হার দিয়ে পাকিস্তান সিরিজ শুরু টাইগারদের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
টাইগার ক্রিকেটাররা

টাইগার ক্রিকেটাররা

  • Font increase
  • Font Decrease

শুরুতে আগুনে বোলিং করে টাইগার ক্রিকেটাররা। পাকিস্তানের টপ-অর্ডারের চার ব্যাটসম্যানকে তো দাঁড়াতেই দেননি মুস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ। কিন্তু শুরুর সেই দুরন্ত সূচনা ধরে রাখতে পারেনি লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। ফল যা হওয়ার তাই হয়েছে। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানের কাছে ৪ উইকেটে হেরে গেছে বাংলাদেশ। অতিথিরা জয় ছিনিয়ে নিলো চার বল হাতে রেখেই।

দুঃস্বপ্নের বিশ্বকাপ মিশন শেষ করে দেশে ফেরে ক্যাপ্টেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মূল পর্বে একটি জয়ও ছিনিয়ে নিতে পারেনি তারা। জয়ের ধারায় ফেরার লক্ষ্য নিয়েই ঘরের মাঠ মিরপুরের শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নেমে ছিল বাংলার দামাল ছেলেরা। কিন্তু লক্ষ্যটা পূরণ হলো না। জয়টা অধরাই থেকে গেল। জয় নামক সোনার হরিণ ছোঁয়ার জন্য আগামীকালের দ্বিতীয় ম্যাচের দিকেই তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে এখন কোচ রাসেল ডমিঙ্গোর শিষ্যদের।

একটা সময় ম্যাচটা হেলে পড়েছিল বাংলাদেশের দিকে। জয়ের স্বপ্নমালা বুঁনে যাচ্ছিল দেশের ছেলেরা। কিন্তু শেষ দিকের অনিয়স্ত্রিত বোলিং আর পাকিস্তানের ব্যাটিং দৃঢ়তায় ম্যাচ হাতছাড়া হয়ে যায় টাইগারদের। ১৯.২ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে জয়ের লক্ষ্য টপকে ১৩২ রান তুলে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় সফরকারীরা।

শুরুতেই টাইগাররা ফেলে দেন পাকিস্তানের দুই ওপেনারকে। মোহাম্মদ রিজওয়ানকে (১১) বোল্ড করেছেন মুস্তাফিজুর রহমান। আর বাবর আজমের (৭) উইকেট উপড়ে দিয়েছেন তাসকিন আহমেদ। হায়দার আলীকে শূন্য রানে এলবিডব্লিউ’র ফাঁদে ফেলে বিদায় করেন মেহেদী হাসান। আর শোয়েব মালিক শূন্য রানে রান আউটের শিকার হন।

মাঝে বিরতি দিয়ে অতিথিদের ব্যাটিং লাইন-আপে আঘাত করেন তাসকিন আহমেদ। তারকা এ পেসারের বলে নুরুল হাসান সোহানের হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে ফিরে যান ফখর জামান। ফেরার আগে ৩৪ রান এনে দিয়ে যান তিনি। আর খুশদিল শাহকে ৩৪ রানে ফিরিয়ে দেন শরীফুল ইসলাম। ৩৫ বলের ইনিংসটি সাজান তিনি ৩ চার ও এক ছয়ে।

শেষ দিকে বিধ্বংসী ব্যাটিং শুরু করেন শাদাব খান ও মোহাম্মদ নওয়াজ। পাকিস্তানকে জয় এনে দিয়ে তবেই মাঠ ছাড়েন দুজনে। ১০ বলে এক বাউন্ডারি ও ২ ছক্কায় ২১* রানের হার না মানা ছোট্ট অথচ কার্যকরী এক ইনিংস খেলেন শাদাব। ৮ বলে এক বাউন্ডারি ও ২ ছক্কায় ১৮* রানে অপরাজিত থেকে শাদাবকে সঙ্গ দিয়ে যান নওয়াজ।

