করোনাকাল, লকডাউন ও অনুশীলন নিয়ে মুশফিকের অভিজ্ঞতা



স্পোর্টস এডিটর, বার্তা২৪.কম
অনুশীলন করার সুযোগ পেয়ে বেজায় খুশি মুশফিকুর রহিম

অনুশীলন করার সুযোগ পেয়ে বেজায় খুশি মুশফিকুর রহিম

  • Font increase
  • Font Decrease

করোনাকালের এই সময়টায় ক্রিকেটারদের মধ্যে সবচেয়ে ‘ব্যতিক্রমী’ সময় কাটিয়েছেন মুশফিকুর রহিম। বাদবাকিদের মতো তিনিও বেশিরভাগ সময় বাসায় থাকলেও ক্রিকেট কিন্তু ভুলেননি! বাসাকেই পুরোদস্তুর জিমনেসিয়াম বানিয়ে ফিটনেস চর্চা চালিয়ে গেছেন। গ্যারেজে টেনিস বলে ক্রিকেট নিয়ে মেতেছেন। বনানীর বাসার সামনে নির্জন রাস্তায় রানিং করেছেন। বেরাইদে সবুজ মাঠের প্রান্তরে একাকী ক্রিকেট ক্লাসের মনোযোগী ছাত্র মুশফিক! মিরপুরে হোম অব ক্রিকেটে যে ক’জন ক্রিকেটার ব্যক্তিগত অনুশীলন করেছেন, মুশফিক তাদের মধ্যে অন্যতম।

রোদ-বৃষ্টির বাধাও মানেননি। বিসিবি’র বেঁধে দেওয়া সময়ে রুটিন মেনেই মিরপুরে ক্রিকেট অনুশীলন চালিয়ে গেছেন জাতীয় দলের এই পরিশ্রমী ক্রিকেটার। হোম অব ক্রিকেটে সপ্তাহখানেকের সেই অনুশীলনে আপাত ছুটি। ঈদের পরে আবার শুরু হবে ক্রিকেট ক্লাস। মিরপুরে শেষ দিনের এই অনুশীলন শেষে মুশফিক মিডিয়ার সামনে এসে করোনাকালে নিজের এই ব্যতিক্রমী ক্রিকেট এবং সময়কালের অভিজ্ঞতা জানালেন।

বিসিবি’কে ধন্যবাদ

যা আমাদের হাতে নেই, অর্থাৎ যা আমি নিয়ন্ত্রণ করতে পারব না- সেটা নিয়ে চিন্তা করাটা আমি মনে করি বোকামি। বিশেষ করে শেষ ৪ মাস সবার জন্যই কঠিন সময় গিয়েছে। আমরা চেষ্টা করেছি বাসা থেকে যতটুকু কাজ করা যায়। আমার জীবনে প্রথমবার দেখা এমন চার মাস প্রায় লকডাউন। বিসিবি’কে অসংখ্য ধন্যবাদ তারা আমাকে এমন সুযোগ করে দিয়েছে। বিশেষ করে ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগকে, এত সুন্দর করে পরিকল্পনামাফিক ৭-৮ দিন যা অনুশীলন করেছি, বেশ ভালো ছিল।

অনেক দেশ তো ক্রিকেটে ফিরেছে

বিশ্বের অনেক দেশেই ক্রিকেট ফিরছে, যদিও তুলনা করতে গেলে তাদের সাথে আমাদের প্রেক্ষাপটটা ভিন্ন। তবুও আমি আশাবাদী ঈদের পর যদি পরিস্থিতি আরেকটু উন্নতি হয় আমরা যেন আবার একসাথে একটা দল হয়ে অনুশীলন শুরু করতে পারি। কিন্তু আমি ৭-৮ দিন যেটা করেছি এটা খুবই ভালো হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ। চার মাস ইনডোরে কাজ করা আর বাইরে কাজ করা সম্পূর্ণ আলাদা। চাইছিলাম যে রোদে ও আউটফিল্ডে যেন রানিংটা করা যায়, ফিটনেস ওয়ার্কের সাথে স্কিল ওয়ার্কও। এটা হয়েছে সেজন্য বিসিবি’কে আরেকবার ধন্যবাদ।

