পিচ কিউরেটর মূল উইকেটে বোলিং করলেন! জানলেন স্পিন ধরে কিনা?



এম.এম. কায়সার, স্পোর্টস এডিটর, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, চট্টগ্রাম থেকে
জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের উইকেট দেখছেন প্রধান কিউরেটর প্রবীন হিঙ্গানিকার- ছবি: বার্তা২৪

জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের উইকেট দেখছেন প্রধান কিউরেটর প্রবীন হিঙ্গানিকার- ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

-কেমন উইকেট হচ্ছে চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে?

এই প্রশ্নের উত্তর মিলে গেল ম্যাচ শুরুর আগের দিন বিকেলেই!

-কিভাবে?

বুধবার বিকেলে হঠাৎ পিচের কাভার তুলে ফেলা হলো। ড্রেসিংরুম প্রান্ত থেকে পিচের ওপর দৌড়ে একজন বোলিং করছেন। অফস্পিন বোলিং!

-কে তিনি?

পরিচয় জানা গেল। তিনি এই মাঠের প্রধান কিউরেটর। নাম প্রবীন হিঙ্গানিকার। ভারতের বিধর্ভ ক্রিকেট রাজ্যের সাবেক অধিনায়ক তিনি। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে এখন চাকরি করছেন। চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে বিসিবি তাকে প্রধান কিউরেটর পদে চাকরি দিয়েছে। এই উইকেট তৈরির প্রধান দায়িত্ব তার।

চট্টগ্রাম টেস্টের উইকেট কেমন হবে সেই বিষয়ে বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্টের পরামর্শ পেয়েছেন তিনি। উইকেটে যে কয়টি অফস্পিন করলেন প্রবীন হিঙ্গানিকার, তাতেই বোঝা গেলো দায়িত্বটা সুচারুভাবেই পালন করেছেন তিনি! তার নিরীহ দর্শন স্পিন উইকেটে পড়েই প্রায় ১৬০ ডিগ্রী বাঁক নিলো! যাকে বলে সার্প টার্ন!

ম্যাচ শুরুই হয়নি। অথচ সেই উইকেটে ২৪ ঘন্টারও কম সময়ের মধ্যে বোলিং করার ঘটনা টেস্ট ক্রিকেটে সচারচর দেখা যায় না। কিন্তু প্রবীন যেহেতু এই মাঠের প্রধান কিউরেটর। পিচের দেখভালের প্রধান রক্ষক। তাই এখানে শুধু বোলিং কেন-দাপাদাপি করার ক্ষমতাও তার আছে!



যে কয়টি বল করলেন প্রবীন, সবগুলোই একহাতের বেশি টার্ন করলো! সেই টার্ন দেখে দূরের কাঁচঘেরা প্রেসবক্সের ভেতর থেকেও প্রবীনের মুখে সন্তুষ্টির হাসি ঠিকই দেখা গেল-যাক যা চেয়েছিলাম, ঠিক সেই উইকেটই হয়েছে তাহলে!

দিনের শুরুতে বাংলাদেশ কোচ সাকিব আল হাসান ও কোচ রাসেল ডমিঙ্গো উইকেট পর্যবেক্ষণ করেন বেশ ভালোভাবে। উইকেটে হাত দিয়ে দেখে উত্তাপ নিলেন যেন! চাহিদায় যা দেয়া হয়েছিলো-তা নির্মিত হলো কিনা? সেটাই বোঝার চেষ্টা করলেন সাকিব।

হাতের স্পর্শেই যা বোঝার বুঝে নিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। কোনো সন্দেহ নেই চট্টগ্রামের এই উইকেটে ম্যাচের প্রথম ওভার থেকে বল ঘুরবে ঘুর্ণির মতো! এমন উইকেট মানেই একাদশে এক পেসার এবং চার স্পিনার!

সংবাদ সম্মেলনে আফগান অধিনায়ক রশিদ খানকেও উইকেটের ‘চরিত্র’ বিশ্লেষণ করতে বলা হলো। তবে রশিদ খান আগাম তথ্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত জানানোর চেয়ে ক্রিকেটীয় যুক্তির পথেই হাঁটলেন-‘আমি আসলে উইকেট নিয়ে বেশি চিন্তা ভাবনা করি না। আর উইকেট কেমন আচরণ করবে, সেটা সেই উইকেটে বল না করা পর্যন্ত বলতে পারি না!’

