রোহিতের অসাধারণ সেঞ্চুরিতেও পারল না ভারত



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
জয়ের নায়ক রিচার্ডসন

জয়ের নায়ক রিচার্ডসন

  • Font increase
  • Font Decrease

সাফল্যের আকাশে উড়ছিল ভারত। দিন কয়েক আগেই সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে ইতিহাস গড়েছে বিরাট কোহলির দল। অস্ট্রেলিয়ার মাঠে প্রথমবারের মতো টেস্ট সিরিজ জয়ের রেশ থাকতেই শুরু করেছে ওয়ানডে মিশন। কিন্তু একদিনের ক্রিকেটে প্রথম ম্যাচেই হার মানল সফরকারীরা। সিডনিতেই সাফল্যে ফিরল অস্ট্রেলিয়া।

শনিবার সিরিজের প্রথম ওয়ানডে ম্যাচে অজিরা জিতল ৩৪ রানে। ম্যাচে অসাধারণ এক শতরান করেও দলকে জয় এনে দিতে পারলেন না রোহিত শর্মা। অস্ট্রেলিয়ার ২৮৮ রানের জবাবে নেমে ২৫৪ রানে আটকে যায় ভারত। ৩৪ রানের জয়ে ৩ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ১-০ এগিয়ে গেল স্বাগতিকরা। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এক হাজার ম্যাচ জয়ের মাইলফলকে পা রাখল অজিরা।

অবশ্য ম্যাচে যে প্রাণ থাকবে তা আঁচ করা যায়নি। ৪ ওভারে ৪ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়েছিল ভারত। এরপর রোহিত শর্মার হাত ধরে ঘুরে দাঁড়ায় সফরকারীরা। সহ-অধিনায়ক অসাধারণ খেলে জমিয়ে তুলেছিলেন লড়াই। সঙ্গে মহেন্দ্র সিং ধোনি অবশ্য মাটি কামড়ে খেলে গেছেন। নিজের প্রথম রানটি নিয়ে ভারতের হয়ে ১০ হাজার রানের মাইলফলকে পা রাখেন তিনি।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/12/1547294815881.jpg

তবে এই ম্যাচে সেই চেনা ধোনিকে ঠিক খুঁজে পাওয়া গেল না। দ্রুত রান তোলার চেয়ে বরং উইকেট আঁকড়ে থাকতেই দেখা গেছে তাকে। শেষ অব্দি ৯৬ বলে ৫১ রানের ধীরগতির ইনিংস খেললেন সাবেক অধিনায়ক। সন্দেহ নেই ওয়ানডেতে তার এই টেস্ট মেজাজের ব্যাটিং নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। তবে স্বস্তির খবর ২০১৭ সালের ডিসেম্বরের পর ওয়ানডেতে আবারো ফিফটি পেলেন মাহি।

ধোনির রান পেতে কষ্ঠ হলেও সাবলীল ছিলেন রোহিত শর্মা। তিনি ১২৯ বলে করেন ১৩৩ রান। চতুর্থ উইকেটে ধোনিকে নিয়ে করেন ১৩৭ রান। অজিদের বিপক্ষে রোহিতের এটি সপ্তম সেঞ্চুরি। আর অস্ট্রেলিয়ার মাঠে চার নম্বর শতক। অস্ট্রেলিয়ার মাঠে তাদেরই বিপক্ষে ওয়ানডেতে এতো বেশি সংখ্যক সেঞ্চুরি আর কারোর নেই।

স্যার ভিভ রিচার্ডস, শচীন টেন্ডুলকার, ব্রায়ান লারা কিংবা বিরাট কোহলিও চারটি শতকের দেখা পাননি। অস্ট্রেলিয়ায় গিয়ে অজিদের বিরুদ্ধে ৩৮ ইনিংসে তিন সেঞ্চুরি করেন স্যার ভিভ। এবার এই ক্যারিবীয়কে ছাড়িয়ে গেলেন রোহিত।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/12/1547294836822.jpg

