আকরামের মন্তব্যের সঙ্গে একমত নয় বিসিবি

মুস্তাফিজের জন্য বিসিবির পরিষ্কার বার্তা 



এম. এম. কায়সার
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মুস্তাফিজুর রহমানের আইপিএলে থাকা এবং না থাকা বিতর্কে পরিষ্কার দুই ভাগ বিসিবি। আগের দিন বিসিবি পরিচালক আকরাম খান বলেন, তিনি চান মুস্তাফিজ যেন আইপিএলে বাকি ম্যাচগুলোতে খেলেন। 

ঠিক কী বলেছিলেন আকরাম খান তা শুনি আগে– ‘মুস্তাফিজকে ব্যবহার করতে পারলে শতভাগ ফল পাওয়া যায়, যেটা ধোনির দল করে দেখাচ্ছে। জিম্বাবুয়ের সঙ্গে খেলার চেয়ে ওখানে (আইপিএলে) খেললে সে অনেক কিছু শিখতে পারবে।’

আকরাম খানের এই মন্তব্য গত সোমবার মিডিয়ায় আসার ঘণ্টাকয়েক পরে বিসিবি টিম অপারেশন্স বিভাগ জানায় মুস্তাফিজের ছুটির মেয়াদ আরো একদিন বাড়ানো হয়েছে। আইপিএলের জন্য মুস্তাফিজ বিসিবি থেকে নো অবজেকশন সার্টিফিকেট (এনওসি) পেয়েছিলেন ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। সেটা আরো একদিন বাড়িয়ে ১ মে পর্যন্ত করা হয়েছে। এরপরই তাকে দেশে ফিরে আসতে হবে। জাতীয় দলের সঙ্গে যোগ দিতে হবে। 

অর্থাৎ মুস্তাফিজের আইপিএলে ‘থেকে যাওয়া’ নিয়ে আকরাম খানের মতামতের সঙ্গে বিসিবির অন্য অংশ মোটেও একমত নয়। এই বিষয়ে স্পোর্টস বাংলা এবং বার্তা২৪ এর পক্ষ থেকে বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। প্রশ্ন রাখা হয় মুস্তাফিজের আইপিএল বিষয়ক যে মন্তব্য আকরাম খান করেছেন তার সঙ্গে ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগও একমত কি না? 

ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের পরিষ্কার উত্তরটা এমন– ‘আমরা মোটেও এই মন্তব্যের সঙ্গে একমত নই। সিদ্ধান্ত সহজ, আইপিএল থেকে জাতীয় দলের স্বার্থটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাছাড়া টানা খেলায় থাকা মুস্তাফিজের বিশ্রামেরও প্রয়োজন রয়েছে। তার ওয়ার্ক লোড ম্যানেজমেন্টও আমাদের দেখতে হবে। তাই নির্ধারিত ছুটি শেষে মুস্তাফিজকে দেশে ফিরে এসে জাতীয় দলের সঙ্গে যোগ দিতেই হচ্ছে। এই বিষয়ে আমাদের দ্বিতীয় কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ নেই।’

আইপিএলে মুস্তাফিজের নতুন করে শেখার কিছু নেই বলেও মনে করে ক্রিকেট পরিচালক কমিটি। সাত-আট বছর ধরে মুস্তাফিজ আইপিএলে খেলছেন। আইপিএল তো তার জন্য নতুন কোনো ক্ষেত্র নয়। হ্যাঁ, এটা ঠিক যে এই মৌসুমে তিনি ধোনির চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলছেন। কিন্তু ধোনির পরামর্শেই তিনি অনেক বেশিকিছু অর্জন করে ফেলেছেন, এমন প্রচলিত জনপ্রিয় ধারণায় বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা কমিটির মোটেও আস্থা নেই। 

তাদের বক্তব্য পরিষ্কার। মুস্তাফিজ প্রথম ম্যাচে শুধু চার উইকেট পেয়েছেন। এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টে তার শিকার ১০ উইকেট। কিন্তু যে ম্যাচগুলোতে মুস্তাফিজ রান খরুচে ছিলেন, সেটা কেন তাহলে ধোনি কমাতে পারলেন না? আসলে যার কাজ তাকেই করতে হয়। কেউ পরামর্শ দিলো আর তাতেই সব সমাধান হয়ে গেল, এই ভাবনা নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ক্রিকেটে টিকে থাকা যায় না। ৯ বছর ধরে মুস্তাফিজ আর্ন্তজাতিক ক্রিকেট খেলছেন। টি-টোয়েন্টি, ওয়ানডে এবং টেস্ট-এই তিন ফরম্যাটের ক্রিকেট মিলিয়ে তার আর্ন্তজাতিক ম্যাচের অভিজ্ঞতা ২১০টি। আইপিএলে নিজের অভিষেক মৌসুম ২০১৬ সালে ভালো পারফরম করেছিলেন তিনি। সেবার তার দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।মুস্তাফিজ ১৬ ম্যাচে ১৭ উইকেট পেয়েছিলেন।

