ক্রিকেট উৎসব স্থগিতের ঘোষণাই কেবল বাকি!



স্পোর্টস এডিটর, বার্তা২৪.কম
মিরপুরের শেরেবাংলায় অনুষ্ঠেয় ক্রিকেট উৎসব নিয়ে শঙ্কা

মিরপুরের শেরেবাংলায় অনুষ্ঠেয় ক্রিকেট উৎসব নিয়ে শঙ্কা

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রিকেটের প্রায় সব আয়োজনই চূড়ান্ত হয়ে আছে। মুজিব বর্ষ উপলক্ষে চলতি মার্চকে ক্রিকেট উৎসব হিসেবে উদযাপনের পরিকল্পনা নিয়েছিল বিসিবি। কিন্তু বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস পরিস্থিতি বিসিবি’র সেই পরিকল্পনায় আপাতত জল ঢেলে দিচ্ছে। আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এখনো আসেনি। তবে সার্বিক বাস্তবতা হলো এই ক্রিকেট উৎসব স্থগিত হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় শতভাগ।

বিসিবি অপেক্ষায় আছে সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে আসা সিদ্ধান্তের অপেক্ষায়। করোনাভাইরাস পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার ইতোমধ্যে অহেতুক গণজমায়েত না করার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে। আর সেই প্রেক্ষিতেই মুজিববর্ষের নানাবিদ আয়োজনের পরিসর সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ১৮ মার্চ মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটে ভারতের জনপ্রিয় সঙ্গীতজ্ঞ এ আর রহমানের কনসার্ট এবং বিশ্বকাপ জয়ী অনুর্ধ্ব-১৯ দলের সংবর্ধনা আয়োজনও অনিশ্চিত। যুক্তিই জানাচ্ছে এই আয়োজন স্থগিত হওয়া উচিত।

যেখানে সরকার নিজেই বিভিন্ন গণজমায়েত, সামাজিক ও খেলাধুলার অনুষ্ঠান এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছে, সেখানে খোলা স্টেডিয়ামে কনসার্ট বা ক্রিকেট দলকে সংবর্ধনার আয়োজন হবে কোন যুক্তিতে?

শুধু ১৮ মার্চের এই দুটি আয়োজনই নয়, ২১ ও ২২ মার্চ এশিয়া একাদশ ও বিশ্ব একাদশের মধ্যকার দুটি টি- টোয়েন্টি ম্যাচের ভবিষ্যতও এখন গভীর অনিশ্চতার মুখে। করোনাভাইরাসের কারণে উদ্ভূত বর্তমান পরিস্থিতিতে এই ম্যাচ দুটি অনুষ্ঠিত হবে কিনা- তা নিয়েও ঘোরতর সংশয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অতিথি ক্রিকেটাররা এই ম্যাচ খেলতে এই সময়ে বাংলাদেশ সফরে আসতে রাজি হবেন কিনা- সেটাও চিন্তার বিষয়। তাছাড়া এই সময়ে বিভিন্ন দেশ থেকে বিদেশি ক্রিকেটারদের দাওয়াত দিয়ে ডেকে আনা, বাংলাদেশের জন্যও কম ঝুঁকিপূর্ণ নয়।

প্রসঙ্গত জানিয়ে রাখা ভাল; মুজিব বর্ষ উপলক্ষে সরকারের নেয়া বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগদানের জন্য যেসব বিদেশি অতিথিদের আসার কথা ছিল তাদেরকেও নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। এমন অবস্থায় বিদেশি ক্রিকেটারদের দাওয়াত দিয়ে এনে ক্রিকেট খেলানোর পরিস্থিতিও যে নেই! জনসমাগম এড়াতে সরকার জাতীয় প্যারেড স্কোয়ারে মুজিব বর্ষের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানও বাতিল করেছে। আর তখন ক্রিকেট মাঠে কনসার্ট, সংবর্ধনা বা ক্রিকেট ম্যাচের আয়োজনের পরিকল্পনা কি মানায় মোটেও?

