শেষ ওভারে হিসেব মিলেনি সানরাইজার্সের, কলকাতার জয়



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসরে নিজেদের উদ্বোধনী ম্যাচের ব্যাট হাতে কলকাতা নাইট রাইডার্সের শুরুটা ছিল একেবারেই ম্যাড়মেড়ে। ৪ উইকেটে ৫১, পরে ৬ উইকেট ১১৯। সেখান থেকে দলকে দুইশ পেরোনো সংগ্রহে পোঁছাতে সহজ সেই নাম, আন্দ্রে রাসেল। এই ক্যারিবীয় তারকার ঝড়ে দুইশ পেরিয়ে ২০৮ রানের বড় সংগ্রহ পায় কলকাতা। সেই লক্ষ্য তাড়ায় শুরুটা ভালো পেলেও ইনিংসে মাঝের পর খেই হারিয়ে বসে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। তবে শেষ ৩ ওভারে চলে নাতক। ম্যাচ তখন যেন সমুদ্রের স্রোতে পালতোলা নদীর নৌকা। শেষ ৩ ওভারে জয়ের জন্য সানরাইজার্স হায়দরাবাদের দরকার ৬০ রান। সেখানে ১০ বলে ক্লাসেন হাঁকালেন ৬ ছক্কা। তবে ১১তম বলে এসে ভাঙল স্বপ্ন। ফিরলেন ক্লাসেন। শেষ ওভারে এসে নাটকীয় ম্যাচ জিতল কলকাতা। পুরো ম্যাচে দুই দলের ব্যাটাররা হাঁকাল ২৯টি ছক্কা। যেখানে শেষ হাসি কলকাতার। এতে ৪ রানের জয়ে আসর শুরু বাংলার দলের।

ইডেন গার্ডেনসে দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে টসে হেরে আগে ব্যাটিংয়ে সুযোগ পায় কলকাতা। সেখানে শুরুটা ভালো না হলেও শেষে এসে রাসেল ঝড়ে ২০৮ রানের বড় পুঁজি পায় তারা।

সেই লক্ষ্য তাড়ায় শুরুটা বেশ ঝোড়ো পায় হায়দরাবাদ। মায়াঙ্ক আগারওয়াল ও ইমপ্যাক্ট সাব অভিষেক শর্মার নৈপুণ্যে ওপেনিং জুটিতেই ৩৩ বলে আসে ৬০ রান। এরপর দলীয় ৭১ রানের মাথায় ফেরেন দুই ওপেনারই। এবং কমে আসে রানের গতি। ১৭ ওভার শেষে ৫ উইকেটে তখন ১৪৯ রান হায়দরাবাদের। শেষ ৩ ওভারে দরকার ৬০ রানের। সেখানে কলকাতার জয় দেখছিল সবাই। তবে ক্লাসেন যেন বললেন 'দ্য ওয়ার ওয়াজ'নট ওভার ইয়েট'। ১০ বল খেলে মারেন ৬ ছক্কা। এতে শেষ ৪ বলে জয়ের জন্য ৬ রানে দূরে অবস্থান করে দলটি। তবে তিন বলে ব্যবধানে শাহবাজের পর আউট হন ক্লাসেনও। শেষে এসে আর পারেনি সূর্য উঠলো না হায়দরাবাদের। ৪ রানে জয় পায় কলকাতা।

২৯ বলে ৮ ছক্কায় ৬৩ রানের দানবীয় ইনিংস খেলেন ক্লাসেন। এদিকে কলকাতার হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন হর্ষিত রানা।

এর আগে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি কলকাতার। মারকানডে-নটরাজনের বোলিং বোলিং নৈপুণ্যে ৫১ রানেই ৪ উইকেট হারিয়ে বসে বাংলার দল। সেখান থেকে ওপেনার ফিল সল্টের ফিফটি পেরোনো ৫৪ রান ও রামানদীপ সিংয়ের ৩৫ রানে ঘোরে কিছুটা রানের চাকা। তবে এই ব্যাটার ফেরার পর ১৪ ওভার শেষে ৬ উইকেটে কলকাতার স্কোরবোর্ডে ওঠে ১১৯ রান। সেখান থেকে ২০ ওভার শেষে ২০৮! অর্থাৎ, শেষ ৩৬ বলে আসে ৮৯ রান। যেই রূপকথার কারিগরকে অনেকেরেই চেনা। ৩৬ বছর ছুঁইছুঁই ক্যারিবীয় তারকা আন্দ্রে রাসেল।