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সব মিলিয়ে ২৯ ইনিংসে ৭টি সেঞ্চুরি। আর শচীন ৭০ ইনিংস খেলে করেছেন ৯ সেঞ্চুরি। ওয়ানডে ক্রিকেটে শনিবার ২২তম সেঞ্চুরি করে ফেললেন রোহিত। স্পর্শ করেন সৌরভ গাঙ্গুলিকে। সৌরভের ২২ সেঞ্চুরি আসে ৩০৮ ম্যাচে। রোহিত পেলেন ১৯৪ ম্যাচে।

রোহিতের এমন শতরানের পথ ধরেও জেতা হয়নি। তিনি যখন বিদায় নেন তখন ভারত ৬৮ রান দূরে। ভুবনেশ্বর কুমার ২৩ বলে ২৯ রান শুধু হারের ব্যবধান কমিয়েছেন। বল হাতে ২৬ রানে ৪ উইকেট নিয়ে জাই রিচার্ডসন ম্যাচসেরা।

এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে পিটার হ্যান্ডসকম্ব (৭৩), উসমান খাজা (৫৯), শন মার্শ (৫৪) ও মার্ক স্টোয়েনসের (৪৭*) দাপটে অস্ট্রেলিয়া বড় সংগ্রহ করে। এরপর বল হাতে দাপটে হাসিমুখেই মাঠ ছাড়ে অজিরা। ১৫ জানুয়ারি সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে মুখোমুখি হবে দুই দল।

সংক্ষিপ্ত স্কোর-

অস্ট্রেলিয়া: ৫০ ওভারে ২৮৮/৫ (কেয়ারি ২৪, ফিঞ্চ ৬, খাওয়াজা ৫৯, মার্শ ৫৪, হ্যান্ডসকম ৭৩, স্টয়নিস ৪৭*, ম্যাক্সওয়েল ১১*; ভুবনেশ্বর ২/৬৬, খলিল ০/৫৫, শামি ০/৪৬, কুলদীপ ২/৫৪, জাদেজা ১/৪৮)

ভারত: ৫০ ওভারে ২৫৪/৯ (রোহিত ১৩৩, ধাওয়ান ০, কোহলি ৩, রায়ডু ০, ধোনি ৫১, কার্তিক ১২, জাদেজা ৮, ভুবনেশ্বর ২৯*, কুলদীপ ৩, শামি ১; বেহরেনডর্ফ ২/৩৯, রিচার্ডসন ৪/২৬, সিডল ১/৪৮, লায়ন ০/৫০, স্টয়নিস ২/৬৬)

ফল: অস্ট্রেলিয়া ৩৪ রানে জয়ী

ম্যাচসেরা: জাই রিচার্ডসন

   

জিম্বাবুয়েকে তুড়িতে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রিচার্ড এনগারাভার করা ১৮তম ওভারের প্রথম বলে মাহমুদউল্লাহ সপাটে ছক্কা হাঁকালেন। ১০৩ মিটারের সে বিশাল ছক্কায় বল স্টেডিয়াম ছাড়িয়ে যেন সাগরে আছড়ে পড়ল। পাঁচ ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশও অনেকটা একইভাবে উড়িয়ে দিল জিম্বাবুয়েকে। ৬ উইকেটের জয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল ২-০ ব্যবধানে।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টসে হেরে আগে ব্যাট করতে হয় জিম্বাবুয়েকে। প্রথম ম্যাচের মতো এদিনও ব্যাটিং ধসের মুখে পড়ে তারা। ৪২ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। ষষ্ঠ উইকেটে ৭৩ রানের জুটি গড়ে জিম্বাবুয়েকে খাদের কিনারা থেকে টেনে তোলার চেষ্টা করেন জোনাথান ক্যাম্পবেল ও ব্রায়ান বেনেট।

তাদের নৈপুণ্য শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৩৮ রান পর্যন্ত পৌঁছায় জিম্বাবুয়ে। ৪৪ রানে অপরাজিত থাকেন বেনেট। ২৪ বলে ৪৫ রান করেন সাবেক অধিনায়ক অ্যালিস্টার ক্যাম্পবেলের ছেলে জোনাথান।

রিশাদ হোসেন এবং তাসকিন আহমেদের ঝুলিতে যায় দুটি করে উইকেট। একটি উইকেট পান শরিফুল ইসলাম, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও শেখ মেহেদী হাসান।

