আমিরাতের কাছেও হার!



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
শুরুতেই অঘটনের শিকার বাংলাদেশ

শুরুতেই অঘটনের শিকার বাংলাদেশ

  • Font increase
  • Font Decrease

বিস্ময়কর! আসলেই তাই। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মিশনে গিয়ে শুরুতেই হোঁচট। তাও আবার সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছেই ধরাশায়ী বাংলাদেশ। নীচের সারীর সেই দলটির সামনে রীতিমতো উড়ে গেল নুরুল হাসান সোহানের দল। ইমার্জিং টিমস এশিয়া কাপে বড় হারে শুরু হল বাংলাদেশের।

পাকিস্তানের করাচিতে বৃহস্পতিবার ‘বি’ গ্রুপের ম্যাচে সংযুক্ত আরব আমিরাত ৯৭ রানে হারাল বাংলাদেশকে। সাউথএন্ড ক্লাব ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সংযুক্ত আরব আমিরাত করে ২৬৭ রান। বাংলাদেশ অলআউট হয়ে যায় মাত্র ১৭০ রানে।

ইমার্জিং টিমস এশিয়া কাপ মূলত অনূর্ধ্ব-২৩ দলের টুর্নামেন্ট। কিন্তু সহযোগী দেশগুলোর জাতীয় দল খেলছে টুর্নামেন্টে। আর বাংলাদেশের দলে আছে সিনিয়র চার ক্রিকেটার। শক্তিশালী সেই দল কীনা আমিরাতের কাছে হেরেই গেল!

হিসাবের ছক উল্টে দিয়ে শুরুতেই ছিল চমক। এমন কী টস ভাগ্যও সঙ্গে ছিল আমিরাতের। ব্যাট করতে নেমে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটিকে দুর্দান্ত সূচনা এনে দেন আশফাক আহমেদ ও রোহান মোস্তফা। দু'জন গড়েন ১০২ রানের উদ্বোধনী জুটি। ৭০ বলে ৪০ রান করেন অধিনায়ক রোহান। আশফাক ১৬ চার ও ১ ছক্কায় ৯৩ বলে করেন ৯৮ রান। তাকে ফেরান কিছুদিন আগে টেস্ট অভিষিক্ত সৈয়দ খালেদ আহমেদ।

এরপর শাব্বের করেন ৫২ রান করে। শাইমান আনোয়ারের ৩৪ বলে ৩৪ রানে ভাল পুঁজি পায় আমিরাত।

বাঁহাতি পেসার শরিফুল ইসলাম ৫৫ রানে নেন ৪ উইকেট। খালেদ ৩ উইকেট নিলেও ১০ ওভারে রান দেন ৬৫ রান। ১ উইকেট নিয়েছেন বাঁহাতি স্পিনার তানভির ইসলাম।

এরপর ব্যাট করতে নেমে কখনোই মনে হয়নি ম্যাচটি জিততে যাচ্ছে বাংলাদেশ। শুরুতেই সাজঘরের পথ ধরেন ওপেনার জাকির হাসান ও ওয়ানডাউনে নামা নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে ওপেনার মিজানুর রহমান কিছুটা সময় লড়েছেন। ৪৩ রানে ফিরেন মিজানুর। এরপর ২০ রানে ইয়াসির আউট হয়েই বিপাকে পড়ে যায় ফেভারিটরা। এরপর দুই অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান মোসাদ্দেক হোসেন ও অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহানও ব্যর্থ। এ পর্যায়ে বাংলাদেশ ৬ উইকেট ৮০ রান তুলে।

লোয়ার অর্ডার ব্যাটসম্যানরা দৃঢ়তা না দেখালে আরো আগে শেষ হয়ে যেতো টাইগারদের ইনিংস। আফিফ হোসেন ১৭ বলে ১৮ করেন। শফিউল ইসলামের ব্যাটে ৩৫ বলে ৩২। আর শরিফুল ৩ ছক্কায় ২৫ বলে ৩১ তুলে বুঝিয়ে দেন এখানে দেখে-শুনে খেললে রান তোলা যেতো!।

আমিরাতের স্পিনার ইমরান হায়দার ৩৫ রানে নেন ৪ উইকেট। আহমেদ রাজাও শিকার করেন সমান উইকেট।

শুক্রবারই এই ধাক্কা সামলে উঠার সুযোগ থাকছে বাংলাদেশের। এদিন হংকংয়ের সঙ্গে লড়বে নুরুল হাসান সোহানের দল।