রিংকু সিং একদিকে আগলে রেখেছেন উইকেট। আরেকদিকে চিরচেনা তাণ্ডব চালিয়ে একের পর এক ছক্কা হাঁকিয়েছেন রাসেল। ২০ বলে ফিফটি তুলে শেষ পর্যন্ত ২৫ বলে ৬৪ রানে অপরাজিত ছিলেন এই ডানহাতি ব্যাটার। যেখানে ৩টি চার ও গুণে গুণে ছক্কা মেরেছেন ৭টি।

এমন ইনিংস আইপিএলে হরহামেশাই খেলেন রাসেল। তবে আজকেরটা ছিল একটু ভিন্ন। এই সাত ছক্কার মধ্য দিয়ে আইপিএলে অনন্য এক কীর্তি গড়েছেন তিনি। করেছেন ছক্কার 'ডাবল সেঞ্চুরি'। আইপিএল ইতিহাসে নবম ব্যাটার হিসেবে এই মাইলফলক ছুঁলেন তিনি।

সংক্ষিপ্ত স্কোরঃ
কলকাতা নাইট রাইডার্সঃ ২০৮/৭ (২০ ওভার) (রাসেল ৬৪*, রামানদীপ ৩৫; নটরাজন ৩/৩২)
সানরাইজার্স হায়দরাবাদঃ ২০৪/৫ (২০ ওভার) (ক্লাসেন ৬৩, অভিষেক ৩২; রানা ৩/৩৩)

   

রোমাঞ্চকর জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জিম্বাবুয়ের লেজের সারির ব্যাটার ফারাজ আকরাম লড়াই করলেন। ব্যাটিং ধসের পর ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে রইলেন। টপ এবং মিডল অর্ডারের ব্যর্থতায় জয় তবু অধরাই রইল তাদের। বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ জয়লাভ করল ৯ রানে। এই জয়ে পাঁচ টি-টোয়েন্টির সিরিজ দুই ম্যাচ হাতে রেখেই জিতে নিয়েছে বাংলাদেশ। 

বাংলাদেশের দেয়া ১৬৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে তৃতীয় ওভারে ওপেনার জয়লর্ড গামবিকে হারায় জিম্বাবুয়ে। সাইফউদ্দিনের বল ক্যাচ তুলে দেন গামবি, ডিপ থার্ড ম্যানে থাকা মাহমুদউল্লাহ সহজ ক্যাচ তালুতে জমিয়ে গামবির বিদায় নিশ্চিত করেন। 

পাওয়ার প্লে’র শেষ ওভারে অভিজ্ঞ ক্রেইগ এরভিনকেও নিজের শিকার বানান এই সিরিজ দিয়ে ১৮ মাস পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরা সাইফউদ্দিন। তার বলে ঠিকঠাক শট না খেলতে পেরে বল স্টাম্পে টেনে আনেন এরভিন (৭)।

সাইফউদ্দিনের দুই উইকেটের মাঝে ব্রায়ান বেনেটকে কট এন্ড বোল্ড করেন শরিফুলের জায়গায় একাদশে ঢোকা তানজিম সাকিব। প্রথম ৬ ওভারে ৩৩ রান তুলতেই এই তিন উইকেট হারিয়ে বসে সফরকারীরা।

পাওয়ার প্লে’র পরও নিয়মিত বিরতিতে উইকেট খোয়াতে থাকে জিম্বাবুয়ে। টি-টোয়েন্টির বিচারে অসম্ভব কোনো লক্ষ্য না হলেও ১৬৬ রান তাড়ায় একেবারেই ছন্দ খুঁজে পায়নি সিকান্দার রাজার দল।

