১২৬ রানেই গুটিয়ে গেছে টাইগাররা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ইয়াসির আলী

ইয়াসির আলী

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্যাট হাতে মাঠে নামতেই ছন্দ ছাড়া হয়ে পড়ে বাংলাদেশ। শুরু থেকেই বাজে ব্যাটিংয়ের পসরা সাজিয়ে বসে। দলীয় ১১ রানে ৪ উইকেট, পরে ২৭ রানে নাই হয়ে ৫ উইকেট। ট্রেন্ট বোল্ট আগুনে বোলিংয়ে একাই ফেলে দেন পাঁচ উইকেট। তার সঙ্গে বিধ্বংসী বোলিংয়ে সামিল হন টিম সাউদি আর কাইল জেমিসন। তাদের বোলিং তোপের সামনে দাঁড়াতেই পারেননি মুমিনুল হকের দল। এলোমেলো ব্যাটিংয়ে প্রথম ইনিংসে ৪১.২ ওভারেই ১২৬ রানেই গুটিয়ে গেছে টাইগাররা। পুরো ৫০ ওভারও খেলতে পারেনি। ফলে ৩৯৫ রানে পিছিয়ে এখন অতিথিরা।

দলের মহাবিপদের সময় সাহস দেখিয়েছিলেন নুরুল হাসান সোহান। ধ্বংসস্তূপের মাঝে আশার আলো জাগিয়ে ইয়াসির আলীর সঙ্গে জুটি বেঁধেছিলেন। বিপর্যয় আর ফলো অনের শঙ্কা কাটিয়ে উঠার আভাস দিয়েছিলেন। কিন্তু নাহ। তেমন কিছু হয়নি। বেশিক্ষণ টিকতে পারেনি তাদের জুটি। দুজনে মিলে দলীয় স্কোরে যোগ করেন ৬০ রান (১০৭ বলে)।

সোহান ফিফটি মিস করেন ৯ রানের জন্য। ৬২ বলে ৬ বাউন্ডারিতে ৪১ রান নিয়ে টিম সাউদির বলে এলবিডব্লিউ'র ফাঁদে পা দিয়ে ফেরেন তিনি। সোহান না পারলেও ঠিকই ফিফটি পেয়েছেন ইয়াসির আলী। ৯৫ বলে ৭ বাউন্ডারিতে ৫৫ রানের চমৎকার এক ইনিংস খেলে আউট হয়েছেন তিনি। বাকি ব্যাটসম্যানদের কেউ দুই অঙ্কও ছুঁতে পারেননি। মোহাম্মদ নাঈম ও ক্যাপ্টেন মুমিনুল হক শূন্য রানে সাজঘরের পথ ধরেন। রানের খাতা না খুললেও অপরাজিত থেকে যান এবাদত হোসেন।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে একাই পাঁচটি উইকেট নিয়েছেন ট্রেন্ট বোল্ট। এতেই চতুর্থ কিউই বোলার হিসেবে টেস্টে ৩০০ উইকেটের মাইলফলকে নাম লিখেছেন তারকা এ পেসার। সঙ্গে তিনটি পেয়েছেন টিম সাউদি। আর দুটি উইকেট গেছে কাইল জেমিসনের পকেটে। 

টাইগারদের প্রথম ইনিংস শেষ হতেই দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ হয়ে যায়। ক্রাইস্টচার্চে তৃতীয় দিন সকালেই জানা যাবে বাংলাদেশকে ফলো অনে পাঠাবে কিনা কিউইরা। স্বাগতিকদের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নামার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। কেননা রস টেলরের এটা বিদায়ী টেস্ট। ব্যাট করলে তার কাছ থেকে ভালো একটি ইনিংস আসতে পারে। তাছাড়া জয়ের সুবাস তো পেয়েই গেছে ব্ল্যাক ক্যাপস শিবির।