সংক্ষিপ্ত স্কোর-

সংযুক্ত আরব আমিরাত: ৪৯.৪ ওভারে ২৬৭/১০ (আশফাক ৯৮, শাব্বের ৫২, রোহান ৪০, শাইমান ৩৪; শফিউল ১/৪৩, খালেদ ৩/৬৫, আফিফ ০/২৬, তানভির ১/২৫, শরিফুল ৪/৫৫, মোসাদ্দেক ১/৫৩)।

বাংলাদেশ: ৩৬.৫ ওভারে ১৭০ (মিজানুর ৪৩, জাকির ৩, শান্ত ৮, ইয়াসির ২০, মোসাদ্দেক ০, নুরুল ০, আফিফ ১৮, তানভির ৩, শফিউল ৩২, শরিফুল ৩১*, খালেদ ৬; হায়দার ৪/৩৫, রাজা ৪/৫০, কাদির ১/১৮, নাভিদ ১/২৯)।

ফল: ৯৭ রানে জয়ী সংযুক্ত আরব আমিরাত

   

রোনালদো-বেকহ্যামদের ক্লাবে যাবে বাংলাদেশের ৩ কিশোর



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বপ্ন সত্যি করার সুযোগ হাতছানি বাংলাদেশের ৩ কিশোরের সামনে, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে যে ডাক পড়েছে তাদের। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ‘ইউনাইটেড উই প্লে ২০২৪’ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিশেষ অনুশীলন ক্যাম্পে যোগ দেয়ার সুযোগ পেয়েছেন বাংলাদেশের তিন কিশোর  গাইবান্ধার রাহাত শেখ, জয়পুরহাটের পাপন রায় ও সিরাজগঞ্জের সাদমান অয়ন। আগামী জুন-জুলাইয়ে ভারতের বেঙ্গালুরুতে ইউনাইটেড উই প্লে’র দীর্ঘমেয়াদী অনুশীলন ক্যাম্পে যোগ দেবেন তারা।

জানা গেছে, বেঙ্গালুরুর ক্যাম্প শেষে ওল্ড ট্রাফোর্ডে যাওয়ার সুযোগ পাবেন রাহাত-অয়নরা।  সেখানে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের মূল দলের ফুটবলার মার্কাস রাশফোর্ড, ব্রুনো ফার্নান্দেজদের সঙ্গে সাক্ষাৎ হতে পারে তাদের। এছাড়াও থিয়েটার অব ড্রিমস হিসেবে খ্যাত ওল্ড ট্রাফোর্ডে বসে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ম্যাচ উপভোগেরও সুযোগ পাবেন এই খুদে ফুটবলাররা।

বাংলাদেশের আগে ভারত, নেপাল, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিভিন্ন দেশে ইউনাইটেড উই প্লে প্রতিযোগিতা আয়োজিত হয়েছে। তবে এবারই প্রথম বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হল এই প্রতিযোগিতা। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সকার স্কুলের হেড অব কোচিং মাইকেল নিরি দেশের প্রায় ৫ শতাধিক খুদে ফুটবলারের মধ্য থেকে তিন প্রতিভাবানকে বেছে নেন।

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের অন্যতম বৈশ্বিক পৃষ্ঠপোষক অ্যাপোলো টায়ার্স। তাদের উদ্যোগেই ইউনাইটেড উই প্লে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রতিযোগিতার নিবন্ধন শুরুর পর ব্যাপক সাড়া পায় আয়োজকরা। দুই দিনেই দেড় হাজারের বেশি আবেদন জমা পড়ে।

;

এমএলএসের এপ্রিল মাসসেরা মেসি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউরোপের পাট চুকিয়ে গত বছরের জুলাইয়ে আমেরিকান ক্লাব ফুটবলের শীর্ষ লিগ, মেজর লিগ সকারে পাড়ি জমান লিওনেল মেসি। ফুটবল বিশ্বের অন্যতম এই মহাতারকার দলে আসার পরই যেন বদলাতে শুরু করে ক্লাবটির ভাগ্য। মেসি আসার পরপরই তারা জেতে তাদের ক্লাব ইতিহাসের প্রথম শিরোপা (লিগস কাপ)। 

