে পারল না তারা। ৪৮.১ ওভার শেষে মুশফিক দুষ্মন্ত চামিরার বলে আশেন বান্দারার হাতে ক্যাচ তুলে দিলে লাল-সবুজের প্রতিনিধিদের ইনিংসের সমাপ্তি ঘটে। নইলে পুঁজিটা আরও বড় হতে পারতো। তাতে করে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম সিরিজ জয়ের সম্ভাবনা আরও জোরাল হতো। ব্যাট-বলের লড়াইটা আরও জমে উঠতো। তিনটি করে উইকেট নিয়েছেন দুষ্মন্ত চামিরা ও লক্ষ্মণ সান্দাকান। দুটি উইকেট গেছে ইসুরু উদানার পকেটে। এখন সিরিজ জয়ের সম্ভাবনা বাঁচিয়ে রাখতে হলে সফরকারী শ্রীলঙ্কাকে তুলতে হবে ২৪৭ রান।

মাঠ থেকে ফেরার আগে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের অষ্টম সেঞ্চুরি হাঁকান মুশফিক। ১২৭ বলে ১০ বাউন্ডারিতে খেলেন ১২৫ রানের চমৎকার এক ক্রিকেটীয় ইনিংস। তার সঙ্গে দলের হয়ে যা একটু রান সংগ্রহ করেছেন বলতে- মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও লিটন দাস। বাকিরা ছিলেন আসা-যাওয়ার মধ্যে।

‘মিস্টার ডিপেন্ডেবল’ তার উপাধি। দেশের ব্যাটিংয়ের নির্ভরতার প্রতীক। ব্যাটিং ঝলকে খেতাবের যথার্থতা ফের প্রমাণ করলেন মুশফিকুর রহিম। বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে আদায় করে নিলেন দুরন্ত এক সেঞ্চুরি। বৃষ্টি শেষে খেলা শুরু হতেই দুষ্মন্ত চামিরার বলে চার মেরেই জাদুকরী তিন অঙ্ক ছুঁয়ে ফেলেন মুশফিক। বলতে গেলে ব্যাটিং বিপর্যয় থেকে একাই টেনে তুলেছেন মুশফিক। ব্যাটিং ধ্বংসস্তূপ টপকে পঞ্চম উইকেটে মাহমুদউল্লাহ’র সঙ্গে গড়েন ৮৭ রানের পার্টনারশিপ। আর অষ্টম উইকেটে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনকে নিয়ে লিখেন ৪৮ রানের জুটি। তাতেই বড় হয়েছে টাইগার পুঁজি। নইলে ব্যাটিংয়ে লজ্জাজনক কিছুই ঘটতে পারতো।

মুশফিকুর রহিমকে ভালোই সঙ্গ দিয়ে যাচ্ছিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। হাফ-সেঞ্চুরির আভাস দিয়ে যাচ্ছিলেন এ তারকা অলরাউন্ডার। কিন্তু লক্ষ্মণ সান্দাকান তাকে ৯ রানের জন্য ফিফটি থেকে বঞ্চিত করেন কুশল পেরেরার হাতে ক্যাচ বানিয়ে। উইকেট থেকে বিদায় নেওয়ার আগে ৫৮ রানে এক বাউন্ডারি ও ২ ছক্কায় দলীয় স্কোরে ৪১ রান যোগ করেন মাহমুদউল্লাহ।

প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে খারাপ খেলায় বাদ পড়েন মোহাম্মদ মিঠুন। তার জায়গায় দলে ঢুকেন মোসাদ্দেক হোসেন। কিন্তু ভালো ব্যাটিং পারফরম্যান্সের প্রত্যাশা নিয়ে মাঠে নামলেও তিনিও ব্যর্থ হন। ১০ রান করে মোসাদ্দেকও ধরলেন সাজঘরের পথ। লক্ষ্মণ সান্দাকানের বলে কুশল পেরেরার হাতে ক্যাচ দেন মোসাদ্দেক।

