‘হাসিনা ঠিকে সাহায্য দেয়, কিন্তুক হামরা পাইনা’



ফরহাদুজ্জামান ফারুক, ডিস্ট্রিক করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুর:‘সরকার হামার তিস্তা নদীক ঠিক কইরব্যার জনতে ২২৬ কোটি টাকা দিচে। কিন্তুক নদীতো এ্যলাও ঠিক হওচে না। বান হইলেই হামার দুঃখ কষ্ট নিয়্যা সবার মাথা ব্যথা। পরে আর কায়ো আইসে না। কত দিন পানিত থাকমো। কোনো দিন হামার তিস্তা নদী ঠিক হইবে?’

বার্তা২৪.কমের সঙ্গে এভাবেই কথাগুলো বলছিলেন তিস্তা নদী বেষ্টিত গঙ্গাচড়ার আলমবিদিতর ইউনিয়নের বিনবিনাচর এলাকার আবুল মিয়া।

তার মতো কয়েক হাজার মানুষ এখন পানিতে হাবুডুবু খাচ্ছে। বাড়ি-ঘরে পানি ঢুকে পড়ায় অনেক পরিবার গবাদি পশু নিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে গেছে। কিছু কিছু এলাকায় দেখা দিয়েছে নদী ভাঙন। এরই মধ্যে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে নদী তীরবর্তী এলাকার মানুষদের নিরাপদ স্থানে আশ্রয় গ্রহণের জন্য মাইকিং করে বলা হয়েছে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Sep/12/1536747149900.jpg
এদিকে আলমবিদিতর ইউনিয়নের গঙ্গাচড়া উপজেলার কোলকোন্দ, নোহালী, লক্ষ্মীটারী, মর্ণেয়া ও গজঘন্টা ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি গ্রাম এখন পানিতে ডুবে আছে। ভারতের উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীতে আকস্মিক পানি বাড়ায় প্লাবিত হয়েছে রংপুরের গঙ্গাচড়া ও কাউনিয়া উপজেলার অনন্ত ৩০টি গ্রাম। এতে পানিবন্দী হয়েছে তিস্তা তীরবর্তী এলাকার হাজার হাজার মানুষ। বিপাকে পড়েছে নারী, শিশু ও বৃদ্ধরা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গঙ্গাচড়া উপজেলার নোহালী ইউনিয়নের কচুয়া, মিনারবাজার, নোহালীর চর, বাঘধহরা চর, লক্ষ্মীটারী ইউনিয়নের চড় ইছলি, লক্ষজয়রাম ওঝা, কোলকোন্দ ইউনিয়নের কোলকোন্দ, সাউদপাড়া, শংকরদহ চর, বিনবিনা, চর ইশরকুল, মর্ণেয়া ইউনিয়নের আলাল চর, তালপট্টি, মর্ণেয়ারচর ও গঙ্গাচড়ার গান্নারপাড়সহ বিভিন্ন এলাকা এখন আকস্মিক বন্যার পানিতে ডুবে আছে। এসব এলাকায় সাধারণ মানুষের জনজীবনে নেমে এসেছে চরম দুর্ভোগ। ভেঙে পড়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থা। ভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে বেশ কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

কোলকোন্দ ইউনিয়নের শংকরদহ চরের পানিবন্দী রহিমা বেগম বলেন, ‘এতো কষ্ট করে সংসার চালাই, সেই সংসার হামার বানোত ভাসি যাবার নাগছে। খাওয়া দাওয়া নাই। গরু- ছাগল আর ছাওয়া পোয়াক নিয়া খুব বিপদোত আচি।’

মর্ণেয়ার চরের ইব্রাহিম মিয়া বলেন, ‘হঠাৎ করি বানের পানিত হামার ঘর-বাড়ি ডুবিচে। আস্তা-ঘাট থাকি স্কুল-মাদরাসা চাইরো পাকে পানি আর পানি। এই দুকের দিনোত হামার পাশোত কায়ো নাই বাহে। বানভাসি মাইনষের জনতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঠিকে সাহায্য দেয়, কিন্তুক হামরা পাইনা। একমুঠ সাহায্য দেয়ার মানুষ হামার গঙ্গাচড়াত নাই।’

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Sep/12/1536747181248.jpg

অন্যদিকে সাউদপাড়া এলাকার আব্বাস, আব্দুল্লাহ ও গফুর মিয়া বলেন, ‘হামার কষ্ট না হয় যেমন তেমন। কিন্তুক গবাদি পশুগুলো নিয়্যা বেশি সমস্যাত আচি।’

