শচীনকে ওপেনার বানিয়েছিলেন যিনি



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতীয় ক্রিকেটের অনেক ‘প্রথম’ এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে অজিত ওয়াদেকারের নাম। তার অধিনায়কত্বেই ভারত প্রথমবারের মতো ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে ১৯৭০-৭১ সালে টেস্ট সিরিজ জিতে। ইংল্যান্ডের মাটিতেও ভারত প্রথমবারের মতো টেস্ট সিরিজ জিতে ১৯৭১ সালে। সেই সিরিজেও ভারতের অধিনায়ক ছিলেন অজিত ওয়াদেকার। ফিরতি সফরে ভারতে আসে ইংল্যান্ড। সেই সিরিজও জিতে ভারত। টানা তিন সিরিজে জয়ী ভারতের প্রথম ক্রিকেট অধিনায়ক এই কৃতি ক্রিকেটার।

ভারতীয় ক্রিকেটের এমন অনেক ইতিহাস তৈরির নায়ক অজিত ওয়াদেকার মারা গেছেন। ৭৭ বছর বয়সে মুম্বাইয়ের একটি হাসপাতালে মারা যান তিনি গত ১৫ অগাস্ট, ভারতের স্বাধীনতা দিবসে।

অধিনায়ক হিসেবে দুর্দান্ত রেকর্ড। খেলোয়াড় হিসেবে মাঝারি মানের পারফরমেন্স। ফিল্ডার হিসেবে চৌকস। ক্রিকেট ম্যানেজার হিসেবে সফল। আর মানুষ হিসেবে সবার হৃদয়ে অনেক উঁচুতে স্থান পেয়েছেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক অজিত ওয়াদেকার।

শচীন টেন্ডুলকারের ক্রিকেট জীবন বদলে দেয়ার পেছনেও একটা ‘মাষ্টার পিস’ সিদ্ধান্ত দিয়েছিলেন ওয়াদেকার। ওয়ানডে ক্রিকেটে শচীনের শুরুটা তেমন আহামরি কিছু হয়নি। বরং শুরুটা বেশ দ্রুতই ভুলে যেতে চাইবেন শচীন। ক্যারিয়ারের শুরুর দুটি ওয়ানডে কোন রানই করতে পারেননি ভারতীয় ক্রিকেটের এই বরপুত্র। মুলত মিডলঅর্ডারেই ব্যাট করতেন শুরুর দিকে শচীন। এই সময় হাফসেঞ্চুরি পেলেও ইনিংস বড় করতে পারছিলেন না। ১৯৯৪ সালে ভারতীয় ক্রিকেট দলের নিউজিল্যান্ড সফরে দলের ম্যানেজার ছিলেন অজিত ওয়াদেকার। শচীন টেন্ডুলকার, বিনোদ কাম্বলিরা তখন দলের কিশোর ক্রিকেটার আর কি!

বিশাল ব্যক্তিত্বের অধিকারি ম্যানেজার অজিত ওয়াদেকার তখন ভারতীয় দলে সর্বজনের শ্রদ্ধার পাত্র। তবে তিনি জানতেন কি করে একজন খেলোয়াড়ের সেরা খেলাটা বের করে নিয়ে আনতে হয়। ভারতীয় ক্রিকেটের সিনিয়র এই সিটিজেন দলের তরুণ এবং নতুন খেলোয়াড়দের সঙ্গে নির্ভরযোগ্য বন্ধুত্বের পরশ নিয়ে মিশে যান। সেই সম্পর্কের মধ্যে ছিল শ্রদ্ধা। সেই সম্পর্কের মধ্যে বন্ধুত্বের বন্ধনও। তাই নিজেদের ইচ্ছে-অনিচ্ছার কথা বেশ অকপটেই ম্যানেজারের কাছে তুলে ধরতে পারতেন ক্রিকেটাররা। শচীন টেন্ডুলকারের হঠাৎ ওপেনার হয়ে উঠার গল্পেরও শুরু ওতেই।
নিউজিল্যান্ড সফরে অকল্যান্ডের ওয়ানডে ম্যাচের দিন সকালে নিয়মিত ওপেনার নভোজিতৎ সিং সিঁধু ঘাড়ে ব্যথা শুরু হয়। ম্যাচে খেলতে পারবেন না বলে জানান সিঁধু। সুযোগটা কাজে লাগাতে চাইলেন শচীন। ম্যানেজার অজিত ওয়াদেকারের কাছে গিয়ে শচীনের অনুরোধ।