তবে চট্টগ্রামের উইকেটের আচরণ জানার জন্য আফগান অধিনায়ক অনুশীলন পর্বে যা করলেন সেটাও প্রায় অদ্ভুত! দুপুরে কিউরেটরের উপস্থিতিতে পিচ কাভার তুলে দেখলেন। উইকেটে হাত রাখলেন। হাঁটু গেড়ে বসলেন। এবং খানিকবাদে পুরো শুয়ে পড়লেন!

আক্ষরিক অর্থেই শুয়ে পড়া! যেন বললেন-‘আদর নিও!’

রশিদ খানও যে দলের মূল স্পিনার!

   

টানা দ্বিতীয়বার ফেড কাপের ফাইনালে মোহামেডান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফেডারেশন কাপের ফাইনালে পৌঁছে গেছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন মোহামেডান। সেমিফাইনালে বাংলাদেশ পুলিশের বিপক্ষে পিছিয়ে পড়েও প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখে ২-১ গোলের জয়ে টানা দ্বিতীয়বার ফেডারেশন কাপের ফাইনাল নিশ্চিত করেছে তারা।

আজ (মঙ্গলবার) মুন্সীগঞ্জের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে প্রথমার্ধে অনেকটা সেয়ানে-সেয়ানে লড়াই করে দুই দল। একের পর আক্রমণ গড়েও মোহামেডান পুলিশের গোলমুখ উন্মুক্ত করতে পারেনি। অন্যদিকে এই অর্ধে যে কয়টি সুযোগ এসেছিল তা লুফে নিতে না পারার আক্ষেপ ছিল পুলিশের।

তবে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই সে আক্ষেপ ঘুচে যায় তাদের। বিরতির পর খেলা শুরু হতেই মোহামেডান বক্সে পুলিশের হানা। ৪৬ মিনিটে মুরিওর ফ্রি কিকে হেড করেন উখমাতোভ, পোস্টে লেগে বল প্রবেশ করে জালে। মোহামেডান গোলকিপার সুজন তা ঠেকাতে পারেননি।

পিছিয়ে পড়ার দ্বিগুণ উদ্যমে আক্রমণ শানায় মোহামেডান। ৬৮ মিনিটে ইমানুয়েল সানডে জাল খুঁজে পেলে হাঁফ ছেড়ে বাঁচে মোহামেডান। বক্সের ভেতর সুলেমান দিয়াবাতের শট ব্লক হওয়ার পর ফিরতি শটে গোল পেয়ে যান সানডে।

৭৯ মিনিটে জয়সূচক গোলটাও পেয়ে যায় মোহামেডান। এ যাত্রায় গোলের কারিগর বনে যান সানডে। তার ক্রসে মাথা ছুঁইয়ে মোহামেডানকে আনন্দে ভাসান শাহরিয়ার ইমন।

আগামী ১৪ মে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে মুখোমুখি হবে গতবারের রানার্স-আপ আবাহনী ও বসুন্ধরা কিংস।

;

ফিফা'র আমন্ত্রণে দুবাই যাচ্ছেন তৈয়ব হাসান



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাতক্ষীরা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আন্তর্জাতিক ফুটবল সংস্থা ফিফা'র আমন্ত্রণে দুবাই যাচ্ছেন রাষ্ট্রীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত সাবেক ফিফা এলিট রেফারি তৈয়ব হাসান বাবু।

বুধবার (৮ মে) তিনি দুবাইয়ের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন। এদিন এমিরেটস এয়ারলাইনযোগে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে পৌঁছে অনুষ্ঠিতব্য কর্মসূচিতে যোগদান করবেন তিনি। সেখান থেকে আগামী ১২ মে তিনি দেশে ফিরবেন।

রাষ্ট্রীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত সাবেক ফিফা এলিট রেফারি তৈয়ব হাসান বাবু বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সময় ১৮ বছর আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ফিফা রেফারি হিসেবে দেশের প্রতিনিধিত্ব করেন। এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন এএফসি-তে তিনি ১০ বছর এলিট রেফারি হিসেবে দক্ষতা ও সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। তিনিই সবচেয়ে বেশি (শতাধিক) আন্তর্জাতিক ম্যাচ পরিচালনা করেন।

