সদ্ব্যবহার হচ্ছে না বাপেক্সের রিগগুলোর



সেরাজুল ইসলাম সিরাজ, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্যাস সংকট মোকাবেলায় চড়া মূল্যে এলএনজি আমদানি করায় দাম বাড়ানো অপরিহার্য হয়ে পড়েছে- জ্বালানি বিভাগ ও পেট্রোবাংলা এই বক্তব্য হরহামেশাই দিয়ে যাচ্ছে। জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা একে মনুষ্যসৃষ্ট ও কৃত্রিম সংকট বলে মন্তব্য করেছেন।

বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনে (বিইআরসি) গ্যাসের দাম বৃদ্ধির গণশুনানিতে পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান রুহুল আমিন বলেছেন, বর্তমানে দৈনিক ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট এলএনজি আমদানি করা হচ্ছে। ২০১৯ সালের এপ্রিলে আরও ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট যুক্ত হবে। আমরা যদি বর্তমান দরে গ্যাস বিক্রি করি তাহলে বছরে সাড়ে ২৪ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি হবে।

তবে জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যদি যথা সময়ে তেল-গ্যাস অনুসন্ধ্যান জোরদার করা যেত তাহলে এমন জটিল পরিস্থিতি তৈরি হতো না। বিশেষ করে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন এন্ড প্রোডাকশন কোম্পানিকে (বাপেক্স) অকার‌্যকর করে রাখাকে দায়ী করা হচ্ছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বাস্তবিক অর্থেই বাপেক্সের কার্যক্রম মন্থর গতিতে চলছে। বহু হাকডাক করে কেনা হয় অত্যাধুনিক অনুসন্ধ্যান রিগ বিজয়-১০। দুই হাজার হর্স পাওয়ারের এই রিগটি দেশে আনার পর থেকে সেভাবে কাজে লাগানো যায়নি, বলতে গেলে কাজে লাগানো হয়নি। রিগটি বাঙ্গুরা-৭ কূপ খনন কাজ শেষ করে ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে। এরপর পুরো ২০১৭ সাল ও ২০১৮ সালের মার্চ পর্যন্ত ১৫ মাস অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকে।

এরপর মার্চে নেওয়া হয় সালদা নদীতে। সেখানে কূপ খননের কাজ শেষ হয় গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে। কিন্তু এখন পর্যন্ত সেখানে বসে রয়েছে অত্যাধুনিক রিগটি। অথচ সঙ্গে সঙ্গে নেওয়ার কথা ছিলো শ্রীকাইলে।

গ্যাস উন্নয়ন তহবিলের ১৯৭ কোটি টাকা দিয়ে কেনা হয় বিজয়-১২ অনুসন্ধ্যান রিগটি। এক হাজার ৫০০ হর্স পাওয়ারের এই রিগটি দেশে আনা হয় ২০১৪ সালের অক্টোবর মাসে। প্রথমে নেওয়া হয় পাবনার মোবারকপুরে। সেখানে মাত্র একটি কূপ খনন করেছে। এরপর দীর্ঘদিন বসে থাকার পর ২০১৮ সালের মার্চে নেওয়া হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায়। সেপ্টেম্বরে কাজ শেষ করে বসে আছে। এরপর কোথায় নেওয়া হবে তার কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি কর্তৃপক্ষ।

রিগটি দেশে আসার পর অতিবাহীত হয়েছে প্রায় সাড়ে চার বছর। একটি অনুসন্ধান কূপ খননে আদর্শ সময় ধরা হয় গড়ে ছয় মাস (রিগ পরিবহন ২০ দিন, সেটিং ২০ দিন, নামানো ১০দিন ও খনন ৯০ দিন)। সেই হিসেবে সাড়ে চার বছরে রিগটি দিয়ে ৯টি কূপ খনন করার সুযোগ ছিল। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে মাত্র দুইটি কূপ খনন করেই ঢেকুর তুলছে পেট্রোবাংলা।

