বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের হারিয়ে টাইগারদের ইতিহাস



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংলিশদের হারিয়ে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ। সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ৪ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে প্রথমবারের মতো ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে টাইগাররা।

সফরকারীদের দেয়া ১১৮ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৭ বল বাকি থাকতেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ।

মিরপুরের শের-ই-বাংলা জতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে রোববার (১২ মার্চ) বিকেল ৩টায় টসে জিতে ইংলিশদের ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান টাইগার অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। আগে ব্যাটিংয়ে নেমে টাইগারদের বোলিং তোপে মাত্র ১১৭ রানেই গুটিয়ে যায় ইংল্যান্ড। ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ে ৪ ওভারে মাত্র ১২ রান দিয়ে মিরাজ একাই নেন ৪ উইকেট।

১১৮ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ইংলিশ বোলারদের বোলিংয়ে মোকাবিলা করতে বেশ ভুগতে হয়েছে টাইগার ব্যাটারদের। ইংল্যান্ডের মতো বাংলাদেশও নিজেদের প্রথম উইকেট হারায় মাত্র ১৬ রানেই। ৯ বলে ৯ রান করেই স্যাম কারানের বলে ফিরে যান লিটন দাস। টিকতে পারেননি রনি তালুকদারও। লিটনের সমান ৯ রান করেই ফেরেন জোফরা আর্চারের বলে। পাওয়ার প্লে'র মধ্যেই ৭ রানে ২ উইকেট হারায় বাংলাদেশ।

তৃতীয় উইকেট জুটিতে শুরুর চাপ সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন নাজমুল হোসেন শান্ত আর তৌহিদ হৃদয় মিলে। তবে ইংলিশদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রান তোলার গতি ছিলো মন্থর। দুজন মিলে গড়েন ২৯ রানের জুটি। দলীয় ৫৬ রানে গিয়ে আগের ম্যাচে অভিষেক হয় হৃদয় ফেরেন ১৮ বলে ১৭ রান করে। ইংল্যান্ডের হয়ে এই ম্যাচেই অভিষেক হওয়া রেহান আহমেদের বলে ক্রিস ওকসের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন হৃদয়।

৫৬ রানে ৩ উইকেট হারালেও উইকেটের এক প্রান্তে লড়তে ছিলেন আগের ম্যাচের ম্যাচসেরা শান্ত। চতুর্থ উইকেটে মিরাজকে সঙ্গে নিয়ে দলকে নিয়ে যেতে থাকেন জয়ের দিকে। দুজন মিলে এই জুটিতে যোগ করেন ৪১ রান। দলীয় ৯৭ রানে গিয়ে আর্চারের বলে আদিল রশিদের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন মিরাজ। ফেরার আগে করেন ১৬ বলে ২০ রান।

জয়ের জন্য আর বাকি ২১ রান। উইকেটে আসেন টাইগার ক্যাপ্টেন সাকিব আল হাসান। তবে সমর্থকদের আআজ হতাশই করেছেন সাকিব। ৩ বল খেলে মঈন আলীর বলে ফিরেছেন শূন্য রানেই। দলীয় ১০০ রানে পঞ্চম উইকেট হারায় বংলাদেশ। সাত নম্বরে নেমে আফিফও ব্যর্থ এদিন, ৩ বলে ২ রান করেই ফেরেন আর্চারের ১৪৮ কি.মি. গতির বোলিংয়ে। ১০৫ রানেই ষষ্ঠ উইকেট হারায় বাংলাদেশ।

শেষ দুই ওভারে বাংলাদেশের জয়ের জন্য দরকার ছিলো ১৩ রান। ১৯তম ওভারে ক্রিস জর্ডানের প্রথম বলেই বলে বাউন্ডারি হাকিয়ে বাংলাদেশকে জয়ের দিকে নিয়ে যান শান্ত। ওই ওভারের চতুর্থ আর পঞ্চম বলে টানা দুই চারে বাংলাদেশকে জয়ের বন্দরে ভেড়ান তাসকিন আহমেদ।

