গায়ানায় আরেকটি জয়গানের অপেক্ষা...



এম. এম. কায়সার, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ ১ : ওয়েস্ট ইন্ডিজ ০

তিন ম্যাচ সিরিজের অবস্থান এখন এমন। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচ ২৫ জুলাই গভীর রাতে শুরু। ভেন্যূও সেই একই-গায়ানার প্রভিন্স স্টেডিয়াম। সেখানেই সিরিজ জয়ের লক্ষ্য স্থির করেছে বাংলাদেশ। সেই পরিকল্পনার কথা জানার আগে চলুন শুনে আসি প্রথম ম্যাচ জয়ের পর কি বলছেন আমাদের গেম চেঞ্জাররা।

‘যেভাবে প্রথম ম্যাচ খেলেছি, আশা করছি সেই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে পারবো। পরের ম্যাচটা এখানে জিততে চাই সঙ্গে সিরিজও’ -বক্তার নাম মুশফিকুর রহিম।

গায়ানায় সিরিজের প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে যার ঝড়ো পারফরমেন্স ১১ বলে ৩০ রান। দুই ছক্কা, তিন বাউন্ডারি। ব্যাটিং স্ট্রাইক রেট ২৭২.৭২!

‘প্রথম ওয়ানডেতে যে ক্রিকেট হয়েছে, তাতে আমাদের সঙ্গে ওদের আমাদের সঙ্গে পারার কথা নয়। অবশ্য খেলাটা ক্রিকেট। যে কোন কিছু হতে পারে। তবে আমরা ছাড়বো না- মন্তব্যটা অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজার।

প্রথম ম্যাচে যার পারফরমেন্স ১০ ওভারে ১ মেডেন ৩৭ রানে ৪ উইকেট। ম্যাচের সেরা বোলিং পারফর্মার। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে খেলা ১৫টি ওয়ানডেতে এটি তার সেরা ম্যাচ বোলিং।

একটা টার্গেট পরিকল্পনা করেই নেমেছিলাম। প্রথম ম্যাচে সেই লক্ষ্য সফল হয়েছে। ম্যাচজয়ী ইনিংস আসলে সবসময়েই বিশেষ কিছু’-ম্যাচসেরা তামিম ইকবাল।

৮৭ বলে ৫০। ১৪৬ বলে ১০০। এবং শেষপর্যন্ত ১৬০ বলে অপরাজিত ১৩০। বাউন্ডারি ১০টি। তিন ছক্কা। ব্যাটিং স্ট্রাইক রেট ৮১.২৫।

প্রথম ম্যাচে লক্ষ্য পুরণ। কিন্তু সিরিজের আসল টার্গেট এখনো সামনে। পরের দুই ম্যাচের একটা জিতলেই ওয়ানডে সিরিজের ট্রফি বাংলাদেশের। তবে সেই সুযোগের জন্য নিজেদের বেশি অপেক্ষায় রাখতে চায় না দল। তৃতীয় ম্যাচের আগেই দ্বিতীয় ম্যাচ জিতেই সিরিজের লক্ষ্য পুরো করার আত্মবিশ্বাসী পরিকল্পনা। শেষ ম্যাচটা তখন কেবল হবে আনুষ্ঠানিকতার উপলক্ষ!

প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের ৪৮ রানের বড় জয় গোটা ওয়ানডে সিরিজের দৃশ্যপট বদলে দিয়েছে। সিরিজ শুরুর আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজই ছিল ফেবারিট। এখন সেই ওয়েস্ট ইন্ডিজই সিরিজ হারের শঙ্কার গর্তে! ঘুরে দাড়ানোর জন্য ক্ষমতা অবশ্য রাখেন ক্রিস গেইলরা। তবে সিরিজের বাকি সময়টায় বাংলাদেশ যেরকম নির্ভার চিত্তে থাকবে, তেমন সুবিধাটা আর পাচ্ছে না স্বাগতিকরা।

আত্মবিশ্বাস এবং নিজ পরিকল্পনার ওপর বাংলাদেশ এখন এতই আস্থাবান যে দ্বিতীয় ম্যাচের একাদশে কোন বদল আনার চিন্তায় নেই টিম ম্যানেজমেন্ট। এমনকি জয়ী ম্যাচে দলের যারা ব্যর্থ হয়েছেন তাদের দ্বিতীয় ম্যাচেও সুযোগ দেয়া হচ্ছে। আর তাই ওপেনার এনামুল হক বিজয় ও মিডলঅর্ডারে সাব্বির রহমান সিরিজে নিজেদের আরেকবার প্রমাণ করার উপায় খুঁজে পাচ্ছেন। সেই একই ভেন্যুতে খেলা হচ্ছে দেখে বাংলাদেশও তাদের আগের ম্যাচ পরিকল্পনাতেই স্থির থাকছে ২৫ জুলাইয়ের গভীর রাতের দ্বিতীয় ম্যাচে। মাত্র দু’দিনে ব্যবধানে নিশ্চয় গায়ানার উইকেটের গুণাগুণ বদলে যাবে না। আর তাই সেই বিবেচনাবোধ থেকেই বাংলাদেশ এই ম্যাচেও একই একাদশ, একই পরিকল্পনা, একই ম্যাচ মেজাজ নিয়েই নামার সিদ্ধান্তে আপাত স্থির।

