গল দুর্গের অ্যাডভেঞ্চারে...



এম. এম. কায়সার, স্পোর্টস এডিটর, বার্তা২৪.কম
ইউরোপিয়ান স্থাপত্য শৈলীর সঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ার ঐতিহ্যের মেলবন্ধনের সৌন্দর্য গল ফোর্টে

ইউরোপিয়ান স্থাপত্য শৈলীর সঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ার ঐতিহ্যের মেলবন্ধনের সৌন্দর্য গল ফোর্টে

  • Font increase
  • Font Decrease

-ওই যে দুর্গ দেখছেন, ওটার নিচের দিকেই একটা গেস্ট হাউস। ওখানেই থাকছি আমি। ঘুরে আসতে পারেন, ভালো লাগবে।’

ক্রিকইনফোর বাংলাদেশ প্রতিনিধি মোহাম্মদ ইসাম প্রেসবক্সে বসে গলে তার ঠিকানা জানাচ্ছিলেন। গল স্টেডিয়ামের প্রেসবক্স থেকে নজর দিতেই মাঠের ভেতরের চেয়ে বাইরেই চোখ আটকে গেল আগে!

মাঠের সাইট স্ক্রিনের ঠিক পেছনেই বিখ্যাত গল দুর্গ চোখের সামনে। দুর্গের বেশিরভাগ অংশই ছোপ ছোপ কালো। কিছুটা আবার শ্যাওলা ধরা। পাথরের ছোট-বড় চাঁই স্তর করে রাখা। তাতেই তৈরি কালো-শ্যাওলা ধরা বিশালাকায় প্রাচীর। মজার বিষয়টা হলো শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশ টেস্ট ম্যাচ দেখতে মাঠের দর্শকের চেয়ে সেই দুর্গের চাতালেই বেশি লোক চোখে পড়ল! মাঠের চারধারের গ্যালারি অপেক্ষাকৃত ফাঁকা। সুউচ্চ দুর্গের বিশাল প্রাচীরের ধার ঘেঁষে বসে কেউ। কেউ ঘাসে বসে পা দোলাচ্ছেন। সেই উচ্চতা থেকে মাঠের ক্রিকেটের আনন্দ নিচ্ছেন। দূরত্ব এবং উচ্চতা বলছে, প্রাচীরের অত উঁচু থেকে মাঠের ক্রিকেটারদের তো একেবারে লিলিপুটের মতো দেখানোর কথা!

এবার গল দুর্গে নিয়ে গেলেন এম. এম. কায়সার

শ্রীলঙ্কার গলে বেড়াতে এসেছেন আর গল দুর্গে যাননি? সম্ভবত এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না। সফরের ডায়েরিতে তাই ডু এবং ডোন্ট এর পরিকল্পনার পাতায় লিখে রেখেছিলাম- টেস্ট ম্যাচের ফাঁকে ঐতিহাসিক গল ফোর্টে একবার ঢুঁ মারতেই হবে।

টেস্টের প্রথম দিনের লাঞ্চ বিরতিতে প্রেসবক্স থেকে বেরিয়ে এলাম। গল স্টেডিয়াম চত্বরেই টুকটুক (ট্যাক্সি) মিলল। গল ফোর্টের ভেতরে টুকটুক থেকে নামতেই মনে হলো সামান্য এই পথ তো হেঁটেই আসা যেত!

কিন্তু সমুদ্রের এই শহরে রোদের যে তীব্রতা! মিনিট কয়েক সেই রোদ মাথায় নিলে কপাল ঝিমঝিম করবে। ফোর্টে পর্যটকে গিজগিজ। প্রায় সবার হাতে ক্যামেরা। ষোড়শ শতাব্দীর ইতিহাসের সঙ্গে নিজের স্মৃতি ধরে রাখার চেষ্টায় সারাক্ষণই কানে লাগল ক্যামেরার সাটারের শব্দ। সেলফোনে সেলফি তখনো তেমন জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করেনি!