   

১৫ উইকেটের দিনে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন মিরাজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মিরপুর টেস্টের প্রথম দিনটা ছিল বোলারদের। আরও নির্দিষ্ট করে বললে মিরপুরের উইকেট আজ দু’হাত ভরে দিয়েছে স্পিনারদের। নিউজিল্যান্ডের স্যান্টনার-এজাজরা তো দাপট দেখিয়েছেন-ই, তবে শেষবেলায় তাইজুল-মিরাজদের ঘূর্ণিতে চালকের আসনটা বাংলাদেশের জন্যই বরাদ্দ থেকেছে।

১৭২ রানে অলআউট হয়ে যাওয়ার পর এক সেশনে ৫৫ রান খরচায় কিউইদের পাঁচ উইকেট তুলে নেয়ায় এমনটাই মত অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজের, ‘ম্যাচ এখন যে অবস্থানে আছে, তাতে আমার মনে হচ্ছে আমরাই এগিয়ে।’

বোলিং দিয়ে শেষবেলায় প্রথম দিনটা নিজেদের করে নিলেও ব্যাটিং নিয়ে আক্ষেপের কথা জানিয়েছেন মিরাজ, ‘আমরা এই উইকেট হিসেবে ৪০-৫০ রান কম করেছি। এমনটা আমাদের নিয়মিত হচ্ছে, যেমন ৪০০’র উইকেটে আমরা ৩৫০ করে আসছি। এটা কীভাবে কমিয়ে আনা যায় তার চেষ্টা করছি আমরা, এ নিয়ে নিয়মিত আলাপও হচ্ছে আমাদের।’

ব্যাটিং আশানুরূপ না হলেও উইকেটের হাবভাব দেখে মিরাজ বুঝেছিলেন, কিউইরাও এই উইকেটে ঠিক সুবিধা করতে পারবে না, ‘যেভাবে উইকেটকে আচরণ করতে দেখেছি, তাতে মনে হয়েছে, ভালো জায়গায় বল করলে আমরাও সফল হব। আমরা তাই করেছি এখন পর্যন্ত।’

টেস্টের প্রথম দিনেই ১৫ উইকেট নেই। দ্বিতীয় টেস্টটা কালই শেষ হয়ে যায় কি না, সেটাও এখন এক সম্ভাবনা। তবে মিরাজের মনোযোগ সময়ে নয়, ফলাফলে। তার কথা, ‘টেস্ট ক্রিকেটে যে কোনো পরিস্থিতি আসতে পারে। দুই দিনে নয় আসলে, খেলাটা পাঁচ দিনের, যত সময় লাগুক, ফলটা আমাদের পক্ষে আনতে চাই আমরা। অতি আত্মবিশ্বাসী নই আমরা।’

;

বাফুফের সঙ্গে নতুন চুক্তি কাবরেরার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ডিসেম্বরের পর বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের ডাগআউটে হাভিয়ের কাবরেরাকে দেখা যাবে কিনা তা নিয়ে সন্দিহান ছিলেন দেশের ফুটবলপ্রেমীরা। সাম্প্রতিক সময়ের ফুটবলে বাংলাদেশের নবজাগরণের অন্যতম কারিগর কাবরেরাকে রেখে বার্তাই ছিল সব মহল থেকে। এবার সেটা নিশ্চিত করল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)।

বুধবার (৬ ডিসেম্বর) জাতীয় টিমস কমিটির সভাপতি এবং বাফুফের সহ-সভাপতি কাজী নাবিল আহমদের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

নতুন চুক্তির ফলে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত জামাল ভূঁইয়াদের দায়িত্বে থাকবেন কাবরেরা। জানা গেছে, নতুন চুক্তির জন্য আগের চেয়ে দ্বিগুণ অর্থ দাবি করেছিলেন জাতীয় দলের এই স্প্যানিশ হেড কোচ। তবে তার দাবি পূরণ না হলেও নতুন চুক্তিতে আগের চেয়ে তার বেতন বেশ বৃদ্ধি পেয়েছে বলেই জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

