বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন ইমরুলের কুমিল্লা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ট্রফি নিয়ে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের ক্রিকেটারদের বিজয় উল্লাস

ট্রফি নিয়ে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের ক্রিকেটারদের বিজয় উল্লাস

  • Font increase
  • Font Decrease

বিপিএলের ফাইনালে যেন মঞ্চস্থ হলো ক্রিকেটীয় এক নাটক। সেই নাটকের রোমাঞ্চ শেষে শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে ফরচুন বরিশালকে ১ রানে হারিয়ে বিপিএলে তৃতীয়বারের মতো শিরোপা ঘরে তুলেছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। শেষ ওভারে বরিশালের জয়ের জন্য দরকার ছিল ৬ বলে ১০ রান। কিন্তু শহীদুল ইসলামের ওভার থেকে বরিশাল তুলতে পেরেছিল মাত্র ৮ রান। তার বোলিং দাপটেই নগ কামড়ানো রুদ্ধশ্বাস এক জয় তুলে নিয়েছে কুমিল্লা।

বিপিএলের প্রথম কোয়ালিফাইয়ারে লিগ পর্বে শীর্ষে থাকা বরিশালের কাছে হেরে গিয়েছিল কুমিল্লা। পরে দ্বিতীয় কোয়ালিফাইয়ারে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছিল কুমিল্লা। তবে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে তাক লাগিয়ে দিল সেই কুমিল্লা। সেই হারের মধুর প্রতিশোধ নিল তারা। তবে সেটা শিরোপার বিনিময়ে।

নারাইনের ফিফটির জবাবে পাল্টা জবাব দেন শৈকত আলী। ওয়ানডাউনে নেমে তিনি দেখান ব্যাটিং তাণ্ডব। ৩৪ বলে ১১ বাউন্ডারি ও এক ছক্কায় খেলেন ৫৮ রানের দাপুটে এক ইনিংস। দ্বিতীয় উইকেটে ক্রিস গেইলের সঙ্গে  খেলেন ৭৪ রানে পার্টনারশিপ। তবে গেইল বিদায় নেন ৩৩ রান করে। তবে কুমিল্লার শেষ দিকের বোলিং দাপটে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৫০ রানেই গুটিয়ে বরিশাল। কুমিল্লার জার্সি গায়ে দুটি করে উইকেট নেন সুনীল নারাইন ও তানভীর ইসলাম। তাদের সঙ্গে একটি করে উইকে নেন মুস্তাফিজর রহমান ও শহীদুল ইসলাম।

বিপিএলের প্রথম কোয়ালিফাইয়ারে লিগ পর্বে শীর্ষে থাকা বরিশালের কাছে হেরে গিয়েছিল কুমিল্লা। পরে দ্বিতীয় কোয়ালিফাইয়ারে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছিল কুমিল্লা। তবে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে তাক লাগিয়ে দিল সেই কুমিল্লা। সেই হারের মধুর প্রতিশোধ নিল তারা। তবে সেটা শিরোপার বিনিময়ে।

আগের ম্যাচের মতো বিধ্বংসী ইনিংস খেলা শুরু করেছিলেন সুনীল নারিন। দাপুটে ব্যাটিংয়ে হাঁকিয়ে ফেলেন দুরন্ত এক ফিফটি। ২৩ বলে ৫ বাউন্ডারি ও ৫ ছক্কায় খেলেন ৫৭ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। ২১ বলে ফিফটি করে বিপিএলের ফাইনালে দ্রুততম অর্ধ-শতক পূর্ণ করার রেকর্ডও গড়েন নারিন।

কিন্তু নারিনের বিদায়ে পর কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের রানের গতি কমে যায়। ব্যাট হাতে দাপট দেখান কেবল মঈন আলী ৩২ বলে দুই বাউন্ডারি ও এক ছক্কায় ৩৮ রান এনে দেন ইংল্যান্ডের এ তারকা অলরাউন্ডার। তাতেই ৯ উইকেট হারিয়ে বিপিএলের ফাইনালে ১৫১ রানের লড়াকু পুঁজি গড়েছে ক্যাপ্টেন ইমরুল কায়েসের দল।