দুরন্ত ব্যাটিং করে যাচ্ছিলেন ক্যাপ্টেন টম লাথাম। ডাবল সেঞ্চুরিকে ট্রিপল সেঞ্চুরিতে রূপ দিতে যাচ্ছিলেন। কিন্তু তার সেই আশা পূর্ণ হয়নি। তারকা এ কিউই ওপেনারকে ক্রিজ থেকে বিদায় করেন মুমিনুল হক। ফেরার আগে ৩৭৩ বলে ৩৪ বাউন্ডারি ও ২ ছক্কায় ২৫২ রানের অনন্য এক ক্রিকেটীয় ইনিংস খেলেছেন লাথাম। তাতেই ৬ উইকেটে ৫২১ রান তুলে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড। 

প্রথম দিন থেকেই দুরন্ত ব্যাটিং করে যাচ্ছেন টম লাথাম। ক্যারিয়ারের ১২তম টেস্ট শতক হাঁকিয়ে এগিয়ে ছিলেন ডাবল সেঞ্চুরির পথে। দ্বিতীয় দিনে এসে টেস্ট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় দ্বিশতকটা ঠিকই ছুঁয়ে ফেলেন এ তারকা কিউই ওপেনার। উইল ইয়াংর হয়ে উদ্বোধনী জুটিতে তোলেন ১৪৮ রান (২২৮ বলে) । সঙ্গে তার দল নিউজিল্যান্ড পৌঁছে যায় রান পাহাড়ে।

ফিফটি হাঁকিয়ে টম ব্লান্ডেল থেকে যান অপরাজিত। ৬০ বলে আট বাউন্ডারিতে খেলেন ৫৭* রানের দুরন্ত এক ইনিংস। আর ২৮ রান করে এবাদত হোসেনের বলে শরিফুল ইসলামের হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে ফেরেন বিদায়ী টেস্ট খেলা রস টেলর। হেনরি নিকোলসকে শূন্য রানে ফিরিয়ে দেন এবাদত হোসেন।

প্রথম দিনের দাপুটে ব্যাটিং ফর্মটা দ্বিতীয় দিনেও বিয়ে নিয়ে আসেন ভেভন কনওয়ে। দুরন্ত ব্যাটিংয়ে টেস্টে তৃতীয় শতক হাঁকান ওয়ানডাউনে নামা তারকা এ ব্যাটসম্যান। তবে খুব বেশি দূর আগাতে পারেননি। ১৬৬ বলে ১২ বাউন্ডারি ও ১ ছক্কায় ১০৯ রান নিয়ে সাজঘরে ফিরে গেছেন টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান কনওয়ে। তাকে রান আউট করেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। তার আগে এবাদত হোসেনের ওভারে দ্বিতীয় দিনের প্রথম বলেই চার মেরে জাদুকরী তিন অঙ্ক ছুঁয়ে ফেলেন কনওয়ে। দ্বিতীয় উইকেটের পার্টনারশিপে লাথামের সঙ্গে মিলে এনে দেন ২১৫ রান (৩৪৩ বলে)। 

বাংলাদেশের হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন শরিফুল ইসলাম ও এবাদত হোসেন। বাকি উইকেটটি যায় মুমিনুল হকের পকেটে। দ্বিতীয় দিনে ১৭২ রান দিয়ে টাইগাররা পায় ৫ উইকেট। অথচ প্রথম দিন তারা পেয়েছিল মাত্র এক উইকেট।

প্রথম ইনিংসে এক উইকেটে ৩৪৯ রান নিয়ে ক্রাইস্টচার্চের হ্যাগলি ওভালে দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করে নিউজিল্যান্ড। টম লাথাম দিনের খেলা শুরু করেন ১৮৬ রান নিয়ে। আর কনওয়ে ব্যাটিংয়ে নামেন ৯৯ রান নিয়ে।

   

আন্তর্জাতিক কাবাডি কাপ সম্মেলনে আসবেন মাশরাফি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের জাতীয় খেলার হাডুডু, যাকে বিশ্বব্যাপী ক্রীড়াপ্রেমিক এবং দর্শকরা চিনেন কাবাডি নামে। ভারতসহ আরও কিছু দেশের জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এই খেলাটির প্রচলন থাকলেও বাংলাদেশে এই খেলাটির কোনো টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হতো না।

