২৪ থেকে এক জয় দূরে সেরেনা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
সেরেনার সামনে ২৪তম মেজর ট্রফির হাতছানি, ছবি: সংগৃহীত

সেরেনার সামনে ২৪তম মেজর ট্রফির হাতছানি, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আরো একটি দুরন্ত পারফরম্যান্স উপহার দিলেন সেরেনা উইলিয়ামস। প্রতিপক্ষ এলিনা সোভিৎলিনাকে উড়িয়ে দিয়ে পৌঁছে গেলেন ইউএস ওপেনের ফাইনালে। রেকর্ড ২৪তম গ্র্যান্ড স্ল্যাম জয় থেকে মাত্র এক ধাপ দূরে এখন এ মার্কিন সুপারস্টার।

শেষ চারের লড়াইয়ে পঞ্চম বাছাই ইউক্রেনের সোভিৎলিনাকে ৬-৩ ও ৬-১ গেমে ধসিয়ে দিয়েছেন ৩৭ বছরের এ টেনিস কিংবদন্তি। বছরের শেষ গ্র্যান্ড স্ল্যাম আসরে এটি সেরেনার রেকর্ড ছোঁয়া ১০১তম জয়।

২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে কন্যার মা হওয়ার পর প্রথম মেজর ট্র্রফি জয়ের খোঁজে রয়েছেন সেরেনা।

শনিবার নিউইয়র্কের ফ্লাশিং মিডোসে আসরের ষষ্ঠ বারের চ্যাম্পিয়ন সেরেনা শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে লড়বেন ১৯ বছরের কানাডিয়ান প্রতিপক্ষ বিয়ানকা অ্যান্দ্রেয়াস্কুর বিপক্ষে।

   

টেবিল টেনিসে রুমেল খানের দ্বিমুকুট জয়



Apon tariq
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রীড়াবান্ধব প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র পৃষ্ঠপোষকতায় ও বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএসপিএ) আয়োজনে চলছে ‘ওয়ালটন-বিএসপিএ স্পোর্টস কার্নিভাল-২০২৪।’ সেখানে একক টেবিল টেনিস ইভেন্টে অষ্টমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন দৈনিক জনকণ্ঠের রুমেল খান। রানার্স-আপ হয়েছেন সংবাদ সংযোগের মো. শামীম হাসান এবং তৃতীয় হয়েছেন দৈনিক খবরের কাগজের মাহমুদুন্নবী চঞ্চল।

আজ (শনিবার) সকালে শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ উডেন ফ্লোরে অনুষ্ঠিত হয় এই টেবিল টেনিস ইভেন্টটি।

এদিকে টেবিল টেনিসের দ্বৈত ইভেন্টে নবমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে রুমেল খান ও মাহমুদুন্নবী চঞ্চল জুটি। এর মধ্য দিয়ে দ্বিমুকুট জয় করেন রুমেল খান। দ্বৈতে রানার্স-আপ হয় মজিবুর রহমান ও মোরসালিন আহমেদ জুটি এবং তৃতীয় হয়েছে মো. শামীম হাসান ও সাজ্জাদ হোসেন মুকুল জুটি।

এবার ৭টি ডিসিপ্লিনে মোট ১০টি ইভেন্টে অংশ নিচ্ছেন বিএসপিএ’র শতাধিক সদস্য। ইভেন্টগুলো হলো- ক্যারম একক ও দ্বৈত, টেবিল টেনিস একক ও দ্বৈত, দাবা, শুটিং, আর্চারি, সাঁতার, কল ব্রিজ ও টোয়েন্টি নাইন। সবকটি খেলাই অনুষ্ঠিত হবে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ও এর সংলগ্ন বিভিন্ন ভেন্যুতে।

প্রতিবারের মতো এবারও স্পোর্টস কার্নিভালের সেরা ক্রীড়াবিদের হাতে তুলে দেয়া হবে আব্দুল মান্নান লাডু ট্রফি ও অর্থ পুরস্কার। ট্রফি ও অর্থ পুরস্কার থাকছে সেরা দুই রানার্সআপের জন্যও। এছাড়া প্রতিটি ইভেন্টের সেরাদের জন্য ক্রেস্ট ও অর্থ পুরস্কার।