ব্যাটিংয়ে নিজেকে ঝালিয়ে নিচ্ছেন মুশফিক

দলীয়ভাবে অনুশীলন শুরু প্রসঙ্গে

আমি মনে করি এটা বিসিবি’র ব্যাপার। আসলে যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। কিন্তু আমাকে জিজ্ঞেস করা হলে আমি বলবো শুরুর দিকে একটু দ্বিধায় ছিলাম। একটু ভয় লাগছিল যে কিভাবে হবে আর আদৌ হবে কিনা। যেহেতু মিরপুরের আশেপাশে সব জায়গায় রেড জোন। তো এখানে এসে যেটা দেখলাম আসতে আসতে আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়েছে। এখানে এত সুন্দর পরিবেশ ও এত পরিষ্কার। আমি মনে করি ব্যক্তিগত অনুশীলন বাকি যে ৫-৬ জন আমার সাথে করেছে তারাও একমত হবে। খুবই ভালো একটা পরিবেশ ছিল, আমরা অনুশীলনের সুযোগ পেয়েছি। তো এটা ব্যক্তিগত ব্যাপার। যদি সবাই আত্মবিশ্বাসী থাকে আমার মনে হয় গ্রুপে ১৫-২০ জন না হলেও দুইজন, চারজন, পাঁচজন বা সাতজন একসাথে শুরু করতে পারি।

বাসায় লম্বা সময় কিভাবে কাটে?

টিভিতে খেলা দেখলে আসলে আফসোস লাগে। সারাদিন বাসায় বসে পরিবারের সাথে সময় কাটানো ও খেলাটাই দেখা হয়। একটু হলেও খারাপ লাগে অনেকগুলো ৫০ বা ১০০ মিস হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু চেষ্টা করছি টিভিতে খেলা দেখে কিভাবে নিজেকে মানসিকভাবে প্রস্তুত করা যায়। আর সব ঠিক থাকলে সামনে আমাদের কি কি খেলা সেগুলো নিয়েও মানসিক প্রস্তুতি নেওয়া। এছাড়া নতুন নিয়ম যেমন বলে অনেক কিছু ব্যবহার করা যাবে না, ব্যাটসম্যানদেরও একটা কঠিন সময় থাকে। সবকিছু দেখে ওখান থেকেও শিক্ষা নেওয়ার চেষ্টা করছি। আমাদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট যখন পুনরায় শুরু হবে আবার যেন আগের অবস্থায় ফিরে যেতে পারি সেটাই চাই।

অনুশীলনের ফাঁকে ক্যামেরাবন্দী মুশফিক

এই পরিস্থিতিতে মানিয়ে নেওয়া কেমন দুষ্কর?

দেখেন সবকিছুই আসলে মানিয়ে নেওয়ার ব্যাপার। আমরা কেউই চাই না যে বাসায় বসে থাকতে। গত চার মাস আমাদের প্রায় বাসায়ই বসে থাকতে হয়েছে। যে নিয়ম কানুন গুলো হবে সেগুলো অবশ্যই ভালোর জন্য। এবং এটা আমাদের মানিয়ে নিতে হবে। আমি মনে করি শুরুতে কিছুটা সমস্যা হলেও অনুশীলনে আসতে আসতে অভ্যাস করে ফেলতে পারলে খুব একটা সমস্যা হবে না।

করোনায় আক্রান্ত হওয়া ক্রিকেটারদের প্রসঙ্গে:

খারাপ লেগেছে এরা তো আমাদের সতীর্থ, নিজেদের বড় ভাই। তারা অনেক কাজ করতে গিয়েছেন, তারা এই দুঃসময়ে অনেককে সাহায্য করেছেন, আক্রান্ত মানুষদের কাছাকাছি গিয়েছেন তাই নিজেরাও আক্রান্ত হয়েছেন। কিন্তু আলহামদুলিল্লাহ তারা রিকভার করেছেন। আমি মনে করি শুধু তারা না আমাদের অনেক আত্মীয়স্বজন আছে, কাছের পরিচিত লোক আছেন যারা আক্রান্ত হয়েছেন, খারাপ লাগছে।

অনুশীলন শেষে ক্লান্ত মুশফিক

কঠিন এই সময়ে মানসিকভাবে ফিট থাকা প্রসঙ্গে:

একজন ক্রিকেটার হিসেবে আমরা যেন ফিটনেস ধরে রেখে, স্কিল নিয়ে কাজ করে মানসিকভাবে ফিট থাকতে পারি সেটা চেষ্টা করতে হবে। আমরা সে কাজগুলোই করছি। নিয়মিত কোচদের সাথে বসছি, অনলাইনে অনেক আলোচনা করছি। আমরা মনে করি সব মিলিয়ে সময়টা খারাপ যায়নি। পরিবারের সাথে ভালো একটা সময় কেটেছে। এখন মুখিয়ে আছি মাঠের মানুষ যেহেতু মাঠেই ফিরতে পারি এবং ম্যাচ খেলতে পারি।

