আইসিসি থেকে বিসিবি’র আয় ১ হাজার ৮৮ কোটি টাকা



স্পোর্টস এডিটর, বার্তা২৪.কম
আইসিসি’র আয়ের শতকরা ৭.২ ভাগ পায় বিসিবি

আইসিসি’র আয়ের শতকরা ৭.২ ভাগ পায় বিসিবি

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে সব ফেডারেশনগুলোতে দিন শেষে একটা আফসোসই শোনা যায়- বাজেট ঘাটতি আমাদের! বাজেট কই? তবে এই অতৃপ্তি মোটেও শোনা যায় না বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে (বিসিবি)। বেশ আত্মতুষ্টি নিয়েই বিসিবি’র বর্ণনা প্রসঙ্গে বলা হয়ে থাকে- এটি দেশের সবচেয়ে ধনী ক্রীড়া ফেডারেশন।

-কত ধনী?

এতই ধনী যে বিসিবি দেশের বাকি অনেক ক্রীড়া ফেডারেশনকে প্রায় অর্থকড়ি সহায়তা করে। অনেক ফেডারেশনের বাজেটের ঘাটতি মেটায়।

-বিসিবি’র আয়ের উৎস কি?

টিম স্পন্সর, সিরিজ স্পন্সর, টিভি স্বত্ব, মাঠে বিজ্ঞাপন। তবে সবচেয়ে বড় আয়ের উৎস আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের থেকে পাওয়া লভ্যাংশের ভাগ। সেই আয়ের ভাগ আইসিসি প্রতি বছর তাদের সব সদস্য দেশের তহবিলে পাঠিয়ে দেয়। তবে এই ভাগাভাগি সবাই সমানভাবে পায় না।

আইসিসি’র পূর্ণ সদস্য দেশগুলো এই আয়ের শতকরা ৮৬ ভাগ অর্থ পায়।সহযোগী সদস্য দেশগুলোর কাছে যায় বাকি শতকরা ১৪ ভাগ। তবে পূর্ণ সব সদস্য দেশগুলোও আবার এই শতকরা ৮৬ ভাগ সমান ভাগে পায় না। যেসব দেশের কারণে আয়ের যোগান বেশি হয় তাদের ভাগের পরিমাণটা সবচেয়ে বেশি। আর এই তালিকার শীর্ষে আছে ভারত।

মূলত আইসিসি’র আয়ের প্রধান উৎসও টিভি স্বত্ব। ২০১৫ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত আইসিসি তাদের টিভি স্বত্ব বিক্রি করে দিয়েছে। মূল ক্রেতা স্টার ইন্ডিয়া। এই টিভি স্বত্ব থেকে পাওয়া আয়ের অর্থই আইসিসি তাদের সদস্য দেশগুলোর মধ্যে ভাগ করে দেয়। যার শতকরা ২২.৮ ভাগ পাচ্ছে ভারত একাই।

-বাংলাদেশ কত পাচ্ছে?

আইসিসি’র মোট আয়ের শতকরা ৭.২ ভাগ পায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। যার আর্থিক মূল্য ১২৮ মিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই পরিমাণটা দাঁড়ায় ১ হাজার ৮৮ কোটি টাকা (১ ডলার = ৮৫ টাকা হিসাব করে)। তবে পুরো একবারে নয়, বছর প্রতি আইসিসি’র বার্ষিক আয়-ব্যয়ের পরে এই খাত থেকে টাকা পায় বিসিবি।

এই যেমন এবার এই খাত থেকে চলতি বছর ওয়েস্ট ইন্ডিজ পেয়েছে ৭ মিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের তহবিলেও এই পরিমাণ অর্থ জমা পড়বে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৬০ কোটি টাকার কাছাকাছি।

আইসিসি’র এই আয়ের ভাগ অস্ট্রেলিয়া, পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, নিউজিল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা এবং বাংলাদেশ সমানভাবে পায়। অর্থাৎ টেস্ট খেলুড়ে এই দেশগুলো আইসিসি’র উপার্জনের শতকরা ৭.২ ভাগ করে পায়।

জিম্বাবুয়ে পায় সবচেয়ে কম; ৫.৩ ভাগ। ডলারের হিসাবে যার পরিমাণ ৯৪ মিলিয়ন।

আইসিসি’র আয়ের মূল যোগানদাতা ভারত পায় ২২.৮ ভাগ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পায় ইংল্যান্ড ৭.৮ ভাগ।

