চট্টগ্রাম কাস্টমসে রাজস্ব আয় বেড়েছে আড়াই গুণ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগের দশ বছর: ১৭ হাজার কোটি টাকা থেকে সাড়ে ৪২ হাজার কোটি টাকা


দেশের রাজস্ব আদায়কারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে এককভাবে শীর্ষে রয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস। জাতীয় বাজেট প্রনয়ণের সময় এবং মোট রাজস্ব লক্ষ পুরণেও চট্টগ্রাম কাস্টমসের দিকে বিশেষ নজর থাকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের। বিগত ১০ বছরে সেই কাস্টম হাউসে রাজস্ব আয় বেড়েছে আড়াই গুণ; যা নজিরবিহীন।

আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা নেয়ার সময় ২০০৯ সালে চট্টগ্রাম কাস্টমসের রাজস্ব আয় ছিল প্রায় ১৭ হাজার কোটি টাকা। সর্বশেষ ২০১৭-১৮ অর্থবছরে সেই রাজস্ব আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাড়ে ৪২ হাজার কোটি টাকা। শতাংশ হিসেবে এটি দাঁড়ায় প্রায় আড়াইগুণ। প্রতি বছর বাজেটে পণ্য আমদানিতে বিভিন্ন ধরনের শুল্কহার ব্যাপকভাবে কমানোর পরও অর্জন হলো।

মুলত দেশের ব্যাপক অবকাঠামো উন্নয়ন এবং দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ায় দেশে পণ্য আমদানি বেড়েছে অনেকগুণ। এই কারণে শুল্কহার কমানোর পরও রাজস্ব আয় না কমে উল্টো বেড়েই চলেছে।

চট্টগ্রাম সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশন সাধারণ সম্পাদক আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু মনে করেন, সরকারের ধারাবাহিকতা থাকলে রাজস্ব আয় যে কি পরিমান বাড়ে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস তার বড় প্রমাণ। মাত্র ১০ বছরে আড়াইগুণ রাজস্ব আয় হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দর দিয়েও রেকর্ড পরিমাণ পণ্য উঠানামা হয়েছে।

তিনি মনে করছেন, সরকারের ধারাবাহিকতায় বড় উন্নয়ন প্রকল্পগুলো আলোর মুখ দেখছে, দৃশ্যমান হচ্ছে। এরফলে শিল্পায়ন ত্বরান্বিত হচ্ছে, অর্থনীতির গতি বাড়ছে। শিল্পায়নে গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকট এখন নেই এতে বিনিয়োগ বাড়ছে। ফলে সামনের দিনগুলোতে রাজস্ব আয় আরও বেশিহারে বাড়বে।

জানা গেছে, সর্বশেষ ২০১৭-১৮ অর্থবছরে রাজস্ব বোর্ড সারাদেশ থেকে মোট ২ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আয় করেছে। এরমধ্যে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস এককভাবে দিয়েছে ৪২ হাজার ৩৪৪ কোটি টাকার রাজস্ব; যা মোট রাজস্ব আয়ের ২০ শতাংশের বেশি। ২০০৯ সাল থেকে প্রতি অর্থবছর ২০ থেকে ২২ শতাংশ হারে রাজস্ব সরকারের কোষাগারে জমা দিচ্ছে চট্টগ্রাম কাস্টমস। ফলে জাতীয় বাজেট প্রনয়ণের সময় চট্টগ্রাম কাস্টমসের রাজস্ব আয়ের ওপর বিশেষ নজর দেয়া হয়। কারণ এই কাস্টমসের ওপর রাজস্ব বোর্ডের নির্ভরশীলতা বেশি। নির্ভরশীলতা বেশি থাকায় প্রতিবছর প্রবৃদ্ধির চেয়েও বেশি রাজস্ব লক্ষমাত্রা চাপানো হয়। এই কারণে কখনো কখনো আগের বছর থেকে রাজস্ব আয় বেশি হলেও লক্ষমাত্রা পুরণ করতে পারে না।

চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার ড. এ কে এম নুরুজ্জামান বলছেন, ‘সার্কভূক্ত দেশ সাফটার আওতায় পণ্য আমদানিতে শুল্ককর ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৪ শতাংশে নির্ধারন করা হয়েছে, এরফলে এক হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আয় থেকে আমরা বঞ্চিত হচ্ছি। আর চাল আমদানিতে শুল্কহার ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশে নির্ধারণ করা হয়েছে গতবছর, এতে অন্তত আটশত কোটি টাকার শুল্ক আয় থেকে আমরা বঞ্চিত হয়েছি। এরকম আরো অনেকগুলো শুল্কহার কমানোর ফলে রাজস্ব লক্ষমাত্রা পুরণ সম্ভব হয় না। এসব রাজস্ব যোগ হলে প্রবৃদ্ধি ২৫ শতাংশ হতো।’