;

শিরোপা জেতানোর দুই দিন পর কোচকে বিদায় করল জুভেন্টাস



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দুই দিন আগেই জুভেন্টাসকে কোপা ইতালিয়া জিতিয়েছিলেন ম্যাসিমিলিয়ানো অ্যালেগ্রি। অথচ সেই কোপা ইতালিয়ার ফাইনালে মেজাজ হারানোর কারণে ক্লাবের চাকরি হারাতে হলো তাকে।

তুরিনে আতালান্তাকে ১-০ গোলে হারায় জুভেন্টাস। ম্যাচ চলাকালে রেফারিদের উপর মেজাজ হারিয়ে লাল কার্ড দেখতে হয় তাকে। শিরোপা উদযাপনের সময় ক্লাবের স্পোর্টিং ডিরেক্টরের সঙ্গে লেগে গিয়েছিল তার।

কোপা ইতালিয়ার ফাইনালে তার আচরণ খতিয়ে দেখার ঘোষণা দিয়েছে ইতালিয়ান ফুটবল ফেডারেশনের ডিসিপ্লিনারি ট্রাইব্যুনাল।

সেসব বিষয়ের জের ধরেই অ্যালেগ্রিকে চাকরীচ্যুত করেছে জুভেন্টাস। এই সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেয়া বিবৃতিতে জুভেন্টাস লিখেছে, ‘ইতালিয়ান কাপ ফাইনালে ক্লাবের মূল্যবোধের সঙ্গে সাংঘর্ষিক আচরণ তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। ক্লাবের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রত্যেক ব্যক্তিকে এই মূল্যবোধগুলো আপন করে নিতে হবে।’

জুভেন্টাসে অ্যালেগ্রির প্রথম অধ্যায় ছিল সাফল্যে মোড়ানো। ২০১৪-১৯ পর্যন্ত ‘তুরিনের বুড়ি’দের পাঁচটি লিগ, চারটি ইতালিয়ান কাপ জিতিয়েছিলেন। এছাড়া দুইবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালও খেলেছিল তার দল।

তবে ২০২১-২২ মৌসুমে জুভেন্টাসে ফিরে আগের সে সাফল্যের পুনরাবৃত্তি ঘটাতে পারেননি। এ যাত্রায় এক ইতালিয়ান কাপ ছাড়া আর কিছুই এনে দিতে পারেননি ক্লাবকে।

সিরি আ মৌসুমে এখনো দুই বাকি রয়েছে জুভেন্টাসের। এই দুই ম্যাচে ক্লাবের ডাগআউটে দাঁড়াবেন পাওলো মন্তেরো। আগামী মৌসুমে বর্তমান বোলোনিয়া ম্যানেজার থিয়াগো মোত্তাকে অ্যালেগ্রির উত্তরসূরি করতে চাইছে জুভেন্টাস।

;

শেষ ম্যাচের পর বড় দুঃসংবাদ পেলেন পান্ডিয়া



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স দুঃস্বপ্নের মতো এক আইপিএল কাটিয়েছে। ১৪ ম্যাচের ১০টি হেরে পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে থেকে আইপিএল শেষ হয়েছে তাদের। শেষ ম্যাচে লক্ষ্ণৌয়ের কাছে ১৮ রানে হেরেছে তারা। হারের পর মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে শাস্তির মুখে পড়তে হয়েছে অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়াকে।

গুজরাট টাইটান্সে সফল দুই মৌসুম কাটিয়ে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সে ফিরেছিলেন হার্দিক। চলতি মৌসুমে রোহিত শর্মাকে সরিয়ে তার হাতে নেতৃত্ব তুলে দেয় মুম্বাই ফ্র্যাঞ্চাইজি। কিন্তু সেই নেতৃত্বই যেন তার জন্য শেষ পর্যন্ত কাল হয়ে দাঁড়াল।