চোখ জুড়ানো সৌন্দর্য গল ফোর্টের

গল ক্রিকেট স্টেডিয়ামের প্রেসবক্স থেকে ফোর্টের একপাশের অংশ দেখা যায়। রাস্তার ওপারে থাকা বিখ্যাত ফোর্ট ক্লক তো এই ক্রিকেট মাঠের সৌন্দর্যই বদলে দিয়েছে। ফোর্টের সুুউচ্চ প্রাচীরে বসে মাঠের ক্রিকেট উপভোগ করাদের তালিকায় আতহার আলী খানকেও পেয়ে গেলাম। ফোর্টের সবুজ ঘাসের ছাদে বসে বাদাম খাচ্ছেন, খেলা দেখছেন। ধারাভাষ্য ছেড়ে কিছু সময়ের জন্য এখানে এখন আতহার আলীও পর্যটক।

বাইরে থেকে দেখে ভেবেছিলাম ফোর্টের ভেতরে শুধু সবুজ ঘাসে বেড়ানোর জায়গা আর রেস্টুরেন্ট, চা-কফির দোকান-টোকান হবে। কিন্তু বিশাল সুড়ঙ্গের মতো প্রবেশদ্বার পেরিয়ে ফোর্টের চারধারে ঘুরে ভুলটা ভেঙ্গে গেল।

এই দুর্গের জন্মকথা জানাল, ষোলশ শতকে পর্তুগিজরা গল দুর্গ বানায়। দুশো বছর পরে এই দ্বীপ রাজ্য দখল করে ডাচরা দুর্গটা আরো শক্তপোক্ত করে। ব্রিটিশ শাসনের সময় পুরো দুর্গ এলাকা আরও উন্নত হয়। সেই থেকেই গল ফোর্ট এই দ্বীপ দেশটির আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। ইউরোপিয়ান স্থাপত্য শৈলীর সঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ার ঐতিহ্যের মেলবন্ধনের সৌন্দর্য কত আর্কষণীয় হতে পারে- তার জ্বলন্ত উদাহরণ এই গল ফোর্ট।

-কী নেই এখানে?

ব্যাংক, স্কুল, আদালত, গেস্ট হাউস, ক্যাফে, জাদুঘর, মসজিদ, চার্চ, লাইট হাউস, সেনাবাহিনীর ব্যারাক- সবকিছুই। গল প্রাচীরের চূড়ায় উঠলে পশ্চিম দিগন্ত জুড়ে যতদূর দৃষ্টি যায়- শুধু সাগর আর সাগর। ভারত মহাসাগরের নীল-সাদা ফেনিল ঢেউ।

গল ফোর্ট আপনাকে মুগ্ধ করবেই

অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় কয়েকজনের দেখাও মিলল প্রাচীরের এই অংশে। কয়েকশ ফুট উচু সেই প্রাচীরের ওপর থেকে নিচের উত্তাল সমুদ্রে ডাইভ দিচ্ছেন অতি সাহসী কয়েকজন!

২০০৫ সালের ডিসেম্বরের সুনামিতে গল স্টেডিয়াম ভেঙ্গে চুরে একাকার হয়ে যায়, কিন্তু ফোর্টের প্রাচীরের একটা পাথরও টলেনি। শুধু নিচের কিছু অংশ পানিতে প্লাবিত হয়। তৈরির দিন থেকেই এই দুর্গ ও প্রাচীরের সুরক্ষা ব্যবস্থা এমন নিখুঁত ও নিরাপদ রাখা হয়েছে, যা শুধু মানুষ নয়; প্রকৃতির সঙ্গেও লড়াই জেতার শক্তিও রাখে!

ইতিহাস জানাচ্ছে- ষোড়শ শতাব্দীতে এই দ্বীপ রাজ্যের প্রধান প্রবেশদ্বার ছিল গল। সে সময় সমুদ্র অঞ্চলে নিজেদের দাপট-দখল ও বহিঃশত্রু এবং জলদস্যুদের হামলা থেকে আত্মরক্ষার জন্য দ্বীপটির তীর ঘেষে এই বিশাল প্রাচীর তৈরি করেছিল পর্তুগিজরা। পরে গলে ডাচরা এসে কর্তৃত্ব করার পর নিরাপত্তা ব্যূহ আরও জোরদার হয়। হাতে টানা কামান বসানোর জন্য প্রাচীরের কোনাকুনি অংশ ঘিরে অনেকগুলো খাঁজ বা পরিখা বানায় তারা। বাঙ্কারের আদলে সেই খাঁজে অস্ত্রটস্ত্র জমা রেখে শত্রুর মোকাবেলার জন্য পুরো প্রাচীর এলাকাকে একেবারে যুদ্ধের সাজে সাজানো হয়। গল ফোর্টের উঁচু এইসব খাঁজে হাত বুলিয়ে চারশ বছর পুরনো ইতিহাসে ফিরে যাওয়ার আনন্দ-রোমাঞ্চ ছুঁয়ে গেল শরীর মন জুড়ে!

