এক হাতে ক্যাচ ধরার অনুশীলন!



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
বাংলাদেশ ক্রিকেট দল ছবি: বিসিবি

বাংলাদেশ ক্রিকেট দল ছবি: বিসিবি

  • Font increase
  • Font Decrease

মিরপুরে হোম অব ক্রিকেটে অনুশীলন ক্যাম্পের দ্বিতীয়দিনের ফিল্ডিং সেশনে ক্যাচ ধরার নতুন একটা স্টাইল দেখা মিলল।

বাউন্ডারি লাইনের ধারে দাঁড়িয়ে ক্রিকেটাররা। একেজনের নাম ধরে ডাকছেন কোচ স্টিভ রোডস। আর ক্যাচ ছুঁড়ে দিচ্ছেন। সেই ক্রিকেটার খানিক দৌঁড়ে এসে ক্যাচ ধরছেন। তবে শর্ত হল এই ক্যাচ ধরতে হবে একহাতে! দুই হাতে ধরা যাবে না। ডান-বাম যে কোন হাতে ধরা যাবে। কিন্তু নিয়ম ঐ আগেরটাই- যে কোন এক হাতে!

 

একহাতে ক্যাচ ধরার ঘটনা সাধারনত স্লিপ বা ক্লোজ ইন ফিল্ডিং এলাকায় ঘটে থাকে। আর তাই ক্লোজ ফিল্ডিং সাজিয়েই সাধারণত এমন ক্যাচ অনুশীলন করানো হয়। কিন্তু সেই ধারণা থেকে বেরিয়ে এসে বাংলাদেশ কোচ স্টিভ রোডস বাউন্ডারি লাইনে দাঁড়ানো ফিল্ডারকে শেখাচ্ছেন একহাতে ক্যাচ ধরার কৌশল!

বাউন্ডারি সীমানায় একহাতে ক্যাচ ধরার এই ফিল্ডিংয়ে বেশ সাফল্যের সঙ্গে উতরে যেতে দেখা গেল স্পিনার মেহেদি হাসান মিরাজকে। কোচের দেয়া ক্যাচের প্রায় সবগুলো চ্যালেঞ্জই জিতলেন তিনি। অনুশীলন শেষে ফিল্ডিংয়ের নতুন এই উদ্ভাবন প্রসঙ্গে মেহেদি হাসান মিরাজ বলছিলেন-‘এক হাতে ক্যাচ ধরতে পারলে ব্যালান্সটা ঠিক রাখা যায়। জানা কথা যে এক ক্যাচ ধরা বেশ কঠিন। আমরা ফিল্ডিংয়ে সেই কঠিন কাজটাই সেরে নিচ্ছি। কঠিনটা আয়ত্ত করতে পারলে সহজটা তখন আরও সহজ মনে হবে।’

বাউন্ডারি লাইনে দাঁড়ানো একহাতে ক্যাচ ধরার ঘটনা এখনকার ক্রিকেটে প্রায় দেখতে পাওয়া যায়। এই পজিশনে র‌্যালি ক্যাচের দৃশ্যও হরহামেশাই ঘটছে। বাউন্ডারির দড়ির সামনে দাঁড়িয়ে প্রায় ছক্কা হয়ে যাওয়া বলে একহাতে ক্যাচ ধরাও এখন নতুন কিছু নয়। ম্যাচে অমন পরিস্থিতি এলে ফিল্ডাররা যাতে একহাতে ক্যাচ ধরতে গিয়ে নার্ভাস না হয়ে পড়েন, সেই দীক্ষা দিতেই অনুশীলনে বাংলাদেশ কোচ একহাতে দলকে ক্যাচ ধরায় অভ্যস্ত করছেন।

প্রতিনিধি হয়ে মঙ্গলবার দুপুরে মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটে সাংবাকিদের সঙ্গে কথার বলার সময় মেহেদি হাসান মিরাজও এমনতর ফিল্ডিংয়ের সেই গুরুত্বপূর্ণ দিকের কথাই তুলে ধরলেন-‘ম্যাচ পরিস্থিতির জন্য ক্যাচিংয়ের এমন অনুশীলন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্যালেন্স ঠিক রেখে বাউন্ডারি লাইনের পাশ থেকে ক্যাচ ধরার ক্ষেত্রে এই অনুশীলন গুলো অনেক সহায়তা করবে। এভাবে ক্যাচ ধরার কৌশল অনুশীলনে যারা ভালভাবে রপ্ত করতে পারবে, ম্যাচে তখন সেটা ততটাই কাজে আসবে।’   