জিম্বাবুয়ের টপ অর্ডার গতিতে পরাস্ত হয়, মিডল অর্ডার ঘূর্ণিতে। তবে লেজের সারির ব্যাটিংয়ে ম্যাচ ঘুরিয়ে দেয়ার স্বপ্ন দেখে জিম্বাবুয়ে। নবম উইকেটে ৫৪ রানের দুর্দান্ত এক জুটি গড়ে তোলেন ফারাজ এবং ওয়েলিংটন মাসাকাদজা। তেড়েফুঁড়ে ব্যাট চালিয়ে ফারাজ ১৯ বলে দুটি করে চার-ছক্কায় ৩৪ রানে অপরাজিত থাকেন। তবে জয়ের জন্য তা যথেষ্ট ছিল না। শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেটে ১৫৬ রানে থামে সফরকারীরা।

এর আগে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। ২৯ রান তুলতেই হারাতে হয়েছে ২ উইকেট। ফর্মহীনতা নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে রয়েছেন লিটন দাস। আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তাকে আদৌ দলে রাখা হবে কিনা তা নিয়ে যখন জোর আলোচনা চলছে, তখন জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে হাস্যকরভাবে নিজের উইকেট ছুঁড়ে দিয়েছেন লিটন। মুজারাবানিকে টানা দুইবার স্কুপ করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েও তৃতীয়বার একই কাজ করার চেষ্টা করে বোল্ড হয়েছেন। ফেরার আগে ১৫ বলে করেছেন ১২ রান।

অধিনায়ক শান্তও ক্রিজে থিতু হতে পারেননি। সিকান্দার রাজার আর্ম বল খেলতে গিয়ে লাইন মিস করে বোল্ড হয়েছেন।

চতুর্থ উইকেটে হৃদয়-জাকের মিলে গড়ে তোলেন ৮৭ রানের জুটি। তাদের জুটিতে লড়াইয়ের রসদ পেয়েছে বাংলাদেশ। ১৯তম ওভারে মুজারাবানির বলে বোল্ড হওয়ার আগে ৩৮ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৫৩ রান করেছেন হৃদয়। একই ওভারে মুজারাবানির ইয়র্কারে ধরাশায়ী হওয়া জাকের আলি করেছেন ৪৪ রান। তাদের নৈপুণ্য ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৬৫ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায় বাংলাদেশ।

আগামী ১০ মে (শুক্রবার) পাঁচ ম্যাচ সিরিজের চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে মাঠে নামবে বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ে।

;

জিম্বাবুয়ের ব্যাটিং দুর্দশা চলছেই



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথম দুই ম্যাচে ব্যাটিং নিয়ে ভুগতে হয়েছে জিম্বাবুয়েকে। তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতেও একই সমস্যায় পড়তে হয়েছে তাদের। মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন এবং তানজিম হাসান সাকিবের বুদ্ধিদীপ্ত বোলিংয়ে খাবি খাচ্ছে তারা। তাদের বোলিং তোপে পাওয়ার প্লে শেষে জিম্বাবুয়ের রান ৩ উইকেটে ৩৩।

বাংলাদেশের দেয়া ১৬৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে তৃতীয় ওভারে ওপেনার জয়লর্ড গামবিকে হারায় জিম্বাবুয়ে। সাইফউদ্দিনের বল ক্যাচ তুলে দেন গামবি, ডিপ থার্ড ম্যানে থাকা মাহমুদউল্লাহ সহজ ক্যাচ তালুতে জমিয়ে গামবির বিদায় নিশ্চিত করেন। 

পাওয়ার প্লে’র শেষ ওভারে অভিজ্ঞ ক্রেইগ এরভিনকেও নিজের শিকার বানান এই সিরিজ দিয়ে ১৮ মাস পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরা সাইফউদ্দিন। তার বলে ঠিকঠাক শট না খেলতে পেরে বল স্টাম্পে টেনে আনেন এরভিন (৭)।

সাইফউদ্দিনের দুই উইকেটের মাঝে ব্রায়ান বেনেটকে কট এন্ড বোল্ড করেন শরিফুলের জায়গায় একাদশে ঢোকা তানজিম সাকিব। 

