তারপরও আফগানদের কাছে শেখার কিছু নেই-বলছেন মাহমুদউল্লাহ!



স্পোর্টস এডিটর, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
সংবাদ সম্মেলনে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ

সংবাদ সম্মেলনে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ

  • Font increase
  • Font Decrease

টেস্টে আফগানিস্তানের কাছে বাংলাদেশ তাদের প্রথম মোকাবেলায় হেরেছে ২২৪ রানে।
তাও আবার কোথায়?

নিজ মাটিতে। পরিচিত কন্ডিশনে। অভিজ্ঞতায় বাংলাদেশ টেস্টে অনেক এগিয়ে থাকলেও জিতেছে কিন্তু আফগানিস্তানই।

টি-টোয়েন্টিতেও দু’দেশের মধ্যে পরিসংখ্যানে আফগানিস্তান অনেক দূর এগিয়ে। উভয় দল এই ফরমেটে মুখোমুখি হয়েছে ৬ ম্যাচে। বাংলাদেশ জিতেছে প্রথম এবং সর্বশেষটিতে। মাঝের চারটিতে জয়ী দল আফগানিস্তান। ব্যবধানটা এমন আফগানিস্তান ৪, বাংলাদেশ ২!

এগিয়ে আছে বাংলাদেশ শুধু ওয়ানডে ক্রিকেটের পরিসংখ্যানে।

এবারের সফরে আফগানিস্তানের পারফরমেন্সকে চমকপ্রদ বলা যেতেই পারে। বোঝাই যাচ্ছে ক্রিকেটে অনেক এগিয়েছে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটি। তবে আফগানিস্তানের কাছে টেস্ট সিরিজে বড় হার এবং টি- টোয়েন্টিতে অনেকদুর পিছিয়ে থাকলেও বাংলাদেশের সিনিয়র ব্যাটসম্যান মাহমুদউল্লাহ মানছেন যে-এই আফগানিস্তানের কাছ থেকে শেখার কিছু নেই!

বৃষ্টিতে টি- টোয়েন্টি সিরিজের ফাইনাল পন্ড হওয়ায় উভয় দল যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। ট্রফি ভাগাভাগি হয়েছে দু’দলের মধ্যে।

বৃষ্টিস্নাত এমন ফাইনালের পর মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ মঙ্গলবার রাতে টেস্ট এবং টি- টোয়েন্টি সিরিজের বিশ্লেষণ করতে বসে বললেন-‘ আমার মনে হয় না, ওদের কাছ থেকে আহামরি কিছু শেখার আছে। আমাদের ভুলের পরিমান বেশি ছিল, তাই আমাদের পক্ষে রেজাল্ট আসেনি। তবে এটা ঠিক যে আফগানিস্তানকেও ক্রেডিট দিতে হচ্ছে। ওরা খুব ভাল ক্রিকেট খেলেছে। একই সময় আমরা খুব বাজে ক্রিকেট খেলেছি। পারফরম্যান্স মানলে তো অবশ্যই হতাশার জায়গাই বেশি। নিজেদের যোগ্যতা অনুযায়ী আমরা পারফর্ম করতে পারিনি।’

বৃষ্টিতে টি- টোয়েন্টি সিরিজের ট্রফি ভাগাভাগি হয়েছে, তবে বাস্তবতা হলে আফগানিস্তান পুরো সফরে যে দাপুটে ক্রিকেট খেলেছে তাতে নিশ্চিতভাবে মানতেই হচ্ছে তারা শুধু এককদম নয়, তারা সাম্প্রতিক সময়ের ক্রিকেটে অনেক পা এগিয়েছে।
আর বাংলাদেশ পিছিয়েছে!

তবে মাহমুদউল্লাহ’র বিচার বিশ্লেষণ বলছে-আফগানিস্তানের কাছ থেকে শেখার কিছু নেই, জানারও কিছু নেই!

নিজ দলের পারফরমেন্স প্রসঙ্গে মাহমুদউল্লাহ বলছিলেন- ‘আমার মনে হয় সার্বিকভাবে টি- টোয়েন্টি সিরিজে আমরা ভাল ক্রিকেট খেলেছি। তবে কিছুকিছু বিভাগে এখনো আমাদের উন্নতির জায়গা আছে। আমাদের কোচও এই বিষয়ে জানিয়েছে। আশা করছি পরের সিরিজে সেই দিকগুলো নিয়ে আমরা কাজ করবো।’

আর্ন্তজাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশের পরের অ্যাসাইনমেন্ট ভারতের বিরুদ্ধে। দুই টেস্ট ও তিন ম্যাচের টি- টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ, ভারতের মাটিতে নভেম্বরে। সেই সিরিজের আগে আফগানিস্তানের কাছে টেস্টে হার নিশ্চয়ই বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য সার্বিক সুখকর কোন খবর নয়?

