রিলায়েন্স-ওয়ালটনের মধ্যে চুক্তি

ভারতের সর্বত্র বিক্রি হবে ওয়ালটনের তৈরি পণ্য



সেন্ট্রাল ডেস্ক, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
রিলায়েন্স-ওয়ালটনের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান

রিলায়েন্স-ওয়ালটনের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বব্যাপী ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ খ্যাত ইলেকট্রনিক পণ্যের বাজার সম্প্রসারণে একের পর এক মাইলফলক অর্জন করে চলেছে ওয়ালটন। ইনোভেটিভ ডিজাইন, সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও গুণগতমানে মুগ্ধ হয়ে বিশ্বের স্বনামধন্য ব্র্যান্ডগুলো এখন ওয়ালটন তথা বাংলাদেশমুখী। নিজস্ব ব্র্যান্ডের পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের খ্যাতনামা ব্র্যান্ডের পণ্য তৈরি করছে ওয়ালটন। এরই ধারাবাহিকতায় ভারতের বিশাল বাজারে ওয়ালটনের তৈরি পণ্য বাজারজাত করবে সে দেশের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান ‘রিলায়েন্স রিটেইল লিমিটেড’। এ বিষয়ে সম্পাদিত চুক্তির মাধ্যমে ওয়ালটনের কৌশলগত ও দীর্ঘমেয়াদি ব্যবসায়িক অংশীদার হলো রিলায়েন্স।

রিলায়েন্স কর্তৃপক্ষের মতে, ওয়ালটনের পণ্য আন্তর্জাতিকমানের। ক্রেতাদের হাতে বাংলাদেশে তৈরি গুণগতমানের পণ্য তুলে দেয়ার মাধ্যমে ভারতের কনজ্যুমার ইলেট্রনিক্সের বাজারে শক্ত অবস্থানে চলে আসবে ওয়ালটন ও রিলায়েন্স। সেই  লক্ষ্যে দেশটিতে শিগগিরই একটি গবেষণা ও উন্নয়ন (আরএনডি) সেন্টার চালু করার উদ্যোগ নিচ্ছে ওয়ালটন। এদিকে রিলায়েন্সের মতো ইউরোপ, আমেরিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কিছু স্বনামধন্য ব্র্যান্ড ওয়ালটনের পণ্য নেয়ার ব্যাপারে ব্যাপক আগ্রহ দেখিয়েছে।

গত শনিবার (২৪ আগস্ট) গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ড্রাস্ট্রিজ লিমিটেডের সম্মেলন কক্ষে রিলায়েন্স এবং ওয়ালটনের মধ্যে ব্যবসায়িক চুক্তি বা এমওইউ স্বাক্ষরিত হয়। এতে স্বাক্ষর করেন ওয়ালটনের ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ইউনিট (আইবিইউ) প্রেসিডেন্ট এডওয়ার্ড কিম এবং রিলায়েন্সে রিটেইল লিমিটেডের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও চীফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) কৌশল নেভ্রেকার।

সেসময় উপস্থিত ছিলেন, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম আশরাফুল আলম এবং পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম, রিলায়েন্স রিটেইল লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার ও কনজ্যুমার ইলেকট্রনিক্স এন্ড অ্যাপ্লায়েন্স বিভাগের সোর্সিং হেড অভিজিৎ রনেসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। 

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/27/1566912580389.jpg

চুক্তি অনুযায়ী প্রাথমিকধাপে ওয়ালটনের কাছ থেকে ফ্রিজ, টিভি ও এয়ার কন্ডিশনার নিচ্ছে ‘রিলায়েন্স’। এছাড়া ওয়ালটনের ওয়াশিং মেশিনসহ বিভিন্ন ধরণের হোম অ্যাপ্লায়েন্সেসও নেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।

