টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাই

নেদারল্যান্ডসের উদ্দেশে দেশ ছাড়লেন সালমারা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
গণমাধ্যমের মুখোমুখি অধিনায়ক সালমা খাতুন

গণমাধ্যমের মুখোমুখি অধিনায়ক সালমা খাতুন

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২০ নারী টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলতে চায় বাংলাদেশের মেয়েদেরা। কিন্তু চাইলেই তো হবে না। বাছাই পর্বের বৈতরণী পার হতে হবে সালমা খাতুনদের।

লাল-সবুজ শিবিরের মেয়েরা নিজেদের লক্ষ্যে অটল। যে করেই হোক নারী টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপের মূল পর্বের টিকিট ছিনিয়ে নিতে চায় ক্যাপ্টেন সালমার দল।

লক্ষ্যে পৌঁছতে আজ বৃহস্পতিবার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে নেদারল্যান্ডসের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন বাংলাদেশের নারী ক্রিকেটারা। সেখানে দশ দিনের অনুশীলন ক্যাম্প শেষে স্কটল্যান্ডে পাড়ি জমাবেন তারা। তার আগে চারটি অনুশীলন ম্যাচও খেলবে মেয়েরা।

তবে খারাপ হল- দলে নেই তারকা ক্রিকেটার রুমানা আহমেদ। হাঁটুর চোট তাকে দর্শক বানিয়ে দিয়েছে।

অধিনায়ক সালমা খাতুনের নেতৃত্বে টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের জন্য ১৪ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে বিসিবি। তাদের সঙ্গে রয়েছেন তিনজন স্ট্যান্ড-বাই খেলোয়াড়।

২০১৮ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের সেরা বাংলাদেশ মাঠে নামছে প্রথম দিন। ৩১ আগস্ট ডান্ডিতে তাদের প্রতিপক্ষ পাপুয়া নিউগিনি। একই দিন নামিবিয়ার বিপক্ষে খেলবে রানার্স-আপ আয়ারল্যান্ড।

স্কটল্যান্ডে ৩১ আগস্ট মাঠে গড়াচ্ছে টুর্নামেন্টের বাছাই পর্ব। চলবে ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। লিগ-কাম-নকআউট টুর্নামেন্ট থেকে সেরা দুটি দল পাবে ২০২০ সালে অস্ট্রেলিয়ায় হতে যাওয়া নারী টি-টুয়েন্টি আসরের টিকিট।

প্রথম দিন থাকছে আরো দুটি ম্যাচ। স্বাগতিক স্কটল্যান্ডের মুখোমুখি হবে যুক্তরাষ্ট্র। থাইল্যান্ড খেলবে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে। প্রথম দিন আট দলের চারটি ম্যাচ হবে দুটি ভেন্যুতে- ডান্ডির ফোরফারশায়ার ক্রিকেট ক্লাব ও আরব্রোয়াথ ক্রিকেট ক্লাবে।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ে নিষিদ্ধ হওয়ার কারণে আফ্রিকান অঞ্চলের বাছাই পর্বে দ্বিতীয় হয়েও খেলবে নামিবিয়া। এছাড়া নেদারল্যান্ডস (ইউরোপ), পাপুয়া নিউগিনি (ইস্ট এশিয়া-প্যাসিফিক), থাইল্যান্ড (এশিয়া) ও যুক্তরাষ্ট্র (আমেরিকা) নিজ নিজ অঞ্চলের বাছাই পর্বে সেরা হয়েই খেলতে যাচ্ছে এ আসরে। স্কটল্যান্ড খেলছে আয়োজক ক্যাটাগরিতে।

আটটি দল দুটি গ্রুপে ভাগ হয়ে খেলবে। সেখান থেকে বেছে নেওয়া হবে চার সেমিফাইনালিস্টকে। এখান থেকে দুটি দল খেলবে ২০২০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে-৮ মার্চ পর্যন্ত ক্যানবেরা, মেলবোর্ন, পার্থ ও সিডনিতে অনুষ্ঠেয় আইসিসি নারী টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপে।

এ গ্রুপে ক্যাপ্টেন সালমা খাতুনের দলের প্রতিপক্ষ স্কটল্যান্ড, পাপুয়া নিউগিনি ও যুক্তরাষ্ট্র। বি গ্রুপে লড়বে আয়ারল্যান্ড, থাইল্যান্ড, নামিবিয়া ও নেদারল্যান্ডস। বাছাই পর্ব শুরুর আগে ২৯ আগস্ট প্রতিটি দল একটি করে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে পারবে।

৫ সেপ্টেম্বর হবে সেমি-ফাইনাল। ফোরফারশায়ার ক্রিকেট ক্লাবে ফাইনাল হবে ৭ সেপ্টেম্বর।

দল: সালমা খাতুন (অধিনায়ক), মুর্শিদা খাতুন হ্যাপি, জাহানারা আলম, ফারজানা হক, নাহিদা আক্তার, সোবহানা মোস্তারি, সানজিদা ইসলাম, রিতু মণি, খাদিজা-তুল-কুবরা, আয়েশা রহমান, ফাহিমা খাতুন, শায়লা শারমিন, নিগার সুলতানা ও শামীমা সুলতানা।

স্ট্যান্ড-বাই: শারমিন আক্তার সুপ্তা, সুরাইয়া আজমিন ও লতা মন্ডল।

   

ফেড কাপ ফাইনালের আগে হঠাৎ বাফুফেকে মোহামেডানের চিঠি!