   

ব্রাজিলের রেকর্ড গোলদাতা মার্তার অবসরের ঘোষণা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্রাজিলের জার্সিতে তার চেয়ে বেশি গোল নেই কারও। জাতীয় দলের জার্সিতে গোল করার দিক দিয়ে যেন পেলে-নেইমাররাও তার কাছে নস্যি! পুরুষ এবং নারী ফুটবল মিলিয়ে ব্রাজিলের হয়ে সর্বোচ্চ ১১৫ গোলের মালিক মার্তা অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন। চলতি বছরেই আন্তর্জাতিক ফুটবল অধ্যায়ের ইতি টানবেন এই কিংবদন্তিতুল্য নারী ফুটবলার।

সিএনএন ব্রাজিলের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে অবসরের বিষয়টি জানিয়েছেন মার্তা। আগামী ২৮ এপ্রিল (রবিবার) তার সম্পূর্ণ সাক্ষাৎকারটি প্রচার করবে সিএনএন ব্রাজিল।

ব্রাজিলের হয়ে ছয় বিশ্বকাপ খেলা মার্তাকে আসছে প্যারিস অলিম্পিকে দেখা যেতে পারে। অবসরের বছরে ষষ্ঠবারের মতো অলিম্পিকে খেলার সম্ভাবনার কথা জানিয়ে মার্তা বলেন, ‘যদি অলিম্পিকে যেতে পারি, তাহলে প্রতিটা মুহূর্ত উপভোগ করব। তবে অলিম্পিকে যাই আর না যাই, জাতীয় দলের সঙ্গে এটাই আমার শেষ বছর। ২০২৫ সাল থেকে ব্রাজিলের জাতীয় দলে মার্তাকে আর দেখা যাবে না।’

নারী ফুটবল দুনিয়ার সবচেয়ে আলোচিত চরিত্রদের অন্যতম মার্তা। ব্রাজিলকে তিনবার কোপা আমেরিকা জিতিয়েছেন, দুইবার এনে দিয়েছে অলিম্পিকের রৌপ্যপদক। ফিফার বর্ষসেরা নারী ফুটবলারের খেতাব রেকর্ড ছয়বার জিতেছেন, ২০০৬ থেকে ২০১০ পর্যন্ত এই পুরস্কার টানা পাঁচবার তার হাতে উঠেছে।

২০১৯ সালে প্রথম ফুটবলার হিসেবে পাঁচ বিশ্বকাপে গোল করার কীর্তি গড়েন মার্তা। এছাড়া এক বিশ্বকাপে ১৭ গোলের অনন্য রেকর্ডও তার নামের পাশে শোভা পাচ্ছে। পুরুষ এবং নারী ফুটবল মিলিয়ে এই দুটি কীর্তিও মার্তা ছাড়া আর কারও নেই।

;

ব্রাজিলিয়ানের গোলে আবাহনীর কষ্টার্জিত জয়



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রিমিয়ার লিগের চলতি আসরে প্রথমার্ধেই শেখ রাসেলকে হেসেখেলে ৩-১ গোলে হারিয়েছিল আবাহনী। তবে দ্বিতীয় দেখায় রাসেলকে রুখে দিতে কিছুটা বেগ পেতে হয়েছে তাদের। তবে ব্রাজিলিয়ান ব্রুনো রোচার একমাত্র গোলে শেষ পর্যন্ত পূর্ণ ৩ পয়েন্ট নিয়েই মাঠ ছেড়েছে আকাশি-হলুদরা।

 বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় প্রচণ্ড গরম আর সঙ্গে শেখ রাসেলের প্রতিরোধের সামনে শুরুতে কিছুটা খাবি খেতে হয় আবাহনীকে। প্রথমার্ধে বলার মতো একটা সুযোগই এসেছিল তাদের সামনে। বক্সের বাইরে থেকে ব্রুনোর বাঁকানো ফ্রি-কিক ঠেকিয়ে আবাহনীকে হতাশ করেন রাসেলের গোলকিপার মিতুল মারমা।