দেশের ইতিহাসে প্রথম ও একমাত্র ইন্টারন্যাশনাল রেফারি অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্ত (এএফসি রেফারিজ মোমেন্তো অ্যাওয়ার্ড) রেফারি তৈয়ব। এশিয়ার সেরা ২৫ রেফারির তালিকায় থাকা তৈয়ব হাসান প্রথম সাউথ এশিয়ান রেফারি হিসেবে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল ম্যাচে (নেপাল-২০১৩) প্রধান রেফারির দায়িত্ব পালন করেন। রেফারি হিসেবে তিনি সর্বাধিকবার বিদেশে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্বও করেন।

সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে যে জার্সিটি পরে তিনি প্রথম সাউথ এশিয়ান রেফারির দায়িত্ব পালন করেছিলেন, স্মরণীয় সেই জার্সিটি ৫ লাখ ৫৫ হাজার টাকা নিলামে বিক্রি করে করোনা ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সাহায্যার্থে প্রদান করেছিলেন এই কৃতি রেফারি।

করোনা মহামারিতে এমন মহৎ কাজের জন্য তৈয়ব হাসান বাবু দেশ-বিদেশে প্রশংসিত হয়েছেন। ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনোও তাঁকে অভিনন্দন জানিয়ে চিঠি পাঠিয়েছিলেন। তিনি রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ ক্রীড়া পদক- জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। পুরস্কারের অর্থ এক লাখ টাকা তিনি দুস্থ, পুষ্টিহীন শিশুদের কল্যাণে ব্যয় করেন।

রেফারিংয়ে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি), বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতি, বাংলাদেশ স্পোর্টস জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন, সোনালী অতীত ক্লাবসহ বিভিন্ন সংস্থা-প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে তৈয়ব হাসান বাবুকে পুরস্কৃত করেছে।

 

 

;

রোমাঞ্চকর জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জিম্বাবুয়ের লেজের সারির ব্যাটার ফারাজ আকরাম লড়াই করলেন। ব্যাটিং ধসের পর ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে রইলেন। টপ এবং মিডল অর্ডারের ব্যর্থতায় জয় তবু অধরাই রইল তাদের। বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ জয়লাভ করল ৯ রানে। এই জয়ে পাঁচ টি-টোয়েন্টির সিরিজ দুই ম্যাচ হাতে রেখেই জিতে নিয়েছে বাংলাদেশ। 

বাংলাদেশের দেয়া ১৬৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে তৃতীয় ওভারে ওপেনার জয়লর্ড গামবিকে হারায় জিম্বাবুয়ে। সাইফউদ্দিনের বল ক্যাচ তুলে দেন গামবি, ডিপ থার্ড ম্যানে থাকা মাহমুদউল্লাহ সহজ ক্যাচ তালুতে জমিয়ে গামবির বিদায় নিশ্চিত করেন। 

পাওয়ার প্লে’র শেষ ওভারে অভিজ্ঞ ক্রেইগ এরভিনকেও নিজের শিকার বানান এই সিরিজ দিয়ে ১৮ মাস পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরা সাইফউদ্দিন। তার বলে ঠিকঠাক শট না খেলতে পেরে বল স্টাম্পে টেনে আনেন এরভিন (৭)।

সাইফউদ্দিনের দুই উইকেটের মাঝে ব্রায়ান বেনেটকে কট এন্ড বোল্ড করেন শরিফুলের জায়গায় একাদশে ঢোকা তানজিম সাকিব। প্রথম ৬ ওভারে ৩৩ রান তুলতেই এই তিন উইকেট হারিয়ে বসে সফরকারীরা।

পাওয়ার প্লে’র পরও নিয়মিত বিরতিতে উইকেট খোয়াতে থাকে জিম্বাবুয়ে। টি-টোয়েন্টির বিচারে অসম্ভব কোনো লক্ষ্য না হলেও ১৬৬ রান তাড়ায় একেবারেই ছন্দ খুঁজে পায়নি সিকান্দার রাজার দল।

