বৃষ্টি আইনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের টার্গেট ৯১



এম. এম. কায়সার, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

এই ম্যাচের প্রথম ওভারটা খুব দ্রুতই ভুলে যেতে চাইবে বাংলাদেশ। আরেকটু নির্দিষ্ট করে বললে; তামিম ইকবাল ও সৌম্য সরকার।

কি ভয়াবহ শুরুটাই না হল!

প্রথম বলেই আউট তামিম ইকবাল। ম্যাচের প্রথম বলেই তামিমের মনে হল উইকেট ছেড়ে বেরিয়ে এসে ছক্কা হাঁকাই। তামিমের তাড়াহুড়ো দেখে স্পিনার অ্যাসলে নার্স বলটা একটু টেনে শর্ট করলেন। ব্যাটে-বলে লাগাতেই পারলেন না তামিম। উইকেটকিপার দিনেশ রামদিন সহজ ভঙ্গিতেই স্ট্যাম্পড করলেন। শূন্য রানে ফিরলেন তামিম, ম্যাচের প্রথম বলে। স্কোরবোর্ডেও রান তখন শূন্য।

ভাবছেন সমস্যা শেষ!

আরে না, সবে যে শুরু! সেই ওভারের চতুর্থ বলে এবার সৌম্য সরকার আউট। হ্যাঁ, এটাও ছিল সৌম্যর খেলা ম্যাচের একমাত্র বল! ফুললেন্থে পড়া বলে জায়গায় দাড়িয়ে সৌম্য সরকার কি করতে চাইলেন ঠিক বোঝা গেল না। শুধু জানা গেল সৌম্য বোল্ড!

‘এ’দলের হয়ে সৌম্য সরকারের এই সময়টায় আয়ারল্যান্ডে খেলার কথা ছিল। সেই দলে তিনি ছিলেনও। কিন্তু ওয়েস্ট ইন্ডিজে টিম ম্যানেজমেন্টের এসওএস পেয়ে নির্বাচকরা তাকে সেখানে পাঠান। সৌম্য সেখানে গিয়ে দলকে বিপদ থেকে উদ্ধার তো করতে পারলেনই না,উল্টো বিপদের মাত্রা আরো বাড়ালেন।

স্কোরবোর্ডে জমা মাত্র ৫। দুই ওপেনার তামিম ও সৌম্য ফিরে এসেছেন ডাগআউটে। এমন কঠিনতর পরিস্থিতিতে পড়া ম্যাচে শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ ২০ ওভার শেষে ১৪৩ রানের স্কোর গড়তে পেরেছে; তাতেই যে অনেক বড় স্বস্তি!

বাংলাদেশ ইনিংস শেষে বৃস্টি নামে সেন্ট কিটসের ওয়ার্নার পার্কে। ম্যাচ গড়ায় কার্টেল ওভারে। বৃস্টি আইনে নতুন টার্গেট অনুযায়ী ম্যাচ জিততে হলে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে করতে হবে ১১ ওভারে ৯১ রান।

খুব কি কঠিন টার্গেট?

ফিরি বাংলাদেশের ইনিংসে।

দুই ওপেনার শূন্য রানে আউট। এমন ম্যাচের প্রথম ওভারেই সাকিব আল হাসানকে ব্যাট হাতে নামতে হয়। লিটন দাসকে সঙ্গী করে সাকিব যথারীতি তার স্বভাবসুলভ স্টাইলে পাল্টা আক্রমণের ব্যাটিং শুরু করেন। আন্দ্রে রাসেলের এক ওভারে তিন বাউন্ডারি হাঁকিয়ে জানিয়ে দেন এই উইকেটে রান আছে। শুধু ব্যাটিংটা করতে জানতে হবে!

তবে একটু বেশি আক্রমনাত্মক হতে গিয়ে লিটন দাস এই ম্যাচে বড়কিছু করার ভাল একটা সুযোগ খুঁইয়ে এলেন। কিমো পলের শর্ট বলে একটু আগেভাগে শট খেলে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন। ঠিক তার পরের বলেই সাকিবও আউট। বাউন্ডারি লাইনে জাগলিংয়ের ভঙ্গিতে সাকিবের ক্যাচটা ধরেন কেশরিক উইলিয়ামস!