ভারত এই আট বছরে আইসিসি’র কাছ থেকে পাবে ৪০৫ মিলিয়ন ডলার। আইসিসি অবশ্য পূর্ব চুক্তি অনুযায়ী ভারতকে ২৯৩ মিলিয়ন ডলার দিতে সম্মত হয়েছিল। কিন্তু দু’দফা মেয়াদে আইসিসি’র চেয়ারম্যান থাকা শশাঙ্ক মনোহর দেন-দরবার করে নিজের দেশের আয়ের অঙ্কটা বাড়িয়ে নেন।

   

বাংলাদেশের ম্যাচ ছাড়াও টিভিতে যা দেখবেন আজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে আজ নামবে বাংলাদেশ। এদিকে লিগ ফুটবলে একাধিক ম্যাচ ছাড়াও আইপিএলে আছে দুটি ম্যাচ।


২য় টি-টোয়েন্টি

বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে

সন্ধ্যা ৬টা, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

আইপিএল

পাঞ্জাব-চেন্নাই

বিকেল ৪টা, টি স্পোর্টস

রাত ৮টা, টি স্পোর্টস

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ

চেলসি-ওয়েস্ট হাম

সন্ধ্যা ৭টা, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১

ব্রাইটন-অ্যাস্টন ভিলা

সন্ধ্যা ৭টা, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ২

লিভারপুল-টটেনহাম

রাত ৯টা ৩০ মিনিট, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১

বুন্দেসলিগা

ফ্রাঙ্কফুর্ট-লেভারকুসেন

রাত ৯টা ৩০ মিনিট, সনি স্পোর্টস ২

সেরি আ

রোমা-জুভেন্টাস

রাত ১২টা ৪৫ মিনিট, র‍্যাবিটহোল

;

বসুন্ধরার সামনে বাধা হতে পারল না আবাহনী



বসুন্ধরার সামনে বাধা হতে পারল না আবাহনী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আবাহনী প্রাণপণ লড়াই করেছে। নিজেদের সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করেছে বসুন্ধরা কিংসের দুর্গ ভাঙার। তাতে সফল হয়নি আন্দ্রেস ক্রুসিয়ানির শিষ্যরা। টেবিল টপার বসুন্ধরা ঠিকই ২-১ গোলের জয় তুলে নিয়েছে।

বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ম্যাচের পঞ্চম মিনিটেই এগিয়ে যায় আবাহনী। শর্ট কর্নার থেকে শট নিয়েছিলেন মিগেল দামাসেনো। তবে সে শট থমকে যায় আবাহনীর গোলমুখে। কিন্তু সুযোগ বুঝে জটলা থেকে আলতো টোকায় বল জালে পাঠিয়ে দেন রাকিব হোসেন।

১৯ মিনিটে শট ঠেকাতে গিয়ে আবাহনীর কর্নেলিয়াস স্টুয়ার্টের সঙ্গে সংঘর্ষে মাথায় আঘাত পান বসুন্ধরার গোলকিপার আনিসুর রহমান জিকো। রক্তাক্ত হয়ে স্ট্রেচারে মাঠ ছাড়তে হয় তাকে।

তবে দলের মূল গোলকিপারকে হারিয়ে ভেঙে পড়েনি বসুন্ধরা। উল্টো ৩৫ মিনিটে আরও একটা গোল পেয়ে যায় লিগের বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। দামাসেনোকে বক্সের ভেতর পেছন থেকে ফাউল করে বসেন আবাহনীর ইরানি ডিফেন্ডার মিলাদ শেখ। রেফারি পেনাল্টির সিদ্ধান্ত দিতে মোটেই কালক্ষেপণ করেননি। সে পেনাল্টি থেকে সহজেই আবাহনীর গোলকিপার শহিদুল ইসলাম সোহেলকে পরাস্ত করে গোল পেয়ে যান দামাসেনো। 

২-০ গোলের লিড নিয়েই প্রথমার্ধ শেষ করে বসুন্ধরা। তবে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই এক গোল ফিরিয়ে দেয় আবাহনী। ৫০ মিনিটে বাম প্রান্ত থেকে ওয়াশিংটনের কাটব্যাক ধরে বসুন্ধরার বদলি গোলকিপার মেহেদী হাসান শ্রাবণকে পরাস্ত করেন কর্নেলিয়াস।