শেষ দিকে আবু হায়দার রনি রানের গতি বাড়ানোর চেষ্টা করেন। ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখিয়ে দলীয় স্কোরে যোগ করেন ১৯ রান। আর ইমরুল কায়েসের ব্যাট থেকে আসে ১২ রান। ফরচুন বরিশালের হয়ে দুটি করে উইকেট নেন মুজিব উর রহমান ও শফিকুল ইসলাম। একটি করে উইকেট পান সাকিব আল হাসান, ডোয়াইন ব্রাভো ও মেহেদী হাসান রানা।

তার আগে বিপিএলের ফাইনালে টস ভাগ্য কথা বলেছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের। তাই তো টস জিতে ব্যাটিং বেছে নেন দলের ক্যাপ্টেন ইমরুল কায়েস। পেটের পীড়ার জন্য গতকাল ফরচুন বরিশাল অধিনায়ক সাকিব ফাইনালের আগে ট্রফি নিয়ে ফটোসেশনে আসতে পারেননি। এখানে সাকিবের প্রতিনিধিত্ব করেছেন কিপার-ব্যাটসম্যান সোহান। তবে পরিচালক অমিতাভ রেজার একটি কোমল পানীয়’র বিজ্ঞাপনের শ্যুটিংয়ে ঠিকই ছিলেন সাকিব। তাই জৈব সুরক্ষা বলয়ে তার থাকা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। তবে শ্যুটিংয়ের জন্য হোটেলের বাইরে গেলেও নেগেটিভ রিপোর্ট নিয়ে ফাইনাল খেলতে নামেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার।

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স একাদশে কোনো পরিবর্তন আনেনি। দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারের অপরিবর্তিত দল নিয়েই শিরোপা লড়াইয়ে মাঠে নেমেছে আসরের দুইবারের সাবেক চ্যাম্পিয়নরা। তবে ফরচুন বরিশাল দলে পরিবর্তন  আনে একটি। দল থেকে ছিটকে যান জিয়াউর রহমান। তার বদলে একাদশে ঢুকেন শৈকত আলী।

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স একাদশ: ইমরুল কায়েস (অধিনায়ক), লিটন দাস, আরিফুল হক, মুস্তাফিজুর রহমান, আবু হায়দার রনি, তানভীর ইসলাম, এমডি শহীদুল ইসলাম, মাহমুদুল হাসান জয়, সুনীল নারিন, মঈন আলী ও ফাফ ডু প্লেসিস।

ফরচুন বরিশাল একাদশ: সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), মুনিম শাহরিয়ার, ক্রিস গেইল, নাজমুল হোসেন শান্ত, তৌহিদ হৃদয়, ডোয়াইন ব্রাভো, শৈকত আলী, নুরুল হাসান সোহান, মুজিব উর রহমান, শফিকুল ইসলাম ও মেহেদী হাসান রানা।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স: ১৫১/৯, ২০ ওভার (নারাইন ৫৭, ইমরুল ১২, মঈন ৩৮, আবু হায়দার ১৯; মুজিব ২/২৭, শফিকুল ২/৩১, সাকিব ১/৩০, ব্রাভো ১/২৬ ও মেহেদী রানা ১/৩৪)।

ফরচুন বরিশাল: ১৫০/৮, ২০ ওভার (গেইল ৩৩, সৈকত ৫৮, শান্ত ১৪; নারাইন ২/১৫, তানভির ২/২৫, মুস্তাফিজ ১/৩১ ও শহীদুল ১/৩৬,)।

ফল: কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ১ রানে জয়ী।

ম্যাচসেরা: সুনীল নারিন।

সিরিজসেরা: সাকিব আল হাসান।

   

সিরিজ নিশ্চিত করতে মাঠে নামছে বাংলাদেশ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হিসেবে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। পাঁচ ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচ দাপটের সঙ্গে জিতে নিয়েছে টাইগাররা। আজ চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ স্টেডিয়ামে তৃতীয় ম্যাচে বাংলাদেশ সময় দুপুর ৩টায় সফরকারীদের বিপক্ষে মাঠে নামবে শান্তরা।

সিরিজে ২-০ তে এগিয়ে আছে টাইগাররা। আজ জয় তুলে নিতে পারলে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিজেদের নামে করে নিবে স্বাগতিকরা। এজন্যেই আজ জয়ের উদ্দেশ্যে মরিয়া হয়েই মাঠে নামছে বাংলাদেশ। অপরদিকে জিম্বাবুয়ের জন্য এটি সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচ। নিজেদের সর্বোচ্চটা দিয়েই মাঠে খেলবে তারা।