গেল দুই দিন তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও এখন তা বিপৎসীমার নিচে রয়েছে। ধীরে ধীরে অবস্থার উন্নতি হচ্ছে বলে জানিয়েছে রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের অতিরিক্ত প্রকৌশলী হারুন অর রশিদ। তিনি বার্তা২৪.কমকে জানান, ভারতের বেশ কয়েকটি স্থানে ভারী বর্ষণের ফলে উজান থেকে নেমে আসা ঢলে তিস্তা নদীতে পানি বেড়ে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এখন অনেক এলাকার পানি সরে যেতে শুরু করেছে।

এদিকে পানিবন্দী মানুষদের মধ্যে সরকারি সাহায্য বিতরণের কথা জানতে গঙ্গাচড়া উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবলুর সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।

   

স্বস্তির খবর নেই যশোরে, আজও সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১.৮ ডিগ্রি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশজুড়ে তীব্র দাবদাহের পর গতকাল রাজধানীসহ বেশকিছু জেলায় ঝড়ছিল স্বস্তির বৃষ্টি। কিন্তু যশোরে নেই কোন স্বস্তির খবর। আজও জেলাটি পুড়ছে তীব্র তাপপ্রবাহে।

শুক্রবার (৩ মে) যশোর আবহাওয়া অধিদপ্তর অনুযায়ী, সর্বোচ্চ তাপমাত্রার পারদ উঠেছে ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এর আগেও কয়েকদিন ধরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল এ জেলায়।

এমন পরিস্থিতিতে নাকাল যশোরবাসী। বেলা বাড়ার সাথে সাথে সড়কে মানুষের উপস্থিতি কমতে থাকে। শুক্রবার ছুটির দিন থাকলেও এদিন সকালে যশোর শহরের বিভিন্ন কাঁচাবাজার এবং গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে মানুষের উপস্থিতি অনেক কম দেখা গেছে। তীব্র তাপদাহের মধ্যে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষেরা।

যশোর শহরের বিভিন্ন গাছতলায় কয়েকজন রিকশাচালককে বিশ্রাম নিতে দেখা যায়।

তাদের মধ্যে আল-আমিন ইসলাম নামে এক রিকশাচালক বলেন, একদিকে রোদের তেজ অন্যদিকে আজকে ছুটির দিন হওয়া সত্ত্বেও গরমে মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছে না। যেকারণে আজকে তেমন ভাড়া হয়নি। আমাদের তো পেটের দায়ে বের হতে হয়।

দড়াটানা মোড়ে ইজিবাইক চালক আলম শেখ বলেন, গরমে যেমন আয় রোজগারে ভাটা পড়েছে তেমনি গরমে গাড়ির টায়ার জ্বলে যাচ্ছে। অনেক জায়গায় পিচ গলে গেছে। রাস্তা অতিরিক্ত হিট হওয়ায় টায়ার বাস্ট হয়ে যাচ্ছে অনেকের।

বশিরুল আমিন নামের এক পথচারী বলেন, ঘরেও গরম, বাহিরেও গরম। বৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত হাফ ছেড়ে বাঁচার উপায় নেই। আল্লাহ যে কবে মুখ তুলে চায় সে অপেক্ষায় আছি।

;

নির্বাচনে প্রার্থীদেরও গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখতে হবে: ইসি রাশেদা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিরাজগঞ্জ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভাবে ভোটের আয়োজন সম্পন্ন করতে চাইলে, নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীদেরও গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা।

তিনি বলেন, তাদেরকে (প্রার্থীদের) অবশ্যই প্রতিটি কেন্দ্রে দায়িত্বশীল এজেন্ট দিতে হবে, যিনি ভোট কেন্দ্রে প্রার্থীর পক্ষে দায়িত্ব পালন করবেন। ভোট কেন্দ্রে অনেক সময় অনিয়ম হলেও প্রমাণের অভাবে সেটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যায় না। এক্ষেত্রে এজেন্টদেরও গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রয়েছে।

শুক্রবার (৩ মে) বেলা ১১ টার দিকে সিরাজগঞ্জ শহরের শহীদ এম, মনসুর আলী অডিটোরিয়ামে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ সাধারন নির্বাচন উপলক্ষে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাথে আয়োজিত মত বিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন তিনি।