ফ্লোরিডার ক্লাবটি এমএলএসের গত মৌসুম শেষ করেছিল তলানির দল হিসেবে। তবে চলতি মৌসুমে শুরু থেকেই দারুণ ছন্দে আছে তারা। মাঝে চোটের কারণে বেশ কয়েকটি ম্যাচ মিস করার পর এপ্রিলে ক্লাবের হয়ে দারুণ সময় পার করেছেন এই আর্জেন্টাইন বিশ্বকাপজয়ী তারকা। এবার প্রথমবারের মতো হলেন মাসসেরা। 

লিগে মৌসুমের এই পর্যায়ে ইস্টার্ন কনফারেন্সে ১১ ম্যাচে ২১ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে মায়ামি। গত মাসের পুরো সময় অপরাজিত ছিল মায়ামি। চার ম্যাচে জিতেছে তিনটিতেই, ড্র একটি। এই চার ম্যাচে প্রতিপক্ষের জালে ১২ বার বল জড়িয়েছে মায়ামি। যার মধ্যে ১০ গোলেই সরাসরি অবদান মেসির। ৬টি করেছেন নিজে, ৪টিতে করেছেন অ্যাসিস্ট। এতেই এমএলএসের এপ্রিল মাসসেরার খেতাব জিতলেন সাবেক বার্সা ও পিএসজির এই তারকা ফরোয়ার্ড। 

এর আগে মার্চ মাসসেরার খেতাবও গিয়েছিল মায়ামির ঝুলিতে। সেবার এই খেতাব জিতেছিলেন মেসির সাবেক বার্সা সতীর্থ লুইস সুয়ারেজ। 

মৌসুমে এখন পর্যন্ত ৯টি গোল করেছেন মেসি। এতে আছেন মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলদাতার তালিকার শীর্ষে। 

 

;

৭ ছক্কা ও ৯ চারে সেঞ্চুরি তুলে থামলেন সাকিব



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে আগের ম্যাচেই ৪৯ রান করেছিলেন তিনি। এবার শতরান তুলে নিলেন সাকিব। বুঝিয়ে দিলেন তিনি কেন সেরাদের সেরা। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএলে) শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের হয়ে আজ শুক্রবার সেঞ্চুরি করলেন তিনি।

ছুটির দিনে বিকেএসপিতে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে ৭৩ বলে সেঞ্চুরি তুলেন সাকিব। ৭ ছক্কা ও ৯ চারে সাকিব আউট হয়েছেন ৭৯ বলে ১০৭ রানে। ৫০ ওভারের ফরম্যাটে প্রায় ৫ বছর পর শতক পেলেন এই তারকা ব্যাটার।

২০১৯ বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করেন এ বাঁহাতি অলরাউন্ডার। এবার লিস্ট 'এ' ক্রিকেটে এসে সেঞ্চুরি তুললেন। লিস্ট 'এ' ক্রিকেটে এটি সাকিবের দশম সেঞ্চুরি।

এদিকে তার দল শেখ জামাল সুপার লিগের এই ম্যাচটিতে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে তুলেছে ২৮০ রান। 

মাঠের খেলায় ফিরলেও এখনই জাতীয় দলে ফিরছেন না সাকিব। আজ থেকেই শুরু হচ্ছে ঘরের মাটিতে জিম্বাবুয়ের সঙ্গে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। সেখানে শুরু তিন ম্যাচের দলে না থাকলেও শেষ দুই ম্যাচে দেখা মিলতে পারে এই তারকা অলরাউন্ডারের। 

ডিপিএলের এবারের মৌসুমে এ নিয়ে মোট পাঁচ ম্যাচে ব্যাট হাতে ২৬২ রান করেছেন সাকিব। যেখানে একটি সেঞ্চুরি ছাড়াও আছেন একটি ফিফটি পেরোনো ইনিংস। 

;

প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখেও শেষ বলে হারল রাজস্থান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২ রানের লক্ষ্য তাড়ায় শুরু ওভার শেষে রাজস্থান রয়্যালসের স্কোরকার্ডে ২ উইকেটে ১ রান! রানের খাতা না খুলেই সাজঘরে দলটির দুই তারকা ব্যাটার জশ বাটলার ও সঞ্জু স্যামসন। সেখান থেকে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে রিয়ান পরাগ ও যশস্বী জয়সওয়ালের ১৩৪ রানের দারুণ জুটি। এমনকি ১৫ ওভার শেষে স্কোরবোর্ড দাঁড়ায় ৩ উইকেটে ১৫৭ রানের। এতে শেষ ৩০ বলের জয়ের জন্য দরকার ছিল ৪৫ রানের সহজ সমীকরণের। তবে শুরুর বড় ধাক্কা সামলে প্রত্যাবর্তনের দারুণ গল্প লিখেও শেষ পর্যন্ত হারের মুখ দেখল ২০০৮ আসরের চ্যাম্পিয়নরা। 