প্রথম দুই ম্যাচেই টস জিতে সফরকারীদের ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছিলেন টাইগার অধিনায়ক নাজমুল শান্ত। বৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কায় পরে ব্যাটিং করতে চায় বাংলাদেশ, এমনটাই ধারণা করা হচ্ছে। বৃষ্টির সম্ভাবনা আজও রয়েছে। তাই আজকের ম্যাচেও টস জিতলে শান্ত হাঁটতে পারেন একই পথে।

বোলিং নিয়ে বাংলাদেশের চিন্তার খুব একটা কারণ নেই বললেই চলে। কারণ দুই ম্যাচেই টাইগার বোলাররা নিজেদের দায়িত্ব বেশ ভালোমতোই পালন করেছেন। তবে প্রশ্নের জায়গা আছে স্বাগতিকদের ব্যাটিং বিভাগ নিয়ে। গত ম্যাচ শেষে অধিনায়কও বলেছেন নিজেদের ব্যাটিং ব্যর্থতার কথা। ব্যাটারদের আরও উন্নতির জায়গা আছে বলে মনে করেন তিনি।

তানজিদ তামিম-লিটন দাস-নাজমুল শান্তরা আশানুরূপ সূচনা করে দেখা পারছেন না। যদিও প্রথম ম্যাচে দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন তামিম। দ্বিতীয় ম্যাচে আবারও নিষ্প্রভ ব্যাটিং দেখা গেছে টপ অর্ডারের কাছ থেকে। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে যেমন আগ্রাসী শুরু হওয়ার কথা, সেটা না হয়ে দেখা যাচ্ছে বেশি ধীর গতির ব্যাটিং। পাওয়ার-প্লেতে কাঙ্ক্ষিত রান তুলছে পারছেন না বাংলাদেশের টপ অর্ডার। ফলে পরের ব্যাটারদের ওপর চাপ বাড়ছে।

তবে বাংলাদেশের শক্তির উল্লেখযোগ্য জায়গা মিডল অর্ডার। শেষ দুই ম্যাচেই দারুণ দায়িত্ব নিয়ে দলকে ম্যাচ জিতিয়েছেন তাওহিদ হৃদয়। সঙ্গে ছিলেন অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও। আজকের ম্যাচেও তাদের দিকে তাকিয়ে না থেকে বরং ওপেনিং জুটিও রানের ভীত গড়ে দিয়ে যাবেন এমনতাই আশা করেন সমর্থকরা।

একাদশে পরিবর্তন আনার সম্ভাবনা নেই বাংলাদেশের। আরও একবার প্রথম দুই ম্যাচের একাদশ নিয়েই মাঠে নামবে টাইগাররা। আজ ম্যাচ জিতে সিরিজ নিশ্চিত করলে পরের দুই ম্যাচে হয়ত কিছু পরিবর্তন দেখা যেতে পারে একাদশে।

;

সূর্যকুমারের সেঞ্চুরিতে হায়দরাবাদকে হারাল মুম্বাই



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সাম্প্রতিক ফর্ম ও পয়েন্ট টেবিলের হিসেব বিবেচনায় বেশিরভাগ সমর্থকরা ধরেই নিয়েছিলেন যে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স ও হায়দরাবাদের মধ্যকার ম্যাচটি জিতবে হায়দরাবাদই। মুম্বাইয়ের টপ অর্ডার ধ্বসের পর তো সেটা আরও নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল দর্শকরা। তবে ওয়াংখেড়ের মাঠে স্বাগতিকরা যে প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখে দেখাল তা বেশ অবাক করার মতোই।

সূর্যকুমার যাদবের ব্যাটে চড়ে ১৬ বল হাতে রেখেই ৭ উইকেটের বড় জয় তুলে নিয়েছে মুম্বাই। ৫১ বলে সেঞ্চুরি আদায় করে শেষ পর্যন্ত ১০২ রানে অপরাজিত থেকে দলের জয়ে একাই ভূমিকা পালন করেছেন তিনি। এই জয়ের মাধ্যমে কাগজে-কলমে এখনও আইপিএলের প্লে-অফে জায়গা করে নেওয়ার সম্ভাবনা বাঁচিয়ে রাখল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স।