সাকিব-তামিমের পর এবার উইকেট থেকে বিদায় নেন লিটন দাস। লক্ষ্মণ সান্দাকানের বলে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে ফেরেন এ তারকা ওপেনার। আউট হওয়ার আগে লিটন ৪২ বলে দুই বাউন্ডারিতে করেন ২৫ রান।

ইনিংস উদ্বোধনে তামিম ইকবালের ব্যাটিংয়ের শুরুটা ছিল দুরন্ত। পেস বোলিং অলরাউন্ডার ইসুরু উদানাকে উড়িয়ে প্রথম চার বলেই তিন বাউন্ডারি হাঁকান দেশসেরা এ ওপেনার। কিন্তু বেশি দূর আগাতে পারলেন না। ছয় বল মোকাবেলা করেই ফিরতে হলো তাকে।

কেননা শুরুতেই বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন-আপে আঘাত হেনেছেন দুষ্মন্ত চামিরা। তামিম ইকবালের সঙ্গে চামিরা ফিরিয়ে দিয়েছেন বিশ্ব সেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানকেও। শুরুর ধাক্কায় সাকিব-তামিমকে হারিয়ে বিপদেই পড়ে গিয়ে ছিল টাইগাররা। সেখান থেকে দলকে টেনে তুলেন মুশফিক ও মাহমুদউল্লাহ।

চামিরার বলে এলবিডব্লিউ’র ফাঁদে পা দিয়ে সাজঘরে ফেরার আগে তামিম সংগ্রহ করেন ১৩ রান। একইভাবে তোপ দাগিয়ে ওয়ানডাউনে নামা সাকিবকে শূন্য রানে ফেরান এ তারকা লঙ্কান পেসার। পছন্দের ব্যাটিং পজিশন তিনে নেমে দ্বিতীয় ম্যাচেও ব্যর্থতার পরিচয় দিলেন এ ক্রিকেট মহাতারকা। প্রথম ওয়ানডেতে করেন মাত্র ১৫ রান।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

বাংলাদেশ: ২৪৬/১০, ৪৮.১ ওভার (মুশফিক ১২৫, মাহমুদউল্লাহ ৪১, লিটন ২৫, তামিম ১৩, সাইফউদ্দিন ১১, মোসাদ্দেক ১০ ও আফিফ ১০; চামিরা ৩/৪৪, সান্দাকান ৩/৫৪ ও উদানা ২/৪৯)।

   

জিম্বাবুয়েকে তুড়িতে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রিচার্ড এনগারাভার করা ১৮তম ওভারের প্রথম বলে মাহমুদউল্লাহ সপাটে ছক্কা হাঁকালেন। ১০৩ মিটারের সে বিশাল ছক্কায় বল স্টেডিয়াম ছাড়িয়ে যেন সাগরে আছড়ে পড়ল। পাঁচ ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশও অনেকটা একইভাবে উড়িয়ে দিল জিম্বাবুয়েকে। ৬ উইকেটের জয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল ২-০ ব্যবধানে।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টসে হেরে আগে ব্যাট করতে হয় জিম্বাবুয়েকে। প্রথম ম্যাচের মতো এদিনও ব্যাটিং ধসের মুখে পড়ে তারা। ৪২ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। ষষ্ঠ উইকেটে ৭৩ রানের জুটি গড়ে জিম্বাবুয়েকে খাদের কিনারা থেকে টেনে তোলার চেষ্টা করেন জোনাথান ক্যাম্পবেল ও ব্রায়ান বেনেট।

তাদের নৈপুণ্য শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৩৮ রান পর্যন্ত পৌঁছায় জিম্বাবুয়ে। ৪৪ রানে অপরাজিত থাকেন বেনেট। ২৪ বলে ৪৫ রান করেন সাবেক অধিনায়ক অ্যালিস্টার ক্যাম্পবেলের ছেলে জোনাথান।

রিশাদ হোসেন এবং তাসকিন আহমেদের ঝুলিতে যায় দুটি করে উইকেট। একটি উইকেট পান শরিফুল ইসলাম, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও শেখ মেহেদী হাসান।