জিম্বাবুয়ের টপ অর্ডার গতিতে পরাস্ত হয়, মিডল অর্ডার ঘূর্ণিতে। তবে লেজের সারির ব্যাটিংয়ে ম্যাচ ঘুরিয়ে দেয়ার স্বপ্ন দেখে জিম্বাবুয়ে। নবম উইকেটে ৫৪ রানের দুর্দান্ত এক জুটি গড়ে তোলেন ফারাজ এবং ওয়েলিংটন মাসাকাদজা। তেড়েফুঁড়ে ব্যাট চালিয়ে ফারাজ ১৯ বলে দুটি করে চার-ছক্কায় ৩৪ রানে অপরাজিত থাকেন। তবে জয়ের জন্য তা যথেষ্ট ছিল না। শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেটে ১৫৬ রানে থামে সফরকারীরা।

এর আগে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। ২৯ রান তুলতেই হারাতে হয়েছে ২ উইকেট। ফর্মহীনতা নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে রয়েছেন লিটন দাস। আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তাকে আদৌ দলে রাখা হবে কিনা তা নিয়ে যখন জোর আলোচনা চলছে, তখন জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে হাস্যকরভাবে নিজের উইকেট ছুঁড়ে দিয়েছেন লিটন। মুজারাবানিকে টানা দুইবার স্কুপ করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েও তৃতীয়বার একই কাজ করার চেষ্টা করে বোল্ড হয়েছেন। ফেরার আগে ১৫ বলে করেছেন ১২ রান।

অধিনায়ক শান্তও ক্রিজে থিতু হতে পারেননি। সিকান্দার রাজার আর্ম বল খেলতে গিয়ে লাইন মিস করে বোল্ড হয়েছেন।

চতুর্থ উইকেটে হৃদয়-জাকের মিলে গড়ে তোলেন ৮৭ রানের জুটি। তাদের জুটিতে লড়াইয়ের রসদ পেয়েছে বাংলাদেশ। ১৯তম ওভারে মুজারাবানির বলে বোল্ড হওয়ার আগে ৩৮ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৫৩ রান করেছেন হৃদয়। একই ওভারে মুজারাবানির ইয়র্কারে ধরাশায়ী হওয়া জাকের আলি করেছেন ৪৪ রান। তাদের নৈপুণ্য ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৬৫ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায় বাংলাদেশ।

আগামী ১০ মে (শুক্রবার) পাঁচ ম্যাচ সিরিজের চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে মাঠে নামবে বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ে।

;

জিম্বাবুয়ের ব্যাটিং দুর্দশা চলছেই



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথম দুই ম্যাচে ব্যাটিং নিয়ে ভুগতে হয়েছে জিম্বাবুয়েকে। তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতেও একই সমস্যায় পড়তে হয়েছে তাদের। মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন এবং তানজিম হাসান সাকিবের বুদ্ধিদীপ্ত বোলিংয়ে খাবি খাচ্ছে তারা। তাদের বোলিং তোপে পাওয়ার প্লে শেষে জিম্বাবুয়ের রান ৩ উইকেটে ৩৩।

বাংলাদেশের দেয়া ১৬৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে তৃতীয় ওভারে ওপেনার জয়লর্ড গামবিকে হারায় জিম্বাবুয়ে। সাইফউদ্দিনের বল ক্যাচ তুলে দেন গামবি, ডিপ থার্ড ম্যানে থাকা মাহমুদউল্লাহ সহজ ক্যাচ তালুতে জমিয়ে গামবির বিদায় নিশ্চিত করেন। 

পাওয়ার প্লে’র শেষ ওভারে অভিজ্ঞ ক্রেইগ এরভিনকেও নিজের শিকার বানান এই সিরিজ দিয়ে ১৮ মাস পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরা সাইফউদ্দিন। তার বলে ঠিকঠাক শট না খেলতে পেরে বল স্টাম্পে টেনে আনেন এরভিন (৭)।

সাইফউদ্দিনের দুই উইকেটের মাঝে ব্রায়ান বেনেটকে কট এন্ড বোল্ড করেন শরিফুলের জায়গায় একাদশে ঢোকা তানজিম সাকিব। 

জয়ের জন্য জিম্বাবুয়ের এখনো চাই ৮৪ বলে ১৩৩ রান।

;