বাংলাদেশ ফাইনালে; সম্মিলিত সাফল্যেই সমস্যার সমাধান!



এম. এম. কায়সার, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
উইন্ডিজের বিপক্ষে একসঙ্গে সাফল্য পেলেন টাইগার ক্রিকেটাররা

উইন্ডিজের বিপক্ষে একসঙ্গে সাফল্য পেলেন টাইগার ক্রিকেটাররা

  • Font increase
  • Font Decrease

এতো সহজ!

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারানো এত্তো সহজ। মানছি ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই দলে সব তারকা নেই। কিন্তু যারা নেই তারা তো মূলত ব্যাটসম্যান। বোলাররা তো সবাই আছেন। সেই পুরো শক্তির বোলিংয়ের ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তিনজাতি টুর্নামেন্টের পেছনের দুই ম্যাচে যে কায়দায় বাংলাদেশ উড়িয়ে দিয়েছে তাকে এককথায় বলে-একতরফা ম্যাচ। আর কড়া ক্রিকেটীয় ভাষা ব্যবহার করলে বলতে পারেন-‘মিস ম্যাচ!’

প্রতিপক্ষ হিসেবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তাহলে এখন বাংলাদেশে সামনে মিস ম্যাচই বটে! পরিসংখ্যানেই তার বড়ো প্রমান। ওয়ানডে ক্রিকেটে পেছনের ছয় ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজ পাঁচটিতেই হেরেছে বাংলাদেশের কাছে। এই হার যে শুধু যে বাংলাদেশের মাটিতেই তা কিন্তু নয়, খোদ ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতেই ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ওয়ানডে সিরিজ জিতে ফিরেছে বাংলাদেশ।

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারানোর এই সংখ্যা বাড়ানোর আরেকটি সুযোগ পাচ্ছে বাংলাদেশ। ১৭ মে, শুক্রবার ডাবলিনে তিনজাতি ক্রিকেটের ফাইনালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গে ফের মোকাবেলা হচ্ছে বাংলাদেশের। টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ ৩ : ওয়েস্ট ইন্ডিজ ০, এমন একটা রেজাল্ট কার্ডের অপেক্ষায় অধীর আগ্রহে এখন ক্রিকেটামোদিরা।
টুর্নামেন্টের ট্রফি জয়ে ফেভারিটের মর্যাদাও পাচ্ছে বাংলাদেশ।

অথচ এই বাংলাদেশ দলই আয়ারল্যান্ডে প্রথম যে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলে তাতেই হেরে যায়! তাও আবার আয়ারল্যান্ডের ‘বি’ দলের বিপক্ষে! তবে ‘আসল’ লড়াইয়ে ঠিকই রুখে দাড়ালো দল। টুর্নামেন্টে যে দুটো ম্যাচে জিতেছে বাংলাদেশ তাতে একক কৃতিত্বের কোনো দাবিদার নেই। সম্মিলিত চেষ্টা এবং নিজের সেরাটা খেলার একটা পরিছন্ন পরিকল্পনার সফল প্রয়োগই বাংলাদেশকে ফাইনালে তুলে আনার মুল নিয়ামক। যে যখন যেভাবে সুযোগ পেয়েছে সেটাকে শতভাগ কাজে লাগানোর চেষ্টা করেছে। সম্মিলিত সেই সাফল্যেই বাংলাদেশকে তুলে এনেছে এই টুর্নামেন্টের ফাইনালে।

প্রথম ম্যাচের বিশ্লেষণেই যাই।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটা যেভাবে হয়েছিলো মনে হচ্ছিলো ৩০০ তো বটেই, সাড়ে ৩৫০ করে ফেলাও তাদের জন্য অসম্ভব কিছু না। কিন্তু সেই চিন্তায় আটকে না থেকে ম্যাচের মোড় ঘোরানোর পরিকল্পনায় নামে বাংলাদেশ। সাকিব ও মিরাজের স্পিনে ইনিংসের মাঝের ওভারে সেই রসদও পাওয়া গেলো। পুরো ম্যাচে মাশরাফি পাঁচজন বোলার ব্যবহার করেন। এই পাঁচজনের প্রত্যেকের নামের পাশেই উইকেট! হ্যাঁ, মুস্তাফিজ ১০ ওভারে ৮৪ রানের খরচা গুনলেও ২ উইকেট ঠিকই তুলে নিলেন। বাংলাদেশের সম্মিলিত এই বোলিং সাফল্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর আটকে গেলো ২৬২ রানে।