-আপাত কেন? কেন চুড়ান্ত নয়?

যদি ম্যাচের বৃষ্টি হয়, সেই চিন্তাও মাথায় থাকছে। তখন তো পরিকল্পনায় কিছু বদল আনতে হবে। তাছাড়া সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচটি হবে ফ্লাডলাইটের আলোয়। সেই আলোয় বল যদি স্কিডের সম্ভাবনা থাকে তবে বোলিং পরিকল্পনাটা হয়তো একটু অন্যরকম হবে। প্রথম ম্যাচে মুস্তাফিজকে আক্রমণে আনা হয়েছিল ২১ নম্বর ওভারে। বোলিং অর্ডারে হয়তো দ্বিতীয় ম্যাচে আরো একটু আগে দেখা যেতে পারে তাকে। অবশ্য সেটা নির্ভর করছে শুরুর স্পেলে বাংলাদেশের বোলিং কেমন হয়-তার ওপর।

গায়ানায় সিরিজে প্রথম ম্যাচের ব্যাটিংয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে কখনো চ্যালেঞ্জিং মনে হয়নি। এমনকি মনেও হয়নি এই ম্যাচ তারা জিততে পারে। তবে পরের ম্যাচেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের সেই ভঙ্গুর ব্যাটিং চেহারার চিত্র মিলবে-এমন কোন সমাধান এখনই কষে ফেললে ঠকতে হতে পারে।

ক্রিস গেইল, এভিন লুইস, আন্দ্রে রাসেল, জ্যাসন মোহাম্মদ, রোমান পাওয়েল; প্রতিদিন ব্যর্থ হওয়ার মতো ক্রিকেটার কিন্তু নন!

এই বাস্তবতা মানছে বাংলাদেশও। তাই সিরিজে ১-০ তে এগিয়ে থাকার আত্মবিশ্বাস ঠিকই আছে। কিন্তু আত্মতুষ্ঠি নেই। বরং থাকছে বাড়তি সতর্কতা।

টিম মিটিংয়ের জন্য এমন স্ক্রিপ্টই তৈরি করছেন অধিনায়ক!

 

   

ব্যাটিং রূপকথার রাতে পাঞ্জাবের ইতিহাসগড়া জয়



হোসাইন মাহমুদ আব্দুল্লাহ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএল ইতিহাসের সর্বোচ্চ রান তাড়ার কীর্তি গড়ে কলকাতা নাইট রাইডার্সকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে পাঞ্জাব কিংস। কলকাতার দেয়া ২৬২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৮ বল এবং ৮ উইকেট হাতে রেখেই লক্ষ্যে পৌঁছে গেছে তারা।

আইপিএল ইতিহাসে রান তাড়ার আগের কীর্তিটি ছিল রাজস্থান রয়্যালসের। ২০২০ সালে তখনকার কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের বিপক্ষে ২২৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করেছিল দলটি। সে রেকর্ড দুমড়েমুচড়ে দিয়ে আজ নতুন ইতিহাস লিখেছে পাঞ্জাব। জনি বেয়ারস্টোর সেঞ্চুরির সঙ্গে শশাঙ্ক আরোরা এবং প্রভসিমরান সিংয়ের ঝোড়ো দুই ফিফটিতে আইপিএল ফোকলোরের অংশ হয়ে গেছে তারা।

কলকাতার মাঠ ইডেন গার্ডেনসে টসভাগ্য ছিল পাঞ্জাবের পক্ষে। টস জিতে আগে স্বাগতিকদের ব্যাটিংয়ে পাঠান পাঞ্জাব অধিনায়ক স্যাম কারেন। ঘরের মাঠে দুই ওপেনার ফিল সল্ট এবং সুনীল নারাইনের দুর্দান্ত শুরু পায় কলকাতা। পাঞ্জাবের বোলারদের তুলোধুনো করে ৬২ বলে ১৩৮ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়েন দুই ওপেনার। ১০ ওভার পেরোতেই সাজঘরের পথ ধরেন তারা। এর আগে ৩৭ বলে ৭৫ রান আসে সল্টের ব্যাটে, নারাইন থামেন ৩২ বলে ৭১ রান করে।