জয়ের জন্য জিম্বাবুয়ের এখনো চাই ৮৪ বলে ১৩৩ রান।

;

হৃদয়-জাকেরের ব্যাটে লড়াকু পুঁজি বাংলাদেশের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথম দুই ম্যাচে পরে ব্যাট করে দাপটের সঙ্গেই জয় ছিনিয়ে নিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে আগে ব্যাট করার চ্যালেঞ্জ পায় বাংলাদেশ। বলা চলে, তাওহিদ হৃদয়-জাকের আলির ব্যাটে সে চ্যালেঞ্জে বাংলাদেশ কিছুটা হলেও উতরে গেছে। ২০ ওভারে ৫ উইকেটে স্কোরবোর্ডে জমা করেছে ১৬৫ রান।

বড় স্কোরের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ের শুরুটা বাংলাদেশের মোটেও ভালো হয়নি। ২৯ রান তুলতেই হারাতে হয়েছে ২ উইকেট। ফর্মহীনতা নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে রয়েছেন লিটন দাস। আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তাকে আদৌ দলে রাখা হবে কিনা তা নিয়ে যখন জোর আলোচনা চলছে, তখন জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে হাস্যকরভাবে নিজের উইকেট ছুঁড়ে দিয়েছেন লিটন। মুজারাবানিকে টানা দুইবার স্কুপ করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েও তৃতীয়বার একই কাজ করার চেষ্টা করে বোল্ড হয়েছেন। ফেরার আগে ১৫ বলে করেছেন ১২ রান।

অধিনায়ক শান্তও ক্রিজে থিতু হতে পারেননি। সিকান্দার রাজার আর্ম বল খেলতে গিয়ে লাইন মিস করে বোল্ড হয়েছেন।

চতুর্থ উইকেটে হৃদয়-জাকের মিলে গড়ে তোলেন ৮৭ রানের জুটি। তাদের জুটিতে লড়াইয়ের রসদ পেয়েছে বাংলাদেশ। ১৯তম ওভারে মুজারাবানির বলে বোল্ড হওয়ার আগে ৩৮ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৫৩ রান করেছেন হৃদয়। একই ওভারে মুজারাবানির ইয়র্কারে ধরাশায়ী হওয়া জাকের আলি করেছেন ৪৪ রান।

জিম্বাবুয়ের পক্ষে ৪ ওভার বল করে মোটে ১৪ রান খরচায় ৩ উইকেট নিয়েছেন মুজারাবানি।

;

পাওয়ার প্লে’তেই শান্ত-লিটনকে হারাল বাংলাদেশ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথম দুই ম্যাচে পরে ব্যাট করেছিল বাংলাদেশ। আজ চ্যালেঞ্জটা ভিন্ন। টস জিতে আগে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ। সে চ্যালেঞ্জে কতটা সফল হতে পারবে নাজমুল হোসেন শান্তর দল, সেটা সময়ই বলে দেবে। তবে প্রথম ৬ ওভারে কিন্তু বাংলাদেশ নিজেদের সেভাবে মেলে ধরতে পারল না। লিটন দাস এবং নাজমুল হোসেন শান্তর উইকেট দুটি হারিয়ে ৪২ রান তুলেছে স্বাগতিকরা।

ফর্মহীনতা নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে রয়েছেন লিটন দাস। আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তাকে আদৌ দলে রাখা হবে কিনা তা নিয়ে যখন জোর আলোচনা চলছে, তখন জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে হাস্যকরভাবে নিজের উইকেট ছুঁড়ে দিয়েছেন লিটন। মুজারাবানিকে টানা দুইবার স্কুপ করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েও তৃতীয়বার একই কাজ করার চেষ্টা করে বোল্ড হয়েছেন। ফেরার আগে ১৫ বলে করেছেন ১২ রান।

অধিনায়ক শান্তও ক্রিজে থিতু হতে পারেননি। সিকান্দার রাজার আর্ম বল খেলতে গিয়ে লাইন মিস করে বোল্ড হয়েছেন।

উল্লেখ্য, পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি জিতে সিরিজে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ।

;