ভারতের দাপুটে বোলিংয়ে পাকিস্তানের পুঁজি ১৪৭



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ভারত-পাকিস্তান মহারণ

ভারত-পাকিস্তান মহারণ

  • Font increase
  • Font Decrease

লড়াই জমিয়ে তুলতে পারলেন না পাকিস্তানের ব্যাটসম্যানরা। উল্টো ভারতের বোলাররা করলেন রাজত্ব। ইনিংসের শুরু থেকেই চেপে ধরলেন পাকিস্তানের ব্যাটসম্যানদের। রানরেট দমিয়ে রেখে অল্পতেই গুটিয়ে দিলেন বাবর আজমের বাহিনীকে। ভারতীয়দের আগুনে বোলিংয়ে ১৯.৫ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে পাকিস্তানের ব্যাটিং অভিযাত্রা থেমে যায় ১৪৭ রানে। 

বাবর আজম দলীয় স্কোরে ১০ রান যোগ করেই ভুবনেশ্বর কুমারের শিকারে পরিণত হন। দলীয় সংগ্রহ তখন সবে ১৫। তবে ভারতের বোলিং দাপটের মাঝেও ব্যাটিং দৃঢ়তার পরিচয় দেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। তবে ফিফটির দেখা পাননি এই ওপেনার। ৪২ বলে ৪ বাউন্ডারি ও এক ছক্কায় ৪৩ রানের চমৎকার এক খেলেন। ইফতিখার আহমেদ এনে ২৮ রান। তার ২২ বলের ইনিংসে ছিল ২ বাউন্ডারি ও এক ওভার বাউন্ডারি। ওয়ানডাউনে নামা ফখর জামানও হতাশ করেন ভক্তদের। বাবরের স্কোর ছুঁয়েই সাজঘরে ফিরেন তিনি। শেষ দিকে শাহনওয়াজ ১৬, হারিস রউফ ১৩* ও শাদাব খান ১০ রান এনে দেন।

ভারতের জার্সি গায়ে ৪ উইকেট নেন ভুবনেশ্বর কুমার। এজন্য রান দেন ২৬। তার সঙ্গে পেস বোলিংয়ে তোপ দাগান হার্দিক পান্ডে। বোলিং নৈপুণ্য দেখিয়ে ২৫ রান খরচায় একাই শিকার করেন ৩ উইকেট। দুটি উইকেট পান যায় আরশদীপ সিং। বাকি উইকেটটি যায় আভেশ খানের পকেটে। 

এশিয়া কাপে নিজেদের উদ্বোধনী ম্যাচে টস ভাগ্য সহায় হয়নি পাকিস্তানের। টস কথা বলেছে ভারতের হয়ে। টস জিতে ফিল্ডিং বেছে নেন ক্যাপ্টেন রোহিত শর্মা। ভারতের একাদশে জায়গা পাননি রিশব পান্ত। তার বদলে উইকেটের পেছনে গ্লাভস হাতে দাঁড়ান দিনেশ কার্তিক। দলে ছিলেন না রবীচন্দ্রন অশ্বিনও। তবে পাকিস্তানের হয়ে ভারতের বিপক্ষে খেলার সুযোগ পেয়েছেন শাহনওয়াজ দাহানী।

ভারত একাদশ: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), কেএল রাহুল, বিরাট কোহলি, সূর্যকুমার যাদব, দিনেশ কার্তিক (উইকেটরক্ষক), হার্দিক পান্ডে, রবীন্দ্র জাদেজা, ভুবনেশ্বর কুমার, আভেশ খান, যুজবেন্দ্র চাহাল ও আরশদীপ সিং।

পাকিস্তান একাদশ: বাবর আজম (অধিনায়ক), মোহাম্মদ রিজওয়ান (উইকেটরক্ষক), ফখর জামান, ইফতিখার আহমেদ, খুশদিল শাহ, আসিফ আলী, শাদাব খান, মোহাম্মদ নওয়াজ, নাসিম শাহ, হারিস রউফ ও শাহনওয়াজ দাহানী।

   

জিম্বাবুয়েকে হালকাভাবে নিচ্ছেন না শান্ত



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সবশেষ টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাংলাদেশ হেরেছিলো ২-১ ব্যবধানে। সেটাও অবশ্য ২০২২ এর আগস্টে। অর্থাৎ এক বছর নয় মাস আগে। তবে এই সময়ে এসেছে অনেক পরিবর্তন। মাঝে একটা বিশ্বকাপও গিয়েছে। আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেনি বাংলাদেশ। তবে তাদের বিরুদ্ধে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ দিয়েই বাংলাদেশ শুরু করবে বিশ্বকাপ প্রস্তুতি।