এখানেও আমলাতান্ত্রিক জটিলতাকে দায়ী করছে বাপেক্স কর্তৃপক্ষ। অভিযোগ রয়েছে ডিপিপি পাঠালেও অনেক সময় নেওয়া হয় অনুমোদনে। আবার এমনও নজীর রয়েছে কূপ খননের জন্য ৫৫ কোটি টাকার ডিপিপি (উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব) অনুমোদন হয়েছে। যে পেট্রোবাংলা অনুমোদন করে সেই কাজটি তারাই বাতিল করে ২০০ কোটি টাকা দরে বিদেশি কোম্পানিকে দিয়েছে।

অন্য চারটি রিগের একই অবস্থা। যথাযথভাবে ব্যব্হৃত হয়নি কোনোটাই। অথচ এই রিগগুলো ব্যবহার করে আরও বেশি অনুসন্ধ্যান করা সম্ভব। আর তাতে হয়তো দেশীয় গ্যাসের রিজার্ভ বাড়তো- এমনটাই মনে করেন জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা।

জ্বালানি নীতিমালায় বছরে চারটি অনুসন্ধ্যান কূপ খনন করার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু তার ধারের কাছেও নেই বাপেক্স। অনুসন্ধান যথাযথ না হওয়ায় সেই হারে বাড়েনি দেশের রিজার্ভ।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক শামসুল আলম বার্তা২৪.কম-কে বলেন, `বাপেক্সকে বিলুপ্ত করার চেষ্টা চলছে। বাপেক্সের পরিকল্পনা গ্রহণ করার কোনো সক্ষমতা নেই। বাপেক্সের বোর্ড চেয়ারম্যান সচিব। ওনারা মন্ত্রণালয়ে বসে যে সিদ্ধান্ত দেন, সেটাই বাস্তবায়িত হয়।’

তিনি বলেন, ‘বাপেক্সকে আন্তর্জাতিক মানের কোম্পানি গড়তে বলেছিলাম। স্থলভাগে তারা এককভাবে কাজ করবে ভবিষ্যতে যাতে গভীর সমুদ্রেও কাজ করতে পারে। এর স্বপ্ন ও উদ্দেশ্য ছিল যাতে গ্যাস উৎপাদনে দেশীয় কোম্পানির শেয়ার বেড়ে যায়। গ্যাসের দাম সহনীয় পর্যায়ে থাকে। কিন্তু এখন বাপেক্সের গ্যাসক্ষেত্রে কাজ দেওয়া হচ্ছে বিদেশি কোম্পানিকে। এটাকে আমি অপরাধ বলে গণ্য করি।’

বাপেক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মীর মোঃ আব্দুল হান্নান বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘আমরা ২০২৩, ২০৩০ ও ২০৪১ সাল পর্যন্ত প্লান করেছি। ভবিষ্যতে এভাবে রিগ বসে থাকার সুযোগ কমে যাবে। ২০৩০ সাল পর্যন্ত ১৩টি কূপ খনন করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।’

জ্বালানি নীতিমালায় বছরে মোট চারটি কূপ খনন করার কথা বলা হয়েছে। ১১ বছরে ৪৪টি কূপ খনন করার কথা। এমন প্রশ্নের জবাবে আব্দুল হান্নান বলেন, ‘সম্ভাব্যতার প্রাক যাচাই ছাড়া কূপ খনন করলে ব্যয় বেড়ে যেতে পারে। সেই কারণে একটু হলেও নিশ্চিত হয়ে অগ্রসর হতে হবে। এ জন্য টু-ডি ও ত্রি-ডি সার্ভে কার্যক্রম জোরদার করা হচ্ছে।’

   

ঢাকা-কুয়ালালামপুর যাত্রা শুরু করলো ইউএস-বাংলার এয়ারবাস ৩৩০-৩০০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হওয়া এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ প্রথমবারের মতো ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১টা ২৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪২২ জন যাত্রী নিয়ে কুয়ালামপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এয়ারবাসটি।

আবার কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ৪০৯ জন যাত্রী নিয়ে এয়ারবাসটি ছেড়ে আসে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৮টা ১৫মিনিটে। ইউএস-বাংলার বহরে ২টি এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ সহ মোট ২৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এগিয়ে যাওয়ার সূচককে নির্দেশ করে।