মাঠ থেকেই চোখ পড়বে চারশ বছর পুরনো সেই দুর্গ

গ্ল্যাডিয়েটরস, জলদস্যু, অশ্বারোহী যোদ্ধা, লং লিভ দি কিং- ফোর্টের সবুজ ঘাসে হাঁটতে হাঁটতে শব্দগুলো মস্তিষ্কের কোষে ধাক্কা দিচ্ছিল।

গলে ক্রিকেট কাভার করতে এসে এই দুর্গে না এলে ইতিহাস আনন্দের অনেক কিছু মিস হয়ে যেত!

থ্যাঙ্ক ইউ, মোহাম্মদ ইসাম!

আগামীকাল থাকছে: মার্টিন বিক্রেমাসিংহের বাড়িতে নিমন্ত্রণ

   

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন তেভেজ 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বুকে তীব্র ব্যথা নিয়ে গতকাল হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন আর্জেন্টিনার সাবেক ফুটবলার কার্লোস তেভেজ। তবে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর গুরুতর কিছু ধরা না পড়ায় গতকালই তিনি ছাড়া পেয়েছেন হাসপাতাল থেকে। আপাতত বাসার ফিরে বিশ্রামে থাকবেন ৪০ বছর বয়সী এই ফুটবলার। 

বুকের ব্যথা তীব্র রূপ নিলে তেভেজকে ভর্তি করানো হয় আর্জেন্টিনার বুয়েনস আইরেসের কাছে সান ইসিন্দ্রোর একটি ক্লিনিকে। বিষয়টি গতকাল জানা যায় আর্জেন্টাইন শীর্ষ বিভাগের ক্লাব ইন্দিপেন্দিয়েন্তের এক বিবৃতিতে। এবার নিজেদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের এক পোস্টে তারাই জানায় তেভেজের হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার বিষয়টি। 

সেই পোস্টে ক্লাব ইন্দিপেন্দিয়েন্ত জানায়, কার্লোস তেভেজের শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা সম্পন্ন করে তাকে হাসপাতাল ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বাসায় ফিরে তিনি বিশ্রাম নেবেন এবং আগামীকাল ফিরবেন অনুশীলনে।’

তবে ঠিক কী কারণে বুকে এই ব্যথা অনুভব করেছেন তেভেজ সেই সম্পর্কে এখনো কিছু জানা যায়নি। 

গত বছরের আগস্টে আর্জেন্টিনার এই ক্লাবটির কোচ হয়ে আসেন তেভেজ। ক্লাবটির সঙ্গে তেভেজের চুক্তি ২০২৬ সাল পর্যন্ত। কোচিং ক্যারিয়ারটা অবশ্য আরও আগেই শুরু হয়েছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, ম্যানচেস্টার সিতি, জুভেন্টাস ও বোকা জুনিয়র্সের সাবেক এই তারকা ফুটবলারের। ২০২১ সালে খেলোয়াড় হিসেবে ফুটবলকে বিদায় জানানোর পর ২০২২ সালে রোজারিও সেন্ট্রালের কোচে দায়িত্ব নিয়ে নিজের ম্যানেজেরিয়াল ক্যারিয়ার শুরু করেন তেভেজ। 

;

মোহিতের ‘লজ্জাজনক’ রেকর্ড



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএল ইতিহাসে কোনো ম্যাচে একজন বোলারের সর্বোচ্চ রান হজমের রেকর্ডটি এতদিন ছিল বাসিল থাম্পির। ২০১৮ আইপিএল আসরে তিনি এক স্পেলে রান হজম করেছিলেন ৭০। এবার সে রেকর্ডটি ভেঙে দিলেন ভারতের সাবেক পেসার মোহিত শর্মা।

আইপিএলের চলতি আসরে গুজরাট টাইন্টান্সের হয়ে খেলছেন মোহিত। গতরাতে দিল্লি ক্যাপিটালসের বিপক্ষে মাঠে নেমেছিল গুজরাট। যেখানে শুরুতে ব্যাটিংয়ে নেমে দলীয় ২২৪ রানের বড় সংগ্রহ দাঁড় করায় স্বাগতিক দিল্লি।

গুজরাটের বোলারদের মধ্যে ৪ ওভার বোলিং করে সবচেয়ে বেশি ৭৩ রান হজম করেছেন মোহিত। বিনিময়ে একটি উইকেটও শিকার করতে পারেননি। বাজে পারফরম্যান্সের এই রাতে নিজের নামে করে নিলেন ‘বিব্রতকর’ এই রেকর্ডটিও।