চুক্তি সম্পাদন করে ছুটিতে স্পেনে যাবেন কাবরেরা। নতুন বছরে আবার বাংলাদেশে ফিরবেন তিনি।

বছর দুয়েক আগে জাতীয় দলের দায়িত্ব নেন কাবরেরা। প্রথম বছর খুব একটা আশাব্যঞ্জক না হলেও দ্বিতীয় বছরে আশার কিরণ দেখা গেছে। তার অধীনে বাংলাদেশের খেলার ধরন যেমন প্রাণবন্ত হয়েছে, তেমনি তরুণ খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স ফুটবলে নতুন দিনের স্বপ্ন দেখাচ্ছে সমর্থকদের।

কাবরেরার অধীনে এখন পর্যন্ত ১৩টি ম্যাচ খেলে পাঁচ ম্যাচে জয়ের হাসি হেসেছে বাংলাদেশ। হেরেছে ও ড্র করেছেন সমান চারটি করে ম্যাচে। ২০০৯ সালের পর প্রথমবার তার অধীনেই  সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেমিফাইনাল খেলেছেন। বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ঘরের মাঠে লেবাননের মতো শক্তিশালী দলের বিপক্ষে ড্র-ই বা কম কীসে!

;

‘না হাঁটতে পারা পর্যন্ত আইপিএল খেলে যাব’



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত ফর্মে ছিলেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, চোট নিয়েই করেছেন ডাবল সেঞ্চুরির বিশ্বরেকর্ড। এবার তিনি ঘোষণা দিলেন, যতক্ষণ পর্যন্ত তিনি হাঁটতে পারবেন , ততক্ষণ তিনি আইপিএলে দর্শকদের বিনোদন দিয়ে যাবেন।

ভারত থেকে দেশে ফেরার পর এক সপ্তাহ বিশ্রামের পর বৃহস্পতিবার রাতে ব্রিসবেনের বিপক্ষে বিগ ব্যাশ লিগের উদ্বোধনী ম্যাচে মেলবোর্ন স্টার্সের নেতৃত্ব দেবেন ম্যাক্সওয়েল।

আগামী বছর রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে খেলতে যাবেন ম্যাক্সওয়েল। ৩৫ বছর বয়সী এই হার্ড-হিটার আশা করছেন, জুনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে যত বেশি অজিরা আইপিএলের অভিজ্ঞতা পাবেন, সেটা ততই বিশ্বকাপে কাজে লাগবে।

বুধবার মেলবোর্ন বিমানবন্দরে ম্যাক্সওয়েল বলেছেন, 'আইপিএল সম্ভবত আমার খেলা শেষ টুর্নামেন্ট হবে, কারণ আমি হাঁটতে না পারা পর্যন্ত আইপিএলে খেলব।‘

তিনি আরও বলেন, ‘পুরো ক্যারিয়ারে আইপিএল আমার জন্য সবচেয়ে কার্যকর ও ভালো হয়েছে। যাদের সঙ্গে আমার দেখা হয়েছে, যে কোচদের অধীনে আমি খেলেছি, যে সব আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়ের সঙ্গে আমি কাঁধে কাঁধ মিলিইয়ে খেলেছি, সেই টুর্নামেন্টটি আমার পুরো ক্যারিয়ারের জন্য অনেক উপকারী হয়েছে।‘

বেঙ্গালুরুর সতীর্থদের নিয়ে তিনি বলেন, ‘আপনি দুই মাস ধরে এবি (ডি ভিলিয়ার্স) এবং বিরাট (কোহলি) এর সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়েছেন, অন্যান্য খেলা দেখার সময় তাদের সাথে কথা বলছেন। এটি সবচেয়ে বড় শেখার অভিজ্ঞতা যা যেকোনো খেলোয়াড় চাইতে পারে।‘

ম্যাক্সওয়েল আশা করেন, আরও বেশকিছু অস্ট্রেলিয়ান খেলোয়াড় আইপিএলে খেলতে পারবে এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের মতো কন্ডিশনে তা কাজে লাগাতে পারবে।

