পরিবহন সংকটে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা



মো. আশিকুর রহমান
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় / ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় / ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সকাল ৮টা বেজে ৫ মিনিট। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফোকলোর বিভাগের ছাত্রী রূপা ধর দাঁড়িয়ে আছেন ময়মনসিংহ শহরের বাউন্ডারি রোডের মাথায়, অপেক্ষা করছেন ‘ধুমকেতু’র জন্য। ‘ধুমকেতু’ কোনো ধরনের মহাজাগতিক বস্তু নয়, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস। ময়মনসিংহ টাউন হল মোড় থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে চলাচলকারী এ বাসটি নির্দিষ্ট সময়েই এসে দাঁড়াল। ছুটে গেলেন রূপা, ধাক্কাধাক্কি করে কোনোভাবে নিজেকে দরজা পর্যন্ত ঠেসে ঢোকালেন। কাঁধে ব্যাগসমেত এক হাতে বাসের হ্যান্ডেল ধরে ঝুলতে ঝুলতে তাকে যেতে হলো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস অবধি।

শুধু রূপা নয়, তার মতো অসংখ্য শিক্ষার্থীকে বাসের দরজায় ঝুলে প্রতিদিন সকাল-বিকাল ক্যাম্পাসে আসা-যাওয়া করতে হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৭ হাজারেরও অধিক। কিন্তু শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে দুটি আবাসিক হল। আবাসিক হল পর্যাপ্ত না থাকায় শিক্ষার্থীদের থাকতে হয় স্থানীয় ব্যক্তি মালিকানাধীন মেস এবং ময়মনসিংহ শহরের মেস অথবা হোস্টেলে। ফলে শিক্ষার্থীদের বৃহৎ অংশ ময়মনসিংহ শহর থেকে যাতায়াত করে। তাই নির্ভর করতে হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন ব্যবস্থার উপর। ক্যাম্পাসে আনা-নেওয়ার জন্য নিজস্ব বাসের সংকট থাকায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ভাড়া বাসেরও ব্যবস্থা করেছে। কিন্তু এতেও পর্যাপ্ত না হওয়ায় ভোগান্তিতে শিক্ষার্থীরা। 

এ বিষয়ে শিক্ষার্থী রূপা ধর বলেন, ‘ক্যাম্পাসে যাওয়ার উদ্দেশে বাসগুলো ছাড়ে টাউন হল মোড় থেকে। বাস তো ওখানেই ভরে যায়। বাউন্ডারি রোড থেকে সিট পাওয়া যায় না বলে আমি অনেক সময় রিকশা ভাড়া করে টাউন হল মোড়ে চলে যাই, তবে সব দিন সম্ভব হয় না। বাসা থেকে বেরোতে দেরি হলে সেখানে যাওয়া আর সম্ভব হয় না। তখন বাদুড়ঝোলা হয়ে ভার্সিটিতে আসি।’

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৩টি বিভাগের বিপরীতে শিক্ষার্থী সংখ্যা সাত হাজারের অধিক, যার বড় একটি অংশ থাকে ময়মনসিংহ শহরে। বিশ্ববিদালয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দকৃত বাসের সংখ্যা মাত্র ১০টি। এর মধ্যে চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের আর বাকি ছয়টি ভাড়া করা। বাসের সংখ্যা কম হওয়ায় দূরের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হন। বেশির ভাগ শিক্ষার্থীকে বাসের ভেতর গাদাগাদি করে দাঁড়িয়ে কিংবা দরজায় ঝুলে ঝুঁকি নিয়ে আসা-যাওয়া করতে হয়।

ভিড়ের কারণে শিক্ষার্থীদের অসুস্থ হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনাও ঘটেছে। কেউ কেউ লোকাল বাসে যাতায়াত করে। বাস বাড়ানোর দাবিতে গত ১১ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন প্রশাসকের অফিসে তালা লাগিয়ে আন্দোলনও করেছেন শিক্ষার্থীরা।

এর আগে ২০১৬ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৭ তম জন্মজয়ন্তী ও জাতীয় শিশু দিবসে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি তাঁর বক্তব্যে শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বাস উপহার দিবেন বলে আশ্বস্ত করেছিলেন। তবে প্রায় তিন বছর অতিবাহিত হয়ে গেলেওিএখনো বাস্তবায়ন হয়নি।

ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের শিক্ষার্থী শাহীনূর রহমান শিমূল বলেন, ‘পরিবহন প্রশাসন আমাদের সাথে বাচ্চাসুলভ আচরণে মত্ত। বাচ্চাদের যেমন চকলেট দেখিয়ে স্কুলে নেওয়া হয় পরিবহন প্রশাসনও আমাদের আশ্বাস দেয় বাবা আরেকটা দিন স্পাইডার ম্যানের মতো ঝুলে ঝুলে আসো তারপর একটা সাকুরা লজেন্স দিব।’

এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন প্রশাসক রাশেদ সুখন বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে বাস বাড়ানোর জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। আমরা আশা করছি, অতি দ্রুত শিক্ষার্থীদের পরিবহন সমস্যার সমাধান হবে।’

উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএইচএম মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের জন্য আগামী মাসে নতুন একটি বাস কেনা হবে। এ ছাড়া আগামী দুই মাসের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে আরও দুটি বাস পাব।’

   

ইবি ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি: প্রায় দুই বছর পর পরিচয় পেল নেতাকর্মীরা



ইবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দীর্ঘ প্রায় দুই বছর পর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। শুক্রবার (১০ মে) কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ওই পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়।

২০২২ সালের ১ আগস্ট কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের তৎকালীন সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে ইবি শাখা ছাত্রলীগের ২৪ সদস্যের আংশিক কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়। কমিটি গঠনের এক বছর আট মাস পর এসে পূর্ণাঙ্গ একটি কমিটি গঠন করলো ইবি শাখা ছাত্রলীগ।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে নতুন করে ৮৪টি পদে মোট ১৯৯ জনকে নিযুক্ত করা হয়েছে। বিষয়টি রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ নিশ্চিত করেছেন ইবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত।

এর মধ্যে সহ-সভাপতি পদে তন্ময় সাহা টনি, মো. আল মামুন, নাইমুল ইসলাম জয়, বনি আমিন, মৃদুল হাসান রাব্বি, সোহানুর রহমান সিদ্দিকী সহ মোট ৭১ জন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক পদে মুজাহিদুল ইসলাম, হুসাইন মজুমদার, মেহেদী হাসান হাফিজ, শাহিন আলম, তরিকুল ইসলাম তরুনসহ মোট ২২ জন, সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে মো. জাকির হোসেন, সোহাগ শেখ, মেজবাহুল ইসলাম সহ মোট ১১ জনকে নিযুক্ত করা হয়েছে। নতুন কমিটির দপ্তর সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন কামাল হোসেন , উপ-দপ্তর সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন আরও ২ জন,প্রচার সম্পাদক হিসেবে আছেন নাবিল হাসান ইমন এবং পাশাপাশি উপ-প্রচার সম্পাদক পদে আরো ২ জন রয়েছেন। অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন আশিক হোসেন, উপ-অর্থবিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন আরও ১ জন। এছাড়াও বিভিন্ন সম্পাদকীয় ও উপসম্পাদকীয় পদে মোট ৮২ জন কর্মীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।এছাড়াও পূর্ণাঙ্গ কমিটির সহ-সম্পাদক হিসেবে আছেন ১৫ জন এবং সদস্য হিসেবে আছেন ৭ জন।

এ বিষয়ে ইবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয় বলেন, দীর্ঘ প্রতীক্ষার পরে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন পেয়েছে। আমরা ইবি শাখা ছাত্রলীগের প্রতিটি নেতাকর্মী অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সংগ্রামী সভাপতি সাদ্দাম ভাই এবং বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক ইনান ভাইয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আগামী দিনগুলোতে ইবি শাখা ছাত্রলীগ কেন্দ্রের নির্দেশনা অনুযায়ী আরো সুন্দর ও স্পৃহা নিয়ে কাজ করবে বলে প্রত্যাশা করছি।

এ বিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত বলেন, সাংগঠনিক একটি পরিচয় পাওয়া প্রতিটি কর্মীর জন্য একটি গর্বের বিষয়। সকল ষড়যন্ত্র ভেঙ্গে দীর্ঘ ৮ বছর পরে যে ইবি শাখা ছাত্রলীগের কর্মীরা একটি পরিচয় পেয়েছে, এতে কর্মীদের চেয়ে আমরাই বেশি খুশি।

উল্লেখ্য, আংশিক কমিটি ঘোষণার অন্তত ৯ মাস পর শাখা ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে জীবন বৃত্তান্ত গ্রহণ করা হয়। তারই প্রেক্ষিতে এক বছর ৮ মাস পর ইবি শাখা ছাত্রলীগ পূর্ণাঙ্গ কমিটির ছোঁয়া পেলো। ফলে দীর্ঘদিন ধরে পরিচয়হীনতার অভিযোগ করে আসা নেতাকর্মীরাও তাদের পরিচয় প্রদানের সুযোগ পেলো।

;

ক্যাম্পাসে কুবি উপাচার্যের কুশপুত্তলিকা ঝোলালো শিক্ষক সমিতি



কুবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) মূলফটকের সামনে ও গোলচত্বর সংলগ্ন ডাস্টবিনের উপর উপাচার্যের কুশপুত্তলিকা ঝুলিয়ে দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ।