মাহমুদউল্লাহ এবার মেনে নিলেন- ‘আফগানিস্তানের বিপক্ষে টেস্টে অবশ্যই আমাদের পারফরমেন্স হতাশাজনক ছিল। আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি আমাদের দল এরচেয়ে ভাল পারফর্ম করার যোগ্যতা রাখে।  টেস্ট ম্যাচ শেষ হওয়ার পর আমরা নিজেদের মধ্যে কোচসহ সবাই কথাবার্তা বললাম। টি- টোয়েন্টি সিরিজে শক্তিশালী হয়েই ফিরতে হবে-এই চিন্তা নিয়েই নামলাম আমরা। তারপর টি- টোয়েন্টি সিরিজে আফগানিস্তানের কাছে প্রথম ম্যাচেই হারলাম আমরা। মানছি যে, সেই হারে আমরা কিছুটা হলেও ব্যাকফুটে চলে যাই। তবে সবার ভেতরে যে ভাল করার একটা ইচ্ছেটা ছিল, দল হিসেবে সেটাই আমাদের অনেক কাজে দিয়েছে। ভারতের বিপক্ষে সিরিজেও ভাল কিছু করতে হলো বাংলাদেশকে অবশ্যই ‘‘এ’’ গ্রেডের ক্রিকেট খেলতে হবে।’

   

আইপিএলে ছক্কার রেকর্ডও এখন হায়দরাবাদের 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলের এবারের আসরে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের লক্ষ্যটাই যেন একের পর এক নতুন রেকর্ড গড়ার। যার নেপথ্যে মূলত ব্যাটাররা। হেড-অভিষেক-ক্লাসেনদের তোপে একের পর রেকর্ড গড়েই চলেছে অরেঞ্জ আর্মিরা। যার শুরুটা হয়েছে লিগটির ইতিহাসের সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ দিয়ে। গত ১৫ এপ্রিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে রেকর্ড ২৮৭ রানের দলীয় সংগ্রহ পায় হায়দরাবাদ। এছাড়া এক আসরে এক দলের সবচেয়ে বেশি তিনবার ২৫০-এর ঊর্ধ্বে দলীয় সংগ্রহ। এবার আরও একটি রেকর্ড নিজেদের করলো তারা। 

আইপিএলের এক আসরে কোনো এক দলের সর্বোচ্চ ছক্কার রেকর্ড এখন হায়দরাবাদের। গতকাল লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টসের দেওয়া ১৬৬ রানের লক্ষ্যে কোনো উইকেট না হারিয়ে স্রেফ ৯ ওভার ৪ বলেই পৌঁছে যায় প্যাট কামিন্সের দলটি। সেখানে ৩০ বলে ৮৯ রান করা ট্রাভিস হেড হাঁকিয়েছেন ৮টি ছক্কা, অন্যদিকে ২৮ বলে ৭৫ রান করা অভিষেক শর্মা মেরেছেন ৬টি। এই ১৪ ছক্কাসহ আসরে এখন পর্যন্ত ১২ ম্যাচে হায়দরাবাদের মোট ছক্কার সংখ্যা ১৪৬টি। তারা ছাড়িয়ে গেছে ২০১৮ সালে গড়া চেন্নাই সুপার কিংসের ১৪৫ ছক্কার রেকর্ডটিকে।

এদিকে আসরের প্লে-অফ নিশ্চিত না হলেও প্রথম পর্বে এখনো দুটি ম্যাচ বাকি হায়দরাবাদের। এতেই ছক্কার রেকর্ডের সংখ্যাটা নিশ্চিতভাবেই আরও বাড়বে ফ্রাঞ্চাইজিটির। 

