শুল্ক ফাঁকি রোধে আসছে রিস্ক অ্যানালাইসিস



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে আয়কর, শুল্ক ও মূল্য সংযোজন করে (মূসক বা ভ্যাট) বিশেষ পদক্ষেপ নিতে চাইছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। বিশেষ করে শুল্কে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করার কথা বলছে এনবিআর। এতে আর্ন্তজাতিক ফ্লাইটে কোনো যাত্রী বাংলাদেশে আসার আগেই রিস্ক অ্যানালাইসিস করা সম্ভব হবে। ফলে দেশের বিমানবন্দরগুলোর সক্ষমতা আরো বৃদ্ধি পাবে।

একইভাবে কোনো পণ্য বন্দরে আসার আগেই রিস্ক অ্যানালাইসিস করা হবে। এতে রাজস্ব ফাঁকি অনেক কমে আসবে। আগামী অর্থবছরেই এগুলো চালু করা হবে।

আগামী বাজেটের জন্য একটি প্রতিবেদন তৈরি করে গত সপ্তাহে অর্থমন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে এনবিআর। সংস্থার পক্ষ থেকে বাজেট বক্তৃতায় বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্তির জন্য অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, এনবিআরের প্রতিবেদনে আয়কর, শুল্ক ও মূসকের খাতভিত্তিক প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। শুল্ক খাতের ব্যাপারে বলা হয়েছে, প্রতিবছর এ খাতে নানা সুবিধা দেওয়া হয়। আগামী অর্থবছরের বাজেটে বিভিন্ন খাতে শুল্ক হার নমনীয় রাখার পাশাপাশি প্রযুক্তিগত দিকে মনোযোগী হতে চাইছে সংস্থাটি। বিশেষ করে যাত্রী এবং পণ্য দেশে আসার ক্ষেত্রে আরো কঠোর এবং নিরাপত্তা জোরদার করতে চায় এনবিআর।

যাত্রীদের ব্যাপারে বলা হয়েছে, যাত্রী আসার আগেই এয়ালাইনস কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে যাত্রীর তথ্য নেওয়া হবে। এতে যাত্রীর রিস্ক অ্যানালাইসিস করা হবে। আর এজন্য অ্যাডভান্স প্যাসেঞ্জার ইনফরমেশন (এপিআই), প্যাসেঞ্জারদের নামের রেকর্ড (পিএনআর) সিস্টেম চালু করা হবে।

এছাড়া আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরে আসার পর যাত্রীদের গ্রিন চ্যানেল ও রেড চ্যানেল সম্পূর্ণরূপে চালু করার পরিকল্পনাও আগামী অর্থবছর থেকে বাস্তবায়ন করা হবে। পণ্যের ক্ষেত্রেও একইরকম বিষয় চালু করা হবে আগামী অর্থবছর থেকে। এলক্ষ্যে একটি আইনি কাঠামোর খসড়া তৈরি করেছে এনবিআর। আগামী অর্থবছর থেকেই এটি কার্যকর করা হবে। এতে প্রি-এরাইভাল প্রসেসিং (পিএপি) বা পণ্য বন্দরে আসার আগেই বা আমদানির আগেই রিস্ক অ্যানালাইসিস করে তা শুল্কায়ন সমাপ্ত করা হবে। ফলে রাজস্ব ফাঁকি রোধের পাশাপাশি পণ্যও দ্রুত ছাড় করা সম্ভব হবে।

দেশের কৃষকরা ধানের ন্যাযমূল্য পাচ্ছে না। ফলে হাওড় এলাকায় অনেক কৃষক হতাশায় ক্ষেতে আগুন ধরিয়ে প্রতিবাদ করছেন। কৃষকদের স্বার্থ সংরক্ষণে কৃষকদের উৎপাদিত ধান চালের ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে চাল আমদানিতে বর্তমানে সর্বোচ্চ হারে শুল্ক আদায় করা হচ্ছে। এটি আগামী অর্থবছরেও অব্যাহত থাকবে।