-না মানায় না।

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডও এই ধ্রুব সত্যটা জানে। এই কথা প্রসঙ্গে বিসিবি’র এক শীর্ষকর্তা মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বার্তা২৪কে জানান-‘বাস্তবতাটা আমরা ভালই জানি। পরিস্থিতি এখন কি সেটা সবাই জানে। তবে ক্রিকেটের এই আয়োজন স্থগিত বা বাতিল করার সিদ্ধান্ত বিসিবি এককভাবে নিতে পারে না। কারণ বিসিবি’র এই অনুষ্ঠান মুজিব বর্ষ উপলক্ষে জাতীয় পর্যায়ের আয়োজন উদযাপনের একটা অংশ। আর সেজন্যই আমরা এখন সরকারের সর্বোচ্চ মহলের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করবেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হোসেন পাপন। তারপর আজকালের মধ্যেই বিসিবি এই আয়োজনের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাবে।’

করোনাভাইরাস প্রতিরোধ করতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে খেলাধূলার আয়োজন সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ করা হয়েছে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে চলতি টি- টোয়েন্টি সিরিজেই স্টেডিয়ামে যাতে বেশি দর্শক সমাগম না হয় সেজন্য বিসিবিই অল্প সংখ্যক টিকিট ছাড়ছে।

   

শাইনপুকুরকে হারিয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন আবাহনী



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগের প্রথম পর্বের ১১ ও সুপার লিগের পাঁচ ম্যাচের সবকটি জিতে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে আবাহনী লিমিটেড। টুর্নামেন্টের শেষ ম্যাচে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবে ৪ উইকেটে হারিয়েছে তারা।

মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটে টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব। ওপেনার খালিদ হাসান এবং তিনে নামা অমিত হাসানের ফিফটিতে লড়াকু সংগ্রহ পায় তারা। ৫৮ বলে সমান ৫৮ রান আসে খালিদের ব্যাটে। দলীয় সর্বোচ্চ ৭৭ রান করেন অমিত।

দলের অন্য ব্যাটাররা ইনিংস বড় করতে না পারায় ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ২৩৪ রানে থামে তারা। আবাহনীর পক্ষে তিন উইকেট নেন স্পিনার রাকিবুল হাসান।

২৩৫ রান তাড়া করতে নেমে এনামুল হক বিজয়ের সেঞ্চুরিতে ২৩ বল হাতে রেখেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় আবাহনী। ১১০ রান করে বিজয় দলকে জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন।

এই জয়ে ১৬ ম্যাচ থেকে পূর্ণ ৩২ পয়েন্ট পাওয়া আবাহনী অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়। সমান সংখ্যক ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে পাঁচে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করেছে শাইনপুকুর।

;

টানা চতুর্থ হার নিগারদের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে এখন বৃষ্টি উপভোগ করছেন সাধারণ মানুষ। তীব্র দাবদাহের পর এক পশলা বৃষ্টি শরীর-মন ভিজিয়ে দিচ্ছে সবার। কিন্তু সিলেটে শিলাবৃষ্টি নিশ্চয়ই উপভোগ করেননি নিগার সুলতানা জ্যোতি ও তার সতীর্থরা। আজ সিলেটে বাংলাদেশ-ভারত চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে ভারতীয় ব্যাটিং ইনিংসের সময় দীর্ঘ সময় বৃষ্টিতে বন্ধ থাকে ম্যাচ। যার ফলে কুড়ি ওভারের ম্যাচ নেমে আসে ১৪ ওভার। এর মধ্যেই জয়ের জন্য ১২৫ রান তোলার চ্যালেঞ্জ পেয়েছিল বাংলাদেশ। তবে সে লক্ষ্যে ব্যর্থ হয়েছেন নিগাররা। ডিএলএস পদ্ধতিতে ৫৬ রানের হারে পাঁচ ম্যাচ সিরিজে ৪-০ তে পিছিয়ে পড়েছে স্বাগতিকরা।

সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে জিতে ভারতকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানান বাংলাদেশ অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি। ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ওপেনার শেফালি বর্মাকে হারায় ভারত। শরিফা খাতুনের করা ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলে এক্সট্রা কাভারে থাকা রিতু মনির তালুবন্দি হন শেফালি (২)।

তিনে নেমে ব্যাট হাতে ঝড় তোলার ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন দয়ালন হেমলতা। তবে দুটি করে চার-ছক্কায় ২২ রান করার পর তাকে লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলেন মারুফা আক্তার।