সল্ট-নারাইনের তাণ্ডবের পর ভেঙ্কটেশ আইয়ারের ৩৯, শ্রেয়াস আইয়ারের ২৮ এবং আন্দ্রে রাসেলের ২৪ রানের ছোট তবে দেড়শর উপর স্ট্রাইক রেটে খেলা বিস্ফোরক ইনিংসগুলোতে চড়ে ২০ ওভারে ২৬১ রান পর্যন্ত পৌঁছায় তারা। পাঞ্জাবের পক্ষে সর্বোচ্চ দুই উইকেট পান পেসার আর্শদীপ সিং।

আইপিএলের এবারের আসরে যেভাবে পাইকারি হারে দুইশর উপর রান করছে দলগুলো, তাতে এত বড় সংগ্রহ নিয়েও স্বস্তিতে থাকার উপায় ছিল না কলকাতার। তবু জিততে হলে পাঞ্জাবকে আইপিএলে ইতিহাস গড়তে হবে তা হয়ত কলকাতার সমর্থকদের আশা জোগাচ্ছিল।

কিন্তু ইংলিশ উইলোবাজ বেয়ারস্টোর ব্যাটে সে আশায় গুঁড়েবালি! ৪৫ বলে সেঞ্চুরি ছোঁয়া এই ব্যাটার ইনিংস শেষ করেছেন ৮ চার ও ৯ ছক্কায় ১০৮ রানে অপরাজিত থেকে। তার আগে অবশ্য ইমপ্যাক্ট সাব প্রভসিমরান ২০ বলে ৫৪ রানের তাণ্ডব চালিয়ে পাঞ্জাবের হৃদয়ে অসম্ভবকে সম্ভব করার বিশ্বাস গেঁথে দিয়েছিলেন। আর সে বিশ্বাসকে শেষবেলায় পূর্ণতা দিয়েছেন ২৮ বলে ২ চার ও ৮টি বিশাল ছক্কায় ৬৮ রানের ইনিংস খেলা শশাঙ্ক।

ইডেন গার্ডেনসে কলকাতা এবং পাঞ্জাবের ব্যাটাররা মিলে করেছেন ৫২৩ রান, গড়েছেন স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি ৪২ ছক্কার রেকর্ড। এমন রাতকে ব্যাটিং রূপকথার রাত না বললে চলেই না।

;

ব্রাজিলের রেকর্ড গোলদাতা মার্তার অবসরের ঘোষণা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্রাজিলের জার্সিতে তার চেয়ে বেশি গোল নেই কারও। জাতীয় দলের জার্সিতে গোল করার দিক দিয়ে যেন পেলে-নেইমাররাও তার কাছে নস্যি! পুরুষ এবং নারী ফুটবল মিলিয়ে ব্রাজিলের হয়ে সর্বোচ্চ ১১৫ গোলের মালিক মার্তা অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন। চলতি বছরেই আন্তর্জাতিক ফুটবল অধ্যায়ের ইতি টানবেন এই কিংবদন্তিতুল্য নারী ফুটবলার।

সিএনএন ব্রাজিলের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে অবসরের বিষয়টি জানিয়েছেন মার্তা। আগামী ২৮ এপ্রিল (রবিবার) তার সম্পূর্ণ সাক্ষাৎকারটি প্রচার করবে সিএনএন ব্রাজিল।

ব্রাজিলের হয়ে ছয় বিশ্বকাপ খেলা মার্তাকে আসছে প্যারিস অলিম্পিকে দেখা যেতে পারে। অবসরের বছরে ষষ্ঠবারের মতো অলিম্পিকে খেলার সম্ভাবনার কথা জানিয়ে মার্তা বলেন, ‘যদি অলিম্পিকে যেতে পারি, তাহলে প্রতিটা মুহূর্ত উপভোগ করব। তবে অলিম্পিকে যাই আর না যাই, জাতীয় দলের সঙ্গে এটাই আমার শেষ বছর। ২০২৫ সাল থেকে ব্রাজিলের জাতীয় দলে মার্তাকে আর দেখা যাবে না।’

নারী ফুটবল দুনিয়ার সবচেয়ে আলোচিত চরিত্রদের অন্যতম মার্তা। ব্রাজিলকে তিনবার কোপা আমেরিকা জিতিয়েছেন, দুইবার এনে দিয়েছে অলিম্পিকের রৌপ্যপদক। ফিফার বর্ষসেরা নারী ফুটবলারের খেতাব রেকর্ড ছয়বার জিতেছেন, ২০০৬ থেকে ২০১০ পর্যন্ত এই পুরস্কার টানা পাঁচবার তার হাতে উঠেছে।