যে কোন খেলায় কোচেরা একটা কথা বলতে বেশ পছন্দ করেন-‘প্রশিক্ষণ তোমাকে নির্ভুল হতে সহায়তা করে।’ অনুশীলনে যে যত বেশি নিজেকে নিয়োজিত রাখবে, নিমগ্ন থাকবে; ম্যাচের দিনের কঠিন সময়টা তখন তার কাছে বেশি সহজ মনে হবে। বাংলাদেশ দলের নতুন কোচ স্টিভ রোডসও সেই নীতিতেই বিশ্বাসী।

মেহেদি মিরাজের কাছ থেকেও সেই কথারই সত্যতা মিলল-‘আসলে অনুশীলন যত কঠিন হবে, ম্যাচে পরে কাজটা তখন সহজ হয়ে যায়। আর তাই আমরা কঠিন অনুশীলনকেই বেছে নিয়েছি।’

   

টিভিতে যা দেখবেন আজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবলে (বিপিএল) আজ নামছে মোহামেডান ও বসুন্ধরা। এছাড়াও বিশ্ব ক্লাব ফুটবলে রয়েছে একাধিক ম্যাচ।


বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবল

মোহামেডান-বসুন্ধরা

বিকেল ৪টা, টি স্পোর্টস

আইপিএল

কলকাতা-মুম্বাই

রাত ৮টা, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

বুন্দেসলিগা

কোলন-বার্লিন

সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিট, সনি স্পোর্টস ২

মাইঞ্জ-ডর্টমুন্ড

রাত ১০টা ৩০ মিনিট, সনি স্পোর্টস ২

লা লিগা

মায়োর্কা-লাস পালমাস

সন্ধ্যা ৬টা, স্পোর্টস ১৮

ভিয়ারিয়াল-সেভিয়া

রাত ৮টা ১৫ মিনিট, স্পোর্টস ১৮

গ্রানাদা-রিয়াল মাদ্রিদ

রাত ১০টা ৩০ মিনিট, স্পোর্টস ১৮

বিলবাও-ওসাসুনা

রাত ১টা, স্পোর্টস ১৮

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ

ফুলহাম-ম্যান সিটি

বিকেল ৫টা ৩০ মিনিট, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১

টটেনহাম-বার্নলি

রাত ৮টা, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১

নটিংহাম-চেলসি

রাত ১০টা ৩০ মিনিট, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১

এভারটন-শেফিল্ড

রাত ৮টা, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ২

;

ব্যাটিং ধসের পর জয়ে স্বস্তি বাংলাদেশের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নিজেদের ব্যাটিং ইনিংসে শেষ ৪২ রানে ১০ উইকেট হারিয়েও দিন শেষে হাসিমুখ বাংলাদেশের। কারণ ১৪৪ রানের মামুলি লক্ষ্য পেয়েও তালগোল পাকিয়েছে জিম্বাবুয়ে। হেরে গেছে ৫ রানে। তাতে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ৪-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে বাংলাদেশ।

মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটে টস হেরে আগে ব্যাট করতে হয় নাজমুল হোসেন শান্তর দলকে। লিটন দাস ধারাবাহিক বাজে ফর্মের কারণে একাদশ থেকে ছিটকে গেছেন। তার জায়গা নেন সদ্য হাঁটুর চোট থেকে সেরে ওঠা সৌম্য সরকার।

তানজিদ তামিমের সঙ্গে সৌম্যর উদ্বোধনী জুটিতে ব্যাটিংয়ে সুদিন ফেরার স্বপ্ন দেখে বাংলাদেশ। জিম্বাবুয়ের বোলারদের ছাতু বানিয়ে যে ১১ ওভারে স্কোরবোর্ডে ১০০ রান জমা করেন তারা।  লুক জংওয়ের বল কাভারের উপর দিয়ে খেলতে গিয়ে পয়েন্টে জোনাথান ক্যাম্পবেলের ক্যাচ হন তানজিদ। ফেরার আগে ৩৭ বলে ৭ চার ও এক ছক্কায় ৫২ রান করেন।