তিনি বলছেন, শুল্ক লক্ষমাত্রা পুরণ আমাদের একমাত্র বিবেচ্য বিষয় নয়, সেবার মাধ্যমে দ্র–ত পণ্য ছাড় করাই মুল লক্ষ। সেটা আমরা যথেস্ট ভালোভাবেই করতে পেরেছি। এরপরও বিগত বছরের চেয়ে এবার প্রবৃদ্ধি বেশি হয়েছে ১৬ শতাংশ। বন্দরের প্রবৃদ্ধিও ১২ শতাংশ। সুতরাং আমরাও আদর্শ প্রবৃদ্ধিতে অবস্থান করছি।

চট্টগ্রাম কাস্টমসের রাজস্ব আয় পর্যালোচনায় দেখা যায়, আওয়ামী লীগ সরকারের প্রথম মেয়াদে ২০০৯ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত মেয়াদে প্রতিবছর রাজস্ব আয় বেড়েছিল দুই থেকে তিন হাজার কোটি টাকা। বর্তমান মেয়াদে ২০১৪ সাল থেকে সেই রাজস্ব আয় প্রতিবছর বাড়ছে চার থেকে ছয় হাজার কোটি টাকা। সর্বশেষ ২০১৭-১৮ অর্থবছরে রাজস্ব আয় হয়েছে সাড়ে ৪২ হাজার কোটি টাকা। এর আগের ২০১৬-১৭ অর্থবছরে রাজস্ব আয় হয়েছিল ৩৬ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা। আয় বেড়েছে প্রায় ছয় হাজার কোটি টাকা; যা রেকর্ড।  

জানা গেছে, চট্টগ্রাম কাস্টমসের রাজস্ব আয় নির্ভর করে চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানির ওপর। গত ২০১৭-১৮ অর্থবছরে চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি-রপ্তানি অতীতের রেকর্ডকে ছাড়িয়েছে। বিদ্যমান জেটি এবং সীমিত সক্ষমতার মধ্যেও চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্য উঠানামায় বিশাল অগ্রগতি হয়েছে। সর্বশেষ ২০১৭-১৮ অর্থবছরে কন্টেইনার উঠানামায় প্রবৃদ্ধি হয়েছে সোয়া ১২ শতাংশ আর সাধারণ পণ্য উঠানামায় প্রবৃদ্ধি হয়েছে সোয়া ১৬ শতাংশ।

চট্টগ্রাম বন্দরের ৩০ বছর মেয়াদি মহাপরিকল্পনার পূর্বাভাসকেও ছাড়িয়ে গেছে এই প্রবৃদ্ধি। জার্মানীর হামবুর্গ পোর্ট কনসালটেন্সি (এইচপিসি) প্রণীত মহাপরিকল্পনায় বলা হয়েছিল, চট্টগ্রাম বন্দরে ২০১৮ সালে কন্টেইনার উঠানামা হবে প্রায় ২৪ লাখ একক; ২০১৯ সালে হবে ২৬ লাখ ৬৬ হাজার একক এবং ২০২০ সালে হবে ২৯ লাখ একক কন্টেইনার। আড়াই বছর পরের সেই পূর্বাভাস বা লক্ষমাত্রা এখনই পুরণ করলো চট্টগ্রাম বন্দর।

চট্টগ্রাম চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম বলছেন, চট্টগ্রাম বন্দরের পণ্য উঠানামা এবং চট্টগ্রাম কাস্টমসের রাজস্ব আয়ের চিত্র দেখে যেকেউ দেশের এই অগ্রগতির চিত্র সম্পর্কে ধারনা করতে পারবেন। শিল্প-কারখানায় গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকট কাটিয়ে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত হওয়ায় ধারাবাহিক অগ্রগতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের জন্য খুবই দরকার এই স্থিতিশীলতা। এটি নিশ্চিত হলে বাংলাদেশ দ্রুত অন্য উচ্চতায় পৌঁছবে। নির্ধারিত সময়ের আগেই মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে। রাজস্ব আয় এখনকার চেয়ে অনেকগুণ বেশি বাড়বে।

   