-স্যার, আমাকে ইনিংস ওপেন করার একটা সুযোগ দেন না প্লিজ। আমার বিশ্বাস আছে, আমি বোলারদের পেটাতে পারবো। যদি ব্যর্থ হই, তবে আর আপনার কাছে অনুরোধ করবো না।’
দলের অধিনায়ক মোহাম্মদ আজহারউদ্দিনের সঙ্গে যাতে ম্যানেজার অজিত ওয়াদেকার তার এই অনুরোধের বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করেন সেই তাগিদ দেন শচীন। পরে ওয়াদেকার, আজহার এবং শচীনের যৌথ বৈঠকে স্থির হয় অকল্যান্ডের ম্যাচে অজয় জাদেজার সঙ্গে শচীন ওপেনিং জুটি হিসেবে নামবেন। সেই সফরে শচীন অবশ্য দলের সহ-অধিনায়ক ছিলেন।

ব্যস সেই সিদ্ধান্তের পর শচীনের ওয়ানডে ক্যারিয়ারের বাকি গল্পটা কেবল সাফল্য আর সাফল্য। ওপেনার হিসেবে শচীন তার সেই প্রথম ম্যাচেই করেন ৪৯ বলে ৮২ রান! ২ ছক্কা ও ১৫ বাউন্ডারিতে ম্যাচজয়ী সেই ইনিংসই শচীনকে ওয়ানডেতে ওপেনারের মর্যাদা দিল। সেটা ছিল শচীনের ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৬৬ নম্বর ম্যাচ। তখনো শচীন ওয়ানডেতে কোন সেঞ্চুরি পাননি। ওপেনার হিসেবে প্রমোশন পাওয়ার পর থেকেই শুরু হল শচীনের ব্যাটে সেঞ্চুরির রোমাঞ্চকর গল্প!

ফুটনোট: ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৪৯ সেঞ্চুরির মধ্যে ৪৫টিই করেছেন শচীন টেন্ডুলকার ওপেনার হিসেবে।  

   

উড়তে থাকা হায়দরাবাদকে থামিয়ে কুফা কাটাল ব্যাঙ্গালুরু



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলে একটা ধারণা প্রচলিত আছে, ব্যাটারদের দল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরু। বোলারদের কারণেই নিয়মিত ম্যাচ হারতে হয় তাদের। এবারের আইপিএলেও হেরে বসেছিল টানা ৬ ম্যাচ। সেই ধারণা অবশ্য গতকাল পাল্টে দিয়েছে দলটির বোলাররা। টানা ৬ ম্যাচ হারের পর টুর্নামেন্টে দ্বিতীয় জয়ের দেখা পেয়েছে তারা। তাও এবারের আসরের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে হারিয়ে। আর এমন জয়েই কুফা কেটেছে ব্যাঙ্গালুরুর। প্লে অফের লড়াইয়ে টিকে আছে দলটি।

এ ম্যাচ শুরুর আগেও ভাবা হচ্ছিল, ভয়ঙ্কর হায়দরাবাদ এ ম্যাচে টসে জিতে আগে ব্যাট করলে না তিনশ করে বসে। তবে শেষ পর্যন্ত সেটি হয়নি। ভাগ্যের খেলা টসে হেরে শুরুতে বল করতে হয়েছে তাদের। আর তাদের বিপক্ষে নির্ধারিত ওভারে ৭ উইকেট খরচায় ২০৬ রানের লড়াকু ভিত পেয়েছে ব্যাঙ্গালুরু।

২০৬ রানের এই লক্ষ্যটাকে বিশাল বা রান পাহাড় না বলে লড়াকুই বলতে হচ্ছে; কারণ প্রতিপক্ষ হায়দরাবাদ এবারের আইপিএলে হরহামেশায় আড়াই শ পার করছে। তিনশ করার সম্ভাবনা জাগিয়ে তুলছে। সেই দলটির সামনে যখন ২০৬ রানের পুঁজি তখন সেটাকে বরং মামুলি বলায় শ্রেয়।

তবে সেই মামুলি লক্ষ্যটা এদিন জটিল হয়ে যায় দলটি পাওয়ার প্লেতেই ৪ উইকেট খুইয়ে ফেললে। এ সময় অভিষেক শর্মা তাণ্ডব চালিয়েছেন বটে, আর তাতে রানও এসেছে। তবে অপর প্রান্তে দ্রুত উইকেট হারিয়ে বিপদেই পড়ে যায় হায়দরাবাদ। ১৩ বলে ৩১ রান করে একটা সময় থামতে হয় অভিষেককেও। টপ অর্ডারের ব্যর্থতার দিনে দায়িত্ব নিতে পারেনি মিডল ও লোয়ার অর্ডারের ব্যাটাররা। শেষ দিকে শাহাবাজের ৩৭ বলে ৪০ রানের অপরাজিত ইনিংস কেবলই হারের ব্যবধান কমিয়েছে। হায়দরাবাদের ইনিংস থেমেছে ৮ উইকেটে ১৭১ রানে। ব্যাঙ্গালুরু ম্যাচ জিতেছে ৩৫ রানে।