বাংলাদেশের হয়ে দুটি উইকেট শিকার করেন তাসকিন আহমেদ। একটি করে উইকেট পান মুস্তাফিজুর রহমান, শরীফুল ইসলাম ও মেহেদী হাসান।

পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বড় পুঁজি গড়তে পারেনি বাংলাদেশ। এলোমেলো ব্যাটিংয়ে ১২৭ রানেই গুটিয়ে যায় টাইগাররা।

ব্যাটিংয়ের শুরুটা মোটেই ভালো হয়নি টাইগারদের। ব্যাটিং বিপর্যয়ের মুখে শুরু হয়ে যায় ব্যাটসম্যানদের আসা যাওয়ার মিছিল। সেই বিপদ সামলে ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখিয়ে যাচ্ছিলেন আফিফ হোসেন। দিয়ে যাচ্ছিলেন বড় সংগ্রহের আভাস। তবে দুই অঙ্কে পৌঁছালেও বড় ইনিংস খেলতে পারেননি তিনি। তরুণ এ অলরাউন্ডার ফিরে যান দলের বিপদের সময়ে ৩৬ রানের অসাধারণ এক ইনিংস খেলে। ৩৪ বলের ইনিংসটি সাজান তিনি ২ বাউন্ডারি ও ২ ছক্কায়।

মোহাম্মদ ওয়াসিম পান জোড়া উইকেট। সাইফ হাসানের পর সাজঘরে ফিরিয়ে দেন তিনি নাজমুল হাসান শান্তকে। তিনি ফেরার আগে দলীয় স্কোরে যোগ করেন মাত্র ৭ রান। পরে মোহাম্মদ নওয়াজ উপড়ে দেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের উইকেট। এ টাইগার ক্যাপ্টেন করেছেন মাত্র ৬ রান।

বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন-আপে প্রথম আঘাতটা হানেন হাসান আলী। মোহাম্মদ রিজওয়ানের হাতে ক্যাচ বানিয়ে ক্রিজ থেকে বিদায় করে দেন তিনি ওপেনার মোহাম্মদ নাঈম শেখকে। পরে মোহাম্মদ ওয়াসিম ফিরিয়ে দেন আরেক ওপেনার সাইফ হাসানকে। দুজনেই এক রান করে তুলেন।

আফিফ হোসেনের পর বাংলাদেশ ব্যাটিং লাইন-আপে হাল ধরেছিলেন নুরুল হাসান সোহান। ভালো ব্যাটিং করেও ২৮ রানের বেশি তুলতে পারেননি এ উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যান। তার ২২ বলের ইনিংসটিতে ছিল ২ ছক্কা। তারপর দুই রান নিয়ে ফিরেছেন আমিনুল ইসলাম বিপ্লব। শেষ দিকে ২০ বলে ১ বাউন্ডারি ও ২ ছক্কায় ৩০* রানের হার না মানা এক ঝড়ো ইনিংস খেলেন মেহেদী হাসান।

পাকিস্তানের হয়ে হাসান আলী তিনটি ও মোহাম্মদ ওয়াসিম দুটি উইকেট নেন। একটি করে উইকেট পান মোহাম্মদ নওয়াজ ও শাদাব খান।

তার আগে অবশ্য মিরপুরের শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস ভাগ্য সহায় হয়েছিল টাইগারদের। পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে ব্যাটিং বেছে নেন টাইগার ক্যাপ্টেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।

   

গ্যালারিতে স্ত্রীকে দেখেই জ্বলে উঠলেন স্টার্ক



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি খেলোয়াড় মিচেল স্টার্ক। চলতি আইপিএল শুরুর আগে নিলামে ২৪ কোটি ৭৫ লাখ রুপি খরচ করে তাকে দলে ভিড়িয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। কিন্তু আইপিএলে মাঠে নামার নিজের নাম বা দামের প্রতি কমই সুবিচার করতে পেরেছেন। তবে শুক্রবার (৩ এপ্রিল) রাতে অন্য এক স্টার্কের দেখা মিলল!