জবাব দিতে নেমে লিটন দাস এবং তানজিদ হাসানের উদ্বোধনী জুটিতে ৪১ রান পায় বাংলাদেশ। তবে ধীরগতিতে ব্যাট চালান দুজনই, লিটনের ব্যাটে আসে ২৫ বলে ২৩, তানজিদ করেন ১৯ বল্রে ১৮ রান।

বাংলাদেশের ইনিংসে বেশ কয়েকবার বৃষ্টি বাগড়া দিলে ব্যাটারদের মনোযোগেও বিঘ্ন ঘটে। তবে তাওহিদ হৃদয় ছিলেন ব্যতিক্রমী। সহজাত ব্যাটিং করে ২৫ বলে ৩৭ রান করে টানা দ্বিতীয় ম্যাচে দলকে জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন এই তরুণ ব্যাটার। ১৬ বলে দুই চার এবং একটি বিশাল ছক্কায় ২৬ রানের হার না মানা ইনিংস খেলেন অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তাতে ৯ বল এবং ৬ উইকেট হাতে রেখেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ।

আগামী ৭ মে (মঙ্গলবার) একই মাঠে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ে।

;

‘অলরাউন্ডার’ জাদেজায় চেন্নাইয়ের প্রতিশোধ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রবীন্দ্র জাদেজার দুর্দান্ত অলরাউন্ড পারফরম্যান্সের সুবাদে পাঞ্জাব কিংসকে ২৮ রানে হারিয়েছে চেন্নাই সুপার কিংস। আগের ম্যাচে ঘরের মাঠে পাঞ্জাবের কাছে হেরে যায় রুতুরাজ গায়কোয়াড়ের দল। বলে-ব্যাটে জাদেজার জ্বলে ওঠার ম্যাচে সে হারের শোধ তুলেছে তারা।

ধর্মশালায় টসে হেরে আগে ব্যাট করতে হয় চেন্নাইকে। রুতুরাজ (৩২) এবং ড্যারিল মিচেল (৩০) ত্রিশের ঘরে রান করেছিলেন। তবে মিডল এবং লোয়ার অর্ডারের অন্য ব্যাটারদের মধ্যে জাদেজা বাদে অন্য কেউ নিজেদের মেলে ধরতে পারেননি। ২৬ বলে ৩ চার এবং ২ ছয়ে ৪৩ রান করে চেন্নাইকে লড়াকু স্কোর পেতে সাহায্য করেন জাদেজা। 

শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৬৭ রানে থামে চেন্নাই। পাঞ্জাবের পক্ষে সর্বোচ্চ তিনটি করে উইকেট নেন রাহুল চাহার ও হার্শাল প্যাটেল।

জবাব দিতে নেমে শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে পাঞ্জাব। একশ পেরোনোর আগেই ৮ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। ব্যাট হাতে জ্বলে ওঠার পর বল হাতেও আগুন ঝরান জাদেজা। ৪ ওভারের কোটা পূর্ণ করে ২০ রানে নেন ৩ উইকেট। দুটি করে উইকেট পান সিমারজিত সিং ও তুষার দেশপাণ্ডে।

তাদের বোলিং তোপে ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৩৯ রানে আটকে যায় পাঞ্জাব। দলটির পক্ষে সর্বোচ্চ ৩০ রান আসে ওপেনার প্রভসিমরান সিংয়ের ব্যাটে।

অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচসেরা হয়েছেন জাদেজা। এই জয়ে ১১ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের তিন নম্বরে উঠে এসেছে চেন্নাই। সমান সংখ্যক ম্যাচ থেকে ৮ পয়েন্ট নিয়ে এক ধাপ নিচে আট নম্বরে নেমে গেছে পাঞ্জাব।

;