তবে আইপিএলের সেই ক্লান্তি নিয়ে কাউন্টি ক্রিকেটে সাসেক্সের হয়ে খেলতে নেমে বড় ইনজুরিতে পড়েন মুস্তাফিজ। সেই ইনজুরির জন্য তাকে দেড়বছর ভুগতে হয়েছিল। বিসিবি সেই সময় তার সার্বিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করে। অস্ত্রোপচার টেবিলে উঠতে হয়েছিল মুস্তাফিজকে। সেই ইনজুরির ধাক্কায় মুস্তাফিজ তার শুরুর সময়কার রিদম হারিয়ে বসেন বলে বিসিবি প্রায়ই অভিযোগ করে। তাই মুস্তাফিজকে ইনজুরি থেকে বাঁচিয়ে রাখার জোর চেষ্টা তাদের। ২০২১ সালের টি- টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ব্যর্থতার অন্যতম কারণ হিসেবে আইপিএল খেলে ক্লান্ত হওয়া সাকিব আল হাসান ও মুস্তাফিজ রহমানের শ্রান্তি ও অবসাদকে আজও দায়ী করে বিসিবি। 

আইপিএলের কঠিন সিডিউল, ভ্রমণ ক্লান্তি, কড়া অনুশীলন-ভীষণ পরিশ্রমসাধ্য কাজ। এই ব্যস্ত সুচি এবং অতিরিক্ত ক্রিকেট ক্রিকেটারদের শক্তি শুষে নেয়। এমন অবস্থায় ক্লান্ত-শ্রান্ত শরীর নিয়ে পরবর্তী কঠিন কোনো ক্রিকেট মিশনে খেলতে নামলে ইনজুরিতে পড়ার শঙ্কা প্রচুর। সম্ভাব্য সেই জটিলতা বা দুর্ঘটনা এড়াতেই মুস্তাফিজকে টি- টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে বাড়তি বিশ্রামে রাখতে চায় বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগ। 

জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে ঘরের মাটিতে টি-টোয়েন্টি সিরিজে সব ম্যাচে মুস্তাফিজকে খেলানোর পরিকল্পনাও করা হচ্ছে না। হয়তো দুটি ম্যাচে খেলিয়ে বাকি তিন ম্যাচে বিশ্রামে রাখা হবে। মুস্তাফিজের এই ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্টের বিষয়টি শুধুমাত্র বিসিবিরই চিন্তার বিষয়। নিশ্চয়ই এটা নিয়ে ধোনির চেন্নাই কিংস মেধা খরচ করবে না!  

অনেকের মতো জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও বিসিবির পরিচালক আকরাম খানেরও ধারণা, জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে সিরিজে খেলার চেয়ে আইপিএলে খেললেই বরং মুস্তাফিজের জন্য বেশি উপকার হতো। তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ক্রিকেট, কঠিন প্রতিপক্ষ, বিপুল দর্শকদের চাপ সামলানো, বিশ্বের সেরাদের সঙ্গে খেলা-এসব অনুষঙ্গ নিশ্চয়ই মুস্তাফিজ জিম্বাবুয়ে সিরিজে পাবেন না। কিন্তু আইপিএলে পাবেন। 

তবে বিসিবির চিন্তা একটু ভিন্ন। মুলত জিম্বাবুয়ে সিরিজের দলকেই নিয়েই বিশ্বকাপের মঞ্চে নামতে চায় বাংলাদেশ। তাই পুরো দলকে একজোট করে রাখতে, দলের বাঁধন শক্তপোক্ত করতে সব ক্রিকেটারকে এই সিরিজে খেলাতে চায় টিম ম্যানেজমেন্ট। সেই সঙ্গে টানা ক্রিকেটে থাকা ক্রিকেটারদের ক্লান্তি এড়াতে ওয়ার্ক লোডকেও একটা সুষ্ঠ ব্যবস্থপনার মধ্যে আনতে চায় ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগ।