এবারের আইপিএলে নিজের প্রথম ম্যাচেই ৪ ওভার বল করে ৫৩ রান খরচ করেন স্টার্ক। মুম্বাইয়ের বিপক্ষে গত রাতের ম্যাচের আগে ৮ ম্যাচ খেলে পেয়েছিলেন ৭ উইকেট, ৫০ বা তার বেশি রান দিয়েছেন তিন ম্যাচে। প্রায় ১২ গড়ে রান বিলিয়েছেন।

তবে মুম্বাইয়ের বিপক্ষে স্টার্ক ৩.৫ ওভার বল করে ৩৩ রান খরচ করেই নিয়েছেন ৪ উইকেট। এটাই এবারের আইপিএলে তার সেরা বোলিং পরিসংখ্যান।

মুম্বাইয়ের বিপক্ষে কলকাতার ম্যাচটি দেখতে গ্যালারিতে হাজির ছিলেন স্টার্কের স্ত্রী এবং অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় দলের ক্রিকেটার অ্যালিসা হিলি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই তাই এটিকে ‘লেডি লাক’ বলছেন।

;

১১০ ভাগ দিচ্ছেন তাসকিন



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ব্যাটারদের তেমন কোনো চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়নি। কারণ সিকান্দার রাজাদের ১২৪ রানে আটকে দিয়ে বোলাররা আগেই জয়ের ভিত গড়ে দিয়েছিলেন। তাসকিন আহমেদ ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনরা নাচিয়ে ছেড়েছেন জিম্বাবুয়ের ব্যাটারদের। এই দুই পেসারই তিনটি করে উইকেট নিয়েছেন। ১৫ রানে ৩ উইকেট নেয়া সাইফউদ্দিনের চেয়ে ১ রান কম খরচায় সমান উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন তাসকিন।

ম্যাচসেরা হয়ে উচ্ছ্বসিত তাসকিনের মুখে পুরো বোলিং বিভাগের জন্য প্রশংসা ঝরেছে, ‘প্রথমত আমরা আজ দারুণ জয় পেয়েছি, বল হাতে ভালো শুরু পেয়েছি। আমরা বেসিক কাজটা ঠিকঠাক করেছি, সে কারণেই পুরস্কৃত হয়েছি। গত কয়েক সপ্তাহ সবাই কঠোর অনুশীলন করছে, সেই ফল পাচ্ছে। প্রত্যেকেই নিজেদের উন্নতির জন্য কঠোর পরিশ্রম করছি।’

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে শতভাগের চেয়েও বেশি দিয়েছেন জানিয়ে তাসকিন যোগ করেন, ‘১১০ শতাংশ দিচ্ছি। আমরা দারুণ একটা ম্যাচ খেলেছি, সামনেও এটা ধরে রাখার চেষ্টা করব।’

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এই সিরিজটিকে আদতে জুনে অনুষ্ঠিতব্য টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হিসেবেই দেখা হচ্ছে। সেই লক্ষ্যে শুরুটা দারুণ হয়েছে বাংলাদেশের। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৮ উইকেটের বড় জয় তুলে নিয়েছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল।

;

পিঠের চোটে ভুগছেন রোহিত



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ওয়াংখেড়েতে আইপিএলের গতকালের (শুক্রবার) ম্যাচে কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স হেরে গেছে ২৪ রানে। ম্যাচে ইমপ্যাক্ট সাব হিসেবে খেলেছেন মুম্বাইয়ের সাবেক অধিনায়ক রোহিত শর্মা।

ইমপ্যাক্ট সাব হিসেবে খেলে অবশ্য খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি। ইনিংস শুরু করতে নেমে ১২ বলে করেছে ১১ রান। তার দল কলকাতার দেয়া ১৬৯ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে গুটিয়ে ১৪৫ রানে।

ম্যাচে কেন ইমপ্যাক্ট সাব হিসেবে খেলেছেন রোহিত? ম্যাচ শেষে এই প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন মুম্বাইয়ের স্পিনার পীযুষ চাওলা। ম্যাচ-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পীযুষ জানান, ‘তার (রোহিত) পিঠে কিছুটা সমস্যা আছে। তাই সতর্কতা হিসেবে ইমপ্যাক্ট সাব হিসেবে খেলেছে।’