মোহিতের এই অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ডের রাতে হেরেছে তার দল গুজরাটও। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে নিজেদের সর্বোচ্চটা দিয়েও শেষে মাত্র ৪ রানের হতাশাজনক হারের মুখ দেখতে হয় তাদের। এই হারের পর পয়েন্ট তালিকার সাতে অবস্থান করছে গুজরাট।

;

বিশ্বকাপের আগে চোটে পড়লেন রিজওয়ান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ঘরের মাটিতে বর্তমানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে পাকিস্তান। যেখানে চোটের কারণে দলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়, উইকেটকিপার-ব্যাটার মোহাম্মদ রিজওয়ানকে ছিটকে যেতে হলো। চলিত সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে এই চোটে পড়েন তিনি।

পাঁচ ম্যাচ সিরিজের তিন ম্যাচ শেষে বর্তমানে ১-১ সমতায় আছে দু’দল। সবশেষ ম্যাচে হ্যামস্ট্রিংয়ের চোট নিয়ে মাঠের বাইরে চলে যান রিজওয়ান। কিউইদের বিপক্ষে চলতি সিরিজটিটে আর খেলা হবে না তার।

পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) তাদের এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, রেডিওলজি রিপোর্ট দেখে রিজওয়ানকে সিরিজ থেকে সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে চোটটি অতটা গুরুতর নয় বলেও জানিয়েছে বোর্ড। তাদের ভাষ্যমতে, এক সপ্তাহ থেকে দশ দিনের মতো মাঠের বাইরে থাকবেন তিনি।

নিউজিল্যান্ড সিরিজের পর সামনে পাকিস্তানের ইংল্যান্ড সফর এবং জুনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আসর আছে। শুরুতে রিজওয়ানের সেখানে খেলা নিয়ে অনেকের মনে শঙ্কা তৈরি হলেও আসন্ন সফরগুলোতে তাকে পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছে তাদের ক্রিকেট বোর্ড।

;

বার্সেলোনাতেই থাকছেন জাভি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি মৌসুমটা খুব একটা ভালো কাটছে না বার্সার। জাভির অধীনে গত মৌসুমে লা লিগা শিরোপা জেতার পর এই মৌসুমে কোনো সাফল্যই আসেনি বার্সেলোনার ঝুলিতে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে হাতছাড়া হয়েছে লা লিগা ও চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপা জয়ে স্বপ্ন।

বছরের শুরুতে টানা ম্যাচ হারতে থাকার পর খানিকটা হতাশ হয়েই কোচ জাভি হার্নান্দেজ বলেছিলেন যে, চলতি মৌসুম শেষে বার্সার দায়িত্ব থেকে সরে যাবেন তিনি। ঘোষণাটি শোনার পর বার্সা সমর্থকরা বেশ দুঃখই পেয়েছিলেন। কারণ দীর্ঘদিন পর এই জাভির অধীনেই আলোর মুখ দেখা শুরু করেছিল কাতালান ক্লাবটি।

তবে নিজের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন জাভি। জানিয়েছেন যে অন্তত আরও এক মৌসুম বার্সেলোনাতেই থাকবেন তিনি। অর্থাৎ ২০২৪-২৫ মৌসুমেও জাভিকেই কোচ হিসেবে পাবে বার্সা।

জাভির থেকে যাওয়ার বিষয়টি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন ক্লাবেরই এক মুখপাত্র। আগামী সোমবার বার্সেলোনা নিজেদের পরের ম্যাচে ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে মাঠে নামবে। এর আগে রবিবার জাভি সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে কথা বলবেন। তার আগে আজ (বৃহস্পতিবার) বার্সা সভাপতি হোয়ান লাপোর্তা কোচের সিদ্ধান্ত নিয়ে কথা বলতে তাকে সংবাদ সম্মেলন ডাকবেন।

বার্সেলোনার হয়ে ১৭ বছরের বর্ণাঢ্য কারিয়ার আছে জাভির। লাল-নীল জার্সিটা ৭৬৭ ম্যাচ গায়ে জড়ানোর পর তুলে রেখেছেন। মোট ২৫টি শিরোপা জিতেছেন, যার মাঝে আছে চারটি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ও আটটি লিগ শিরোপা। বিশ্বকাপজয়ী এই স্প্যানিশ মিডফিল্ডার কোচ হিসেবেও পেয়েছেন সফলতা, জিতেছেন স্প্যানিশ সুপার কাপ আর লা লিগা শিরোপা।

;