;

মিরপুর টেস্টের প্রথম দিনে শেষ হাসি হেসেছে বাংলাদেশই



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মিরপুরের এই টেস্ট শুরুর আগেই সবাই ধরে নিয়েছিলেন, এই ম্যাচ হবে একটি স্পিন স্বর্গে। হলোও তাই। এদিন প্রত্যেকটি উইকেটই নিয়েছেন স্পিনাররা। প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশ ১৭২ রানে অলআউট হয়। তবে এ দিন শেষে, কিউইদের ইনিংসের ৫ উইকেট হারিয়ে ম্যাচে ফিরেছে বাংলাদেশ। প্রথম দিন শেষে নিউজিল্যান্ডের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ৫৫ রান।

নিজেদের ইনিংসের শুরু থেকেই বাংলাদেশ স্পিনারদের বিপক্ষে অসহায় ছিল কিউই ব্যাটাররা। দলীয় ২০ থেকে ২২ রানের মধ্যেই আউট হন দুই কিউই ওপেনার টম ল্যাথাম এবং ডেভন কনওয়ে। মাত্র ১ রান করে মেহেদী হাসান মিরাজের বলে আউট হন অফফর্মে থাকা ব্যাটার হেনরি নিকোলস। এরপর ম্যাচের দ্বাদশ ওভারে জোড়া আঘাত হানেন মিরাজ, ফেরান আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান কেন উইলিয়ামসন এবং কিউই উইকেটকিপার ব্যাটার টম ব্লান্ডেলকে।

বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ এবং ২ উইকেট নিয়েছেন বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল ইসলাম।

এর আগে, টসে জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকে সাবধানী অবস্থানে থেকে পেসারদের খেলতে থাকেন দুই ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয় ও জাকির হাসান। তবে বিপত্তি আসে স্পিনার এলেই। অষ্টম ওভারে একাদশে ফেরা মিচেল সান্টনারকে বলে থামান কিউই অধিনায়ক টিম সাউদি। সেখানে নিজের দ্বিতীয় ওভারেই দলকে ব্রেক থ্রু এনে দেন সান্টনার।

ব্যাটিং ব্যর্থতার আরেকটি দিনে উইলিয়ামসনের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন জাকির (৮)। পরের ওভারের ফিরলেন আরেক ওপেনার জয়ও (১৪)। অ্যাজাজ প্যাটেলের বলে উইকেটে পেছনে ক্যাচ দিয়ে প্যাভিলিয়নের পথে হাঁটেন এই ডানহাতি ব্যাটার।

এরপর মুমিনুল হককে নিয়ে চাপ সামলে এগোনোর আশা দেখান অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে সেখানে আবারও বাঁধা দেন সান্টনার-অ্যাজাজ। দলীয় ৪১ রানের মাথায় মুমিনুল (৫) ফেরার পরের ওভারে লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেরেন শান্ত (৯)।

 শুরুর সেই চাপ বেশ ভালোভাবেই সামলে নিয়েছিলেন মুশফিকুর রহিম ও শাহাদত হোসেন দিপু। তবে ৪১তম ওভারে দেশের ক্রিকেট সাক্ষী হলো অদ্ভুত এক ঘটনার। প্রথম বাংলাদেশি এবং ছেলেদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১২তম ব্যাটার হিসেবে  ‘অবস্ট্রাকটিং দ্য ফিল্ড’ আউট হন মুশফিক। এর আগে ব্যক্তিগত খাতায় যোগ করেন ৩৫ রান।

 বাকি ব্যাটাররাও ছিলেন যাওয়া আসার মধ্যেই। দ্বিতীয় সেশনে ১৪৯ রানে পৌঁছানোর পর তৃতীয় সেশনে ২৩ রান যোগ করে থামে বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস।সান্টনার ও ফিলিপস নেন তিনটি করে উইকেট। সান্টনার নেন দুটি উইকেট।

;