এদিন এয়ারবাস দিয়ে ঢাকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য দুবাই রুটেও ফ্লাইট পরিচালিত হবে। এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা ৫০মিনিটে ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর ও রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকা থেকে দুবাই রুটে এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালিত হবে।

বর্তমানে আন্তর্জাতিক রুট কুয়ালালামপুর, দুবাই ছাড়াও শারজাহ, আবুধাবী, দোহা, মাস্কাট, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, মালে, গুয়াংজু, চেন্নাই, কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

;

ইসলামী ব্যাংকের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০২৩ সালে ১০% ক্যাশ ডিভিডেন্ড সুপারিশ করেছে। ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন সাপেক্ষে এ ডিভিডেন্ড প্রদান করা হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসানুল আলম-এর সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২৫ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। লভ্যাংশ প্রাপ্তি এবং সাধারণ সভায় যোগদানের ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ মে ২০২৪। এ ছাড়া সভায় অন্যান্য আলোচ্যসূচির সাথে ৩১ মার্চ শেষ হওয়া ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুমোদন করা হয়।

;

টেন মিনিট স্কুলের কোর্স ফি বিকাশ পেমেন্টে ১৫% ক্যাশব্যাক



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিকাশ অ্যাপ থেকে দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্ম টেন মিনিট স্কুল-এর নির্দিষ্ট কোর্স নিয়ে পেমেন্ট করলেই গ্রাহকরা পাচ্ছেন ১৫% ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক, সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত। বিকাশ অ্যাপের হোম স্ক্রিনের সাজেশনস সেকশন থেকে ‘টেন মিনিট স্কুল’ সিলেক্ট করে ৩০ জুন পর্যন্ত অফারটি গ্রহণ করা যাবে।

টেন মিনিট স্কুল-এর লাইভ কোর্স, স্পোকেন ইংলিশ, আইইএলটিএস, ফ্রিল্যান্সিং এর মতো ভাষা শিক্ষা ও স্কিল ডেভেলপমেন্ট কোর্স, ইংলিশ মাস্টার্স, কনটেন্ট ক্রিয়েশন, ডিজিটাল মার্কেটিং-এর মতো বান্ডেল কোর্স, বুয়েট, মেডিকেল, ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষার কোর্স, এসএসসি-এইচএসসি প্রস্তুতি ও অনলাইন ব্যাচের জন্য একাডেমিক কোর্স, চাকরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি সহ নানা ধরনের কোর্স নিতে পারবেন বিকাশ গ্রাহকরা এই অফারের আওতায়।

অফারের সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে https://www.bkash.com/campaign/10minuteschool-bkash-offer লিংকটিতে।

 

;

এক দিনের ব্যবধানে ফের কমল সোনার দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে সোনার দামের উত্থান-পতন অব্যাহত আছে। একদিনের ব্যবধানে সোনার দাম ভরিতে ২ হাজার ১০০ টাকা কমছে। তাতে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম দাঁড়িয়েছে প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকায়। নতুন এ দাম আজ বুধবার থেকেই কার্যকর হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছে। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে খাঁটি সোনার দাম কমেছে, সে জন্য সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৩ হাজার ৪২৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৫ হাজার ২০৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে, ২৩ এপ্রিল সোনার দাম ভরিতে ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমিয়ে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১০ হাজার ৯৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৫ হাজার ১৪৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৬ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

আর গত ২১ এপ্রিল ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ১৯ হাজার ৪২৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৮ হাজার ৬৬২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা সেদিন বিকেল ৩টা ৩০ মিনিট থেকে কার্যকর হয়েছিল।

তার আগে, ২০ এপ্রিল সোনার দাম ক‌মিয়ে‌ছিল বাজুস। যা ওইদিনই কার্যকর হয়। ওই দাম অনুযায়ী রোববার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ১ লাখ ১৮ হাজার ৭৯৮ টাকা, ২১ ক্যারেট সোনার দাম ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৯৭ হাজার ১৯৭ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা।

;