আইপিএল মানেই ব্যাঙ্গালোর ও কোহলির ‘বিরাট শূন্য’!



এম. এম. কায়সার, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
আইপিএলে দেখা মিলছে না সেই বিরাট কোহলির

আইপিএলে দেখা মিলছে না সেই বিরাট কোহলির

  • Font increase
  • Font Decrease

বারোটা আসর!

সংখ্যার হিসেবে মোটেও কমকিছু নয়। পেছনের এগারো আসরে কতজনই তো হাসলো, জিতলো। কিন্তু একজন প্রতিবারই আফসোস নিয়ে ফিরলেন। তিনি বিরাট কোহলি! দেদারসে রান পাচ্ছেন কিন্তু অধিনায়ক হিসেবে আইপিএলে সময় তার সাফল্যহীন।

 কতদলই তো আইপিএল জিতলো? অনেকে আবার কয়েকবারও জিতেছে এই ট্রফি। কলকাতা নাইটরাইডার্স জিতেছে দু’বার। মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স ও চেন্নাই সুপার কিংস পেছনের এগারো আসরের মধ্যে তিনবার করে চ্যাম্পিয়ন।

কিন্তু রয়েল চ্যালেঞ্জার ব্যাঙ্গালোর শুধু বাকিদের ট্রফি জেতার আনন্দ চেয়ে চেয়ে দেখলো। এবার হয়নি, সামনের বার হবে-এই অপেক্ষা ও আফসোস নিয়ে আইপিএল থেকে ফেরাটা যেন ব্যাঙ্গালোরের নিয়তিই হয়ে গেছে। বড় কোন চমক না হলে এবারের বারো নম্বর আসরেও সেই একই ব্যর্থতার গল্প নিয়েই ফিরতে হবে তাদের। এবং বিরাট কোহলিকে!

 ফাইনালে পর্যন্ত খেলেছে ব্যাঙ্গালোর। কিন্তু শেষ ধাপ টপকাতে পারেনি। ২০১৬ সালের টুর্নামেন্টে ফাইনালে খেললেও দ্বিতীয় সেরা দল হয়ে ফিরেছে ব্যাঙ্গালোর। সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ট্রফি নিয়ে উল্লাস করছে, আর সেই দৃশ্য দেখে নখ খুঁটছেন বিরাট কোহলি। আর ভাবছেন কোথায় গলদ হলো?

প্রায় প্রতিবারই আইপিএল শুরুর আগে দল গঠন নিয়ে সবচেয়ে বেশি হল্লা করে ব্যাঙ্গালোর। সেই শুরুর দিনের আইপিএল থেকেই এই নমুনা দেখা যাচ্ছে। বিজয় মালিয়া তখন কাঁড়ি কাঁড়ি ডলার ঢেলে সবচেয়ে দামি দল হিসেবে সাজিয়েছিলেন রয়েল চ্যালেঞ্জার ব্যাঙ্গালোরকে। মাঠে তারকা ঠাসা দল। গ্যালারিতেও তারকার ছড়াছড়ি। মাঠ মাতাচ্ছেন ক্রিস গেইল, বিরাট কোহলিরা। আর গ্যালারিতে রৌশনাই ছড়াতেন তখন দীপিকা পাড়–কোনরা!

কিন্তু টুর্নামেন্ট শেষে ব্যাঙ্গালোর পয়েন্ট তালিকায় একেবারে নিচু সারির দল!

মালিকানা বদলেও পরে ব্যাঙ্গালোরের আইপিএল ভাগ্য ফিরেনি। ফাইনালে খেলেও শিরোপা জেতা যে হলো না।

আর এবারের শুরুটা তো আরো ভয়াবহ! প্রথম চার ম্যাচের চারটিতেই হার! এখনো টুর্নামেন্টে বাকি তাদের আরো ১০টি ম্যাচ। কিন্তু কার্যত এবারের টুর্নামেন্ট ব্যাঙ্গালোরের জন্য ‘দি এন্ড’! সামনের ১০ টি ম্যাচের মধ্যে সাতটি জিতে ব্যাঙ্গালোর প্লে অফের টিকিট পেয়ে যাবে-এমন ওয়াইল্ড কার্ডের স্বপ্ন সম্ভবত বিরাট কোহলিও দেখছেন না!