তবে দ্বিতীয়ার্ধের বাকি সময় এবং যোগ করা ছয় মিনিটেও আর সমতাসূচক গোলটি খুঁজে পায়নি আবাহনী। যোগ করা সময়ের পঞ্চম মিনিটে অবশ্য সমতায় যাওয়ার একটা দারুণ সুযোগ তৈরি হয়েছিল, বক্সের বাইরে থেকে বাম পায়ের দারুণ এক শট নেন মোহাম্মদ হৃদয়। তবে বসুন্ধরার গোলবারে লেগে বল ফিরে এলে হতাশা নিয়েই ম্যাচ শেষ করতে হয় আকাশি-হলুদদের।

এই জয়ে ১৪ ম্যাচ শেষে বসুন্ধরার পয়েন্ট ৩৭। দ্বিতীয় স্থানে থাকা মোহামেডানের সঙ্গে তাদের পয়েন্টের ব্যবধান এখন ৯। ২৫ পয়েন্ট নিয়ে তিনে অবস্থান করছে আবাহনী।

;

লিটনের ব্যাটিং দুর্দশায় বাড়ছে দুশ্চিন্তা



ক্রীড়া প্রতিবেদক
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২২, ৬, ১, ০, ০- শেষ পাঁচ আর্ন্তজাতিক ওয়ানডে ম্যাচে এটি তার রান। রানের যোগফল ২৯। গড় ছয়েরও কম!

০, ৩৬, ৭, ১- শেষ চার আর্ন্তজাতিক টি- টোয়েন্টিতে এটি তার রান। রানের যোগফল ৪৪। প্রতি ম্যাচে গড় ১১। 

এই ব্যাটারের নাম লিটন দাস। জাতীয় দলের উইকেটকিপার কাম ওপেনার। কিপিং নিয়ে তার কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু সাদা বলের ক্রিকেটে তার সাম্প্রতিক ফর্ম বলছে, লিটন এখন সমাধান নন, বরং সমস্যা বাড়াচ্ছেন!

অথচ ঘরোয়া টি- টোয়েন্টি ক্রিকেটে বিপিএলে তার সময়টা তেমন মন্দ যায়নি। ১৪ ইনিংসে ৩৯১ রান। স্ট্রাইকরেটও মন্দ না, ১৩০.৭৬। হাফসেঞ্চুরি ছিল ৩টি। সর্বোচ্চ রান ৮৫। ছক্কা-চারও ভালোই হাঁকিয়েছিলেন এবারের বিপিএলে। ৪০টি চার। ১৭টি ছয়। তার দল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ফাইনালে খেলেছিল। ফরচুন বরিশালের কাছে ফাইনালে হেরে যায় কুমিল্লা।

তবে বিপিএলের সেই ফর্ম আর্ন্তজাতিক ক্রিকেটে রাখতে পারছেন না লিটন দাস। শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে শেষ টি- টোয়েন্টি এবং ওয়ানডে সিরিজটা চরম বাজে কেটেছে তার। জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে পাঁচ ম্যাচের টি- টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচেই লিটন আরেকবার শুরুতেই ব্যর্থ। খেললেন ৩ বল। করলেন মাত্র ১ রান। ব্যাট ও প্যাডের ফাঁক গলে বল তার স্ট্যাম্প উপড়ে দিল। পেসার ব্লেসিং মুজারাবানির গতি ও সুইংয়ের কাছেই মুলত পরাস্ত হন লিটন। ম্যাচ জয়ের জন্য সহজ ১২৫ রানের লক্ষ্য। এমন ম্যাচে শুরুতেই এতো তাড়াহুড়ো করার প্রয়োজন ছিল না। কিন্তু লিটনের ব্যস্ততা দেখে মনে হচ্ছিল রানে ফেরার জন্য অনেক বেশি টেনশন পেয়ে বসেছে তাকে। 