সূত্রমতে, ভারত বিশ্ব ইলেকট্রনিক্সের অন্যতম একটি বৃহৎ বাজার। দেশটিতে বার্ষিক ১৫ মিলিয়ন ফ্রিজ, ১৪ মিলিয়ন টিভি ও সাড়ে ৬ মিলিয়ন এয়ার কন্ডিশনারের চাহিদা রয়েছে। রিলায়েন্স সেদেশের সর্ববৃহৎ কনজ্যুমার ইলেকট্রনিক্স রিটেইলার। ভারতজুড়ে ৬ হাজার ৬০০ শহরে তাদের প্রায় ১১ হাজার আউটলেট রয়েছে।

কৌশল নেভ্রেকার বলেন, ভারতে ইলেকট্রনিক অ্যাপ্লায়েন্সের বার্ষিক ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাজার রয়েছে। বিশাল সম্ভাবনাময় এই বাজারের সিংহভাগ মার্কেট শেয়ার অর্জনের লক্ষ্যে ওয়ালটনকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক অংশীদার হিসেবে বেছে নিয়েছে রিলায়েন্স। ভারতের কনজ্যুমার ইলেট্রনিক্সের বাজারে ওয়ালটন ও রিলায়েন্স শক্ত অবস্থানে চলে আসবে বলে তিনি আশাবাদী।

ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এসএম আশরাফুল আলম বলেন, ভারত ও বাংলাদেশের ক্রেতাদের পছন্দ, অভ্যাস, রুচি ও ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে যথেষ্ট মিল রয়েছে। তাঁর প্রত্যাশা বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স খাতের শীর্ষ অবস্থানে পৌঁছানোর অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে ভারতের বাজারেও অন্যতম শীর্ষে পৌঁছতে সক্ষম হবে রিলায়েন্স ও ওয়ালটন। সেই লক্ষ্যে ভারতে শিগগিরই একটি গবেষণা ও উন্নয়ন (আরএনডি) সেন্টার চালু করার উদ্যোগ নিচ্ছে ওয়ালটন।

ওয়ালটনের আইবিইউ শাখার প্রেসিডেন্ট এডওয়ার্ড কিম জানান, ওয়ালটনের টার্গেট এক বিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানির মধ্য দিয়ে বিশ্ব বাজারে শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করা। তাই নিজস্ব ব্র্যান্ডের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজারে ওইএম (অরিজিনাল ইক্যুইপমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার) এর মাধ্যমে বিজনেস ভলিউম বাড়ানোর উপরও গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় দক্ষিণ কোরিয়ার খ্যাতনামা হুন্দাই এর পাশাপাশি ভারতের শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড রিলায়েন্সের সঙ্গে ব্যবসায়িক অংশীদারিত্ব গড়ে তুলেছে ওয়ালটন। আমাজনের মাধ্যমে উত্তর আমেরিকার বাজারে বিক্রি হচ্ছে ওয়ালটন পণ্য। এছাড়া অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কিছু স্বনামধন্য ব্র্যান্ড ওয়ালটনের পণ্য নেয়ার ব্যাপারে ব্যাপক আগ্রহ দেখিয়েছে।

   

ইসলামী ব্যাংকের নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার ( ২৬ এপ্রিল) ম্যাজিক প্যারাডাইস পার্ক এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মাকসুদুর রহমান-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী, ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির এবং সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট আবু ছাঈদ মো. ইদ্রিস।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন নোয়াখালী জোনপ্রধান এ. এফ. এম আনিছুর রহমান। সম্মেলনে ব্যাংকের কুমিল্লা জোনপ্রধান মো. মুনিরুল ইসলাম, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট খালেদ মাহমুদ রায়হান, এফসিসিএ সহ প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, নোয়াখালী জোনের অধীন শাখাসমূহের প্রধান, উপ-শাখা ইনচার্জ, সর্বস্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

;

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, নিন্দনীয় দৃষ্টান্ত: টিআইবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বাংলাদেশ ব্যাংক

বাংলাদেশ ব্যাংক

  • Font increase
  • Font Decrease

আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান এবং জনগণের অর্থের শেষ অবলম্বন বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিয়ন্ত্রণ আরোপের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।