আয়করের ক্ষেত্রে এনবিআর বলেছে, আগামী অর্থবছর ট্যাক্স মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) অনুপাত ১৫ দশমিক ৩ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। এজন্য কর পরিপালন নিশ্চিতকরণ ও করনেটের আওতা বৃদ্ধি করা হবে। অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের (পিপিপি) আওতায় নির্মিত ন্যাশনাল হাইওয়ে, এক্সপেসওয়ে, ফ্লাইওভার, ইলেভেটেড এবং এট গ্রেড এক্সপেসওয়ে, সাবওয়ে ইত্যাদি অবকাঠামো খাতকে শর্তসাপেক্ষে যে কর অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, আগামী অর্থবছরেও তা অব্যাহত থাকবে।

চিকিৎসা সেবা নিতে গিয়ে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের চলাচলে যাতে কোন সমস্যা না হয় সেজন্য আগামী অর্থবছরের বাজেটে নজর দেওয়া হচ্ছে। কোনো হাসপাতাল বা ডায়গনেস্টিক সেন্টার প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের চলাচলের জন্য বিশেষ সেবা সুবিধা না রাখলে, বর্তমানে প্রযোজ্য করের ৫ শতাংশ অতিরিক্ত কর আরোপ করা হবে।

২০১৯-২০ অর্থবছরে কর অব্যাহতি যৌক্তিকীকরণের পাশাপাশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও কর্মসংস্থা সৃষ্টির সাথে সম্পৃক্ত অগ্রাধিকার খাতগুলোর জন্য কর প্রণোদনা অব্যাহত রাখা হবে। এছাড়া তথ্য প্রযুক্তির অগ্রযাত্রার সাথে তাল মিলিয়ে একটি আধুনিক ও প্রযুক্তিমুখী কর তথ্য ইউনিট গঠন করা হবে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে এনবিআর।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এটি দেশের অন্যান্য সিস্টেমের সাথে আন্তঃসংযুক্ত থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তথ্য লাভ করবে এবং কর ফাঁকি উদঘাটন ও করদাতা চিহ্নিতকরণে কাজ করবে।

এনবিআর মূসকের ব্যাপারে বলেছে, বর্তমানে কর জিডিপি অনুপাত ১০ এর কাছাকাছি। অপরদিকে ভ্যাট-জিডিপি অনুপাত ৩ দশমিক ৬। অনলাইনভিত্তিক মূল্য সংযোজন কর ব্যবস্থা বাস্তবায়িত হলে আগামী পাচ বছরে ভ্যাট-জিডিপি অনুপাত ৪ দশমিক ৭০ এ উন্নীত হবে বলে আশা করছে এনবিআর। যার ফলে দেশের কর-জিডিপি অনুপাতও বাড়বে। এতে আরো বলা হয়, রাজনৈতিক নির্দেশনার আলোকে অগ্রাধিকার ভিত্তিক খাত যেমন- রূপপুর, বেজা, হাইটেক পার্ক, পিপিপি ইত্যাদিকে ভ্যাট অব্যাহতি দেওয়া অব্যাহত থাকবে। অর্থমন্ত্রী আগামী ১৩ জুনের বাজেট বক্তৃতায় বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত বলবেন বলে অর্থমন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।

   

ঢাকা-কুয়ালালামপুর যাত্রা শুরু করলো ইউএস-বাংলার এয়ারবাস ৩৩০-৩০০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হওয়া এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ প্রথমবারের মতো ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১টা ২৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪২২ জন যাত্রী নিয়ে কুয়ালামপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এয়ারবাসটি।

আবার কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ৪০৯ জন যাত্রী নিয়ে এয়ারবাসটি ছেড়ে আসে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৮টা ১৫মিনিটে। ইউএস-বাংলার বহরে ২টি এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ সহ মোট ২৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এগিয়ে যাওয়ার সূচককে নির্দেশ করে।

