সিকিউরিটি অ্যাক্টের অপপ্রয়োগ রোধে মনিটরিং চান কূটনীতিকরা



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
দুপুরে আইন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিকরা আইনমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন, ছবি: বার্তা২৪

দুপুরে আইন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিকরা আইনমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট আইনের অপপ্রয়োগ রোধে মনিটরিং ব্যবস্থা চান বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা। সরকার এ ব্যাপারে আন্তরিক বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক। তিনি বলেছেন, অপপ্রয়োগ যাতে না হয় সেজন্য শিগগিরই মনিটরিং ব্যবস্থার একটা বিধি করব।

রোববার (১৯) দুপুরে আইন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিকরা আইনমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন। এরপর মন্ত্রী সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

আইনমন্ত্রী বলেন,ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টে উনারা মনিটরিং চান। এই অ্যাক্ট করার আগে সম্পাদক কাউন্সিলের সঙ্গে অ্যাটকোর সঙ্গে বসেছিলাম। আমরা সকলের সঙ্গে বসে তাদের পরামর্শ অনুযায়ী কিছু পরিবর্তনও এনেছিলাম এবং কিছু পরিবর্তনের প্রয়োজন আছে কিন্তু আমরা মনিটিরিংয়ের ব্যাপারে অত্যন্ত সিরিয়াস, এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

তিনি বলেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট সাংবাদিকদের স্বাধীনতা খর্ব করা বা স্বাধীনতা হরণ করার জন্য করিনি। সাংবাদিকদের স্বাধীনতা খর্ব হোক বা জনগণের বক্তব্যের স্বাধীনতা খর্ব হোক সেজন্য এই আইন করা হয়নি। শুধুমাত্র সাইবার ক্রাইম মোকাবেলা করার জন্য আইনটা করা হয়েছে। এটা যেহেতু সারাবিশ্বেই নতুন একটা আইন। অনেক হয়তো ভালো মন্দ আছে। ত্রুটি বিচ্যুতি দেখা দিতে পারে, সেটা আলাপ আলোচনার ভিত্তিতে আধুনিক করার মাধ্যমে সব সময় এগিয়ে নিয়ে যাব।

আইনের অপপ্রয়োগ নিয়ে অতি সম্প্রতি দুটো ঘটনা উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘সম্প্রতি দুটি ঘটনা ঘটেছে। সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী এবং মানবাধিকারকর্মী ইমতিয়াজ মাহমুদকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। সেখানে খাগড়াছড়িতে যে ম্যাজিস্ট্রেট ওয়ারেন্ট অব অ্যারেস্ট জারি করেছেন তিনি সেটা করতে পারেন না। কারণ সেটা সম্পূর্ণ সাইবার ট্রাইব্যুনালভুক্ত।

সে কারণে পরদিনই ত্রুটি ধরে ইমতিয়াজ মাহমুদের আইনজীবীকে সাইবার ট্রাইব্যুনালে আপিল করতে বলা হয়। পরে তাকে জামিন দেওয়া হয়। হেনরী স্বপনকে জামিন দেওয়া হয়। আমরা এরকমভাবে মনিটরিং করে যাচ্ছি। কিন্তু এটাও ঠিক মনিটরিংয়ের জন্য একটা সুস্পষ্ট জায়গা থাকা উচিত।

তিনি বলেন, ‘এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আলাপ করেছি, আমরা খুব শিগগিরই মনিটিরিংয়ের ব্যাপারে একটা সিদ্ধান্তে আসব। কূটনীতিকরাও আলাপ করবে এবং সহায়তা করবে। আলাপ শেষ হলে তাদের সঙ্গে আবার আলাপ হতে পারে।’

আইনমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট ব্যক্তি স্বাধীনতা খর্ব করার জন্য বা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নষ্ট করার জন্য করিনি। এটা করাই হয়েছে শুধু সাইবার ক্রাইম মোকাবেলা করার জন্য।

তিনি বলেন, আইসিটি অ্যাক্টের ৫৭ ধারার মত যাতে কখনো অ্যাবিউস বা মিসইউসড এর প্রশ্ন না ওঠে সেই কারণে আমরা একটা মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা করতে চাই। এ রকম মনিটরিং করা হলে আইনটা পরিপূর্ণভাবে কার্যকর হবে। আইসিটি অ্যাক্টের ৫৭ ধারায় যখন অপপ্রয়োগ করা হচ্ছিল তখন পুলিশের সিনিয়র কর্মকর্তাকে দিয়ে কমিটি করা হয়। এখানেও সেরকম কমিটি করব।