তবে দ্বিতীয়ার্ধের মাঝপথে এক আক্রমণ থেকে পরম আরাধ্য গোলটি পেয়ে যায় আবাহনী। ৭৪ মিনিটে বদলি মিডফিল্ডার রবিউল হাসানের ক্রসে ব্রুনোর হেড ক্রসবারে লেগে প্রতিহত হয়, তবে ফিরতি শটে বল জালে জড়াতে কোনো ভুল হয়নি এই ব্রাজিলিয়ানের। শেষ পর্যন্ত এই গোল দিয়েই তিন পয়েন্ট বুঝে নিয়েছে আন্দ্রেস ক্রুসিয়ানির শিষ্যরা।

এই জয়ে ১৩ ম্যাচ থেকে ২৫ পয়েন্ট পেয়ে তিনেই থাকল আবাহনী। শীর্ষে থাকা বসুন্ধরা কিংসের চেয়ে ৬ পয়েন্ট পিছিয়ে তারা। অন্যদিকে ১৩ ম্যাচে ১১ পয়েন্ট পাওয়া শেখ রাসেলের অবস্থান টেবিলের ১০ নম্বরে।

;

কোপার আগে ফার্নান্দেজকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় আর্জেন্টিনা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কোপা আমেরিকার আগে কিছুটা দুশ্চিন্তায় পড়তে হচ্ছে আর্জেন্টিনাকে। দলটির তারকা মিডফিল্ডার এনজো ফার্নান্দেজের যে চোটে পড়ে মৌসুম শেষ হয়ে গেছে। আজ (২৬ এপ্রিল) কুঁচকির চোটে অস্ত্রোপচার হয়েছে তার। অস্ত্রোপচারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে তার ক্লাব চেলসি।

এনজোর চোট নিয়ে দেয়া এক বিবৃতিতে চেলসি জানায়, ‘এনজোর অস্ত্রোপচার সফল হয়েছে। এখন তার পুনর্বাসন কার্যক্রম শুরু হবে।’

এক টুইটে সফল অস্ত্রোপচারের কথা জানিয়েছেন এনজো নিজেও , ‘আমার সফল অস্ত্রোপচার হয়েছে। গত ছয় মাস ধরে এই ব্যথা বয়ে বেড়াচ্ছিলাম। তাই অস্ত্রোপচারের দরকার ছিল।’

কবে নাগাদ মাঠে ফিরতে পারবেন এনজো, সে ব্যাপারে চেলসি এখনো কিছু জানায়নি। আগামী ২০ জুন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হবে কোপা আমেরিকার পরবর্তী আসর। একটা কথা নিশ্চিত করে বলে দেয়া যায়, সে টুর্নামেন্টকে পাখির চোখ করেই এখন ফিট হয়ে ওঠার মিশনে নামছেন এনজো।

;

সাফের আগে তাইপের বিপক্ষে খেলবেন সাবিনারা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নারী সাফের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। গত আসরে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্ব হিমালয়ের দেশ নেপালে বিজয় নিশান ওড়ান বাংলাদেশের মেয়েরা। এবার ঘরের মাঠে সে শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখার মিশনে মাঠে নামবেন তারা। দিনক্ষণ নিশ্চিত না হলেও আগামী অক্টোবরে হতে পারে নারী সাফ। তার আগে চাইনিজ তাইপের বিপক্ষে দুটি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দল।

তাইপের বিপক্ষে দুই ম্যাচ খেলার কথা নিশ্চিত করেছেন বাফুফের নারী ফুটবল কমিটির প্রধান মাহফুজা আক্তার কিরণ, ‘জুন উইন্ডোতে আমরা চাইনিজ তাইপের সঙ্গে খেলবো। প্রথম ম্যাচ ৩১ মে এবং দ্বিতীয় ম্যাচ ৩ জুন। তারা অফিশিয়ালভাবে চিঠি দিয়ে আমাদের নিশ্চিত করেছে।’ ম্যাচ দুটি বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত হবে।

এছাড়া জুলাইয়ের ফিফা উইন্ডোতেও মেয়েদের ম্যাচ আয়োজনে চেষ্টা চলছে বলে জানান এই নারী ক্রীড়া সংগঠক, ‘জুলাইয়ের ফিফা উইন্ডোতেও আমরা ম্যাচ খেলার চেষ্টা করবো।’

চাইনিজ তাইপের ম্যাচগুলো খেলে বাংলাদেশের মেয়েরা সাফের আগে নিজেদের প্রস্তুত করতে পারবেন বলে মত কিরণের, ‘চাইনিজ তাইপে শক্তিশালী দল। তাদের বিপক্ষে বাংলাদেশ যখন ম্যাচগুলো খেলবে তারা তাদের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করতে পারবে। সাফের আগে এটা অনেক বেশি কাজে দেবে বলে আমি মনে করি।’

;