এমন পদক্ষেপকে জনস্বার্থে ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের তথ্য প্রকাশে গণমাধ্যমের পেশাগত দায়িত্ব পালনের পথে অভূতপূর্ব প্রতিবন্ধকতা উল্লেখ করে অবিলম্বে তা প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।

গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী, ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের তথ্য সংগ্রহে গণমাধ্যম ও সংবাদকর্মীরা বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশের ক্ষেত্রে প্রায় মাসাধিককাল ধরে বাধার সম্মুখীন হচ্ছিলেন। এক্ষেত্রে নিরুপায় হয়ে সমস্যা সমাধানে গভর্নরের সহায়তা চাইলেও ইতিবাচক কোনো ফল আসেনি।

এটিকে জনগণের তথ্য জানার আইনসিদ্ধ অধিকার নিশ্চিতের পথে অনৈতিক ও স্বেচ্ছাচারী পদক্ষেপ উল্লেখ করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান প্রশ্ন রাখেন, ‘খেলাপি ঋণ, আর্থিক প্রতারণা ও জালিয়াতি এবং সার্বিক সুশাসনের অভাবসহ নানাবিধ সংকটে ব্যাংকিং খাত যখন জর্জরিত তখন তথ্যের অবাধ প্রবাহ বন্ধের সিদ্ধান্তের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ নেতৃত্ব সবার কাছে কী বার্তা দিতে চান? কিংবা এর মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক কী অর্জন করতে চায়? তবে কি খাদের কিনারায় উপনীত ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নিজেদের ব্যর্থতার তথ্য গোপন করতেই এই উদ্যোগ? না-কি যারা ঋণখেলাপি ও জালিয়াতিসহ এ খাতের সংকটের জন্য দায়ী-তাদের স্বার্থ সুরক্ষার প্রয়াস এটি।’ 

বিগত কয়েক বছরে আর্থিক খাতের হাজার হাজার কোটি টাকা কেলেঙ্কারির যে সব তথ্য জনস্বার্থে প্রকাশিত হয়েছে তার বেশিরভাগই এসেছে গণমাধ্যমকর্মীদের বাংলাদেশ ব্যাংকে অবাধ প্রবেশাধিকারের সূত্র ধরে, এমন কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ড. জামান বলেন, ‘তবে কি ধরে নিতে হবে, বাংলাদেশ ব্যাংক এ খাতের অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ঋনখেলাপি, জালিয়াতি ও অর্থপাচারের মতো অপরাধী মহলের অব্যাহত সুরক্ষা নিশ্চিতে কাজ করছে এবং চক্রটির হাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি ও নেতৃত্ব যে জিম্মি হয়ে পড়েছে, তা গোপন করতেই এহেন নিন্দনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে।’