বিপুল অর্থ খরচ করে তারকা সমৃদ্ধ দল গড়েও কেন বিরাট কোহলির রয়েল চ্যালেঞ্জার ব্যাঙ্গালোর আইপিএলের ট্রফি জিততে পারে না-সময় এসেছে তা নিয়ে ক্রিকেট গবেষণা করার।

আইপিএলে ব্যাঙ্গালোরের ধারাবাহিক ব্যর্থতা ক্রিকেটীয় বহু পুরানো একটি সত্যকে আরেকবার প্রতিষ্ঠিত করলো-টুর্নামেন্ট একজন দুজন জেতায় না, ট্রফি জেতায় পুরো দল। প্রতিবারই দুই থেকে তিনজন ক্রিকেটারের পেছনে প্রচুর অর্থ ঢালে ব্যাঙ্গালোর। নাম যশে তারা জগৎখ্যাত ক্রিকেটার। তারা বেশ কয়েকটি ম্যাচে ভাল পারফরমেন্সও দেখান। কিন্তু সমস্যা হলো কোনবারই পুরো দক্ষ ১১ জনের দল গড়তে পারেনি ব্যাঙ্গালোর। বিদেশি কয়েকজনের ওপর অতিমাত্রায় এই নির্ভরশীলতাই ব্যাঙ্গালোরের স্বপ্নের বেলুনে বড় ফুটো!

দেখা যায় নামীদামী তিন বিদেশি ও বিরাট কোহলি যে ম্যাচে ফ্লপ করেছেন সেই ম্যাচে ব্যাঙ্গালোর আর দাড়াতেই পারেনি। আগেভাগেই যেন ম্যাচ হেরে বসে গেছে! টি-টুয়েন্টি ম্যাচ জেতাতে অলরাউন্ডারের ভুমিকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। অথচ শুধু ব্যাটসম্যানদের পেছনেই ছোটা ব্যাঙ্গালোর কখনোই তেমন দক্ষ অলরাউন্ডারকে দলে ভেড়াতে পারেনি।
 
কলকাতা নাইট রাইডার্স ও মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের সাফল্যের অন্যতম সূত্রধর হলেন অলরাউন্ডাররা। কিন্তু আন্দ্রে রাসেল, সুনিল নারায়ন, সাকিব আল হাসান, ডোয়াইন ব্রাভো বা পান্ডিয়া ভাইদের মতো কোন অলরাউন্ডারকে কখনো দলে নিতে পারেনি ব্যাঙ্গালোর।
 
দলের বোলিং শক্তি বলতে তাদের কেবল স্পিনার যুগবেন্দ্র চাহাল। স্থানীয় পেসার যারা আছেন তাদের কেউ ম্যাচ উইনার নন। নামী কোচ, দামী ব্যাটসম্যান, তারকা অধিনায়ক কোনকিছুতেই সাফল্য পাচ্ছে না রয়েল চ্যালেঞ্জার ব্যাঙ্গালোর।

নামের আগে রয়েল। কিন্তু সঞ্চয় যে শূন্য। বিরাট শূন্য!

   

লিভারপুল ছাড়ার আগেই ক্লপের ‘নতুন শুরু’



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লিভারপুলের ডাগআউটে আজ শেষবারের মতো দাঁড়াবেন ইয়ুর্গেন ক্লপ। অলরেডদের সঙ্গে দীর্ঘ সম্পর্কের ইতি টানতে যাচ্ছেন তিনি। অবশ্য তার আগেই নতুন এক আঙিনায় পদচারণা শুরু হল তার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে নাম লিখিয়েছেন ক্লপ, যোগ দেয়ার একদিনের মাথায় তার অনুসারীর সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৫ লাখ।

কোচিং ক্যারিয়ারে ব্যস্ত সময় কেটেছে ক্লপের। ২০০১ সালে জার্মান ক্লাব মেইনজের দায়িত্ব নিয়ে পেশাদার কোচিং শুরু তার। এরপর বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ঘুরে লিভারপুলে থিতু হয়েছিলেন। কোচিং ব্যস্ততায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিয়ে খুব একটা আগ্রহী ছিলেন না তিনি।

বছর চারেক আগে এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, এ বিষয়ে তিনি বেশ অজ্ঞ, এমনকি এগুলো নিয়ে খুব একটা আগ্রহ বোধ করেন না তিনি। তবে লিভারপুল ছাড়ার ঠিক আগ মুহূর্তে ইনস্টাগ্রামে যোগ দেয়ার মধ্য দিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পদচারণা শুরু করলেন তিনি।

ক্লপের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টের নাম ‘ক্লপো’। অ্যাকাউন্ট খোলার পরপরই তার ভক্তরা হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন। তরতরিয়ে বাড়ছে ফলোয়ার সংখ্যা। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১৫ লাখের বেশি ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারি তাকে ইনস্টাগ্রামে অনুসরণ করেছেন।

;

জাভিকে ছাঁটাই করবে বার্সেলোনা?