হায়দরাবাদকে এমন উচ্চতায় মূল কারিগর হেড-অভিষেক ও ক্লাসেন। তারা তিনজনেই হাঁকিয়েছেন ৯৭টি ছক্কা। হেড ও ক্লাসেন মেরেছেন সমান ৩১টি। এবং তাদের ছাড়িয়ে নিজ দলসহ চলতি মৌসুমে সর্বোচ্চ ৩৫টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন অভিষেক।  

;

মান বাঁচানোর ম্যাচে আগে বোলিং করবে জ্যোতিরা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ৩ অক্টোবর থেকে বাংলাদেশের মাটিতে শুরু হতে যাচ্ছে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসর। এতে অস্ট্রেলিয়ার পর ভারতও বাংলাদেশ এসেছে নিজেদের ঝালিয়ে নিতে, টি-টোয়েন্টি সিরিজ দিয়ে। গত মাসে অজিদের বিপক্ষে সেই সিরিজটি ভালো কাটেনি জ্যোতি-নাহিদাদের। ৩-০ ব্যবধানে সেই সিরিজটি হেরেছিল স্বাগতিকরা। এবার ভারতের বিপক্ষে সিরিজটাও হাতছাড়া হলো বাংলাদেশের মেয়েদের। পাঁচ ম্যাচের সিরিজের শুরুর চারটিতেই হেরেছে নিগার সুলতানা জ্যোতির দল। এতে সিরিজের পঞ্চম ও শেষ ম্যাচটা হয়ে দাঁড়িয়েছে মান বাঁচানোর, সিরিজ হোয়াইট ওয়াশ ঠেকানোর।

সিরিজের পঞ্চম ও শেষ ম্যাচটিও সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। সেখানে আগে টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ভারতীয় অধিনায়ক হারমানপ্রীত কর।

চার ম্যাচের তিনটিতেই লক্ষ্য তাড়া করে হেরেছে স্বাগতিকরা। উইকেটের ব্যবধানে হারটা কেবল সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে, ৭ উইকেটের। এতে আরও একবার তাই আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত সফরকারীরা দলটি। 

এদিকে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত সাত টি-টোয়েন্টির প্রত্যেকটিতেই হেরেছে বাংলাদেশের মেয়েরা। এতে বছরের প্রথম টি-টোয়েন্টি জেতার মধ্যে দিয়ে সিরিজ হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর লক্ষ্যে নামবে স্বাগতিকরা। 

তিন পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামছে বাংলাদেশ। একাদশ থেকে জায়গা হারিয়েছেন মুর্শিদা খাতুন, মারুফা আক্তার ও হাবিবা ইসলাম। তাদের পরিবর্তে ফিরলেন সোবহানা মোস্তারি, রিতু মনি ও ফারিহা তৃষ্ণা। এদিকে আগের ম্যাচের অপরিবর্তিত একাদশ নিয়ে নামবে ভারত। 

বাংলাদেশ একাদশ: দিলারা আক্তার, সোবহানা মোস্তারি, রুবাইয়া হায়দার, নিগার সুলতানা জ্যোতি (অধিনায়ক), রিতু মনি, শরিফা খাতুন, রাবেয়া খান, নাহিদা আক্তার, রিতু মনি, ফারিহা তৃষ্ণা, স্বর্ণা আক্তার। 

;

‘মার্সিনিয়াক উঁচু মানের রেফারি’, বললেন আনচেলত্তি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে গতরাতে ঘরের মাঠে বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে ২-১ গোলের জয় তুলে নিয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। এর মাধ্যমে নিজেদের ইতিহাসে ১৮তম বার ইউরোপিয়ান ফুটবলের সর্বোচ্চ এই প্রতিযোগিতার ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করল তারা। ১ জুন বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে লন্ডনের মাঠে নামবে ১৪ বারের চ্যাম্পিয়নরা।

রিয়াল-বায়ার্নের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাপিয়ে আলোচনার মূল কেন্দ্রবিন্দু এখন রেফারির একটি ভুল সিদ্ধান্ত। যা নিয়ে ম্যাচ শেষে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বায়ার্ন কোচ থমাস টুখেল। এমনকি বায়ার্ন রীতিমত ‘প্রতারণার’ শিকার হয়েছে বলে নিজের মতামত জানিয়েছেন এই কোচ।