২০১৯ সালে প্রথম ফুটবলার হিসেবে পাঁচ বিশ্বকাপে গোল করার কীর্তি গড়েন মার্তা। এছাড়া এক বিশ্বকাপে ১৭ গোলের অনন্য রেকর্ডও তার নামের পাশে শোভা পাচ্ছে। পুরুষ এবং নারী ফুটবল মিলিয়ে এই দুটি কীর্তিও মার্তা ছাড়া আর কারও নেই।

;

ব্রাজিলিয়ানের গোলে আবাহনীর কষ্টার্জিত জয়



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রিমিয়ার লিগের চলতি আসরে প্রথমার্ধেই শেখ রাসেলকে হেসেখেলে ৩-১ গোলে হারিয়েছিল আবাহনী। তবে দ্বিতীয় দেখায় রাসেলকে রুখে দিতে কিছুটা বেগ পেতে হয়েছে তাদের। তবে ব্রাজিলিয়ান ব্রুনো রোচার একমাত্র গোলে শেষ পর্যন্ত পূর্ণ ৩ পয়েন্ট নিয়েই মাঠ ছেড়েছে আকাশি-হলুদরা।

 বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় প্রচণ্ড গরম আর সঙ্গে শেখ রাসেলের প্রতিরোধের সামনে শুরুতে কিছুটা খাবি খেতে হয় আবাহনীকে। প্রথমার্ধে বলার মতো একটা সুযোগই এসেছিল তাদের সামনে। বক্সের বাইরে থেকে ব্রুনোর বাঁকানো ফ্রি-কিক ঠেকিয়ে আবাহনীকে হতাশ করেন রাসেলের গোলকিপার মিতুল মারমা।

তবে দ্বিতীয়ার্ধের মাঝপথে এক আক্রমণ থেকে পরম আরাধ্য গোলটি পেয়ে যায় আবাহনী। ৭৪ মিনিটে বদলি মিডফিল্ডার রবিউল হাসানের ক্রসে ব্রুনোর হেড ক্রসবারে লেগে প্রতিহত হয়, তবে ফিরতি শটে বল জালে জড়াতে কোনো ভুল হয়নি এই ব্রাজিলিয়ানের। শেষ পর্যন্ত এই গোল দিয়েই তিন পয়েন্ট বুঝে নিয়েছে আন্দ্রেস ক্রুসিয়ানির শিষ্যরা।

এই জয়ে ১৩ ম্যাচ থেকে ২৫ পয়েন্ট পেয়ে তিনেই থাকল আবাহনী। শীর্ষে থাকা বসুন্ধরা কিংসের চেয়ে ৬ পয়েন্ট পিছিয়ে তারা। অন্যদিকে ১৩ ম্যাচে ১১ পয়েন্ট পাওয়া শেখ রাসেলের অবস্থান টেবিলের ১০ নম্বরে।

;

কোপার আগে ফার্নান্দেজকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় আর্জেন্টিনা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কোপা আমেরিকার আগে কিছুটা দুশ্চিন্তায় পড়তে হচ্ছে আর্জেন্টিনাকে। দলটির তারকা মিডফিল্ডার এনজো ফার্নান্দেজের যে চোটে পড়ে মৌসুম শেষ হয়ে গেছে। আজ (২৬ এপ্রিল) কুঁচকির চোটে অস্ত্রোপচার হয়েছে তার। অস্ত্রোপচারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে তার ক্লাব চেলসি।

এনজোর চোট নিয়ে দেয়া এক বিবৃতিতে চেলসি জানায়, ‘এনজোর অস্ত্রোপচার সফল হয়েছে। এখন তার পুনর্বাসন কার্যক্রম শুরু হবে।’

এক টুইটে সফল অস্ত্রোপচারের কথা জানিয়েছেন এনজো নিজেও , ‘আমার সফল অস্ত্রোপচার হয়েছে। গত ছয় মাস ধরে এই ব্যথা বয়ে বেড়াচ্ছিলাম। তাই অস্ত্রোপচারের দরকার ছিল।’

কবে নাগাদ মাঠে ফিরতে পারবেন এনজো, সে ব্যাপারে চেলসি এখনো কিছু জানায়নি। আগামী ২০ জুন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হবে কোপা আমেরিকার পরবর্তী আসর। একটা কথা নিশ্চিত করে বলে দেয়া যায়, সে টুর্নামেন্টকে পাখির চোখ করেই এখন ফিট হয়ে ওঠার মিশনে নামছেন এনজো।

;