টসে জিতে এদিন শুরুতে হায়দরাবাদকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় স্বাগতিকরা। মুম্বাইয়ের বোলারদের নৈপুণ্যে এই ম্যাচে হায়দরাবাদের কেউই নিজের ইনিংসকে বিধ্বংসী রূপ দিতে পারেনি। নির্ধারিত ওভার শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে তাদের দলীয় সংগ্রহ ছিল ১৭৩ রান।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় স্বাগতিকরা। পাওয়ার-প্লেতেই সাজঘরে ফেরত যান মুম্বাইয়ের প্রথম তিনজন ব্যাটার। এরপর ব্যাট হাতে সূর্যকুমার মাঠে নেমে যেন চলতি আইপিএলে নিজের সেরা পারফরম্যান্সটাই দেখালেন। দলের প্রয়োজনে গর্জে উঠল তার ব্যাট। তিলক বর্মাকে সাথে নিয়ে ঝোড়ো এক ইনিংস খেলার মাধ্যমে ১৮তম ওভারেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় মুম্বাই।

এই জয়ের পর ১২ ম্যাচে ৮ পয়েন্টের সঙ্গে তালিকার নবম স্থানে আছে রোহিত-হার্দিকদের দল। কাগজে-কলমের হিসেবে এখনও শীর্ষ চারে জায়গা করে নেওয়ার সম্ভাবনা আছে মুম্বাইয়ের, তবে তা খুব কঠিন। অপরদিকে ১১ ম্যাচে ১০ পয়েন্টের সঙ্গে চারে আছে হায়দরাবাদ।

সংক্ষিপ্ত স্কোরঃ

হায়দরাবাদঃ  ১৭৩/৮ (২০ ওভার); হেড ৪৮, কামিন্স ৩৫*; হার্দিক ৩-৩১, পীযুশ ৩-৩৩।

মুম্বাইঃ ১৭৪/৩ (১৭.২ ওভার); সূর্যকুমার ১০২*, তিলক ৩৭*; ভুবনেশ্বর ১-২২, কামিন্স ১-৩৫।

ফলাফলঃ মুম্বাই ৭ উইকেটে জয়ী।

প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচঃ সূর্যকুমার যাদব।

;

টিভিতে যা দেখবেন আজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

৩য় টি-টোয়েন্টি

বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে
বেলা ৩টা, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

ফেডারেশন কাপ: সেমিফাইনাল

মোহামেডান-পুলিশ
বেলা ৩টা, টি স্পোর্টস ডিজিটাল

আইপিএল

দিল্লি-রাজস্থান
রাত ৮টা, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ

পিএসজি-ডর্টমুন্ড
রাত ১টা, সনি স্পোর্টস ২

;

শাইনপুকুরকে হারিয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন আবাহনী



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগের প্রথম পর্বের ১১ ও সুপার লিগের পাঁচ ম্যাচের সবকটি জিতে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে আবাহনী লিমিটেড। টুর্নামেন্টের শেষ ম্যাচে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবে ৪ উইকেটে হারিয়েছে তারা।

মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটে টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব। ওপেনার খালিদ হাসান এবং তিনে নামা অমিত হাসানের ফিফটিতে লড়াকু সংগ্রহ পায় তারা। ৫৮ বলে সমান ৫৮ রান আসে খালিদের ব্যাটে। দলীয় সর্বোচ্চ ৭৭ রান করেন অমিত।

দলের অন্য ব্যাটাররা ইনিংস বড় করতে না পারায় ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ২৩৪ রানে থামে তারা। আবাহনীর পক্ষে তিন উইকেট নেন স্পিনার রাকিবুল হাসান।

২৩৫ রান তাড়া করতে নেমে এনামুল হক বিজয়ের সেঞ্চুরিতে ২৩ বল হাতে রেখেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় আবাহনী। ১১০ রান করে বিজয় দলকে জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন।

এই জয়ে ১৬ ম্যাচ থেকে পূর্ণ ৩২ পয়েন্ট পাওয়া আবাহনী অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়। সমান সংখ্যক ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে পাঁচে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করেছে শাইনপুকুর।

;