বিশ্বকাপে না থাকলেও জিম্বাবুয়েকে একেবারেই হালকাভাবে নিচ্ছেন না স্বাগতিক ক্যাপ্টেন নাজমুল শান্ত। দুই দলের পার্থক্য দেখছেন না খুব একটা।

‘টি-টোয়েন্টিতে বড় দল, ছোট দল নেই। আপনি যেটা বললেন, জিম্বাবুয়ে উগান্ডার কাছে হেরে গেছে। এই জিম্বাবুয়ে কিন্তু কিছুদিন আগে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়েছে। ওই রকম চিন্তা করলে খুব বেশি পার্থক্য মনে হয় না। এখানে ম্যাচটা আমরা কীভাবে খেলছি, কীভাবে প্রস্তুত হচ্ছি, নিজেদের আত্মবিশ্বাস কীভাবে গড়ে তুলছি। এতটুকু বলতে পারি, সিরিজটা এত সহজ হবে না। অনেক প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ সিরিজই হবে। কারণ, তারাও অনেক ভালো দল।‘

বিশ্বকাপ না খেললেও জিম্বাবুয়েকে সমীহ করছে বাংলাদেশ। এই সিরিজকে দেখছেন কয়েকজনের জন্য বিশ্বকাপে নিজেদের জায়গা মজবুতের শক্ত ভিত্তি হিসেবে। তবে শান্ত মনে করছেন এই সিরিজে খুব একটা পরীক্ষা নিরীক্ষার প্রয়োজন পড়ছে না। সিরিজ জেতা আর ঠিকঠাক প্রস্তুতিটাই আপাতত শান্তর প্রধান লক্ষ্য।

‘প্রথমত অধিনায়ক হিসেবে এই সিরিজটা জিততে চাই। এটাই প্রথম লক্ষ্য। আর প্রস্তুতি তো অবশ্যই, ওটা আমাদের মাথায় থাকবে। প্রস্তুতি নিতে গিয়ে যে আমরা খেলাটা হালকাভাবে দেখবো কিংবা অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবো তা–ও না। পরীক্ষা–নিরীক্ষার প্রয়োজন হবে না। এ কারণে যে ১৫টা প্লেয়ার এখানে আছে, সবার এই দলকে হারানোর সামর্থ্য আছে। প্রস্তুতি বলবো না। আমি বলবো সুন্দর প্রস্তুতি এবং কোন কোন জায়গায় ভালো প্রস্তুতি নিয়ে যেনো আমরা বিশ্বকাপে যেতে পারি।‘

শান্ত জিম্বাবুয়েকে যতটা শক্তভাবে নিচ্ছেন রাজা-উইলিয়ামস-বার্লরা আসলেই কী তাই? বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে উগান্ডার কাছে হেরে কাটতে পারেনি বিশ্বকাপের টিকিট। বাংলাদেশের বিপক্ষে জিতলে বরং সেটাই হবে অঘটন।

;

৭ উইকেটের সহজ জয়ে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ ভারতের 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

১১৮ রানের লক্ষ্যটা ছিল সহজের কাতারেই। তবে তা পুরোদস্তুর মামুলি বানিয়ে দিলেন ভারতের দুই ওপেনার স্মৃতি মান্ধানা ও শেফালি ভার্মা। তাদের সাবলীল ব্যাটিংয়ে ওপেনিং জুটিতেই আসে ৯১ রান। বাকি ২৭ রান তুলতে আরও ২ উইকেট হারালেও সফরকারীদের জয়ের পথে সেটি তেমন একটা বাঁধা সৃষ্টি করতে পারেনি। ১০ বল হাতে রেখে শেষ পর্যন্ত ৭ উইকেটের অনায়াস জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে ভারত নারী ক্রিকেট দল। 

টানা তিন ম্যাচেই সহজ এই জয়ে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজটি দুই ম্যাচ হাতে রেখেই ৩-০ ব্যবধানে জিতে নিল হারমানপ্রীতের দল। 

সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১১৭ রানের লড়াকু সংগ্রহ পায় বাংলাদেশের মেয়েরা। 

লড়াকু সেই সংগ্রহের ভিতে জ্যোতিদের জয়ের স্বপ্ন শেষ হয়েছে ভারতের ব্যাটিং ইনিংসের শুরুর ১০ ওভারেই । সেখানেই বিনা উইকেটে ৮৪ রান তুলে ফেলে শেফালি ও মান্ধানা। পরে দলীয় ৯১ রানের মাথায় ফিফটি পেরিয়ে দলীয় সর্বোচ্চ ৫১ রান তোলা শেফালিকে ফেরান রিতু মনি। 