ভারতের ক্রিকেটভক্তদের জন্য বড় ধাক্কা হয়ে এসেছে রোহিতের এই চোটের খবর। আইপিএলের পরপরই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ মিশনে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে ভারতকে। বিশ্বকাপে দেশটির নেতৃত্ব দেবেন রোহিত। ভারতের সমর্থকরা নিশ্চয়ই প্রার্থনা করছে, রোহিতের পিঠের এই পীড়া যেন দ্রুতই সেরে যায়।

;

এক যুগ পর ডর্টমুন্ডের সঙ্গে সম্পর্কের ইতি টানছেন রয়েস



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জার্মান ক্লাব বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের সমর্থকদের সবচেয়ে প্রিয় খেলোয়াড়দের তালিকা করলে খুব সম্ভবত ওপরের দিকেই থাকবে মার্কো রয়েসের নাম। শুধু ডর্টমুন্ড কেন, ফুটবলের অন্যতম ভদ্র ও দর্শকপ্রিয় খেলোয়াড়দের মধ্যেও নিশ্চিতভাবেই থাকবে তার নাম।

টানা ১২ বছর এই ক্লাবের জন্য নিজের সেরাটা দিয়ে খেলেছেন, নিজেকে নিয়ে গেছেন ডর্টমুন্ডের কিংবদন্তির তালিকায়। তবে চলতি মৌসুম শেষে প্রিয় এই ক্লাবের সঙ্গে সম্পর্কের ইতি ঘটাচ্ছেন এই জার্মান তারকা ফুটবলার, এমনটাই ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।

ক্লাবের পক্ষ থেকে গতকাল (শুক্রবার) আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়েছে, ডর্টমুন্ডের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ আর বাড়াচ্ছেন না রয়েস। ঐতিহ্যবাহী এই ক্লাবটির হয়ে ইতিহাসে চতুর্থ সর্বোচ্চ ৪২৪ টি ম্যাচ খেলা ফুটবলার তিনি। এছাড়াও ১৬৮ গোলের সঙ্গে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা হলেন এই অ্যাতাকিং মিডফিল্ডার।

ডর্টমুন্ডের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে পোস্ট করা ভিডিও বার্তায় রয়েস বলেছেন, ‘প্রিয় ডর্টমুন্ডের ভক্তরা, দারুণ এই স্টেডিয়ামে আমি ১২ বছর খেলার সুযোগ পেয়েছি। জীবনের অর্ধেক সময়ই আমি এই ক্লাবকে দিয়েছি। অনেক উত্থান-পতন গেছে। তবে ভালো সময়গুলোই মনে আছে। ক্লাব এবং আমি নিজের চুক্তির মেয়াদ না বাড়াতে সম্মত হয়েছি। এই ক্লাবে অনেক বছর খেলতে পেরে আমি খুবই গর্বিত। এই মুহূর্তে আসলে কী বলা উচিত, তার জন্য সঠিক শব্দ খুঁজে পাচ্ছি না। তবে ভক্তদের এটা জানা দরকার, সামনে আরও বড় লক্ষ্য আছে আমাদের। আমরা ওয়েম্বলিতে যেয়ে আবারও ট্রফি নিয়ে আসতে চাই।‘

হলুদ-কালো জার্সি গায়ে রয়েস দুইবার জার্মান কাপ জিতেছেন। এছাড়াও ২০১৩ সালে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে খেলেছেন। যদিও ইউসিএলের ট্রফিটা কখনও উঁচিয়ে ধরা হয়নি তার। চলতি আসরে তার দল চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে, ইতোমধ্যে প্রথম লেগে পিএসজিকে ১-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালে উঠার জন্য এগিয়ে আছে। ক্লাবে নিজের শেষটা এবার শিরোপা উঁচিয়ে ধরেই করতে চান রয়েস।

;