স্বেচ্ছা-অন্তরণে সাদমান ও মৃত্যুঞ্জয়
অস্ট্রেলিয়ায় গিয়েছিলেন চিকিৎসা করাতে। দেশে ফিরেই তাই স্বেচ্ছা-অন্তরণে চলে গেছেন বাঁ-হাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান সাদমান ইসলাম। তার সঙ্গে অন্যদের সংস্পর্শ থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে রেখেছেন মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীও। দুজনের সঙ্গে সফরে থাকা বিসিবির প্রধান চিকিৎসক দেবাশিষ চৌধুরীও রয়েছেন আইসোলেশনে। করোনাভাইরাস সঙ্কট মোকাবেলায় তিনজনই মেনে চলছেন সরকারের নির্দেশনা।
সাদমান ভুগছিলেন কব্জির চোটে। আর কাঁধের চোট জ্বালিয়ে মারছিল অনূর্ধ্ব-১৯ দলের ফাস্ট বোলার মৃত্যুঞ্জয়কে। চিকিৎসার জন্য মার্চের শুরুতে এই দুই তরুণ ক্রিকেটারকে অস্ট্রেলিয়ায় পাঠিয়ে ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। দুজনের দেখভালের জন্য সফরসঙ্গী হয়ে ছিলেন দেবাশিষ চৌধুরী। সফল অস্ত্রোপচার শেষে ১৮ মার্চ তিনজনই দেশের মাটিতে পা রাখেন।
সরকারের নির্দেশনা মেনে হোম-আইসোলেশনে থাকার খবর নিশ্চিত করেছেন দেবাশিষ, `দুদিন আগে অস্ট্রেলিয়া থেকে দেশে ফিরেছি। সফল অস্ত্রোপচার শেষে আমার সঙ্গে দেশে ফিরেছে সাদমান ইসলাম অনিক ও মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী নিপুণ। আমরা তিনজনই হোম কোয়ারেন্টিনে আছি। সরকারের নির্দেশনা আমাদের মানতেই হবে। আমরা নির্দেশনা না মানলে অন্যদের জন্য সেটা খারাপ দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।’