দুই হাজার কোটি টাকার ছয় ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, পুরনো ছবি

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, পুরনো ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

ছাতক সিমেন্ট কোম্পানি ওয়েট প্রসেস থেকে ড্রাই প্রসেসে রূপান্তরিত হচ্ছে। এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাবসহ মোট ছয়টি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। এতে ব্যয় হবে দুই হাজার ৩০২ কোটি ৬৩ লাখ টাকা।

বুধবার (১৫ মে) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে প্রস্তাবগুলো অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠকে কমিটির সদস্য, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সিনিয়র সচিব, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে অনুমোদিত ক্রয় প্রস্তাবের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন অর্থমন্ত্রী।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিআইসি) কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ‘ছাতক সিমেন্ট কোম্পানি লিমিটেডের উৎপাদন পদ্ধতি ওয়েট প্রসেস থেকে ড্রাই প্রসেসে রূপান্তরকরণ (সংশোধিত)’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় সিমেন্ট প্ল্যান্ট স্থাপনের ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় হবে ৬৬৯ কোটি ৩১ লাখ টাকা।

বৈঠকে সেন্ট্রাল প্রকিউরমেন্ট টেকনিক্যাল ইউনিটের (সিপিটিইউ) মতামতের আলোকে সিসিজিপে কর্তৃক অনুমোদিত ‘বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য ২০০টি এমজি যাত্রীবাহী কোচ সংগ্রহ’ শীর্ষক ক্রয় প্রস্তাবের দরদাতার নাম পরিবর্তনের বিষয়টি সিসিজিপি -এর গোচরিভূতকরণের একটি প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পটিতে ব্যয় হবে ৮৩২ কোটি ৭৩ লাখ টাকা।

অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘দি কাঁচপুর, মেঘনা, গোমতি সেকেন্ড ব্রিজেস কন্সট্রাকশন অ্যান্ড এক্সিসটিং ব্রিজেস রিহ্যাবিলাইশন প্রজেক্ট’ শীর্ষক প্রকল্পের ভেরিয়েশন-২ প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পে অতিরিক্ত ৭৮ কোটি দুই লাখ টাকার কাজ বেশি হয়েছে। তা অনুমোদনের জন্য কমিটির কাছে উপস্থাপন করা হলে কমিটি তাতে অনুমোদন দিয়েছে।

মুস্তফা কামাল বলেন, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) বাস্তবায়নাধীন বাংলাদেশ আঞ্চলিক অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন প্রকল্প-১ (চট্রগ্রাম, ঢাকা, আশুগঞ্জ ও সংযুক্ত নৌ-পথ খনন এবং টার্মিনালসহ আনুষঙ্গিক স্থাপনাদি নির্মানণ’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় বিভিন্ন কাজের পরামর্শক নিয়োগের চুক্তিমূল্য অনুমোদনের পাঠিয়েছিল। প্রস্তাবটি আরো পর্যলোচনা করার জন্য প্রস্তাবকারী মন্ত্রণালয়ে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের আওতাধীন ভোলা ২২৫ মেগাওয়াট কম্বাইন্ড সাইকেল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের গ্যাস টারবাইন ইউনিট-১ ও ২ এর পরিচালন ও রক্ষাণাবেক্ষণের জন্য খুচরা যন্ত্রাংশ এবং সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ সেবা সংগ্রহের ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ইউনিট-১ এ ব্যয় হবে ২০৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা এবং ইউনিট-২ এ ব্যয় হবে ৩৭১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। মেসার্স জেনারেল ইলেক্ট্রিক প্রকল্প দু’টি বাস্তবায়ন করবে।

মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের ‘পল্লী বিদ্যুতায়ন সম্প্রসারণের মাধ্যমে ১৫ লাখ গ্রাহক সংযোগ (১৯ দশমিক ৫ লাখ গ্রাহক সংযোগের সংস্থানসহ ১ম সংশোধন) শীর্ষক প্রকল্পের একটি প্যাকেজ ১৬ হাজার মিটার কন্ডাক্টর, এসিএসআর ও বেয়ার ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এ জন্য ব্যয় হবে ১৪৩ কোটি ৩৭ লাখ টাকা।