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দু’দিন পরই ফেডারেশন কাপ ফাইনাল। শিরোপা ধরে রাখতে বসুন্ধরা কিংসের মোকাবিলা করবে ঐতিহ্যবাহী মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। তবে ঠিক এই সময়ে এসে রেফারিদের চেয়ে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনে (বাফুফে) চিঠি দিয়েছে তারা।

জানা গেছে, পাঁচজন রেফারিকে নিয়ে অস্বস্তি আছে মোহামেডানের। ফেড কাপ ফাইনালে ‘সুন্দর খেলার স্বার্থে’ এই পাঁচ রেফারিদের কাউকে দায়িত্ব না দিতে বাফুফেকে অনুরোধ জানিয়েছে তারা। তবে ওই পাঁচ রেফারি কারা, সে বিষয়ে কিছু জানা যায়নি।

অবশ্য মোহামেডানই প্রথম নয়, চলতি শীর্ষ ক্লাবগুলোকে রেফারিদের নিয়ে আপত্তি জানিয়ে ফেডারেশনে হরহামেশাই চিঠি দিতে দেখা গেছে। বসুন্ধরা কিংস এবং আবাহনীও মৌসুমের শুরুর দিকে এমন চিঠি দিয়েছে। এবার মোহামেডানও হাঁটল তাদেরই দেখানো পথে।

মোহামেডানের এই চিঠির পর বেশ বিপদেই পড়েছে বাফুফে। কারণ দুই ক্লাবের আপত্তি মুখে এখন সবমিলিয়ে ১০ রেফারি। তাই ফেডারেশন কাপের ফাইনাল পরিচালনার দায়িত্ব এখন কাকে দেয়া হয়, সেটা এখন দেখার বিষয়।

উল্লেখ্য, উপজেলা নির্বাচনের কারণে ফেডারেশন কাপের ফাইনালের দিনক্ষণে পরিবর্তন এসেছে। ২১ মে ময়মনসিংহের রফিক উদ্দিন ভূঁইয়া স্টেডিয়ামে ম্যাচ হওয়ার কথা থাকলেও নির্বাচনের কারণে এখন ম্যাচটি হবে ২২ মে।

;

আন্তর্জাতিক কাবাডি কাপ সম্মেলনে আসবেন মাশরাফি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের জাতীয় খেলার হাডুডু, যাকে বিশ্বব্যাপী ক্রীড়াপ্রেমিক এবং দর্শকরা চিনেন কাবাডি নামে। ভারতসহ আরও কিছু দেশের জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এই খেলাটির প্রচলন থাকলেও বাংলাদেশে এই খেলাটির কোনো টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হতো না।

তবে ২০২১ সাল থেকে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাবাডি টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছে বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশন। এবার দেশের মাটিতে এই টুর্নামেন্টের চতুর্থ আসরের পর্দা উঠবে।

কাবাডি খেলাটির এবং এই টুর্নামেন্টটির গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সহ বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করতে আগামীকাল (সোমবার) একটি সংবাদ সম্মেলন করবে বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশন। ফেডারেশনের মিডিয়া বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এই সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা।

সংবাদ সম্মেলনে মাশরাফি ছাড়াও আরও উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের সভাপতি ও ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, কাবাডি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ও ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, কাবাডি ফেডারেশনের যুগ্ম সম্পাদক ও টুর্নামেন্টের প্রধান সমন্বয়ক এসএম নেওয়াজ সোহাগ।

২৬ মে থেকে ৩ জুন মিরপুর শহীদ সোহওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডির আসর। যেখানে স্বাগতিক বাংলাদেশ ছাড়াও ইউরোপ, আফ্রিকা ও এশিয়া মহাদেশের মোট ১২টি দেশ অংশগ্রহণ করবে। গত তিন আসরেরই চ্যাম্পিয়ন দল বাংলাদেশ। এবারও ঘরের মাটিতে শিরোপা উঁচিয়ে ধরতে প্রস্তুত তারা।

;

‘ধোনি নিশ্চিতভাবে আবারও গর্জে উঠবেন’