তবে ভারতের ইনিংসে পাওয়ার প্লে’র যখন আরও এক বল বাকি, তখনই মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হয় সিলেটে, একপর্যায়ে তা শিলাবৃষ্টিতে রূপ নেয়। শিলাবৃষ্টি আর ভেজা আউটফিল্ডের কারণে প্রায় ঘণ্টাখানেক বন্ধ থাকার পর শুরু হয় খেলা। তাতে ইনিংসের দৈর্ঘ্য নেমে ১৪ ওভারে।

বিরতির পর অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌর এবং উইকেটকিপার রিচা ঘোষ ক্লিন হিটিংয়ে ভারতকে চ্যালেঞ্জিং স্কোর এনে দেয়ার চেষ্টা করেন। শেষ ওভারে রানআউট হওয়ার আগে ২৬ বলে ৫ চারে ৩৯ রান করেন হরমনপ্রীত। ১৫ বলে ২৪ রান করেন রিচা। তাদের নৈপুণ্যে শেষ পর্যন্ত ১৪ ওভারে ৬ উইকেটে ১২২ রানের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পায় ভারত। ডিএলএস পদ্ধতিতে ১২৫ রানের লক্ষ্য পায় বাংলাদেশ।

সিরিজের প্রথম তিন ম্যাচে ১২০-এর ঘর ছুঁতে না পারা বাংলাদেশের জন্য যে এই লক্ষ্য মোটেও সহজ ছিল না। ব্যাটিংয়ে নামতেই সেটা প্রমাণ হয়ে যায়। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ব্যাটিং ধসের মুখে পড়ে তারা।

দুই অঙ্কের ঘরেও পৌঁছাতে পারেননি ওপেনার দিলারা আক্তার (২১), তিনে নামা রুবাইয়া হায়দার (১৩) ও শরিফা খাতুন (১১*) বাদে অন্য ব্যাটাররা। এমন ব্যাটিং দিয়ে তো ১৪ ওভারে ১২৫ রান তাড়া করা যায় না। বাংলাদেশও পারেনি। নির্ধারিত ওভারে ৭ উইকেটে ৬৮ রানে থামতে হয়েছে বাংলাদেশকে।

;

বঙ্গবন্ধু কাপ কাবাডিতে খেলবে শক্তিশালী কোরিয়া-পাকিস্তান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

২০২১ সাল থেকে বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডি টুর্নামেন্ট আয়োজন করছে বাংলাদেশ। নিয়মিত হওয়ায় আন্তর্জাতিক কাবাডি ফেডারেশনের বর্ষপঞ্জিতেও অর্ন্তভূক্ত হয়েছে বাংলাদেশের এই প্রতিযোগিতা। এবং বিশ্বকাপের বাছাইপর্ব হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। আগামী ২৩ থেকে ৪ জুন অনুষ্ঠিত হবে টুর্নামেন্টের চতুর্থ আসর। ইউরোপ, আফ্রিকা ও এশিয়া এই তিন মহাদেশের ১১টি বিদেশি দলের সাথে অংশ নিবে স্বাগতিক বাংলাদেশ। ইউরোপের পোল্যান্ড, আফ্রিকার কেনিয়া এবং এশিয়ার দক্ষিণ কোরিয়া, পাকিস্তান, জাপান, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ইরাক, শ্রীলঙ্কা, নেপাল ও স্বাগতিক বাংলাদেশ।

প্রথমবারের মতো অংশ নিবে সবশেষ দুই বিশ্বকাপে সেমিফাইনাল খেলা দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান ও থাইল্যান্ড এবং এশিয়ান কাবাডির পরাশক্তি পাকিস্তান- আজ সোমবার ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্স সভাকক্ষে বৈঠক শেষে জানান ডিএমপি কমিশনার ও টুর্নামেন্ট কমিটির সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান, তিনি কাবাডি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক। বিভিন্ন কারণে আসছে না লাতিন আমেরিকার আর্জেন্টিনা, ইউরোপের ইংল্যান্ড ও এশিয়ার চাইনিজ তাইপে।