ব্যাংকিং খাত নিয়ে জনমনে যখন আস্থার প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে, কিংবা ব্যাংকের গ্রাহকদের স্বার্থ সুরক্ষার নামে ব্যাংক একীভ‚তকরণ নিয়ে যখন কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিজেই দৃশ্যমান কিংকর্তব্যবিমূঢ়, তখন গোপনীয়তার ঘেরাটোপ আরো বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে বলে মনে করে টিআইবি। গণমাধ্যমকর্মীরা নিরুপায় হয়ে সমস্যা সমাধানে গর্ভনরের সহায়তা চাইলে ব্যাংকিং খাতের তথ্যের স্পর্শকাতরতা বিষয়ে গনমাধ্যম ও সংবাদকর্মীদের প্রশিক্ষণের নামে আমলাতান্ত্রিক দীর্ঘসূত্রিতার মাধ্যমে মূলবিষয়কে এড়িয়ে বাস্তবে সাংবাদিকদের বাধাহীন তথ্য সংগ্রহের সুযোগ ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে যে বাংলাদেশ ব্যাংক নারাজ, তা পরিষ্কার বলে উদ্বেগ প্রকাশ করছে টিআইবি। যা শুধু স্বেচ্ছাচারিতার বহিঃপ্রকাশই নয়, বরং ঔপনিবেশিক মানসিকতারও পরিচায়ক আখ্যা দিয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলছেন, ‘সমস্যার সমাধান না করে গভর্নর যে পাসনির্ভর ব্যবস্থা চালু করার কথা বলছেন, প্রশিক্ষণের প্রস্তাব দিচ্ছেন, তা আর যা-ই হোক, গণমাধ্যমকর্মীদের পেশাগত দায়িত্ব, বিশেষ করে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে বাস্তবে অপ্রতিরোধ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপই শুধু নয়, বরং এর ফলে বাংলাদেশ ব্যাংকের যে কোনো পর্যায়ের কর্মকর্তাই সাংবাদিকদের সাক্ষাত প্রদানে বিরত থাকতে চাইবেন। কেননা সাক্ষাতের পর সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক প্রতিবেদন প্রকাশ করলে নির্দিষ্ট কর্মকর্তাকে যে প্রশাসনিক জবাবদিহির নামে হয়রানির মুখোমুখি হতে হবে, তা না বললেও চলে। অর্থাৎ তথ্য প্রাপ্তির সুযোগ কার্যত রুদ্ধ হবে, জনগণ ব্যাংকিং খাতে কী হচ্ছে, কেনো এবং কারা জনগণের অর্থ লোপাটের ফলে লাভবান হচ্ছেন, তা জানার অধিকার থেকে বঞ্চিত হবেন। যা কোনোভাবেই সুবিবেচকের কাজ হতে পারে না। বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষের মনে রাখতে হবে, তাঁরা জনস্বার্থের সুরক্ষার ভূমিকা পালনের কথা, ঋণখেলাপি আর ব্যাংকিং খাতের সংকটের জন্য দায়ী মহলের নয়।

সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক নেতৃত্ব কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সাংবাদিকদের বাধাহীন প্রবেশের পরিস্থিতি নিশ্চিতে অবিলম্বে উক্ত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার ঘোষণার মাধ্যমে অবাধ তথ্য প্রকাশের পথকে সুগম করবেন-এমনটাই প্রত্যাশা করে টিআইবি।

;

ঢাকা-কুয়ালালামপুর যাত্রা শুরু করলো ইউএস-বাংলার এয়ারবাস ৩৩০-৩০০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হওয়া এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ প্রথমবারের মতো ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১টা ২৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪২২ জন যাত্রী নিয়ে কুয়ালামপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এয়ারবাসটি।

আবার কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ৪০৯ জন যাত্রী নিয়ে এয়ারবাসটি ছেড়ে আসে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৮টা ১৫মিনিটে। ইউএস-বাংলার বহরে ২টি এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ সহ মোট ২৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এগিয়ে যাওয়ার সূচককে নির্দেশ করে।

এদিন এয়ারবাস দিয়ে ঢাকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য দুবাই রুটেও ফ্লাইট পরিচালিত হবে। এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা ৫০মিনিটে ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর ও রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকা থেকে দুবাই রুটে এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালিত হবে।

বর্তমানে আন্তর্জাতিক রুট কুয়ালালামপুর, দুবাই ছাড়াও শারজাহ, আবুধাবী, দোহা, মাস্কাট, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, মালে, গুয়াংজু, চেন্নাই, কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

;

ইসলামী ব্যাংকের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০২৩ সালে ১০% ক্যাশ ডিভিডেন্ড সুপারিশ করেছে। ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন সাপেক্ষে এ ডিভিডেন্ড প্রদান করা হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসানুল আলম-এর সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২৫ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। লভ্যাংশ প্রাপ্তি এবং সাধারণ সভায় যোগদানের ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ মে ২০২৪। এ ছাড়া সভায় অন্যান্য আলোচ্যসূচির সাথে ৩১ মার্চ শেষ হওয়া ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুমোদন করা হয়।

;