সেখান থেকে জয়ের জন্য ৭৪ বলে স্রেফ ২৭ রানের প্রয়োজন ছিল ভারতের। এতে আরও এগেই লক্ষ্য পৌঁছানোর কথা থাকলেও দুই স্পিনার নাহিদা আক্তার ও রাবেয়া খানের কিছুটা লড়াই চালানো স্পেলে লক্ষ্যে পৌঁছাতে ১৯তম ওভার পর্যন্ত পাড়ি দিতে হয় সফরকারীদের। 

এর আগে ব্যাট করতে নেমে ওপেনার দিলারা আক্তারের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ভালো শুরু পায় বাংলাদেশ। মুর্শিদা খাতুনকে নিয়ে ওপেনিং জুটিতেই ৪৬ রান তোলেন দিলারা। তবে দারুণ শুরুর পর ৮ বলে ব্যবধানে সাজঘরে ফেরেন এই দুই ওপেনার। পাওয়ার প্লের পর সপ্তম ওভারের তৃতীয় বলে রান আউটে কাটা পড়ে ফেরেন মুর্শিদা। এরপরের ওভারেই দারুণ শুরু পাওয়া দিলারাকে ফেরান রেনুকা সিং। ২৭ বলে ৫ চারের মারে ৩৯ রান করছেন এই ডানহাতি ব্যাটার। 

পরে সোবহানা মোস্তারিকে নিয়ে সেই ধাক্কা সামলে এগোন অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি। তবে ১৪তম ওভারে ফের রান আউটের ধাক্কা। সেখানে ১৫ রান করে ফেরেন সোবহানা। এবং দলীয় ১০৮ রানে মাথায় ফেরেন জ্যোতিও। ৩৬ বলে তিনি করেন ২৮ রান। দিলারা-সোবহানা-জ্যোতি বাদে এদিন ২২ গজে নামা বাকি ৬ ব্যাটারের কেউই পেরোতে পারেননি ১০ রানের গণ্ডি। ভারতের পক্ষে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন রাধা যাদব।  

দাপুটে জয়ে নিজেদের ব্যাটিং ইনিংসে ৩৮ বলে ৮ চারের মারে ৫১ রান করা শেফালি জেতেন ম্যাচসেরার খেতাব। 

সংক্ষিপ্ত স্কোরকার্ড: (তৃতীয় টি-টোয়েন্টি)

বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল: ১১৭/৮ (২০ ওভার) (দিলারা ৩৯, নিগার ২৮; রাধা ২/২২, শ্রেয়াঙ্কা ১/২৪)

ভারত নারী ক্রিকেট দল: ১১৮/৩ (১৮.২ ওভার) (শেফালি ৫১, মান্ধানা ৪৭; রিতু ১/১০, রাবেয়া ১/২৪)

ফলাফল: ভারত ৭ উইকেটে জয়ী

সিরিজ: ভারত ৩-০ ব্যবধানে এগিয়ে

ম্যাচসেরা: শেফালি ভার্মা

;

ভারতের সামনে জ্যোতিদের ১১৮ রানের সহজ লক্ষ্য



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিরিজের শুরুর দুই ম্যাচে হারের মূল ধাক্কাটাই ছিল ব্যাটিংয়ে। ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজে ২-০ তে পিছিয়ে পড়ার পর সিরিজের তৃতীয় ম্যাচটি হয়ে দাঁড়ায় বাঁচা-মরার। সেখানেও টসে হেরে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পায় বাংলাদেশের মেয়েরা। সেখানে শক্তিশালী ভারতকে থামাতে পরিস্থিতি দাবী করছিল বড় সংরহের। সেখানে দিলারা-জ্যোতিদের ব্যাটে চড়ে শুরুটা ভালো পেয়েছিল স্বাগতিকরা। তবে ফের আরও একবার মিডল-অর্ডার ব্যাটারদের হতশ্রী পারফর্মে রানের ১১৭ রানে মামুলি সংগ্রহ নিয়েই ইনিংস শেষ করতে হয় বাংলাদেশকে। 

ইনিংসের শুরুর ১৩ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোরবোর্ড ছিল ২ উইকেটে ৮৩ রান। সেখান থেকে শেষ ৪২ ওভারে ৩৪ রান তুলতেই আরও ৬টি উইকেট হারিয়েছে স্বাগতিকরা। 

সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে ওপেনার দিলারা আক্তারের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ভালো শুরু পায় বাংলাদেশ। মুর্শিদা খাতুনকে নিয়ে আগের দুই ম্যাচের টপ-অর্ডার ব্যর্থতা ছাপিয়ে ওপেনিং জুটিতেই ৪৬ রান তোলেন দিলারা। তবে দারুণ শুরুর পর ৮ বলে ব্যবধানে সাজঘরে ফেরেন এই দুই ওপেনার। পাওয়ার প্লের পর সপ্তম ওভারের তৃতীয় বলে রান আউটে কাটা পড়ে ফেরেন মুর্শিদা। এরপরের ওভারেই দারুণ শুরু পাওয়া দিলারাকে ফেরান রেনুকা সিং। ২৭ বলে ৫ চারের মারে ৩৯ রান করছেন এই ডানহাতি ব্যাটার। 

পরে সোবহানা মোস্তারিকে নিয়ে সেই ধাক্কা সামলে এগোতে থাকেন অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি। তবে ১৪তম ওভারে ফের রান আউটের ধাক্কা। সেখানে ১৫ রান করে ফেরেন সোবহানা। এবং দলীয় ১০৮ রানে মাথায় ফেরেন জ্যোতিও। ৩৬ বলে তিনি করেন ২৮ রান। দিলারা-সোবহানা-জ্যোতি বাদে এদিন ২২ গজে নামা বাকি ৬ ব্যাটারের কেউই পেরোতে পারেননি ১০ রানের গণ্ডি। ভারতের পক্ষে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন রাধা যাদব।  



;

জুনায়েদ সিদ্দিকীকে নিয়ে কানাডার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দল ঘোষণা 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সবশেষ ২০১১ সালে যৌথভাবে বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কা আয়োজিত ওয়ানডে বিশ্বকাপে খেলছিল কানাডা। এরপর আর এক যুগ সময়ে কোনো বিশ্বকাপে জায়গা করে নিতে পারেনি নর্থ আমেরিকার দেশটি। তবে লম্বা সময়ের সেই খরা কাটিয়ে এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জায়গা করে নিয়েছে। এবার ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া টুর্নামেন্টটির ঠিক এক মাসে নিজেদের প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলও ঘোষণা করলো কানাডা। 

কানাডা ঘোষণা করা ১৫ সদস্যের দলের নেতৃত্বে আছেন সাদ বিন জাফর। দলে অভিষেকের অপেক্ষায় থাকা একমাত্র ক্রিকেটার কানওয়ারপাল তাথগুর। দলে জায়গা মিলেছে ৩৯ বছর বয়সী পাকিস্তানী বংশোদ্ভূত জুনায়েদ সিদ্দিকীর। পাকিস্তানের করাচিতে জন্মগ্রহণ করা এই অলরাউন্ডারের কানাডা জাতীয় দলে অভিষেকটা ২০১১ সালে।  

এদিকে কানাডার এই দলটি বয়স্ক ক্রিকেটারে ঠাসা। হর্ষ ঠাকের, নিকোলাস কির্তন ও দিলপ্রীত বাজওয়া বাদে দলের বাকি ১২ সদস্যের বয়সই ৩০-এর ঊর্ধ্বে। 

প্রথমবারের মতো ২০ দলের এই টুর্নামেন্টের প্রথম রাউন্ডে বেশ কঠিন পরীক্ষার সমানে পড়তে হবে কানাডাকে। নর্থ আমেরিকার এই দেশটি আছে গ্রুপ ‘এ’-তে, যেখানকার বাকি চার দল ভারত, পাকিস্তান, আয়ারল্যান্ড এবং আয়োজক যুক্তরাষ্ট্র। সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে আগামী ২ জুন টুর্নামেন্টের মুলপর্বের উদ্বোধনী ম্যাচে নামবে সাদ জাফরের দলটি। 

কানাডার বিশ্বকাপ দল: সাদ বিন জাফর (অধিনায়ক), অ্যারন জনসন, দিলন হেইলিগার, দিলপ্রীত বাজওয়া, হর্ষ ঠাকের, জেরেমি গর্ডন, জুনায়েদ সিদ্দিকী, কলিম সানা,  কানওয়ারপাল তাথগুর, নবনীত ধালিওয়াল, নিকোলাস কিরটন, পরগত সিং,  রবীন্দরপাল সিং,  রায়ানখান পাঠান, শ্রেয়াস মোভা। 

রিজার্ভ: তাজিন্দর সিং (ট্রাভেলিং রিজার্ভ), আদিত্য ভারধরাজন, আমার খালিদ, পারভিন কুমার, যতীন্দ্র মাথারু।

;