তিনি জানান, কনসোর্টিয়াম অব আনলিমা টেক্সটাইল লিমিটেড অ্যান্ড জিই ক্যাপিটাল গ্লোবাল অ্যানার্জি ইনভেস্টমেন্ট বিভি কর্তৃক নারায়ণগঞ্জ জেলার মেঘনাঘাটে ৪০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার গ্যাস/আরএলএনজি ভিত্তিক কম্বাইন্ড সাইকেল বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের প্রস্তাব শর্ত সাপেক্ষে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বিল্ডওন অপারেট পদ্ধতিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রটি গড়ে উঠবে। উদ্যোক্তা সংস্থা ২২ বছরের জন্য এটি স্থাপন করবে। তবে প্রতি পাঁচ বছর অন্তর চুক্তি রিভিউ করা হবে।

   

আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি পাচ্ছে বাংলাদেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি পাচ্ছে বাংলাদেশ

আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি পাচ্ছে বাংলাদেশ

  • Font increase
  • Font Decrease

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের তৃতীয় কিস্তি হিসেবে ৬৮ কোটি ডলার পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

বুধবার (৮ মে) সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এমন তথ্য জানিয়েছেন ঢাকায় সফররত দাতা সংস্থাটির প্রতিনিধি দলের প্রধান ক্রিস পাপাগেওর্জিউ।

তিনি বলেন, আইএমএফের তৃতীয় কিস্তির ঋণ পেতে বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধি দল। এখন আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দাতা সংস্থাটির নির্বাহী বোর্ডের অনুমতির অপেক্ষায় রয়েছে। এরপর দ্বিতীয় পর্যালোচনা শেষে ৯৩২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের কিস্তির ছাড় দেয়া হবে।

ঋণ পাওয়ার বিষয়ে এই কর্মকর্তা বলেন, আইএমএফ-সমর্থিত কর্মসূচির আওতায় গুরুত্বপূর্ণ কাঠামোগত সংস্কার করেছে বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ। বিশেষ করে পেট্রোলিয়াম পণ্যের জন্য ফর্মূলাভিত্তিক জ্বালানি মূল্য সমন্বয় নীতি তারা বাস্তবায়ন করেছেন।

মূল্যস্ফীতিসহ নানা সমস্যা থাকা সত্ত্বেও বিনিময় হার পুনর্বিন্যাসে বাংলাদেশ ব্যাংক যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে, সেগুলোকে স্বাগত জানিয়েছে আইএমএফ।

এর আগে বেশ কিছু লক্ষ্য পূরণের শর্ত দিয়ে গত বছরের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ প্রস্তাব অনুমোদন করে আইএমএফ। ২০২৬ সাল পর্যন্ত সাত কিস্তিতে ছাড় করা হবে এই ঋণ।

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে প্রথম কিস্তিতে আইএমএফ ৪৪ কোটি ৭৮ লাখ ডলার ছাড় করে। ডিসেম্বরে দ্বিতীয় কিস্তিতে ছাড় করা হয় ৬৮ কোটি ১০ লাখ ডলার।

;

আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি নিয়ে কোনো উদ্বেগ নেই: প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) নতুন করে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, রাজস্ব আয় বাড়ানো, সুদহারের বিষয় নিয়ে পরামর্শ দিয়েছে জানিয়ে অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বলেছেন, সংস্থাটির ঋণের তৃতীয় কিস্তি পাওয়া নিয়ে কোনো উদ্বেগ নেই।

বুধবার (৮ মে) ঢাকা সফররত আইএমএফ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।

আইএমএফ প্রতিনিধি দল অর্থ প্রতিমন্ত্রীর কাছে ঋণের শর্ত ও সংস্কারে কতটা অগ্রগতি ও আরও কতটা করতে হবে সেই সুপারিশের মূল বিষয়গুলো তুলে ধরেন।

প্রসঙ্গত, গত ২৪ এপ্রিল থেকে টানা ১৫ দিন আইএমএফ প্রতিনিধি দল সরকারের বিভিন্ন দফতর ও সংস্থার সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করে। তার সারমর্ম নিয়ে অর্থ প্রতিমন্ত্রী সঙ্গে বুধবার বৈঠক করে সফররত প্রতিনিধি দলটি।

আইএমএফ প্রতিনিধিদল অর্থ প্রতিমন্ত্রীর কাছে ঋণের শর্ত ও সংস্কারের কতটা অগ্রগতি এবং আরও কতটা করতে হবে সেই সুপারিশের মূল বিষয়গুলো তুলে ধরেন।