কে জানতে এই ম্যাচে সেটাই উইলিয়ামসের অ্যাকশনের শুরু! নিজের ৪ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই পেসার ২৮ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা বোলার।

পাওয়ার প্লে তখনো শেষ হয়নি। বাংলাদেশ শুরুর চার উইকেট হারিয়ে ৪৩ রানে ধুঁকছে। এমন পরিস্থিতিতে দলের হাল ধরেন দুই অভিজ্ঞ; মাহমুদউল্লাহ ও মুশফিক। প্রায় ধ্বংসস্তুপ থেকে দলকে টেনে তোলেন দুই সিনিয়র। নিয়মিত ভঙ্গিতে উইকেট হারালেও বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা স্কোরবোর্ড সচল রাখেন। তাতেই শুরুর ১০ ওভারে রান উঠে ৯৫। কিন্তু এই শুরুর সঙ্গে শেষের যে দারুণ অমিল!

শেষের ১০ ওভারে বাংলাদেশ মাত্র  ৪৮ রান যোগ করে! যা টি-টুয়েন্টি ক্রিকেট ধাঁতের সঙ্গে মোটেও মানাসই নয়। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ব্যাটে চড়েই এই ম্যাচে বাংলাদেশের স্কোর সামনে বাড়ছিল। কিন্তু কেশরিক উইলিয়ামসের একটা স্লোয়ার রিড করতে না পারায় মাহমুদউল্লাহর ২৭ বলের ইনিংসটা থেমে যায় ৩৫ রানে।

মুলত এই ম্যাচে বাংলাদেশের সামনে চলাও সেখানেই থেমে পড়ে।

বাংলাদেশের স্কোরবোর্ডে ১৪৩ রানের সঞ্চয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের অতিরিক্ত রানের সহায়তাও কম নয়। সবমিলিয়ে এই ম্যাচে অতিরিক্ত ১২ রান দেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এর মধ্যে আবার ১০টিই ওয়াইড!

চরম বাজে শুরু। দায়িত্বহীন ব্যাটিং। এবং মন্দা রানে শেষ। টস হারা ম্যাচে ১৪৩ রানের প্রথম টি-টুয়েন্টির ব্যাটিং বিশ্লেষণকে এভাবেই ব্যাখা করতে পারেন বাংলাদেশের ব্যাটিং কোচ।

সংক্ষিপ্ত স্কোর: বাংলাদেশ ১৪৩/৯ (২০ ওভারে, লিটন ২৪, সাকিব ১৯, মুশফিক ১৫, মাহমুদউল্লাহ ৩৫, আরিফুল ১৫, মেহেদি ১১, উইলিয়ামস ৪/২৮, নার্স ২/৬, পল ২/২৪)। 

   

১৬ বছর পর অনুশীলনে ফিরে রোমারিওর জোড়া গোল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

৫৮ বছর বয়সে পেশাদার ফুটবলে ফেরার ঘোষণা দেয়ার পর প্রথম অনুশীলন করলেন ব্রাজিলের কিংবদন্তি ফুটবলার রোমারিও। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) তার চেয়ে অনেক কমবয়সী খেলোয়াড়দের সঙ্গে পাল্ল দিয়ে অনুশীলন করে জোড়া গোলও করেছেন ১৯৯৪ বিশ্বকাপজয়ী এই ফুটবলার।

বুটজোড়া তুলে রাখার পর রাজনীতিতে যোগ দেন রোমারিও। রিও ডে জেনেইরোর ক্লাব আমেরিকার সভাপতির পদও সামলান। এবার সেই ক্লাবের হয়েই ফের পেশাদার ফুটবলে মাঠে নামবেন তিনি। এর পেছনে মূল উদ্দেশ্য, ছেলে রোমারিনিওর সঙ্গে খেলা।

অনুশীলনের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে রোমারিও বলেন, ‘আসল উদ্দেশ্য হচ্ছে আমার ছেলের সঙ্গে একই দলে খেলা। অনেক অ্যাথলেটদেরই এমন ইচ্ছে থাকে। যেমন লেব্রন জেমস আগামী বছর এনবিএ’তে তার ছেলের সঙ্গে খেলতে চায়। রিভালদোরও এই সুযোগ হয়েছিল। আমি তেমনটা করতে চাই।’