জবাব দিতে নেমে লিটন দাস এবং তানজিদ হাসানের উদ্বোধনী জুটিতে ৪১ রান পায় বাংলাদেশ। তবে ধীরগতিতে ব্যাট চালান দুজনই, লিটনের ব্যাটে আসে ২৫ বলে ২৩, তানজিদ করেন ১৯ বল্রে ১৮ রান।

বাংলাদেশের ইনিংসে বেশ কয়েকবার বৃষ্টি বাগড়া দিলে ব্যাটারদের মনোযোগেও বিঘ্ন ঘটে। তবে তাওহিদ হৃদয় ছিলেন ব্যতিক্রমী। সহজাত ব্যাটিং করে ২৫ বলে ৩৭ রান করে টানা দ্বিতীয় ম্যাচে দলকে জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন এই তরুণ ব্যাটার। ১৬ বলে দুই চার এবং একটি বিশাল ছক্কায় ২৬ রানের হার না মানা ইনিংস খেলেন অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তাতে ৯ বল এবং ৬ উইকেট হাতে রেখেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ।

আগামী ৭ মে (মঙ্গলবার) একই মাঠে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ে।

;

‘অলরাউন্ডার’ জাদেজায় চেন্নাইয়ের প্রতিশোধ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রবীন্দ্র জাদেজার দুর্দান্ত অলরাউন্ড পারফরম্যান্সের সুবাদে পাঞ্জাব কিংসকে ২৮ রানে হারিয়েছে চেন্নাই সুপার কিংস। আগের ম্যাচে ঘরের মাঠে পাঞ্জাবের কাছে হেরে যায় রুতুরাজ গায়কোয়াড়ের দল। বলে-ব্যাটে জাদেজার জ্বলে ওঠার ম্যাচে সে হারের শোধ তুলেছে তারা।

ধর্মশালায় টসে হেরে আগে ব্যাট করতে হয় চেন্নাইকে। রুতুরাজ (৩২) এবং ড্যারিল মিচেল (৩০) ত্রিশের ঘরে রান করেছিলেন। তবে মিডল এবং লোয়ার অর্ডারের অন্য ব্যাটারদের মধ্যে জাদেজা বাদে অন্য কেউ নিজেদের মেলে ধরতে পারেননি। ২৬ বলে ৩ চার এবং ২ ছয়ে ৪৩ রান করে চেন্নাইকে লড়াকু স্কোর পেতে সাহায্য করেন জাদেজা। 

শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৬৭ রানে থামে চেন্নাই। পাঞ্জাবের পক্ষে সর্বোচ্চ তিনটি করে উইকেট নেন রাহুল চাহার ও হার্শাল প্যাটেল।

জবাব দিতে নেমে শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে পাঞ্জাব। একশ পেরোনোর আগেই ৮ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। ব্যাট হাতে জ্বলে ওঠার পর বল হাতেও আগুন ঝরান জাদেজা। ৪ ওভারের কোটা পূর্ণ করে ২০ রানে নেন ৩ উইকেট। দুটি করে উইকেট পান সিমারজিত সিং ও তুষার দেশপাণ্ডে।

তাদের বোলিং তোপে ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৩৯ রানে আটকে যায় পাঞ্জাব। দলটির পক্ষে সর্বোচ্চ ৩০ রান আসে ওপেনার প্রভসিমরান সিংয়ের ব্যাটে।

অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচসেরা হয়েছেন জাদেজা। এই জয়ে ১১ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের তিন নম্বরে উঠে এসেছে চেন্নাই। সমান সংখ্যক ম্যাচ থেকে ৮ পয়েন্ট নিয়ে এক ধাপ নিচে আট নম্বরে নেমে গেছে পাঞ্জাব।

;