আইনে তাহলে অপপ্রয়োগের সুযোগ রয়েছে কীনা এমন প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, সারাবিশ্বে যত আইন আছে সব আইনই অপপ্রয়োগ করার একটু সুযোগ আছে। এটা এমন না যে শুধু ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের ব্যাপারে হয়েছে। সারাবিশ্বে যত আইন আছে সবগুলো অপপ্রয়োগ করে বলেই আদালত আছে, আইনজীবীরা আছে। সেক্ষেত্রে এখানেও কিছু হতে পারে, কিন্তু যাতে না হয় সেই কারণে সরকার সব রকম ব্যবস্থা নিয়েছে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/19/1558262310352.jpg

মন্ত্রী আরও বলেন, আমাদের জাতীয় মানবাধিকার কমিশন 'বি' স্ট্যাটাসে আছে। সেটাকে 'বি' স্ট্যাটাস থেকে 'এ' স্ট্যাটাসে আপগ্রেডেশন করতে বলেছেন। কিছু বিষয় আছে সেগুলো সম্পন্ন করার কথা বলেছেন। সেজন্য কাজ করতে যে সকল সহায়তা প্রয়োজন উনারা সেটা দেবেন।

উনারা বলেছেন চেয়ারম্যান সিলেকশন প্রসেসে আইনের ৭ ধারায় একটা সার্স কমিটি আছে যেটাতে স্পিকার চেয়ারম্যান এবং আরও ৫ জন সদস্য আছেন। উনারা বলেছেন এই কমিটি থাকুক সঙ্গে সুশীল সমাজের সঙ্গে যদি আলাপ আলোচনা করে যে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান করা হয়। সেটা আরও সকলের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পাবে, গ্রহণযোগ্যতা পেলে সারাবিশ্বে হিউম্যান রাইটস কমিশন যারা আপগ্রেডেশন করেন তারাও সন্তুষ্ট হবেন। ‘বি’ স্ট্যাটাস থেকে এ স্ট্যাটাসে যাওয়ার পথ আরও সুগম হবে।

তিনি বলেন, আরেকটা ছিল আর্থিক স্বাধীনতা। আমি উনাদের বলেছি আর্থিকভাবে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন স্বাধীন। কারণ বাজেট বরাদ্দ তাদের চাহিদা মোতাবেক দেওয়া হয়।

বৈঠকে যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার বরার্ট চ্যার্টাটন ডিকশন, জার্মানির রাষ্ট্রদূত পিটার পিটার ফারেন হোল্টজ, সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত রিনি হলেন স্টেইন সুইডেনের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার অ্যান্ডার্স অর্থোস্ট্রমসহ জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস ও ইউএনডিপির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

   

গাছ লাগানো-কাটা বিষয়ে নীতিমালা প্রণয়ন প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গাছ লাগানো ও কাটার ক্ষেত্রে পরিবেশবান্ধব নীতিমালা তৈরি না করা এবং তাবদাহ ও তাপপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণে ব্যবস্থা গ্রহণে কর্তৃপক্ষের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

সোমবার (৬ মে) এ সংক্রান্ত এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

বিষয়টি নিয়ে আদালতে শুনানি করেন এডভোকেট তানভীর আহমেদ।

এডভোকেট তানভীর আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, কুষ্টিয়া জেলা এলাকায় সামাজিক বনায়নের আওতায় কয়েক হাজার গাছ কাটা এবং তাপদাহ নিয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন যুক্ত করে বিষয়টি নিয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনার আর্জি পেশ করে রিটটি আনা হয়। গাছ লাগানো ও কাটা নিয়ে পরিবেশবান্ধব নীতিমালা প্রণয়নের দাবিতে সংশ্লিষ্টদের লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়। সংশ্লিষ্টরা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না নেওয়ায় রিটটি দায়ের করা হয়।

এই আইনজীবী বলেন, কুষ্টিয়ায় ২০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে সামাজিক বনায়ন প্রকল্পের আওতায় ১০ বছর আগে কয়েক হাজার গাছ লাগানো হয়। সেই গাছগুলোর মধ্যে গত বছর ১০ হাজার গাছ কেটে ফেলা হয়। সম্প্রতি আরও ৩ হাজার গাছ কেটে ফেলার উদ্যোগ নেওয়া হয়। বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন আমাদের নজরে আসে।

তিনি বলেন, আমাদের দেশে গাছ লাগানো ও কাটা নিয়ে কোনরূপ নীতিমালা নেই। এ বিষয়ে ফিনল্যান্ডের উদাহরণ টেনে আইনজীবী বলেন, সেখানে একটি গাছ কাটা হলে তিনটি গাছ লাগানোর নিয়ম রয়েছে।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব, প্রধান বন সংরক্ষন কর্মকর্তা, পরিবেশ অধিদফতরের ডিজিসহ সংশ্লিষ্টদের রিটে রেসপনডেন্ট (বিবাদী) করা হয়েছে।

চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন স্থগিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সংসদ সদস্য আবদুল হাইয়ের মৃত্যুতে শূন্য হওয়া ঝিনাইদহ-১ (শৈলকূপা) আসনে উপনির্বাচন স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট।

সোমবার (৬ মে) বিচারপতি মো. জাকির হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

ঝিনাইদহ-১ আসনে আগামী ৫ জুন উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। হাইকোর্টের স্থগিতাদেশে আপাতত এই আসনে নির্বাচন হচ্ছে না।

এর আগে, ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আবদুল হাই গত ১৬ মার্চ ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাওয়ায় আসনটি শূন্য হয়।পরে উপনির্বাচনের জন্য আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান মো. নায়েব আলী জোয়ারদার‌। তিনি সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এবং জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য।

;

মেনশন নয়, সিরিয়াল অনুযায়ী মামলার শুনানি: প্রধান বিচারপতি



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শুনানি আপগ্রেডেশনের কোন মেনশন নেওয়া হবে না। আগামী সপ্তাহ থেকে আপিল বিভাগে মামলার সিরিয়াল অনুযায়ী শুনানি করা হবে বলে জানিয়ে দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। এছাড়া সিনিয়র আইনজীবীরা বিচার বিভাগের স্বার্থে কথা বলবেন, এমনটা প্রত্যাশা করেন তিনি।

সোমবার (৬ মে) সকালে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চে শতাধিক আইনজীবী মেনশন করে তাদের মামলা আপগ্রেডেশন করার জন্য আবেদন জানাতে থাকলে তিনি এসব মন্তব্য করেন।

এদিন অন্যান্য দিনের মতো প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে আপিল বিভাগ মামলার কার্যক্রম শুরু করেন। এ সময় শতাধিক আইনজীবী তাদের মামলার শুনানি আপগ্রেডেশনের জন্য আবেদন জানাতে থাকেন। এমন পরিস্থিতিতে প্রধান বিচারপতি মামলা আপগ্রেডেশন করার বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও সিনিয়র আইনজীবী মনসুরুল হক চৌধুরীর মতামত জানতে চান। এ সময় প্রধান বিচারপতি বলেন, ১ হাজার ৮০০ এর বেশি মামলা আপগ্রেডেশনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। এটা পাগলামি না?

তখন সিনিয়র আইনজীবী মনসুরুল হক চৌধুরী বলেন, রাষ্ট্রপক্ষ ছোট ছোট মামলায় হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিলে চলে আসে। এগুলো যদি চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স হতো তাহলে আপিলে এতো মামলা হতো না।

জবাবে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, উনি যে মামলাগুলোর কথা বলছেন তার বেশিরভাগই হেরোইনসহ মাদকদ্রব্য সংক্রান্ত মামলা। এ কারণে আমাদের আপিলে আসতে হয়।

এ পর্যায়ে সিনিয়র আইনজীবীদের উদ্দেশে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেন, সিনিয়র আইনজীবীরা বিচার বিভাগের স্বার্থে কথা বলবেন, এমনটা আশা করি। পাশাপাশি আগামী সপ্তাহ থেকে আপিল বিভাগে সিরিয়াল অনুযায়ী মামলা শুনানি করা হবে, কোনও মেনশন নেওয়া হবে না বলেও জানান তিনি।

;

টাঙ্গাইলের শাড়ি নিয়ে ভারতে আইনি লড়াইয়ে সরকার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টাঙ্গাইলের শাড়ির জিওগ্রাফিক্যাল আইডেন্টিফিকেশন (জিআই) বা ভৌগোলিক নির্দেশক স্বত্ব বাংলাদেশের রাখার জন্য আইনি লড়াই করতে ভারতে আইনজীবী নিয়োগ করেছে সরকার।

সোমবার (৬ মে) শতাধিক জিআই পণ্যের তালিকা হাইকোর্টে জমা দিয়ে এ তথ্য জানায় শিল্প মন্ত্রণালয়। তালিকায় সারাদেশের প্রায় ১৫০ টি পণ্যের উল্লেখ করা হয়।

এর আগে, ভৌগোলিক শনাক্তকরণ (জিআই) পণ্য হিসেবে নিবন্ধিত এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে নিবন্ধনের উপযোগী পণ্যের পৃথক দুটি তালিকা প্রস্তুত করে ১৯ মার্চের মধ্যে আদালতে জমা দিতে আদেশ দেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে তালিকা প্রণয়নে সরকারের সংশ্লিষ্টদের নিষ্ক্রিয়তা কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছিলেন আদালত।

এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার শুক্লা সারওয়াত সিরাজের করা রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

;