সেজন্যই মুস্তাফিজের এনওসি’র মেয়াদ ১ মে’র পর বাড়াতে নারাজ বিসিবি।

   

চমকে ঠাসা ভারতের বিশ্বকাপ দল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেশ কয়েকটি বড় চমক দিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করেছে ভারত। অনেক জল্পনা-কল্পনার ভারতের বিশ্বকাপ দলে টিকে গেছেন বিরাট কোহলি ও হার্দিক পান্ডিয়া। তবে দলে জায়গা হয়নি আইপিএলে লক্ষ্ণৌয়ের অধিনায়ক কেএল রাহুল ও গুজরাটের অধিনায়ক শুবমান গিল।

আইপিএলে দুর্দান্ত পারফর্ম করার পুরস্কারস্বরূপ বেশ কয়েকজন ক্রিকেটার বিশ্বকাপ দলে ডাক পেয়েছেন। স্পিনার যুজবেন্দ্র চাহাল প্রায় ৯ মাস পর দলে ঢুকেছেন। এছাড়াও সঞ্জু স্যামসন এবং শিবম দুবেরও জায়গা হয়েছে দলে।

আইপিএলে রোহিত শর্মার কাছ থেকে মুম্বাইয়ের অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর থেকেই সমালোচকদের নিশানায় রয়েছেন হার্দিক। মাঠে নিয়মিত দর্শকদের দুয়ো শুনছেন, চাপে পড়েই কিনা কে জানে মাঠের ক্রিকেটে ঠিকঠাক মেলে ধরতে পারছেন না। এমন পরিস্থিতিতে অনেকেই হার্দিকের বাদ পড়ার সম্ভাবনা দেখেছিলেন। তবে সেটা হয়নি, টিকে গেছেন এই অলরাউন্ডার।

একইভাবে কোহলির টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলে সুযোগ পাওয়া নিয়ে ধোঁয়াশা ছিল। তবে আইপিএলে তার দল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু ধুঁকলেও ব্যাট হাতে দুর্দান্ত পারফর্ম করে ঠিকই বিশ্বকাপের টিকিট কেটেছেন ভারতের অন্যতম সেরা এই ব্যাটার।

ভারতের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দল

রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), যশস্বী জয়সোয়াল, বিরাট কোহলি, শিবম দুবে, রিশাভ পান্ত, সঞ্জু স্যামসন, সূর্যকুমার যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, যুজবেন্দ্র চাহাল, আর্শদীপ সিং, যশপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ

;

তামিম-মুশফিকের জোড়া ফিফটিতে প্রাইমের দাপুটে জয়



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সুপার লিগের প্রথম দুই ম্যাচে হারের পর অবশেষে জয়ের দেখা পেল প্রাইম ব্যাংক। দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার তামিম ইকবাল এবং মুশফিকুর রহিমের জোড়া ফিফটিতে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সকে হেসেখেলেই হারিয়ে দিয়েছে প্রাইম, তুলে নিয়েছে ৭ উইকেটের জয়।

ফতুল্লার খানসাহেব ওসমান আলি স্টেডিয়ামে টসে জিতে গাজী গ্রুপকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় প্রাইম ব্যাংক। ব্যাটিংয়ে নেমে মোটেই সুবিধা করতে পারেনি গাজী। সেট হয়েও উইকেট ছুঁড়ে দিয়ে এসেছেন অধিনায়ক মেহেদী মারুফ থেকে শুরু করে দলের বেশিরভাগ ব্যাটার। স্বীকৃত ব্যাটারদের দুর্দিনে গাজীর পক্ষে সর্বোচ্চ ৩৯ রান আসে লেজের সারির আব্দুল গাফফার সাকলাইনের ব্যাটে।

প্রাইম ব্যাংকের পক্ষে সর্বোচ্চ তিনটি করে উইকেট নেন দুই পেসার রেজাউর রহমান রাজা এবং হাসান মাহমুদ।

রানতাড়া করতে নেমে ওপেনার তামিম ইকবালের ব্যাটে দারুণ শুরু পায় প্রাইম ব্যাংক। তার সঙ্গে যোগ দিয়ে প্রাইমকে সহজ জয়ের পথে এগিয়ে দেন মুশফিকুর রহিম।

৭৬ রানের ম্যাচসেরা ইনিংস খেলার পথে ১০টি চার হাঁকান তামিম, ছিল দুটি ছক্কাও। মুশফিকও পিছিয়ে ছিলেন না, ৫৫ বলে ৫৯ রান এসেছে তার ব্যাটে।