ঢাকা-কুয়ালালামপুর যাত্রা শুরু করলো ইউএস-বাংলার এয়ারবাস ৩৩০-৩০০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হওয়া এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ প্রথমবারের মতো ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১টা ২৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪২২ জন যাত্রী নিয়ে কুয়ালামপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এয়ারবাসটি।

আবার কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ৪০৯ জন যাত্রী নিয়ে এয়ারবাসটি ছেড়ে আসে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৮টা ১৫মিনিটে। ইউএস-বাংলার বহরে ২টি এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ সহ মোট ২৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এগিয়ে যাওয়ার সূচককে নির্দেশ করে।

এদিন এয়ারবাস দিয়ে ঢাকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য দুবাই রুটেও ফ্লাইট পরিচালিত হবে। এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা ৫০মিনিটে ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর ও রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকা থেকে দুবাই রুটে এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালিত হবে।

বর্তমানে আন্তর্জাতিক রুট কুয়ালালামপুর, দুবাই ছাড়াও শারজাহ, আবুধাবী, দোহা, মাস্কাট, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, মালে, গুয়াংজু, চেন্নাই, কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

;

ইসলামী ব্যাংকের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০২৩ সালে ১০% ক্যাশ ডিভিডেন্ড সুপারিশ করেছে। ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন সাপেক্ষে এ ডিভিডেন্ড প্রদান করা হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসানুল আলম-এর সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২৫ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। লভ্যাংশ প্রাপ্তি এবং সাধারণ সভায় যোগদানের ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ মে ২০২৪। এ ছাড়া সভায় অন্যান্য আলোচ্যসূচির সাথে ৩১ মার্চ শেষ হওয়া ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুমোদন করা হয়।

;

টেন মিনিট স্কুলের কোর্স ফি বিকাশ পেমেন্টে ১৫% ক্যাশব্যাক



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিকাশ অ্যাপ থেকে দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্ম টেন মিনিট স্কুল-এর নির্দিষ্ট কোর্স নিয়ে পেমেন্ট করলেই গ্রাহকরা পাচ্ছেন ১৫% ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক, সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত। বিকাশ অ্যাপের হোম স্ক্রিনের সাজেশনস সেকশন থেকে ‘টেন মিনিট স্কুল’ সিলেক্ট করে ৩০ জুন পর্যন্ত অফারটি গ্রহণ করা যাবে।

টেন মিনিট স্কুল-এর লাইভ কোর্স, স্পোকেন ইংলিশ, আইইএলটিএস, ফ্রিল্যান্সিং এর মতো ভাষা শিক্ষা ও স্কিল ডেভেলপমেন্ট কোর্স, ইংলিশ মাস্টার্স, কনটেন্ট ক্রিয়েশন, ডিজিটাল মার্কেটিং-এর মতো বান্ডেল কোর্স, বুয়েট, মেডিকেল, ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষার কোর্স, এসএসসি-এইচএসসি প্রস্তুতি ও অনলাইন ব্যাচের জন্য একাডেমিক কোর্স, চাকরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি সহ নানা ধরনের কোর্স নিতে পারবেন বিকাশ গ্রাহকরা এই অফারের আওতায়।

অফারের সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে https://www.bkash.com/campaign/10minuteschool-bkash-offer লিংকটিতে।

 

;

এক দিনের ব্যবধানে ফের কমল সোনার দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে সোনার দামের উত্থান-পতন অব্যাহত আছে। একদিনের ব্যবধানে সোনার দাম ভরিতে ২ হাজার ১০০ টাকা কমছে। তাতে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম দাঁড়িয়েছে প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকায়। নতুন এ দাম আজ বুধবার থেকেই কার্যকর হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছে। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে খাঁটি সোনার দাম কমেছে, সে জন্য সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৩ হাজার ৪২৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৫ হাজার ২০৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে, ২৩ এপ্রিল সোনার দাম ভরিতে ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমিয়ে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১০ হাজার ৯৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৫ হাজার ১৪৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৬ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

আর গত ২১ এপ্রিল ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ১৯ হাজার ৪২৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৮ হাজার ৬৬২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা সেদিন বিকেল ৩টা ৩০ মিনিট থেকে কার্যকর হয়েছিল।

তার আগে, ২০ এপ্রিল সোনার দাম ক‌মিয়ে‌ছিল বাজুস। যা ওইদিনই কার্যকর হয়। ওই দাম অনুযায়ী রোববার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ১ লাখ ১৮ হাজার ৭৯৮ টাকা, ২১ ক্যারেট সোনার দাম ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৯৭ হাজার ১৯৭ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা।

;