তবে ২০২১ সাল থেকে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাবাডি টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছে বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশন। এবার দেশের মাটিতে এই টুর্নামেন্টের চতুর্থ আসরের পর্দা উঠবে।

কাবাডি খেলাটির এবং এই টুর্নামেন্টটির গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সহ বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করতে আগামীকাল (সোমবার) একটি সংবাদ সম্মেলন করবে বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশন। ফেডারেশনের মিডিয়া বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এই সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা।

সংবাদ সম্মেলনে মাশরাফি ছাড়াও আরও উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের সভাপতি ও ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, কাবাডি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ও ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, কাবাডি ফেডারেশনের যুগ্ম সম্পাদক ও টুর্নামেন্টের প্রধান সমন্বয়ক এসএম নেওয়াজ সোহাগ।

২৬ মে থেকে ৩ জুন মিরপুর শহীদ সোহওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডির আসর। যেখানে স্বাগতিক বাংলাদেশ ছাড়াও ইউরোপ, আফ্রিকা ও এশিয়া মহাদেশের মোট ১২টি দেশ অংশগ্রহণ করবে। গত তিন আসরেরই চ্যাম্পিয়ন দল বাংলাদেশ। এবারও ঘরের মাটিতে শিরোপা উঁচিয়ে ধরতে প্রস্তুত তারা।

;

‘ধোনি নিশ্চিতভাবে আবারও গর্জে উঠবেন’



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২৩ সালের আইপিএল আসর শেষ করেই অবসরে যাবেন মহেন্দ্র সিং ধোনি এমনটাই জানত সবাই। কারণ তিনি নিজেই জানিয়ে রেখেছিলেন এ কথা। তবে গেলবার শিরোপা জিতে নেওয়ার পর নিজের সিদ্ধান্তে পরিবর্তন আনেন তিনি। চলতি আইপিএলেও প্রতি ম্যাচেই মাঠে নেমে নিজের জাত চিনিয়েছেন বিশ্বকাপজয়ী এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার।

শনিবার চলতি আইপিএলে গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর মুখোমুখি হয়েছিল চেন্নাই সুপার কিংস। হাড্ডাহাড্ডি লড়াই শেষে ম্যাচ নিজেদের নামে করে প্লে-অফেও জায়গা করে নিয়েছে বিরাট কোহলির বেঙ্গালুরু। অপরদিকে খুব সম্ভবত নিজের শেষ ক্রিকেট ম্যাচটি খেলে ফেলে নিরবে বিদায় নিয়ে ফেললেন ধোনি।

তবে ধোনি আরও বেশ কয়েকদিন মাঠের খেলা চালিয়ে যাবেন, এমনটাই আশা করেন তার ভক্তরা। এমনকি চেন্নাইয়ের ব্যাটিং কোচ মাইকেল হাসিও বলেছেন, তিনি আরও কয়েক মৌসুম ধোনিকে খেলার মাঠে দেখতে পাচ্ছেন। এবার একই সুরে বললেন ভারতের সাবেক ক্রিকেটার রবিন উথাপ্পা।

গতরাতে ধোনির হারটা মেনে নিতে পারেননি উথাপ্পাও। তিনি বলেছেন, ‘আমি মনে করি না আমরা ধোনির শেষ ম্যাচ দেখেছি। তিনি এমন কেউ নন যে এই বিষয়গুলোকে হালকাভাবে নেন। তিনি নিশ্চিতভাবে আবারও ব্যাট হাতে গর্জে উঠবেন।‘

ধোনি আরেকটু আগে উইকেটে নামলে হয়ত চেন্নাই নিজেদের আয়ত্তে রাখতে পারত ম্যাচটি। চেন্নাইয়ের হারের এই দিনে ধোনিকে কেন আরেকটু আগে ব্যাটিংয়ে নামানো হলো না এ বিষয়ে উথাপ্পা বলেন, আমরা তাকে কেবল শেষ ৪ বা ৫ ওভারে ব্যাট করতে দেখেছি। এরও একটি কারণ রয়েছে। তার হাঁটুতে চোট ছিল একটু বেশি গুরুতর ছিল। এই কারণে, তাকে নিজেকে সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়েছে যা তিনি প্রায়শই করে এসেছেন। চোট থাকার পরও তিনি চেন্নাইয়ের দলে অবদান রাখতে চেষ্টা করেছেন।‘