সেই রান তাড়ায় নেমে জয়ের অর্ধেকের বেশি কাজটা করে দিলেন তামিম ইকবাল ও সৌম্য সরকার। যেভাবে খেলছিলেন দুজন, তাতে দুজনেই সেঞ্চুরি করে ফেরার সুযোগ ছিলো। তামিম ফিরলেন ১১৬ বলে ৮০ রান তুলে। সৌম্যের ব্যাটে ৬৮ বলে ৭৩ রানের হাসি। ওপেনিং জুটিতে যোগ হলো ১৪৪ রান। ব্যাটিংয়ের বাকি কাজটুকু সুসম্পন্ন করলেন সাকিব আল হাসান ও মুশফিফুর রহিম। দুজনেই অপরাজিত রইলেন। সাকিব ৬১ বলে ৬১। মুশফিক ২৫ বলে হার না মানা ৩২।

অর্থাৎ ব্যাটিংয়েও ঠিক বোলিংয়ের মতো সমান সাফল্য। যে চারজন ব্যাট করলেন চারজনই রান পেলেন।

সম্মিলিত সাফল্যের এরচেয়ে সুন্দরতম উদাহরণ আর কি হতে পারে?

ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গে ফিরতি ম্যাচের গল্পটাও একই ছকে আঁকা। মারকুটো শুরুর পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংস থামলো ২৪৭ রানে। এই ম্যাচেও বাংলাদেশের ছয় বোলারের মধ্যে চারজনই উইকেট পেলেন। সাকিব আল হাসান ও মেহেদি হাসান মিরাজ দুজনেই এই ম্যাচেও রান খরচে ভীষন রকম হিসেবি। মাশরাফি ৩/৬০ ও মুস্তাফিজ ৪/৪৩ আগের মতোই উইকেট শিকারি।

ব্যাটিংয়েও সেই প্রথম ম্যাচের কাহিনী আরেকবার অনুদিত এখানে। ওপেনিংটা ভালোই হলো। তামিম থেকে মাহমুদউল্লাহ-ছয় ব্যাটসম্যানের সবাই রান পেলেন। টানা দুই ম্যাচে সৌম্যের হাফসেঞ্চুরি। সাকিবের দ্রুতগতিতে ৩৫ বলে ২৯। মুশফিকের ব্যাটে ৭৩ বলে ৬৩ রানের নির্ভরতা। প্রথমবারের মতো ব্যাট করার সুযোগ পাওয়া মোহাম্মদ মিঠুন ৫৩ বলে ৪৩ রানের সঞ্চয়। আর মাহমুদউল্লাহর ৩৪ বলে অপরাজিত ৩০ রানের ফিনিসারের ইনিংস।
পরিকল্পনা ও প্রয়োগের নিখুঁত কৌশল। সম্মিলিত শক্তির কার্যকর বিষ্ফোরণ। ধীরস্থির ও বুদ্ধিদ্বীপ্ত কায়দায় সময়ের সঙ্গে এগিয়ে চলা। কিছু ঘটবে এমন অপেক্ষায় না থেকে ঘটনা ঘটানোর বড় অংশীদার হতে পারার কৃতিত্বেই বাংলাদেশ এই টুর্নামেন্টের ফাইনালে।

১৭ মে’র ফাইনালেও এমনই একটা ‘ক্রিকেট মাস্তানির’ প্রয়োজন!