বেনেট-ক্যাম্পবেলের ব্যাটে ভদ্রস্থ সংগ্রহ জিম্বাবুয়ের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্যাটিং দুর্দশা কাটল না জিম্বাবুয়ের। প্রথম টি-টোয়েন্টির চিত্রনাট্য মেনে শুরুতে ব্যাটিং ধস এবং তারপর একটা বড় জুটিতে একশ ছাড়ানো স্কোর। তবে ১৩৯ রানের এই সংগ্রহকে মোটেও লড়াকু বলা যায় না। বাংলাদেশের সামনে সিরিজে এগিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যটা সহজই বলা চলে।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী টসে হেরে ব্যাটে করতে নেমে আরও একবার ব্যাটিং ধসের মুখে পড়ে জিম্বাবুয়ে। ১০.২ ওভারে ৪২ রান তুলতেই পাঁচ উইকেট খুইয়ে বসে তারা। রান তোলায় ধীরগতি আর সঙ্গে একের পর এক উইকেট হারানোয় বেশ বিপদেই পড়ে সফরকারীরা। রিশাদ-তাসকিনরা নিখুঁত বোলিংয়ে চেপে ধরেছিলেন তাদের।

একশর নিচে গুটিয়ে যাওয়ার শঙ্কা যখন জেঁকে ধরছে জিম্বাবুয়েকে, তখনই ষষ্ঠ উইকেটে জোনাথান ক্যাম্পবেল এবং ব্রায়ান বেনেট খাদের কিনারা থেকে দলটিকে টেনে তোলার চেষ্টা করেন। ৪৩ বলে ৭৪ রানের জুটি গড়ে শুরুর ধাক্কা সামাল দেন এই দুই ব্যাটার।

এই ম্যাচ দিয়ে দলে প্রবেশ করা ক্যাম্পবেল ফেরার আগে করেন ২৪ বলে ৪ চার এবং ৩ ছয়ে ৪৫ রান। অবশ্য ১ রানেই থামতে পারত ক্যাম্পবেলের ইনিংস, যদি শেখ মেহেদীর বলে উইকেটের পেছনে জাকের আলি অনিক লোপ্পা ক্যাচ না ফেলতেন।

ফিফটি না পেলেও দলকে অন্তত একশ পার করিয়ে দিতে পেরেছেন ক্যাম্পবেল। ২৯ বলে ৪৪ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে জিম্বাবুয়ের রানটাকে ভদ্রস্থ করেছেন বেনেট। তাদের নৈপুণ্যে শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৩৮ পর্যন্ত পৌঁছায় জিম্বাবুয়ে।

বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ দুটি করে উইকেট নিয়েছেন স্পিনার রিশাদ হোসেন ও পেসার তাসকিন আহমেদ। একটি করে উইকেট গেছে শেখ মেহেদী, শরিফুল ও সাইফউদ্দিনের ঝুলিতে।

;

জিকোর শারীরিক অবস্থার উন্নতি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আবাহনীর বিপক্ষে বিপিএল ফুটবলের ম্যাচে মাথায় মারাত্মক চোট পেয়েছিলেন বসুন্ধরা কিংসের গোলকিপার আনিসুর রহমান জিকো। ম্যাচে আবাহনীর ফরোয়ার্ড কর্নেলিয়াসের পায়ের আঘাতে রক্তাক্ত হন তিনি। প্রথমে স্ট্রেচার ও পরে অ্যাম্বুলেন্সে মাঠ ছাড়তে হয়েছিল তাকে। তবে স্বস্তির খবর, জিকো এখন ভালো আছেন।

ঘটনার পরপরই তাকে বসুন্ধরা এলাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার কপালে কসমেটিক অস্ত্রোপচার করতে হয়। সিটি স্ক্যানে অবশ্য গুরুতর কিছু ধরা পড়েনি। তাই চিকিৎসা শেষে রাতেই হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান।

আজ (রবিবার) একটি অনলাইন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে আলাপে জিকো তার বর্তমান শারীরিক অবস্থা জানিয়ে বলেন, ‘আমি আগের চেয়ে ভালো আছি। সুস্থ বোধ করছি।’

সুস্থ বোধ করলেও যে শিগগিরই তার মাঠে ফেরা হচ্ছে না-সেটাও জানিয়েছেন এই গোলকিপার, ‘তবে এখনই মাঠের অনুশীলনে নামতে পারবো না। আগামী ৭ মে ডাক্তার আবার দেখবে। তখনই জানা যাবে সবশেষ অবস্থা।’

;