;

শেষ ম্যাচে হাসল পাঞ্জাবের ব্যাট



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলের চলতি আসরের লিগ পর্বের শেষ ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ও পাঞ্জাব কিংস। হায়দরাবাদের প্লে-অফ নিশ্চিত হয়ে আছে আরও আগেই। তবে আজকে ঘরের মাঠে ম্যাচটিতে জয় তুলে নিলে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে উঠবে তারা। অপরদিকে পাঞ্জাবের জন্য ম্যাচটি শুধুই নিয়মরক্ষার। বর্তমান পয়েন্ট তালিকা অনুযায়ী তলানির দিকেই তাদের অবস্থান।

আইপিএলের এবারের আসরটি একদমই ভালো কাটেনি পাঞ্জাবের। শেষ ম্যাচেই তাদের পাওয়ার কিছু নেই। তবে নিজেদের সর্বোচ্চটা দিয়ে ব্যাট হাতে ঠিকই খুশি করতে পেরেছে সমর্থকদের। হায়দরাবাদের মাঠে তাদেরকে ২১৫ রানের বিশাল লক্ষ্য ছুঁড়ে দিয়েছে তারা।

এদিন ব্যাট হাতে দলকে উড়ন্ত সূচনা এনে দিয়েছেন পাঞ্জাবের দুই ওপেনার। অথর্ব করেছেন ২৭ বলে ৪৬ রান এবং প্রভসিমরান সিংয়ের ব্যাট থেকে এসেছে ৪৫ বলে ৭১ রান। রাইলি রুসোও খেলেছেন ২৪ বলে ৪৯ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস।

অধিনায়ক জিতেশ শর্মাও ছিলেন ফর্মে, তার ১৫ বলে ৩২ রানের ক্যামেওতে ভর পর করে নির্ধারিত ওভার শেষে ২১৪ রানের বড় সংগ্রহ করেছে পাঞ্জাব কিংস। হায়দরাবাদের হয় ২টি উইকেট শিকার করেছেন নাতারঞ্জন। এছাড়া কামিন্স ও বিজয়াকান্ত নিয়েছেন একটি করে উইকেট।

;

লিভারপুল ছাড়ার আগেই ক্লপের ‘নতুন শুরু’



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লিভারপুলের ডাগআউটে আজ শেষবারের মতো দাঁড়াবেন ইয়ুর্গেন ক্লপ। অলরেডদের সঙ্গে দীর্ঘ সম্পর্কের ইতি টানতে যাচ্ছেন তিনি। অবশ্য তার আগেই নতুন এক আঙিনায় পদচারণা শুরু হল তার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে নাম লিখিয়েছেন ক্লপ, যোগ দেয়ার একদিনের মাথায় তার অনুসারীর সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৫ লাখ।

কোচিং ক্যারিয়ারে ব্যস্ত সময় কেটেছে ক্লপের। ২০০১ সালে জার্মান ক্লাব মেইনজের দায়িত্ব নিয়ে পেশাদার কোচিং শুরু তার। এরপর বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ঘুরে লিভারপুলে থিতু হয়েছিলেন। কোচিং ব্যস্ততায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিয়ে খুব একটা আগ্রহী ছিলেন না তিনি।

বছর চারেক আগে এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, এ বিষয়ে তিনি বেশ অজ্ঞ, এমনকি এগুলো নিয়ে খুব একটা আগ্রহ বোধ করেন না তিনি। তবে লিভারপুল ছাড়ার ঠিক আগ মুহূর্তে ইনস্টাগ্রামে যোগ দেয়ার মধ্য দিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পদচারণা শুরু করলেন তিনি।

ক্লপের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টের নাম ‘ক্লপো’। অ্যাকাউন্ট খোলার পরপরই তার ভক্তরা হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন। তরতরিয়ে বাড়ছে ফলোয়ার সংখ্যা। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১৫ লাখের বেশি ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারি তাকে ইনস্টাগ্রামে অনুসরণ করেছেন।

;