শুক্রবার (১০ মে) দুপুর সাড়ে তিনটার দিকে কুবি শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈনের এ কুশপুত্তলিকা ঝোলানো হয়।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে মূল ফটকের মাঝামাঝি ওয়াচ টাওয়ার থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ছবি সংবলিত একটি কুশপুত্তলিকা ঝুলানো হয়েছে। এছাড়া গোলচত্ত্বর সংলগ্ন ডাস্টবিনের উপরের কৃষ্ণচূড়া গাছ থেকে আরেকটি কুশপুত্তলিকা ঝুলানো হয়েছে।

কুশপুত্তলিকা ঝুলানোর বিষয় শিক্ষক সমিতির সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক ড. জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, 'বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ পর্যন্ত শিক্ষক-শিক্ষার্থী সকলকে বঞ্চিত করেছেন। সকলের মনেই সেজন্য ক্ষোভ জন্মেছে, সে ক্ষোতের বহিঃপ্রকাশ এই কুশপুত্তলিকা। আমরা এটিকে না পুড়িয়ে আজ ডাস্টবিনের উপর প্রতিস্থাপন করেছি।'

এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান বলেন, 'বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শিক্ষকদের সাথে যে আচরণ করেছেন এবং শিক্ষকদের সাথে যে আচরণ করেছেন তা ডাস্টবিনে নিক্ষেপের মতোই। তারই প্রতিবাদস্বরুপ আমরা তার কুশপুত্তলিকা ঝুলিয়েছি। তার যে সন্ত্রাসী কার্যক্রম এবং অর্থনৈতিক দূর্নীতি সেগুলোর জন্য আমরা চাই তিনি এই স্থান ত্যাগ করে চলে যাক।'

তিনি আরো বলেন, 'আমরা শিক্ষকেরা ক্লাস, পরীক্ষায় ফিরতে প্রস্তুত। আমরা চাই তিনি আমাদের সে ব্যবস্থা করে দিক।'

;

১৫ জুলাইয়ের মধ্যে গুচ্ছের ১ম বর্ষের ক্লাস শুরু হবে: জবি উপাচার্য



জবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
১৫ জুলাইয়ের মধ্যে গুচ্ছের ১ম বর্ষের ক্লাস শুরু হবে: জবি উপাচার্য

১৫ জুলাইয়ের মধ্যে গুচ্ছের ১ম বর্ষের ক্লাস শুরু হবে: জবি উপাচার্য

  • Font increase
  • Font Decrease

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক ১ম বর্ষের ক্লাস আগামী ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম।

শুক্রবার (১০ মে) গুচ্ছের 'সি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

জবি উপাচার্য বলেন, নতুন বছরের ক্লাস শুরু করা নিয়ে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেনের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। আমাদের পরিকল্পনা ১ জুলাই থেকে ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে ১ম বর্ষের ক্লাস শুরু করা।

উপাচার্য আরও বলেন, সুষ্ঠুভাবেই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। শিক্ষার্থীরা বলেছেন প্রশ্নের মানও ভালো। আমরা দ্রুত ভর্তির প্রস্তুতি শুরু করতে চাই।

উল্লেখ্য, গত ২৭ এপ্রিল বিজ্ঞান বিভাগের পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে শুরু হয়েছিল গুচ্ছভুক্ত ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা। পরবর্তীতে ৩ মে মানবিক বিভাগ ও আজ ১০ মে বাণিজ্য বিভাগের ভর্তি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে শেষ হলো ৪র্থ বারের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা।

এবারের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছভুক্ত ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার জন্য তিনটি ইউনিটে মোট আবেদন করেন ৩ লাখ ৫ হাজার ৩৪৬ জন শিক্ষার্থী।

;

স্বাভাবিক সময়সূচিতে ক্লাসে ফিরছে জবি, মঙ্গলবারে অনলাইন ক্লাস



জবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশ ব্যাপী চলমান তীব্র তাপপ্রবাহ কিছুটা হ্রাস পাওয়ায় স্বাভাবিক সময়সূচিতে ক্লাস-পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কর্তৃপক্ষ। তব এখন থেকে স্বাভাবিক সময়সূচি অনুযায়ী, সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বিকাল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত চলবে ক্লাস-পরীক্ষা।

শুক্রবার (১০ মে) বিকালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আইনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী রবিবার (১২ মে) হতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সশরীরে ক্লাস ও পরীক্ষা যথারীতি স্বাভাবিক সময়সূচি অনুযায়ী চলবে। তবে সপ্তাহের প্রতি মঙ্গলবার অনলাইনে ক্লাস চালু থাকবে।

;