একই বোলারের বল বোল্ড হয়ে ফেরা সৌম্যর রান ৩৪ বলে ৪১। বাংলাদেশ যখন বড় স্কোরের স্বপ্ন দেখছে তখনই আচমকা যেন মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। একই ওভারে দুই ওপেনারকে হারানোর পর শুরু হয় আসা যাওয়ার মিছিল।

আগের দুই ম্যাচের ম্যাচসেরা তাওহিদ হৃদয় ফেরেন ১২ রানে। ৩০০ দিন পর আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ফেরা সাকিব করেন ১ রান। অধিনায়ক শান্তর ব্যাটে তো রানখরা চলছেই, ৭ বলে ২ রান করে সাজঘরের পথ ধরতে হয় তাকেও।

বিনা উইকেটে ১০১ রান করা দলটা ১৪৩ রানে যেতেই সব উইকেট হারিয়ে বসে। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে জিম্বাবুয়ের পক্ষে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি হওয়ার দিনে ৩ উইকেট নেন পেসার লুক জংওয়ে।

কিন্তু ১৪৪ রানের সহজ লক্ষ্য পেয়েও জিম্বাবুয়ে চোখে সর্ষেফুল দেখেছে। কোনো রান তোলার আগেই হারিয়েছে ওপেনার ব্রায়ান বেনেটকে। এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে। জোনাথান ক্যাম্পবেল বাদে দায়িত্ব নিয়ে খেলার যেন আগ্রহই ছিল না অন্য কোনো ব্যাটারের। শেষ পর্যন্ত দলীয় সর্বোচ্চ ৩১ রান করে ক্যাম্পবেল নিজেও একাকী লড়াইয়ে ক্ষান্ত দেন। শেষদিকে অবশ্য ৮ বলে ১৯* রানের ক্যামিও ইনিংসে জিম্বাবুয়েকে জয়ের খুব কাছে নিয়ে গিয়েছিলেন ওয়েলিংটন মাসাকাদজা। তবে রোমাঞ্চকর শেষ ওভারে সাকিব দুই উইকেট তুলে নিলে ১৩৮ রানে জিম্বাবুয়ে।

বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট পান এই ম্যাচ দিয়ে একাদশে ফেরা সাকিব আল হাসান, তিন উইকেট ঝুলিতে পোরেন মুস্তাফিজ।

আগামী ১২ মে একই মাঠে সকাল ১০টায় পাঁচ ম্যাচ সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টি মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ে।

;

শেষ মুহূর্তের গোলে পয়েন্ট খোয়াল আবাহনী



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ ফুটবলের শিরোপার দৌড়ে আবাহনী নেই বললেই চলে। শীর্ষে থাকা বসুন্ধরা কিংসের সঙ্গে তাদের পয়েন্টের পার্থক্য ১১। এছাড়া দুই নম্বর মোহামেডানও একেবারে মন্দ খেলছে না। আবাহনীর জন্য এখন তাই চ্যালেঞ্জ একটা সম্মানজনক অবস্থানে থেকে লিগ শেষ করা। কিন্তু আজ (শুক্রবার) পুলিশের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করে সে লক্ষ্যে একটা হোঁচট খেলো আকাশি-হলুদরা।

অথচ গোপালগঞ্জের শেখ ফজলুল হক মনি স্টেডিয়ামে শুরুটা দুর্দান্ত হয় আবাহনীর। নবম মিনিটে বক্সের ডান প্রান্ত থেকে আবাহনীর এনামুল গাজীর ক্রস ঠিকঠাক ক্লিয়ার করতে পারেননি পুলিশের ডিফেন্ডার আবদুল্লায়েভ। বল চলে যায় বাম প্রান্ত দিয়ে বক্সে ঢোকা কর্নেলিয়াস স্টুয়ার্টের পায়ে। নিখুঁত শটে বল জালে পাঠিয়ে আবাহনীকে এগিয়ে দেন এই ফরোয়ার্ড।

প্রথমার্ধের বাকি সময় আরও ভালো কিছু সুযোগ এলেও সেসব লুফে নিতে ব্যর্থ হয় আবাহনী। পিছিয়ে থেকে বিরতিতে যাওয়া পুলিশ দ্বিতীয়ার্ধে সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপায়। তবে দুর্বল ফিনিশিংয়ে পরম আরাধ্য গোল খুঁজে পাচ্ছিল না।