মাঠে সমর্থকদের দুয়ো, নিজের এবং দলের বাজে ফর্ম- সবমিলিয়ে ভুলে যাওয়ার মতো একটা আইপিএল কাটালেন হার্দিক। যার শেষবেলাতেও দুঃসংবাদ সঙ্গী হলো তার। মন্থর ওভাররেটের কারণ এক ম্যাচ নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়েছেন তিনি।

যেহেতু এই মৌসুমে আর আইপিএলে মাঠে নামা হবে না হার্দিকের, তাই আগামী মৌসুমের প্রথম ম্যাচে এই শাস্তি প্রয়োগ হবে। ২০২৫ আইপিএলের প্রথম ম্যাচে খেলা হবে না তার।

এবারের আইপিএলে ১৪ ম্যাচে ব্যাট হাতে ১৮ গড়ে ২১৬ রান এসেছে হার্দিকের ব্যাটে। অন্যদিকে বল হাতে উইকেট পেয়েছেন ১১টি। 

;

মেসি-বার্সা চুক্তির সেই ন্যাপকিন বিক্রি ১১ কোটি টাকায়



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পৃথিবীর ইতিহাসে সবচাইতে জনপ্রিয় এবং পরিচিত ন্যাপকিন কোনটা সেটা নিশ্চয়ই ক্রীড়ামোদীদের মনে করিয়ে দিতে হবে না। সেই সঙ্গে সেটাই এখন দুনিয়ার সবচাইতে দামী ন্যাপকিন। বার্সার সঙ্গে ১৩ বছর বয়সী সেই মেসির চুক্তি হওয়া ন্যাপকিন নিলামে বিক্রি হয়েছে ৯ লাখ ৬৫ হাজার ডলারে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যেটি প্রায় ১১ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

চলতি মাসে ন্যাপকিনটি নিলামে তুলে ব্রিটিশ নিলামকারী প্রতিষ্ঠান বোনহামস৷ প্রথমে নিউইয়র্ক, এরপর প্যারিস ও সবশেষ লন্ডনে প্রদর্শনীর পর নিলামে। নিলামকারী প্রতিষ্ঠান সম্ভাবনা জানিয়েছিলো নিলামে এই ন্যাপকিনের দাম উঠতে পারে ৬ লাখ ৩৫ হাজার ডলার। যেটা টাকায় প্রায় সাত কোটি টাকা৷

গত ৮ মে শুরু হওয়া নিলাম শেষ হয় শুক্রবার। যেখানে ভিত্তিমূল্য ছিলো দুই লাখ ২০ হাজার পাউন্ড বা প্রায় দুই লাখ ৭৫ হাজার ডলার। শেষ পর্যন্ত সেটি বিক্রি হয়েছে প্রায় ১ মিলিয়ন ডলারে।

২০০০ সালের ১৪ ডিসেম্বর বার্সেলোনার একটি রেস্টুরেন্টে মেসির বাবাকে আশ্বস্ত করতে সেখানকার ওয়েটার থেকে নেওয়া একটা ন্যাপকিনেই তড়িঘড়ি করে চুক্তি স্বাক্ষর করেন বার্সেলোনার তৎকালের স্পোর্টস ডিরেক্টর কার্লেস রেক্সাস। যে ন্যাপকিন এতোদিন ছিলো হোরাশিও গ্যাগিওলির কাছে। আর্জেন্টাইন এই এজেন্টই মেসির নাম সুপারিশ করেছিলেন বার্সার কাছে৷

এই ন্যাপকিনের দামটাও আকাশচুম্বী হওয়াটাই ছিলো অনুমেয়। ২০০০ সালের ১৪ ডিসেম্বর চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়া সাধারণ একটা ন্যাপকিন সাক্ষী বহু ইতিহাসের। মেসির ‘মেসি’ হয়ে ওঠার শুরুই যে এই ন্যাপকিন দিয়েই!

;