টুর্নামেন্টে এটি তাদের দ্বিতীয় জয়। এ জয়ে পয়েন্ট টেবিলে উন্নতি না হলেও প্লে অফের দৌড়ে টিকে গেছে তারা। টুর্নামেন্টে আরও ৫টি ম্যাচ বাকি আছে তাদের। আর সেই ম্যাচগুলোতেও জিততে হবে ব্যাঙ্গালুরুকে। সেই সঙ্গে তাকিয়ে থাকতে হবে বাকি দলগুলোর ওপর। তবেই মিলবে ব্যাঙ্গালুরুর প্লে অফে যাওয়ার কঠিন সমীকরণ।

;

রিয়াল মাদ্রিদের ম্যাচ ছাড়াও টিভিতে আজ যা থাকছে



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আজ রাতে লা লিগার ম্যাচে মাঠে নামছে স্প্যানিশ জায়ান্ট রিয়াল মাদ্রিদ। এছাড়াও আইপিএলে পাঞ্জাবের বিপক্ষে মাঠে নামছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। এছাড়াও টিভিতে আজ যে সব খেলা দেখা যাবে।

ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ
রূপগঞ্জ টাইগার্স–সিটি ক্লাব

সকাল ৯টা, বিসিবি ইউটিউব চ্যানেল

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ ফুটবল
শেখ রাসেল–ঢাকা আবাহনী

বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিট, টি স্পোর্টস

রহমতগঞ্জ–ফর্টিস এফসি

বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিট, বাফুফে ইউটিউব চ্যানেল

আইপিএল
কলকাতা নাইট রাইডার্স–পাঞ্জাব কিংস

রাত ৮টা, স্টার স্পোর্টস ১, গাজী টিভি ও টি স্পোর্টস

লা লিগা
রিয়াল সোসিয়েদাদ–রিয়াল মাদ্রিদ

রাত ১টা, র‍্যাবিটহোল ও স্পোর্টস ১৮–১

সৌদি প্রো লিগ
আল হিলাল–আল ফাতেহ

রাত ৯টা, সনি স্পোর্টস টেন ২

জার্মান বুন্দেসলিগা
বোখুম–হফেনহাইম

রাত ১২টা ৩০ মিনিট, সনি স্পোর্টস টেন ১

;

ফোডেনের জোড়ায় ব্রাইটনের জালে সিটির হালি



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জয়টা অনুমেয়ই ছিল। এরপরও নিয়মিত অঘটন ঘটা প্রিমিয়ার লিগে ম্যাচ শেষ না হওয়ার আগ পর্যন্ত বলা যায় না কিছুই। তার ওপর ম্যাচটা যে প্রতিপক্ষের ডেরায়। তবে সে রকম কিছু হয়নি এই ম্যাচে। প্রত্যাশিতভাবেই জয় পেয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি। আর সেই জয়টাও এসেছে ব্রাইটনকে ০-৪ গোলে ধসিয়ে দিয়ে। ম্যাচে জোড়া গোল করে সিটির জয়ের নায়ক ফিল ফোডেন।

এ জয়ে শীর্ষে থাকা আর্সেনালের চেয়ে এক ম্যাচ কম খেলা সিটির পয়েন্ট ব্যবধান কমে নেমে এসেছে এখন মাত্র ১-এ। এ ম্যাচ শেষে ৩৩ ম্যাচে ৭৬ পয়েন্ট এখন সিটির। অন্যদিকে শীর্ষে থাকা আর্সেনালের পয়েন্ট ৩৪ ম্যাচে ৭৭। লিভারপুলের পয়েন্ট ৭৪। প্রিমিয়ার লিগে সিটির ম্যাচ বাকি আর ৫টি। অন্যদিকে আর্সেনাল ও লিভারপুলের বাকি ৪টি করে ম্যাচ। লিগ শিরোপা জয়ের সুযোগ আছে এই তিন’দলের সামনেই।

এদিন ম্যাচ শুরুর ১৭ মিনিটের মাথায় দলকে এগিয়ে নেন কেভিন ডি ব্রুইনা। এরপর ২৬ ও ৩৪ মিনিটে পরপর গোল করে জোড়া গোলের উদযাপন সারেন ফিল ফোডেন। প্রথমার্ধেই ব্রাইটনকে ছিটকে দেন ম্যাচ থেকে।

ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধেও ব্যবধান বাড়াতে আক্রমণ শানিয়েছে সিটিজেনরা। তবে ততক্ষণে অনেকটাই নিজেদের রক্ষণ গুছিয়ে ফেলেছে ব্রাইটন। তাই দ্বিতীয়ার্ধে খুব বেশি গোল হয়নি। এরপরও ৬২ মিনিটে দলের ব্যবধান ০-৪ করেন হুলিয়ান আলভারেজ। শরিক হন দলের হালি উৎসবে।

;

চেন্নাইয়ের জার্সিতে খেলার স্বপ্ন দেখতেন মুস্তাফিজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মুস্তাফিজুর রহমানের আইপিএলে খেলা নিয়ে কম কথা হয়নি। বিশেষ করে আইপিএলের মাঝপথে তাকে জিম্বাবুয়ে সিরিজের জন্য দেশে ফিরিয়ে আনার প্রশ্নে বিসিবি পরিচালকদের মধ্যেও মতদ্বৈধতা দেখা গেছে। বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স প্রধান জালাল ইউনুস এও বলেছিলেন, আইপিএল খেলে মুস্তাফিজের শেখার কিছু নেই। তবে মুস্তাফিজ নিজে কিন্তু সেভাবে ভাবছেন না। বরং আইপিএলে খেলার কিছু উপকারী দিক খুঁজে পেয়েছেন দেশের অন্যতম সেরা এই পেসার।

চেন্নাই সুপার কিংসের সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলের সঙ্গে আলাপে নিজের ব্যক্তিজীবন এবং ক্রিকেট ক্যারিয়ারের বেশকিছু বিষয় খোলাসা করেছেন মুস্তাফিজ। আইপিএলের মতো টুর্নামেন্টে খেলা নিয়ে তার ভাবনা বর্ণনা করতে গিয়ে মুস্তাফিজ বলেন, ‘আইপিএলে সব দেশের তারকা ক্রিকেটাররা থাকে। এখানে সাফল্য পেলে অন্যত্র সফল হওয়া সহজ হয়ে যায়।’

২০১৬ সালে আইপিএলে অভিষেক হয় মুস্তাফিজের। প্রথম আসরে খেলেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে। সেবার অরেঞ্জ আর্মির হয়ে শিরোপাও জিতেছিলেন, হয়েছিলেন টুর্নামেন্টের সেরা উদীয়মান ক্রিকেটার। এরপর মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স, রাজস্থান রয়্যালস এবং দিল্লি ক্যাপিটালসের জার্সিতেও দেখা গেছে তাকে।

তবে সবসময়ই তার ভেতর সুপ্ত বাসনা ছিল পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন চেন্নাইয়ের হয়ে খেলার। মুস্তাফিজের ভাষায়, ‘চেন্নাইয়ের হয়ে এবারই প্রথম খেলছি। ২০১৬ সালে আইপিএলে অভিষেকের পর থেকেই চেন্নাইয়ের হয়ে খেলার স্বপ্ন ছিল। যেদিন চেন্নাইয়ের তরফ থেকে ডাক পাই, আমি ওই রাতে ঘুমাতে পারিনি।’

চেন্নাই সুপার কিংস তারকায় ঠাঁসা এক দল। মহেন্দ্র সিং ধোনির মতো বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক দলটির সবচেয়ে জনপ্রিয় মুখ। এছাড়া কোচিং প্যানেলেও রয়েছেন স্টিফেন ফ্লেমিং, মাইক হাসি, ডোয়াইন ব্রাভোর মতো কিংবদন্তি ক্রিকেটাররা। তাদের সান্নিধ্যে থেকে, দিকনির্দেশনায় খেলে কী শিখতে পেরেছেন সেটাও অকপটেই জানালেন মুস্তাফিজ, ‘মাহি ভাই, ডিজে ব্রাভোরা ডেথ ওভারে ফিল্ডিং সাজানো নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন, এই বিষয়গুলো কাজে লেগেছে। (ধোনির সঙ্গে) বোলিং নিয়ে মূলত কথা হয়। মাঠেই বেশি কথা হয়। মাহি ভাই নিজে এসেই আমাকে বলেন কোনটা কীভাবে করলে ভালো হয়।’

আইপিএলের চলতি আসরে এখন পর্যন্ত ৭ ম্যাচ খেলে ১২ উইকেট ঝুলিতে পুরেছেন মুস্তাফিজ। চেন্নাইয়ের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি এখন তিনিই। যদিও শেষ কয়েক ম্যাচে বেশ খরুচে বোলিং করেছেন। তবে বাংলাদেশে ফেরার আগে আরও দুইটি ম্যাচে খেলার সুযোগ পেতে পারেন মুস্তাফিজ। সে দুটি ম্যাচে নিশ্চয়ই নিজের সেরাটা মেলে ধরতে চাইবেন ‘কাটার মাস্টার’খ্যাত এই গতিতারকা।

;