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২৩ সালের আইপিএল আসর শেষ করেই অবসরে যাবেন মহেন্দ্র সিং ধোনি এমনটাই জানত সবাই। কারণ তিনি নিজেই জানিয়ে রেখেছিলেন এ কথা। তবে গেলবার শিরোপা জিতে নেওয়ার পর নিজের সিদ্ধান্তে পরিবর্তন আনেন তিনি। চলতি আইপিএলেও প্রতি ম্যাচেই মাঠে নেমে নিজের জাত চিনিয়েছেন বিশ্বকাপজয়ী এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার।

শনিবার চলতি আইপিএলে গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর মুখোমুখি হয়েছিল চেন্নাই সুপার কিংস। হাড্ডাহাড্ডি লড়াই শেষে ম্যাচ নিজেদের নামে করে প্লে-অফেও জায়গা করে নিয়েছে বিরাট কোহলির বেঙ্গালুরু। অপরদিকে খুব সম্ভবত নিজের শেষ ক্রিকেট ম্যাচটি খেলে ফেলে নিরবে বিদায় নিয়ে ফেললেন ধোনি।

তবে ধোনি আরও বেশ কয়েকদিন মাঠের খেলা চালিয়ে যাবেন, এমনটাই আশা করেন তার ভক্তরা। এমনকি চেন্নাইয়ের ব্যাটিং কোচ মাইকেল হাসিও বলেছেন, তিনি আরও কয়েক মৌসুম ধোনিকে খেলার মাঠে দেখতে পাচ্ছেন। এবার একই সুরে বললেন ভারতের সাবেক ক্রিকেটার রবিন উথাপ্পা।

গতরাতে ধোনির হারটা মেনে নিতে পারেননি উথাপ্পাও। তিনি বলেছেন, ‘আমি মনে করি না আমরা ধোনির শেষ ম্যাচ দেখেছি। তিনি এমন কেউ নন যে এই বিষয়গুলোকে হালকাভাবে নেন। তিনি নিশ্চিতভাবে আবারও ব্যাট হাতে গর্জে উঠবেন।‘

ধোনি আরেকটু আগে উইকেটে নামলে হয়ত চেন্নাই নিজেদের আয়ত্তে রাখতে পারত ম্যাচটি। চেন্নাইয়ের হারের এই দিনে ধোনিকে কেন আরেকটু আগে ব্যাটিংয়ে নামানো হলো না এ বিষয়ে উথাপ্পা বলেন, আমরা তাকে কেবল শেষ ৪ বা ৫ ওভারে ব্যাট করতে দেখেছি। এরও একটি কারণ রয়েছে। তার হাঁটুতে চোট ছিল একটু বেশি গুরুতর ছিল। এই কারণে, তাকে নিজেকে সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়েছে যা তিনি প্রায়শই করে এসেছেন। চোট থাকার পরও তিনি চেন্নাইয়ের দলে অবদান রাখতে চেষ্টা করেছেন।‘

;

শেষ ম্যাচে হাসল পাঞ্জাবের ব্যাট



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলের চলতি আসরের লিগ পর্বের শেষ ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ও পাঞ্জাব কিংস। হায়দরাবাদের প্লে-অফ নিশ্চিত হয়ে আছে আরও আগেই। তবে আজকে ঘরের মাঠে ম্যাচটিতে জয় তুলে নিলে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে উঠবে তারা। অপরদিকে পাঞ্জাবের জন্য ম্যাচটি শুধুই নিয়মরক্ষার। বর্তমান পয়েন্ট তালিকা অনুযায়ী তলানির দিকেই তাদের অবস্থান।

আইপিএলের এবারের আসরটি একদমই ভালো কাটেনি পাঞ্জাবের। শেষ ম্যাচেই তাদের পাওয়ার কিছু নেই। তবে নিজেদের সর্বোচ্চটা দিয়ে ব্যাট হাতে ঠিকই খুশি করতে পেরেছে সমর্থকদের। হায়দরাবাদের মাঠে তাদেরকে ২১৫ রানের বিশাল লক্ষ্য ছুঁড়ে দিয়েছে তারা।

এদিন ব্যাট হাতে দলকে উড়ন্ত সূচনা এনে দিয়েছেন পাঞ্জাবের দুই ওপেনার। অথর্ব করেছেন ২৭ বলে ৪৬ রান এবং প্রভসিমরান সিংয়ের ব্যাট থেকে এসেছে ৪৫ বলে ৭১ রান। রাইলি রুসোও খেলেছেন ২৪ বলে ৪৯ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস।

অধিনায়ক জিতেশ শর্মাও ছিলেন ফর্মে, তার ১৫ বলে ৩২ রানের ক্যামেওতে ভর পর করে নির্ধারিত ওভার শেষে ২১৪ রানের বড় সংগ্রহ করেছে পাঞ্জাব কিংস। হায়দরাবাদের হয় ২টি উইকেট শিকার করেছেন নাতারঞ্জন। এছাড়া কামিন্স ও বিজয়াকান্ত নিয়েছেন একটি করে উইকেট।

;