করের হার বা আওতা বাড়ানোর যে আলোচনা আছে, তাতে মানুষের কষ্ট বাড়বে কি? সাংবাদিকরা এমন প্রশ্নে প্রতিমন্ত্রী বলেন, শর্ত পূরণ করতে গিয়ে মানুষের জন্য ভোগান্তি হয় এমন কোনো পদক্ষেপ নেবে না বাংলাদেশ।

আইএমএফের প্রতিনিধিদলের সফর নিয়ে এদিন কথা বলেন অর্থসচিব খায়রুজ্জামান মজুমদারও। তিনি জানান, ১০টি শর্তের মধ্যে বাংলাদেশ কেন একটি পূরণ করতে পারেনি তার সন্তোষজনক ব্যাখ্যা দিতে পেরেছে বাংলাদেশ পক্ষ। সবকিছু ঠিক থাকলে আসছে জুনে রিজার্ভে যোগ হতে পারে তৃতীয় কিস্তির টাকা।

;

টিসিবির জন্য ৪৬৮ কোটি টাকা ব্যয়ে তেল-ডাল কিনবে সরকার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
টিসিবির জন্য ৪৬৮ কোটি টাকা ব্যয়ে তেল-ডাল কিনবে সরকার

টিসিবির জন্য ৪৬৮ কোটি টাকা ব্যয়ে তেল-ডাল কিনবে সরকার

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি বিক্রয়কারী সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য মসুর ডাল, সয়াবিন তেল ও রাইস ব্রান কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৬৮ কোটি ৩৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা। এর মধ্যে ২২ হাজার টন মসুর ডাল, এক কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৪০ লাখ লিটার রাইস ব্রাণ তেল রয়েছে।

বুধবার (৮ মে) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ সংক্রান্ত পৃথক পাঁচটি প্রস্তাবের অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান সাংবাদিকদের বলেন, টিসিবির জন্য স্থানীয়ভাবে নাবিল নাবা ফুডস প্রোডাক্ট লিমিটেডের কাছ থেকে ৬ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল (৫০ কেজির বস্তায়) কেনার প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ৬১ কোটি ৯৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা। প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম পড়বে ১০৩ দশমিক ২৪ টাকা। যা আগে ছিল ১০৩ দশমিক ৭৫ টাকা।

টিসিবির জন্য স্থানীয়ভাবে শবনম ভেজিটেবল অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের কাছ থেকে ১০ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল (৫০ কেজির বস্তায়) কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ১০৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম পড়বে ১০৩ দশমিক ৭৫ টাকা। যা আগে ছিল ১০৪ দশমিক ৭০ টাকা।

অপর এক প্রস্তাবে টিসিবির জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র (জাতীয়) পদ্ধতিতে ছয় হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল (৫০ কেজির বস্তায়) কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। রাজশাহীর মেসার্স সালমান খুরশীদের কাছ থেকে তিন হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল এবং খুলনার শেখ এগ্রো ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ এর কাছ থেকে তিন হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ৬০ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। প্রতি কেজি ডালের দাম পড়বে ১০১ দশমিক ৪০ টাকা। যা আগে ছিল ১০২ দশমিক ৯০ টাকা।

;

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক-ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের র‌্যাফেল-ড্র অনুষ্ঠিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ও ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের র‌্যাফেল ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (৮ মে) প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম। র‌্যাফেল ড্র-তে ভাগ্যবান বিজয়ী হন ব্যাংকের মুন্সীরহাট শাখার রেমিট্যান্স গ্রাহক মোঃ শাহজালাল।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ হাবীবুর রহমান ও ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের সাউথ এশিয়ার রিজিওনাল অপারেশন্স ম্যানেজার শিহাব হাসান উপস্থিত ছিলেন।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ব্রাঞ্চেস কন্ট্রোল ডিভিশনের প্রধান জয়নাল আবেদীন, চিফ রেমিট্যান্স অফিসার মাজহারুল হক এবং উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ।

প্রধান অতিথি জাফর আলম ভাগ্যবান বিজয়ীর সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন এবং তাকে অভিনন্দন, শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ জানান। সেইসাথে তার ও তার পরিবারের খোঁজখবর নেন, কুশল বিনিময় করেন।

;