ওপেনিং ব্যাটিং একটি বিশেষায়িত পজিশন। টেকনিক্যালি দক্ষতার সঙ্গে মানসিক দৃঢ়তার ভীষণ প্রয়োজন। ব্যাট হাতে বাজে সময়কে কিভাবে কাটিয়ে উঠতে সেই আত্মবিশ্বাস অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। লিটনের ব্যাটে এবং খেলার ধরণে সেই আত্মবিশ্বাসই যে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। 

সংক্ষিপ্ত ফরমেটের ক্রিকেটে ওপেনারের কাছ থেকে বড় আসা মানেই দলের বাকিদের কাজটা সহজ হয়ে যাওয়া। জিম্বাবুয়ে সিরিজের প্রথম ম্যাচে তরুণ ওপেনার তানজিদ হাসান তামিমের ব্যাটিং তো সেই প্রমানই রাখলো। সিরিজের প্রথম ম্যাচে ব্যাটিং- বোলিং এবং বড় জয়ের সাফল্যের দিনে বাংলাদেশের চিন্তার বিষয় শুধু একটাই, দলের আরেক ওপেনার লিটন দাসের ফর্ম। টি- টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনের মাসে। আর দলের ওপেনারের এমন ফর্ম নিশ্চিতভাবেই নির্বাচকদের শান্তি কেড়ে নিচ্ছে।   

লিটন ক্রমশ দলের চিন্তা ও টেনশন বাড়াচ্ছেন! ৫ মে, সিরিজের দ্বিতীয় টি- টোয়েন্টি হোক সেই চিন্তামুক্তির সন্ধ্যা।

;

কোন টনিকে এমন আগ্রাসী প্রত্যাবর্তন সাইফউদ্দিনের?



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মাঝপথে ইনজুরির কারণে ছিটকে গিয়েছিলেন। পরের বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে দলে ফিরেছিলেন; ফিটনেস এবং ফর্ম ফিরে না পাওয়ায় দল থেকে ছিটকেও গিয়েছিলেন। আরও একটা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ যখন সামনে, ঠিক তখনই আঠারো মাস পর জাতীয় দলে ফেরা সাইফউদ্দিনের। ফিট থাকলে সাইফউদ্দিনের বিশ্বকাপ খেলা নিশ্চিত।

ইনজুরি থেকে ফেরার পর বিপিএলের মাঝপথ থেকে শুরু করে, ডিপিএল ঘুরে এবার জাতীয় দলে। সবখানেই বল হাতে বেশ উজ্জ্বল সাইফউদ্দিন। জিম্বাবুয়ের পক্ষে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি ৪ ওভার বল করে মোটে ১৫ রান খরচায় ৩ উইকেট ঝুলিতে পুরেছেন তিনি। কোন টনিক বদলে দিয়েছে সাইফকে? সে কৌতূহলের জবাব নিজেই দিলেন এই অলরাউন্ডার, ‘২০২২ বিশ্বকাপে আমি শেষ মুহূর্তে বাদ পড়ি পারফরম্যান্সের কারণে। এ জন্য অনেক সিরিয়াস ছিলাম। পারফর্ম করতে চাচ্ছিলাম।’

আঠারো মাস পর জাতীয় দলের হয়ে মাঠে নেমেছেন। নার্ভাস থাকাটা অস্বাভাবিককিছু নয়৷ তবে সাইফের নার্ভাসনেসের কারণটা একটু ভিন্ন। ক্যারিয়ারে প্রথমবার এমন চ্যালেঞ্জের মুখে, টাইগারদের একমাত্র পেস বোলিং অলরাউন্ডার, ‘আজকে অনেক নার্ভাস ছিলাম। এর আগে অনেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেললেও এত নার্ভাস ছিলাম না। যেহেতু দুই ম্যাচ পরে ফিজ আসবে। একাদশ কী হবে না হবে, ম্যানেজমেন্ট জানে। আমি চেষ্টা করেছি ভালো করার।’

সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে বিশ্বকাপ স্কোয়াডে অটোচয়েজ হিসেবেই থাকছেন সাইফ। তবে একাদশে নিজের জায়গা শক্ত করতে এভাবেই পারফর্ম করার কথাই শোনালেন। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে ইকোনমি রেখেছেন তিনের ঘরে, উইকেটও তিনটা। এটা ধরে রাখাই আপাতত এই অলরাউন্ডারের লক্ষ্য৷ যেটা লাভটা বাংলাদেশেরই।

;