ফুটবল পায়ে কারিকুরি দেখানোর জন্য তো জগৎজোড়া খ্যাতি ছিলই রোমারিওর। এর বাইরে ঠোঁটকাটা স্বভাবের জন্যও তার পরিচিত আছে। তার শব্দবাণ থেকে নিস্তার ছিল না পেলে, জিকো, মারিও জাগালোদের। তবে এবার রোমারিও নিজেকেই নিশানা বানিয়ে বললেন, ‘আমি অনেক ক্লান্ত। আমি উঠানোর জন্য জলদিই স্ট্রেচার লাগবে। ১৬ বছর ধরে অনুশীলন করিনি, আজ একটু দৌড়েছি।’ তবে অতটুকুর মধ্যেই নিজের জাত চিনিয়ে দুইবার পেয়েছেন জালের দেখা।

আগামী ১৮ মে মৌসুমের প্রথম লিগ ম্যাচ খেলবে রোমারিওর ক্লাব আমেরিকা। সব ম্যাচ যে তার খেলা হবে না তা আগেই জানিয়ে দিয়েছেন রোমারিও, ‘আমি পুরো টুর্নামেন্ট খেলব না। কিছু ম্যাচে কয়েক মিনিট খেলব।’

;

ছয় ম্যাচ পর জয়ে ঘুম ভালো হওয়ার স্বস্তি ডু প্লেসির



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু হারের বৃত্তে আটকে গিয়েছিল। গত ২৫ মার্চ পাঞ্জাব কিংসকে হারানোর পর টানা ছয় ম্যাচ হেরে বসেছিল তারা। ঠিক এক মাস পর আবারও জয়ের দেখা পেয়েছে বেঙ্গালুরু। উড়তে থাকা সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে ৩৫ রানে হারিয়েছে দলটি। দীর্ঘ সময় পর জয় পেয়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছেন বেঙ্গালুরু অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসি।

ম্যাচের পর পুরস্কার বিতরণীতে ডু প্লেসি কণ্ঠে ঝরেছে স্বস্তি, ‘বড় স্বস্তি পেলাম। আপনি যে অবস্থানেই থাকেন না কেন, জয় না পেলে তা আপনার মানসিকতায়, আত্মবিশ্বাসে প্রভাব ফেলে। আজকে (গতকাল) রাতে একটু ভালো ঘুম হবে।’

চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত বেঙ্গালুরুর গল্পটা তীরে এসে তরী ডোবার। হায়দরাবাদের বিপক্ষে আগের ম্যাচটাইতেই যেমন ২৮৮ রান তাড়া করতে গিয়ে ২৫ রান দূরে থামতে হয় তাদের। কলকাতার বিপক্ষে হারটা তো আরও হৃদয়বিদারক, ২২৩ রান তাড়া করতে নেমে ১ রানের আক্ষেপে পুড়তে হয়েছিল কোহলিদের।

অবশেষে হায়দরাবাদের বিপক্ষে বেঙ্গালুরু কাঙ্ক্ষিত সে জয়ের দেখা। এই জয়ের পর দলের আত্মবিশ্বাস অনেক বাড়বে বলে মনে করেন ডু প্লেসি, ‘আপনি শুধু কথা দিয়ে কাউকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলে পারবে না, ভুয়া আত্মবিশ্বাসও তৈরি করা সম্ভব না। শুধুমাত্র পারফরম্যান্সের মাধ্যমেই আত্মবিশ্বাস পাওয়া যায়।’

এই জয়ের পর অবশ্য পয়েন্ট টেবিলে বেঙ্গালুরুর অবস্থানে কোনো পরিবর্তন আসেনি। ১০ দলের লিগে এখনো তলানিতেই তাদের অবস্থান। নামের পাশে যদিও পয়েন্ট দুই থেকে বেড়ে চার হয়েছে।

;

টানা দুই হারে সিরিজ খোয়ানোর শঙ্কায় পাকিস্তান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজটা দারুণ ছন্দে শুরু করেছিল পাকিস্তান প্রথম ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেসে যাওয়ার পর দ্বিতীয় ম্যাচে ৭ উইকেটের বিশাল জয় পায় কিউইদের বিপক্ষে। কিন্তু পরের দুই ম্যাচ জিতে এখন পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে নিউজিল্যান্ড। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সিরিজের চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে ৪ রানে স্বাগতিক পাকিস্তানকে হারিয়ে ব্ল্যাকক্যাপসরা।

লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে টস জিতে কিউইদের ব্যাটিংয়ে পাঠায় পাকিস্তান। ওপেনার টিম রবিনসনের ঝোড়ো ফিফটিতে শুরুটা দুর্দান্ত হয় সফরকারীদের। ৩৬ বলে ৫১ রান আসে তার ব্যাটে। ৩৪ রান করেন তিনে নামা ডিন ফক্সক্রফট। তাতে ২০ ওভারে কিউইদের স্কোর দাঁড়ায় ৭ উইকেটে ১৭৮।

৩ ওভার বল করে পাকিস্তানের পক্ষে ২০ রান খরচায় সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন আব্বাস আফ্রিদি।

জবাব দিতে নামা পাকিস্তানের শুরুটা হয় নড়বড়ে। দ্বিতীয় ওভারে স্রেফ ৫ রানে সাজঘরের পথ ধরেন অধিনায়ক বাবর আজম। সাইম আইয়ুব, উসমান খান, ইফিতিখার আহমেদরা সেট হয়েও উইকেট ছুঁড়ে দেন। পাকিস্তানের আশার ভেলা ভাসিয়ে রাখেন চারে নামা ফখর জামান। ৪৫ বলে ৪ চার এবং ৩ ছয়ে ৬১ রান করেন এই ব্যাটার।

শেষদিকে ইমাদ ওয়াসিম ১১ বলে ২২ রানের ক্যামিও খেলে পাকিস্তানকে জয়ের হাতছোঁয়া দূরত্বে নিয়ে গেলেও শেষ ধাপ পার করাতে ব্যর্থ হন। লক্ষ্য থেকে চার রান দূরেই থামতে হয় পাকিস্তানকে। পুরো ২০ ওভার ব্যাট করে ৮ উইকেটে ১৭৪ রান তুলতে সমর্থ হয় তারা।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় একই মাঠে সিরিজের শেষ ম্যাচে মুখোমুখি হবে পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড। কিউইদের সামনে যেখানে থাকছে সিরিজ জয়ের সুযোগ, পাকিস্তানের জন্য সেটা সিরিজ বাঁচানোর চ্যালেঞ্জ।

;

ডিপিএলে বিতর্কিত আউট নিয়ে মুশফিকের ব্যতিক্রমী প্রতিবাদ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ম্যাচ শেষে প্রাইম ব্যাংকের ক্রিকেটাররা মোহামেডানের ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলাতেই আসেননি। তামিম মাঠে ঢুকলেও সেটা ছিল আম্পায়ারদের কারণ জানাতে। তিনিও শুধুমাত্র মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের সঙ্গে হ্যান্ডশেক করেছেন। মূলত মুশফিকুর রহিমের একটা ক্যাচ ধরাকে কেন্দ্র করেই এমনটা। যার কারণে খেলাও বন্ধ ছিলো ১৬ মিনিট। তামিম তখন আম্পায়াদের ভিডিওটাও দেখিয়েছিলেন যে সেটা ক্যাচ নয়, ছক্কা ছিলো। আসলেও তাই। ক্যাচ ধরার পর ফিল্ডার আবু হায়দার রনির পা স্পর্শ করেছিলো বাউন্ডারি-লাইন।

এবার সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করেই মুশফিকুর রহিমের ফেসবুক পোস্ট। ক্যাচ ধরার সময় রনির পা বাউন্ডারির দড়ি স্পর্শ করেছে, এমন ছবি আপলোড দিয়ে মুশফিক লিখেন, 'মাশাআল্লাহ।' মূহূর্তেই যা হয়ে যায় ভাইরাল। অনেকেই বাহবা দিচ্ছেন এমন প্রতিবাদের। আবার অনেকেই প্রশ্নও তুলছেন মুশফিকের পেশাদারিত্ব নিয়ে।

মুশফিকের সেই পোষ্টে দুঃখ পোষণ করে কমেন্ট করেছেন প্রাইম ব্যাংকের আরেক ক্রিকেটার রুবেল হোসেন। ক্রিকেটার ছাপিয়ে এই ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন চিত্রনায়ক আরেফিন শুভ।

ডিপিএলে আম্পায়ারিং বিতর্ক এই আসরে এবারই প্রথম না। প্রাইমের বিপক্ষে আবাহনীর নাঈম শেখের নিশ্চিত আউট না দেওয়ায় প্রতিবাদ করেছিলেন তামিম। সাকিবের স্টাম্পে লাথি কিংবা স্টাম্প উপড়ে ফেলা তো উদাহরণ হয়ে আছেই।

;