   

আন্তর্জাতিক কাবাডি কাপ সম্মেলনে আসবেন মাশরাফি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের জাতীয় খেলার হাডুডু, যাকে বিশ্বব্যাপী ক্রীড়াপ্রেমিক এবং দর্শকরা চিনেন কাবাডি নামে। ভারতসহ আরও কিছু দেশের জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এই খেলাটির প্রচলন থাকলেও বাংলাদেশে এই খেলাটির কোনো টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হতো না।

তবে ২০২১ সাল থেকে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাবাডি টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছে বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশন। এবার দেশের মাটিতে এই টুর্নামেন্টের চতুর্থ আসরের পর্দা উঠবে।

কাবাডি খেলাটির এবং এই টুর্নামেন্টটির গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সহ বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করতে আগামীকাল (সোমবার) একটি সংবাদ সম্মেলন করবে বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশন। ফেডারেশনের মিডিয়া বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এই সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা।

সংবাদ সম্মেলনে মাশরাফি ছাড়াও আরও উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের সভাপতি ও ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, কাবাডি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ও ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, কাবাডি ফেডারেশনের যুগ্ম সম্পাদক ও টুর্নামেন্টের প্রধান সমন্বয়ক এসএম নেওয়াজ সোহাগ।

২৬ মে থেকে ৩ জুন মিরপুর শহীদ সোহওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডির আসর। যেখানে স্বাগতিক বাংলাদেশ ছাড়াও ইউরোপ, আফ্রিকা ও এশিয়া মহাদেশের মোট ১২টি দেশ অংশগ্রহণ করবে। গত তিন আসরেরই চ্যাম্পিয়ন দল বাংলাদেশ। এবারও ঘরের মাটিতে শিরোপা উঁচিয়ে ধরতে প্রস্তুত তারা।

;

‘ধোনি নিশ্চিতভাবে আবারও গর্জে উঠবেন’



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২৩ সালের আইপিএল আসর শেষ করেই অবসরে যাবেন মহেন্দ্র সিং ধোনি এমনটাই জানত সবাই। কারণ তিনি নিজেই জানিয়ে রেখেছিলেন এ কথা। তবে গেলবার শিরোপা জিতে নেওয়ার পর নিজের সিদ্ধান্তে পরিবর্তন আনেন তিনি। চলতি আইপিএলেও প্রতি ম্যাচেই মাঠে নেমে নিজের জাত চিনিয়েছেন বিশ্বকাপজয়ী এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার।

শনিবার চলতি আইপিএলে গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর মুখোমুখি হয়েছিল চেন্নাই সুপার কিংস। হাড্ডাহাড্ডি লড়াই শেষে ম্যাচ নিজেদের নামে করে প্লে-অফেও জায়গা করে নিয়েছে বিরাট কোহলির বেঙ্গালুরু। অপরদিকে খুব সম্ভবত নিজের শেষ ক্রিকেট ম্যাচটি খেলে ফেলে নিরবে বিদায় নিয়ে ফেললেন ধোনি।

তবে ধোনি আরও বেশ কয়েকদিন মাঠের খেলা চালিয়ে যাবেন, এমনটাই আশা করেন তার ভক্তরা। এমনকি চেন্নাইয়ের ব্যাটিং কোচ মাইকেল হাসিও বলেছেন, তিনি আরও কয়েক মৌসুম ধোনিকে খেলার মাঠে দেখতে পাচ্ছেন। এবার একই সুরে বললেন ভারতের সাবেক ক্রিকেটার রবিন উথাপ্পা।

গতরাতে ধোনির হারটা মেনে নিতে পারেননি উথাপ্পাও। তিনি বলেছেন, ‘আমি মনে করি না আমরা ধোনির শেষ ম্যাচ দেখেছি। তিনি এমন কেউ নন যে এই বিষয়গুলোকে হালকাভাবে নেন। তিনি নিশ্চিতভাবে আবারও ব্যাট হাতে গর্জে উঠবেন।‘

ধোনি আরেকটু আগে উইকেটে নামলে হয়ত চেন্নাই নিজেদের আয়ত্তে রাখতে পারত ম্যাচটি। চেন্নাইয়ের হারের এই দিনে ধোনিকে কেন আরেকটু আগে ব্যাটিংয়ে নামানো হলো না এ বিষয়ে উথাপ্পা বলেন, আমরা তাকে কেবল শেষ ৪ বা ৫ ওভারে ব্যাট করতে দেখেছি। এরও একটি কারণ রয়েছে। তার হাঁটুতে চোট ছিল একটু বেশি গুরুতর ছিল। এই কারণে, তাকে নিজেকে সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়েছে যা তিনি প্রায়শই করে এসেছেন। চোট থাকার পরও তিনি চেন্নাইয়ের দলে অবদান রাখতে চেষ্টা করেছেন।‘