শেষ বলে জয়ের জন্য দরকার ছিল ২ রান। বোলিং প্রান্তে শুরুর ওভার রাজস্থানকে পেস তোপে ভোগানো সেই ভুবনেশ্বর কুমার। তার ফুলার লেংথের বল সোজা রভম্যান পাওয়েলের প্যাডে। সেখানে লেগ বিফোরে জোরালো আবেদনে আম্পায়ারের সাড়া এবং ১ রানের নাটকীয় জয় সানরাইজার্স হায়দরাবাদের। 

এই হারের পরও অবশ্য পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে রাজস্থান। ১০ ম্যাচ এ নিয়ে স্রেফ ২ হারের পর তাদের পয়েন্ট ১৬। এদিকে টানা দুই ম্যাচ হারের পর জয়ে ফিরল হায়দররাবাদ। এতে ১০ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে তারা উঠে এসেছে তালিকার চারে।

নিজেদের মাঠে গতকালের ম্যাচটিতে টসে জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় হায়দরাবাদ। সেখানে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ২০১ রান তোলে অরেঞ্জ আর্মি খ্যাত দলটি। 

সেই লক্ষ্য তাড়ায় শুরু ওভারেই ভুবনেশ্বরের পেস তোপের মুখে পড়ে রাজস্থান। ইনিংসের দ্বিতীয় বলে ইংলিশ তারকা ব্যাটার জশ বাটলারকে ফেরানোর পর একই ওভারের পঞ্চম বলে রাজস্থান অধিনায়ক সঞ্জু স্যামসনকে বোল্ড করে ফেরেন এই ডানহাতি পেসার। ১ রানের স্কোরবোর্ডেই নেই ২ উইকেট। 

সেখান থেকে ধাক্কা সামলে এগোতে থাকেন জয়সওয়াল ও পরাগ। হায়দরাবাদের ফিল্ডারদের ব্যর্থতার সুযোগকে কাজে লাগিয়ে তৃতীয় উইকেটে ১৩৪ রানের দারুণ এক জুটি গড়েন দুজন। শুরুতেই লক্ষ্যটা কঠিন হয়ে দাঁড়ালেও এই দুই ব্যাটারের নৈপুণ্যে সহজ জয়ের দিকেই এগোচ্ছিল রাজস্থান। 

তবে ১৪ বলের ব্যবধানে ২২ গজে থিতু হওয়া জয়সওয়াল ও পরাগ ফেরার পর জয়টাও যেন হাতছাড়া হয়ে যায় রাজস্থানের থেকে। ৪৯ বলে ৮ চার ও ৪ ছক্কার দলীয় সর্বোচ্চ ৭৭ রান আসে পরাগের ব্যাটে। এদিকে ৪০ বলে ৬৭ রান করেন জয়সওয়াল। তাদের ফেরার পর শেষ চার ওভারে ৪২ রান প্রয়োজন ছিল দলটির। হাতে তখনো ৬ উইকেট। তবে মিডল অর্ডারের বাকি ব্যাটারদের ব্যর্থতায় শেষ বলে এসে হার নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয় রাজস্থানকে। সেই ইনিংসে হায়দরাবাদের পক্ষে সর্বোচ্চ তিনটি উইকেট নেন ভুবনেশ্বর, দুটি করে নেন কামিন্স ও নটরজন। 

এদিকে আগে ব্যাট করতে নেমে বিধ্বংসী ব্যাটিং লাইন-আপ খ্যাত হায়দরাবাদের শুরুটা ছিল ম্যাড়মেড়ে। ৫ ওভার ১ বলে ৩৫ রানেই তারা হারিয়ে বসে ২ উইকেট। এদিন ট্রাভিস হেড শেষ কয়েক ম্যাচে ব্যর্থতা ছাপিয়ে রানে ফিরলেও তা ছিল ধীরগতির। ৪৪ বলে করেন ৫৮ রান। নিতিশ রেড্ডীর ৪২ বলে অপরাজিত ৭৬ রান এবং শেষ দিকে হেন্রিখ ক্লাসেনের ১৯ বলে ৪২ রানের ঝোড়ো ইনিংসে ভর করে দুইশ পেরোনো লক্ষ্যে পোঁছায় হায়দরাবাদ। 

;