বেনেট-ক্যাম্পবেলের ব্যাটে ভদ্রস্থ সংগ্রহ জিম্বাবুয়ের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্যাটিং দুর্দশা কাটল না জিম্বাবুয়ের। প্রথম টি-টোয়েন্টির চিত্রনাট্য মেনে শুরুতে ব্যাটিং ধস এবং তারপর একটা বড় জুটিতে একশ ছাড়ানো স্কোর। তবে ১৩৯ রানের এই সংগ্রহকে মোটেও লড়াকু বলা যায় না। বাংলাদেশের সামনে সিরিজে এগিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যটা সহজই বলা চলে।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী টসে হেরে ব্যাটে করতে নেমে আরও একবার ব্যাটিং ধসের মুখে পড়ে জিম্বাবুয়ে। ১০.২ ওভারে ৪২ রান তুলতেই পাঁচ উইকেট খুইয়ে বসে তারা। রান তোলায় ধীরগতি আর সঙ্গে একের পর এক উইকেট হারানোয় বেশ বিপদেই পড়ে সফরকারীরা। রিশাদ-তাসকিনরা নিখুঁত বোলিংয়ে চেপে ধরেছিলেন তাদের।

একশর নিচে গুটিয়ে যাওয়ার শঙ্কা যখন জেঁকে ধরছে জিম্বাবুয়েকে, তখনই ষষ্ঠ উইকেটে জোনাথান ক্যাম্পবেল এবং ব্রায়ান বেনেট খাদের কিনারা থেকে দলটিকে টেনে তোলার চেষ্টা করেন। ৪৩ বলে ৭৪ রানের জুটি গড়ে শুরুর ধাক্কা সামাল দেন এই দুই ব্যাটার।

এই ম্যাচ দিয়ে দলে প্রবেশ করা ক্যাম্পবেল ফেরার আগে করেন ২৪ বলে ৪ চার এবং ৩ ছয়ে ৪৫ রান। অবশ্য ১ রানেই থামতে পারত ক্যাম্পবেলের ইনিংস, যদি শেখ মেহেদীর বলে উইকেটের পেছনে জাকের আলি অনিক লোপ্পা ক্যাচ না ফেলতেন।

ফিফটি না পেলেও দলকে অন্তত একশ পার করিয়ে দিতে পেরেছেন ক্যাম্পবেল। ২৯ বলে ৪৪ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে জিম্বাবুয়ের রানটাকে ভদ্রস্থ করেছেন বেনেট। তাদের নৈপুণ্যে শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৩৮ পর্যন্ত পৌঁছায় জিম্বাবুয়ে।

বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ দুটি করে উইকেট নিয়েছেন স্পিনার রিশাদ হোসেন ও পেসার তাসকিন আহমেদ। একটি করে উইকেট গেছে শেখ মেহেদী, শরিফুল ও সাইফউদ্দিনের ঝুলিতে।

;

জিকোর শারীরিক অবস্থার উন্নতি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আবাহনীর বিপক্ষে বিপিএল ফুটবলের ম্যাচে মাথায় মারাত্মক চোট পেয়েছিলেন বসুন্ধরা কিংসের গোলকিপার আনিসুর রহমান জিকো। ম্যাচে আবাহনীর ফরোয়ার্ড কর্নেলিয়াসের পায়ের আঘাতে রক্তাক্ত হন তিনি। প্রথমে স্ট্রেচার ও পরে অ্যাম্বুলেন্সে মাঠ ছাড়তে হয়েছিল তাকে। তবে স্বস্তির খবর, জিকো এখন ভালো আছেন।

ঘটনার পরপরই তাকে বসুন্ধরা এলাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার কপালে কসমেটিক অস্ত্রোপচার করতে হয়। সিটি স্ক্যানে অবশ্য গুরুতর কিছু ধরা পড়েনি। তাই চিকিৎসা শেষে রাতেই হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান।

আজ (রবিবার) একটি অনলাইন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে আলাপে জিকো তার বর্তমান শারীরিক অবস্থা জানিয়ে বলেন, ‘আমি আগের চেয়ে ভালো আছি। সুস্থ বোধ করছি।’

সুস্থ বোধ করলেও যে শিগগিরই তার মাঠে ফেরা হচ্ছে না-সেটাও জানিয়েছেন এই গোলকিপার, ‘তবে এখনই মাঠের অনুশীলনে নামতে পারবো না। আগামী ৭ মে ডাক্তার আবার দেখবে। তখনই জানা যাবে সবশেষ অবস্থা।’

;