শেষ পর্যন্ত ৮৭ মিনিটে আবাহনীর গোলকিপার ভুলে গোলের দেখা পেয়ে যায় পুলিশ। এম এস বাবলুর বক্সের বাইরে থেকে নেয়া শটে আবাহনী গোলকিপার শহীদুল আলম সোহেলের দুই পায়ের ফাঁক গলে বল পৌঁছে যায় জালে।

শেষ মুহূর্তের গোলে হতাশায় পুড়তে হয় আবাহনীকে। ১৫ ম্যাচে ২৬ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের তিনেই রয়েছে তারা। সমান সংখ্যক ম্যাচে ২২ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের চতুর্থ অবস্থানে পুলিশ।

;

উড়ন্ত শুরুর পর হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল বাংলাদেশ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগের তিন ম্যাচে বাংলাদেশের ব্যাটিং সমর্থকদের স্বস্তি দিতে পারেনি। তবে সৌম্য সরকার চোট থেকে ফিরে ওপেনিংয়ে কিছুটা আশ্বস্ত করেছেন বাংলাদেশকে। তানজিদ তামিমও ব্যাটে সুর খুঁজে পেয়েছেন। সমর্থকরাও তাদের শতরানের জুটিতে বড় স্কোরের আশায় বুক বেঁধেছিলেন। কিন্তু এই দুই ওপেনার বাদে দলের অন্য ব্যাটারদের চূড়ান্ত ব্যর্থতায় ১৯.৫ ওভারে ১৪৩ রানে অলআউট হতে হয়েছে বাংলাদেশকে।

মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটে তানজিদ তামিম এবং সৌম্য সরকারের বুদ্ধিদীপ্ত ব্যাটিংয়ে দুরন্ত শুরু পায় বাংলাদেশ। ১১ ওভারেই ১০০ রান জমা হয় স্কোরবোর্ডে। ফিফটি তুলে নেন তানজিদ। ত্রিশোর্ধ্ব ইনিংস আসে সৌম্যর ব্যাটে। তাদের আত্মবিশ্বাসী ব্যাটিংয়ে পাওয়ার প্লে’তে ৫৭ রান তোলে বাংলাদেশ।

আগের তিন টি-টোয়েন্টিতে তানজিদের সঙ্গে ইনিংস শুরু করেছিলেন লিটন। তবে তাদের রসায়ন যে ওপেনিংয়ে একেবারেই জমছে না, তা আজ সৌম্যর সঙ্গে তানজিদের বোঝাপড়াতে পরিষ্কার।

১২তম ওভারে লুক জংওয়ের বল কাভারের উপর দিয়ে খেলতে গিয়ে পয়েন্টে জোনাথান ক্যাম্পবেলের ক্যাচ হন তানজিদ। ফেরার আগে ৩৭ বলে ৭ চার ও এক ছক্কায় ৫২ রান করেন। সেই ওভারে ৩৪ বলে ৪১ রান করা সৌম্যও সাজঘরের পথ ধরেন।

দুই ওপেনার বড় সংগ্রহের ভিত গড়ে দিলেও হঠাৎ ধসে সে সম্ভাবনা নস্যাৎ হয়। গত দুই ম্যাচের ম্যাচসেরা তাওহিদ হৃদয় (১২) ও ৩০০ দিন পর আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মাঠে নামা সাকিব আল হাসান (১) তিন বলের মধ্যে আউট হয়ে যান।

টি-টোয়েন্টি স্ট্রাইকরেটের কারণে সমালোচিত হওয়া অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত আরও একবার ব্যর্থ হয়েছেন ব্যাট হাতে। ৭ বলে ২ রান করে ব্রায়ান বেনেটের বলে সাকিবের মতো তিনিও স্টাম্প বাঁচাতে পারেননি। বিনা উইকেটে শতরানের ঘর ছোঁয়া বাংলাদেশ এমন দায়িত্বজ্ঞানহীন ব্যাটিংয়ে ১৪৩ রানে পৌঁছাতেই সব উইকেট খুইয়ে বসে স্বাগতিকরা।

জিম্বাবুয়ের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট পান জংওয়ে। ৬৪ উইকেট নিয়ে এখন টি-টোয়েন্টিতে জিম্বাবুয়ের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি এই পেসার।

;