যোগ করা সময়ে ২-১ গোলে পিছিয়ে থাক বায়ার্ন শেষ মুহুর্তে একটি গোলের সুযোগ পেয়েছিল। মুলারের অ্যাসিস্ট থেকে ডি লিট রিয়ালের জালে বল জড়ানোর আগেই অফসাইডের বাঁশি বাজান লাইন্সম্যান। এমনকি ভিএআরও দেখেন না রেফারি। এই সিদ্ধান্তটি ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারত বলে ক্ষোভ জানিয়েছেন টুখেল।

তবে রিয়াল মাদ্রিদ কোচ কার্ল আনচেলত্তি বলেছেন ভিন্ন কথা। তার মতে রেফারির সিদ্ধান্তে কোনো ভুল ছিল না। পরিস্থিতি অনুযায়ী তিনি তার সঠিক সিদ্ধান্তই দিয়েছেন। আনচেলত্তি বলেন, ‘তিনি উঁচু মানের রেফারি। তারা এটা নিয়ে অভিযোগ করলে আমরা নাচোর বাতিল হওয়া গোলটি নিয়ে অভিযোগ করতে পারি। কারণ, কিমিখ ডাইভ দিয়েছিল। ওরা একে অপরের সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি করেছে।‘

এখানে উল্লেখ্য যে, গতরাতের রেফারি সাইমন মার্সিনিয়াক এর আগেও একাধিক বড় ম্যাচ পরিচালনা করেছেন। ২০১৮ উয়েফা সুপার কাপ, ২০২২ বিশ্বকাপ ফাইনাল ও ২০২৩ চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনাল পরিচালনা করেছেন এই পোলিশ কোচ। তিনি ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব ফুটবল হিস্টরি অ্যান্ড স্ট্যাটিস্টিকসের (আইএফএফএইচএস) বিচারে ২০২৩ ও ২০২৪ সালে ‘বিশ্বসেরা রেফারি’–এর মর্যাদায়ও ভূষিত হয়েছেন।

;

প্রথম দল হিসেবে আইপিএল থেকে ছিটকে গেল মুম্বাই



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বুধবার রাতে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের তাণ্ডবের শিকার হয়েছে লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস। ট্র্যাভিস হেড ও অভিষেক শর্মার বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের সুবাদে লক্ষ্ণৌয়ের দেওয়া ১৬৬ রানের লক্ষ্য কোন উইকেট না হারিয়েই মাত্র ৫৮ বলেই টপকে গেছে স্বাগতিকরা।

লক্ষ্ণৌয়ের এই হারে কপাল পুড়েছে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের। চলতি আসরের শুরু থেকেই আশানুরূপ পারফরম্যান্স দেখাতে পারেনি পাঁচবারের চ্যাম্পিয়নরা। একের পর এক হারে পয়েন্ট তালিকার তলানির দিকেই অবস্থান করছিল তারা। গতরাতে লক্ষ্ণৌয়ের হারের পর আনুষ্ঠানিকভাবে এবারের আইপিএল আসরে প্লে-অফের দৌড় থেকে বাদ পড়ল হার্দিক-রোহিতরা।

মুম্বাইয়ের বাকি আছে আর দুটি ম্যাচ। দুটোতেই জয়ের দেখা পেলেও তাদের পয়েন্ট গিয়ে দাঁড়াবে ১২ তে। ইতোমধ্যে শীর্ষের তিন দল কলকাতা, রাজস্থান ও হায়দরাবাদের পয়েন্ট মুম্বাইয়ের চেয়ে বেশি। সমান ১২ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার চার, পাঁচ ও ছয়ে অবস্থান করছে যথাক্রমে চেন্নাই, দিল্লি ও লক্ষ্ণৌ।

অর্থাৎ আর কোনো সমীকরণেই মুম্বাইয়ের পক্ষে এবারের আইপিএলের শীর্ষ চারে জায়গা করে নিয়ে প্লে-অফে খেলা সম্ভাবনা নেই। পরের ম্যাচ দুটো তাদের জন্য এখন শুধুই নিয়মরক্ষার। যদিও তাদের প্রতিপক্ষ কলকাতা ও লক্ষ্ণৌয়ের জন্য ম্যাচগুলো গুরুত্বপূর্ণ। শীর্ষস্থান ধরে রাখার জন্য কলকাতার ম্যাচটিতে জয় পাওয়া প্রয়োজন। অপরদিকে প্লে-অফে জায়গা করতে লক্ষ্ণৌও জয়ের উদ্দেশ্যেই মাঠে নামবে।

;