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি মৌসুমের মাঝামাঝি সময়ে বার্সেলোনার টানা বাজে পারফরম্যান্সের পর কোচ জাভি হার্নান্দেজ ঘোষণা দিয়েছিলেন যে, এই মৌসুম শেষেই বিদায় নিবেন তিনি। পরে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন তিনি। এবার মৌসুমের শেষদিকে এসে আরও একবার জাভির বিদায়ের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে।

স্প্যানিশ এক সংবাদমাধ্যম অনুযায়ী, এখন আর জাভিকে কোচ হিসেবে রাখতে চান না বার্সেলোনার সভাপতি। তবে নিজের ছাঁটাইয়ের ব্যাপারে সব গুঞ্জন উপেক্ষা করে বার্সা কোচ জানিয়েছেন, ক্লাব সভাপতি হুয়ান লাপোর্তার ব্যাপারে তিনি আত্মবিশ্বাসী।

একাধিক স্প্যানিশ গণমাধ্যম বেশ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গেই তাদের রিপোর্টে জানিয়েছে যে, আগামী কিছুদিনের মধ্যেই জাভিকে ছাঁটাই করতে যাচ্ছে কাতালান ক্লাবটি। জাভি আবার বলেছেন এ বিষয়ে বার্সেলোনা তাকে শান্ত থাকতে নির্দেশ দিয়েছে, ‘কোনো রিপোর্ট নিয়ে আমি আগ্রহী নই। ক্লাব আমাকে শান্ত ও আত্মবিশ্বাসী থাকতে পরামর্শ দিয়েছে। আমার কাছে সবকিছুই এখনো আগের মতোই আছে।‘

আজ রবিবার রাতে রায়ো ভায়েকানোর বিপক্ষে মাঠে নামবে বার্সেলোনা। তার আগে সংবাদ সম্মেলনে জাভি কথা বলেছেন, ‘আমরা সভাপতির সাথে পুরো বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। সেখানে কোন কিছু হয়ে থাকলে সবাই জানতো। কিন্তু কার্যত তিন সপ্তাহ আগে যেমন ছিল সবকিছুই এখনো তেমনই আছে।’

;

ম্যানসিটি নাকি আর্সেনাল, শেষ হাসি কার?



হোসাইন মাহমুদ আব্দুল্লাহ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গত মৌসুমেও প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা নিয়ে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছিল ম্যানচেস্টার সিটি ও আর্সেনালের মধ্যে। তবে সেবার শেষের একটু আগে পা হড়কে যায় গানারদের। তাই শেষ পর্যন্ত হেসেখেলেই লিগ জিতে যায় সিটি। কিন্তু এবার মৌসুমের শেষ দিন পর্যন্ত গড়িয়েছে উত্তেজনা আর রোমাঞ্চ। টানটান উত্তেজনাময় প্রিমিয়ার লিগের শিরোপার দৌড়ে যতি পড়বে আজ। শেষ দৃশ্যে ইতিহাদে উৎসব হবে নাকি এমিরেটসে, তা দেখতেই এখন মুখিয়ে গোটা ফুটবল দুনিয়া।

ম্যানচেস্টার সিটি অবশ্য শিরোপার হিসাব-নিকাশে আর্সেনালের কিছুটা এগিয়ে বা বলা যায় স্বস্তিতে আছে। ৩৭ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ৮৮, দুই পয়েন্টে পিছিয়ে দুইয়ে আর্সেনাল। শেষদিনে ঘরের মাঠে ওয়েস্ট হ্যামকে হারিয়ে দিলেই টানা চতুর্থবার লিগ শিরোপার স্বাদ পাবে তারা।

আর্সেনালের জন্য হিসেবটা একটু কঠিন। ঘরের মাঠে যদি তারা এভারটনকে হারিয়েও দেয়, তবু চেয়ে থাকতে হবে সিটি-ওয়েস্ট হ্যাম ম্যাচের দিকে। সে ম্যাচে সিটিজেনরা পয়েন্ট হারালেই কেবল ২০ বছর পর লিগ জয়ের উৎসব করতে পারবে তারা। যেহেতু সিটির চেয়ে আর্সেনাল ১ গোলের ব্যবধানে এগিয়ে আছে, তাই আর্সেনাল জিতলে ও সিটি ড্র করলে শিরোপা এমিরেটসে আসবে।