;

শেষ ম্যাচে হাসল পাঞ্জাবের ব্যাট



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলের চলতি আসরের লিগ পর্বের শেষ ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ও পাঞ্জাব কিংস। হায়দরাবাদের প্লে-অফ নিশ্চিত হয়ে আছে আরও আগেই। তবে আজকে ঘরের মাঠে ম্যাচটিতে জয় তুলে নিলে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে উঠবে তারা। অপরদিকে পাঞ্জাবের জন্য ম্যাচটি শুধুই নিয়মরক্ষার। বর্তমান পয়েন্ট তালিকা অনুযায়ী তলানির দিকেই তাদের অবস্থান।

আইপিএলের এবারের আসরটি একদমই ভালো কাটেনি পাঞ্জাবের। শেষ ম্যাচেই তাদের পাওয়ার কিছু নেই। তবে নিজেদের সর্বোচ্চটা দিয়ে ব্যাট হাতে ঠিকই খুশি করতে পেরেছে সমর্থকদের। হায়দরাবাদের মাঠে তাদেরকে ২১৫ রানের বিশাল লক্ষ্য ছুঁড়ে দিয়েছে তারা।

এদিন ব্যাট হাতে দলকে উড়ন্ত সূচনা এনে দিয়েছেন পাঞ্জাবের দুই ওপেনার। অথর্ব করেছেন ২৭ বলে ৪৬ রান এবং প্রভসিমরান সিংয়ের ব্যাট থেকে এসেছে ৪৫ বলে ৭১ রান। রাইলি রুসোও খেলেছেন ২৪ বলে ৪৯ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস।

অধিনায়ক জিতেশ শর্মাও ছিলেন ফর্মে, তার ১৫ বলে ৩২ রানের ক্যামেওতে ভর পর করে নির্ধারিত ওভার শেষে ২১৪ রানের বড় সংগ্রহ করেছে পাঞ্জাব কিংস। হায়দরাবাদের হয় ২টি উইকেট শিকার করেছেন নাতারঞ্জন। এছাড়া কামিন্স ও বিজয়াকান্ত নিয়েছেন একটি করে উইকেট।

;

লিভারপুল ছাড়ার আগেই ক্লপের ‘নতুন শুরু’



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লিভারপুলের ডাগআউটে আজ শেষবারের মতো দাঁড়াবেন ইয়ুর্গেন ক্লপ। অলরেডদের সঙ্গে দীর্ঘ সম্পর্কের ইতি টানতে যাচ্ছেন তিনি। অবশ্য তার আগেই নতুন এক আঙিনায় পদচারণা শুরু হল তার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে নাম লিখিয়েছেন ক্লপ, যোগ দেয়ার একদিনের মাথায় তার অনুসারীর সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৫ লাখ।

কোচিং ক্যারিয়ারে ব্যস্ত সময় কেটেছে ক্লপের। ২০০১ সালে জার্মান ক্লাব মেইনজের দায়িত্ব নিয়ে পেশাদার কোচিং শুরু তার। এরপর বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ঘুরে লিভারপুলে থিতু হয়েছিলেন। কোচিং ব্যস্ততায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিয়ে খুব একটা আগ্রহী ছিলেন না তিনি।

বছর চারেক আগে এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, এ বিষয়ে তিনি বেশ অজ্ঞ, এমনকি এগুলো নিয়ে খুব একটা আগ্রহ বোধ করেন না তিনি। তবে লিভারপুল ছাড়ার ঠিক আগ মুহূর্তে ইনস্টাগ্রামে যোগ দেয়ার মধ্য দিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পদচারণা শুরু করলেন তিনি।

ক্লপের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টের নাম ‘ক্লপো’। অ্যাকাউন্ট খোলার পরপরই তার ভক্তরা হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন। তরতরিয়ে বাড়ছে ফলোয়ার সংখ্যা। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১৫ লাখের বেশি ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারি তাকে ইনস্টাগ্রামে অনুসরণ করেছেন।

;