এদিন এয়ারবাস দিয়ে ঢাকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য দুবাই রুটেও ফ্লাইট পরিচালিত হবে। এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা ৫০মিনিটে ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর ও রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকা থেকে দুবাই রুটে এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালিত হবে।

বর্তমানে আন্তর্জাতিক রুট কুয়ালালামপুর, দুবাই ছাড়াও শারজাহ, আবুধাবী, দোহা, মাস্কাট, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, মালে, গুয়াংজু, চেন্নাই, কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

;

ইসলামী ব্যাংকের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০২৩ সালে ১০% ক্যাশ ডিভিডেন্ড সুপারিশ করেছে। ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন সাপেক্ষে এ ডিভিডেন্ড প্রদান করা হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসানুল আলম-এর সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২৫ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। লভ্যাংশ প্রাপ্তি এবং সাধারণ সভায় যোগদানের ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ মে ২০২৪। এ ছাড়া সভায় অন্যান্য আলোচ্যসূচির সাথে ৩১ মার্চ শেষ হওয়া ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুমোদন করা হয়।

;

টেন মিনিট স্কুলের কোর্স ফি বিকাশ পেমেন্টে ১৫% ক্যাশব্যাক



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিকাশ অ্যাপ থেকে দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্ম টেন মিনিট স্কুল-এর নির্দিষ্ট কোর্স নিয়ে পেমেন্ট করলেই গ্রাহকরা পাচ্ছেন ১৫% ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক, সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত। বিকাশ অ্যাপের হোম স্ক্রিনের সাজেশনস সেকশন থেকে ‘টেন মিনিট স্কুল’ সিলেক্ট করে ৩০ জুন পর্যন্ত অফারটি গ্রহণ করা যাবে।

টেন মিনিট স্কুল-এর লাইভ কোর্স, স্পোকেন ইংলিশ, আইইএলটিএস, ফ্রিল্যান্সিং এর মতো ভাষা শিক্ষা ও স্কিল ডেভেলপমেন্ট কোর্স, ইংলিশ মাস্টার্স, কনটেন্ট ক্রিয়েশন, ডিজিটাল মার্কেটিং-এর মতো বান্ডেল কোর্স, বুয়েট, মেডিকেল, ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষার কোর্স, এসএসসি-এইচএসসি প্রস্তুতি ও অনলাইন ব্যাচের জন্য একাডেমিক কোর্স, চাকরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি সহ নানা ধরনের কোর্স নিতে পারবেন বিকাশ গ্রাহকরা এই অফারের আওতায়।

অফারের সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে https://www.bkash.com/campaign/10minuteschool-bkash-offer লিংকটিতে।

 

;

এক দিনের ব্যবধানে ফের কমল সোনার দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে সোনার দামের উত্থান-পতন অব্যাহত আছে। একদিনের ব্যবধানে সোনার দাম ভরিতে ২ হাজার ১০০ টাকা কমছে। তাতে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম দাঁড়িয়েছে প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকায়। নতুন এ দাম আজ বুধবার থেকেই কার্যকর হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছে। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে খাঁটি সোনার দাম কমেছে, সে জন্য সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৩ হাজার ৪২৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৫ হাজার ২০৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে, ২৩ এপ্রিল সোনার দাম ভরিতে ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমিয়ে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১০ হাজার ৯৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৫ হাজার ১৪৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৬ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

আর গত ২১ এপ্রিল ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ১৯ হাজার ৪২৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৮ হাজার ৬৬২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা সেদিন বিকেল ৩টা ৩০ মিনিট থেকে কার্যকর হয়েছিল।

তার আগে, ২০ এপ্রিল সোনার দাম ক‌মিয়ে‌ছিল বাজুস। যা ওইদিনই কার্যকর হয়। ওই দাম অনুযায়ী রোববার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ১ লাখ ১৮ হাজার ৭৯৮ টাকা, ২১ ক্যারেট সোনার দাম ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৯৭ হাজার ১৯৭ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা।

;