শিরোপার হিসাব-নিকাশ শেষ দিনের জন্য তোলা থাকলেও সেরা চারের হিসাব এবার আগেভাগেই শেষ হয়ে গেছে। ম্যানসিটি এবং আর্সেনালের সঙ্গে আগামী মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে লিভারপুল ও অ্যাস্টন ভিলা।

এবার টেবিলের তলানিতে চোখ বুলানো যাক। চলতি মৌসুমে চ্যাম্পিয়নশিপ থেকে উঠে আসা তিন ক্লাব বার্নলি, শেফিল্ড ইউনাইটেড ও লুটন টাউনই অবনমিত হতে যাচ্ছে। এর মধ্যে বার্নলি এবং শেফিল্ডের অবনমন নিশ্চিত হয়ে গেছে।

কাগজে-কলমে না হলেও প্রথমবারের মতো প্রিমিয়ার লিগে আসা লুটনের অবনমনও নিশ্চিত বলা চলে। কারণ মৌসুমের শেষ দিনে তারা যদি ফুলহ্যামকে হারিয়ে দেয় এবং টেবিলের ১৭ নম্বরে থাকা নটিংহ্যাম ফরেস্ট নিজেদের ম্যাচে হেরে যায়, তাহলে দুই দলের পয়েন্ট হবে সমান ২৯। কিন্তু গোল ব্যবধানে ফরেস্টের (-১৯) চেয়ে লুটন (-৩১) অনেক পিছিয়ে থাকায় জয়টা তাদের জন্য সান্ত্বনার হয়েই থাকবে।

;

টি-টোয়েন্টিতে চাপ বেশি, সেটিই উপভোগ করেন মুস্তাফিজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আধুনিক ক্রিকেটে ব্যাটিং ঝড়ের টি-টোয়েন্টিতে এখন চাপটা যে বোলারদের সবচেয়ে বেশি তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। আগে বোলিং পেলে ব্যাটারদের কমে আটকানোর চাপ, পরে বোলিং করলে  ব্যাটাররা যেন সেই লক্ষ্য ছুঁতে না পারে সেই চাপ। সম্প্রতিই আইপিএলের ব্যাটিং ঝড়ের হাত থেকে বোলারদের বাঁচাতে আকুতি জানিয়েছিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। বোলারদের এমন চাপের বিষয়টিকে সায় দিলেন মুস্তাফিজুর রহমানও। তবে সেই চাপ বেশ উপভোগ করেন তিনি এবং এই কারণেই টি-টোয়েন্টি ফরম্যাট তার সবচেয়ে পছন্দের। 

সামনেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এর আগে টুর্নামেন্টটির সহ-আয়োজক দেশ যুক্তরাষ্ট্রের কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে তাদের মাঠে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ইতিমধ্যেই দেশটিতে অবস্থান করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম এই আসরে নিজেদের লক্ষ্য নিয়ে ‘গ্রিন রেড স্টোরি’ শিরোনামে বিশেষ সাক্ষাৎকার প্রকাশ করেছে বিসিবি। সেখানেই নিজের লক্ষ্য নিয়ে কথা বোলার সময় মুস্তাফিজ জানান কেন এই ফরম্যাটই তার সবচেয়ে পছন্দের। 

বিশেষ সেই সাক্ষাৎকারে মুস্তাফিজ বলেন, ‘ভালো লাগার প্রসঙ্গ এলে আমি টি-টোয়েন্টিটা বেশি পছন্দ করি। এই সংস্করণে চাপটা বেশি। এ কারণেই মনে হয় আমার ভালো লাগে। আমি চাপটা অনেক উপভোগ করি।’

জাতীয় দলের দায়িত্ব ফেরার আগে দেশের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে এবার আইপিএলে খেলেছেন মুস্তাফিজ। সেখানে বিশ্বের নামীদামী সব খেলোয়াড়, কোচদের কাছে স্বাভাবিকভাবেই শিখেছেন অনেক কিছু। সেসব অনায়াসেই জাতীয় দলের বাকি পেসারদের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিতে চান তিনি। এবং দেশের পেস আক্রমণ নিয়ে বেশ আশাবাদী এই বাঁহাতি পেসার। ‘আমাদের যে পেস বোলাররা আছে- তাসকিন, শরিফুল, সাইফউদ্দিন ( বিশ্বকাপ দলে নেই), হাসান মাহমুদ। আমি যেটুকু শিখেছি, সেগুলো ওদের সঙ্গে ভাগাভাগি করব। এতে যদি আমাদের আরেকটু উন্নতি হয়।’ 

;