বিদেশি দলগুলো আসবে ২৩ ও ২৪ মে, ২৫ মে ম্যানেজার্স মিটিংয়ে হবে গ্রুপিং ও ফিকশ্চার। খেলা হবে মিরপুর শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে।

২০২১ সাল বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের ৫০ বছর পূর্তি। সে কারণে বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডি টুর্নামেন্টের চতুর্থ আসরকে বর্ণিল রুপ দিতে চায় ফেডারেশন। সারাদেশে একযোগে কাবাডি উৎসব করার পরিকল্পনা রয়েছে, হবে আতশবাঁজি- জানিয়েছেন কাবাডি ফেডারেশনের যুগ্ম সম্পাদক ও টেকনিক্যাল কমিটির চেয়ারম্যান গাজী মো. মোজাম্মেল হক।

প্রথম আসরে অংশ নিয়েছিল ৬টি দল। ২০২২ সালে দ্বিতীয় আসরে ৮টি ও ২০২৩ সালে তৃতীয় আসরে অংশ নেয় ১২টি দল। গত তিন আসরের চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। প্রথম দুইবার ফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ছিল কেনিয়া। ২০২১ সালে ৩৪-২৮ ও ২০২২ সালে ৩৪-৩১ পয়েন্টে জিতেছিল লাল-সবুজ দল। আর গত আসরে চাইনিজ তাইপেকে ২৮-৪২ পয়েন্টে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় স্বাগতিকরা। তিনবারই বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তুহিন তরফদার।

;

জয়ের জন্য বাংলাদেশের চাই ১৪ ওভারে ১২৫ রান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিরিজ আগেই হাতছাড়া হয়েছে। এখন ভারতের বিপক্ষে মান বাঁচানোর লড়াই চলছে। সে লড়াইয়ে চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের সামনে চ্যালেঞ্জটা সহজ নয়। বৃষ্টির বাগড়ায় ১৪ ওভারে নেমে আসা ম্যাচে ডিএলএস পদ্ধতিতে বাংলাদেশের সামনে জয়ের জন্য লক্ষ্য ১২৫ রান।

সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে জিতে ভারতকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানান বাংলাদেশ অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি। ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ওপেনার শেফালি বর্মাকে হারায় ভারত। শরিফা খাতুনের করা ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলে এক্সট্রা কাভারে থাকা রিতু মনির তালুবন্দি হন শেফালি (২)।

তিনে নেমে ব্যাট হাতে ঝড় তোলার ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন দয়ালন হেমলতা। তবে দুটি করে চার-ছক্কায় ২২ রান করার পর তাকে লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলেন মারুফা আক্তার।

তবে ভারতের ইনিংসে পাওয়ার প্লে’র যখন আরও এক বল বাকি, তখনই মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হয় সিলেটে, একপর্যায়ে তা শিলাবৃষ্টিতে রূপ নেয়। শিলাবৃষ্টি আর ভেজা আউটফিল্ডের কারণে প্রায় ঘণ্টাখানেক বন্ধ থাকার পর শুরু হয় খেলা। তাতে ইনিংসের দৈর্ঘ্য নেমে ১৪ ওভারে।

বিরতির পর খেলা শুরু হলে তেড়েফুঁড়ে খেলতে চান ভারতীয় ব্যাটাররা। তবে ওপেনার স্মৃতি মান্ধানা দ্রুতলয়ে রান তুলতে গিয়ে সুবিধা করতে পারেননি। রাবেয়া খানের বল ডাউন দ্য উইকেটে এসে খেলতে গিয়ে টার্নে পরাস্ত হন। বোল্ড হয়ে ফেরার আগে তার ব্যাটে আসে ২২ রান।

তবে অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌর এবং উইকেটকিপার রিচা ঘোষ ক্লিন হিটিংয়ে ভারতকে চ্যালেঞ্জিং স্কোর এনে দেয়ার চেষ্টা করেন। শেষ ওভারে রানআউট হওয়ার আগে ২৬ বলে ৫ চারে ৩৯ রান করেন হরমনপ্রীত। ১৫ বলে ২৪ রান করেন রিচা। তাদের নৈপুণ্যে শেষ পর্যন্ত ১৪ ওভারে ৬ উইকেটে ১২২ রানের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পায় ভারত।

;