;

ঘুরে দাঁড়ানোর ম্যাচে শুরুতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথমটিতে ৪৪ রানের ব্যবধানে হেরেছে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচটি তাই হয়ে দাঁড়িয়েছে সিরিজের ঘুরে দাঁড়ানোর। আর সেই ম্যাচে টসে জিতে শুরুতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ নারী দলের অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি।

এর আগে প্রথম ম্যাচে, বাজে ফিল্ডিংয়ের পর ব্যাটিংয়েও ভরাডুবি হয়েছিল বাংলাদেশের। আর সে কারণেই জ্যোতির ফিফটির পরও কোনো রকম প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেনি স্বাগতিকরা। ১৪৬ রানের জবাবে বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত তুলতে পারে ৮ উইকেটে ১০১ রান।

ঘুরে দাঁড়ানোর ম্যাচে অবশ্য একাদশেও বদল এনেছে বাংলাদেশ। স্বর্ণা আক্তারের জায়গায় একাদশে সুযোগ পেয়েছেন রিতু মনি। এছাড়া বাকিরা থাকছেন একাদশে। বদল এসেছে ভারতের একাদশেও। ইয়াস্তিকা ভাটিয়ার জায়গায় সুযোগ পেয়েছেন হেমালতা।

বাংলাদেশ একাদশ: নিগার সুলতানা জ্যোতি (অধিনায়ক ও উইকেটরক্ষক), নাহিদা আক্তার, দিলারা আক্তার দোলা, সোবহানা মোস্তারি, মুর্শিদা খাতুন, রিতু মনি, রাবেয়া, ফাহিমা খাতুন, মারুফা আক্তার, সুলতানা খাতুন, ফারিহা ইসলাম তৃষ্ণা।

ভারত একাদশ: হরমনপ্রীত কর (অধিনায়ক), স্মৃতি মান্ধানা, হেমালতা, দীপ্তি শর্মা, শেফালি ভার্মা, সাজনা সঞ্জীবন, রিচা ঘোষ, পূজা বস্ত্রকর, রেণুকা সিং ঠাকুর, শ্রেয়াঙ্কা পাতিল, রাধা যাদব।

;

আর্চারকে নিয়ে ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপ দল ঘোষণা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বকাপের দল চূড়ান্ত করেছে টি-টোয়েন্টির বর্তমান বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড। দলে ডাক পেয়েছেন দীর্ঘ সময় ধরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে থাকা পেসার জফরা আর্চার। এছাড়া ক্রিস জর্ডানও দলে ফিরেছেন। নতুন মুখ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র-ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিমান চড়বেন স্পিনার টম হার্টলি।

তবে ইংল্যান্ড বিশ্বকাপ দলে সবচেয়ে বড় চমক হয়ে এসেছে অলরাউন্ডার ক্রিস ওকসের অনুপস্থিতি। সাদা বলের ক্রিকেট ইংল্যান্ড দলে নিয়মিত মুখ ছিলেন ওকস। তবে এবার তাকে বিশ্বকাপের জন্য বিবেচনা করেননি ইংল্যান্ডের নির্বাচকরা। পেস বোলিং অলরাউন্ডার হিসেবে দলে সুযোগ পেয়েছে জর্ডান। আর ইংল্যান্ডের সবশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের অন্যতম নায়ক স্যাম কারেন তো রয়েছেনই।

জর্ডান সবশেষ ইংল্যান্ডের জার্সিতে খেলেছিলেন গত বছরের সেপ্টেম্বরে। অন্যদিকে আর্চার তো আরও লম্বা সময় ধরে অনুপস্থিত ছিলেন। কনুইয়ের চোটে গত বছরের মে থেকেই মাঠের বাইরে সময় কেটেছে তার।

আগামী ৩১ মে বিশ্বকাপের জন্য ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জে যাবে ইংল্যান্ড দল। ৪ জুন স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে তাদের বিশ্বকাপ মিশন।

ইংল্যান্ডের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দল

জস বাটলার (অধিনায়ক), ফিল সল্ট, উইল জ্যাকস, জনি বেয়ারস্টো, বেন ডাকেট, হ্যারি ব্রুক, লিয়াম লিভিংস্টোন, মঈন আলি, স্যাম কারেন, ক্রিস জর্ডান, টম হার্টলি, আদিল রশিদ, জফরা আর্চার, মার্ক উড, রিস টপলি।

;