এ সময় জেলার বেলকুচি উপজেলায় রাতের বেলায় থানার ভিতর ঢুকে পুলিশের সামনে এক চেয়ারম্যান প্রার্থী তার প্রতিদ্বন্দ্বী অপর প্রার্থীর ওপরে হামলা ও গালমন্দ করার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেন, যদি পুলিশ পক্ষপাতিত্ব করে থাকে, প্রার্থীকে আদালতে যেতে হবে। নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ দিতে হবে। আমি সাংবাদিকদের কাছ থেকে শোনা কোন বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহন করবো না।

এর আগে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ন কবীরের সভাপতিত্বে জেলা প্রশাসন আয়োজিত মতবিনিময় সভায় রাজশাহী রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি সাইফুল ইসলাম, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন, জেলা প্রশাসক মীর মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, পুলিশ সুপার আরিফুর রহমান মন্ডল, বিভিন্ন উপজেলার চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বক্তব্য রাখেন।

;

গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা: স্টেশন মাস্টারসহ তিনজন বরখাস্ত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুরের জয়দেবপুর রেলওয়ে জাংশনের কাজীপাড়া এলাকায় তেলবাহী ট্রেনের সাথে টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় জয়দেবপুর রেলওয়ে জংশনের আবগোমটি স্টেশন মাস্টারসহ তিনজনকে বরখাস্ত করা হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জয়দেবপুর রেলওয়ে জংশনের স্টেশন মাস্টার হানিফ আলী।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, শুক্রবার (৩ মে) সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে জয়দেবপুর রেলওয়ে জংশনের আউটার সিগন্যালের ছোট দেওড়া কাজীবাড়ি এলাকায় তেলবাহী ট্রেনের সঙ্গে টাঙ্গাইল কমিউটার যাত্রীবাহী ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।

এ ঘটনার পর জয়দেবপুর রেলওয়ে জংশনের আবগোমটি স্টেশন মাস্টার মো. হাশেম, পয়েন্টম্যান সাদ্দাম হোসেন ও মোস্তাফিজুর রহমানকে বরখাস্ত করা হয়।

এদিকে, এ ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থলে পরিদর্শনে যান গাজীপুর জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ শফিকুল ইসলামসহ ফায়ার সার্ভিস ও বিভিন্ন বিভাগের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। পরে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে আরও দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।

জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশনের মাস্টার হানিফ আলী বলেন, দুর্ঘটনার ৩ ঘণ্টা পর অন্য সড়ক দিয়ে রেল চলাচল স্বাভাবিক করা হয়েছে। দুর্ঘটনা কবলিত রেল দুটি উদ্ধারে কাজ করছে উদ্ধারকারী দল। 

;

‘শান্তির সংস্কৃতি’ সংক্রান্ত বাংলাদেশের প্রস্তাব জাতিসংঘে সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
‘শান্তির সংস্কৃতি’ সংক্রান্ত বাংলাদেশের প্রস্তাব জাতিসংঘে সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত

‘শান্তির সংস্কৃতি’ সংক্রান্ত বাংলাদেশের প্রস্তাব জাতিসংঘে সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ গতকাল বৃহস্পতিবার (২ মে) সর্বসম্মতিক্রমে ‘শান্তির সংস্কৃতি’ সংক্রান্ত বাংলাদেশের প্রস্তাব গ্রহণ করেছে।

জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ আবদুল মুহিত বৃহস্পতিবার সাধারণ পরিষদের হলে প্রস্তাবটি উন্থাপন করেন।

শুক্রবার (৩ মে) ঢাকায় প্রাপ্ত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা বলা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথম মেয়াদে ১৯৯৯ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর প্রস্তাবটি প্রথম গৃহীত হয়েছিল। তারপর থেকে বাংলাদেশ প্রতি বছর ইউএনজিএ-তে এই রেজুলেশনটি সহজতর করে আসছে এবং সাধারণ পরিষদে শান্তির সংস্কৃতির ওপর একটি উচ্চ-স্তরের ফোরামও আহ্বান করছে।

সাম্প্রতিক উচ্চ-স্তরের ফোরাম, যা ৬ সেপ্টেম্বর ২০২২-এ অনুষ্ঠিত হয়েছিল, শান্তির সংস্কৃতির রূপান্তরমূলক ভূমিকার ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে যাতে শান্তি, সমতা এবং শান্তি বিনির্মাণকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করা যায়।

এই বছর রেজোলিউশনটি জাতিসংঘের কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করে বিশ্বব্যাপী ঝুঁকি এবং চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার সম্মিলিত প্রচেষ্টাকে কেন্দ্র করে। এটি প্রতিরোধমূলক কূটনীতি, সংলাপ এবং সবস্তরে সুস্থ বিতর্ক জোরদার করার গুরুত্বের ওপর জোর দেয়।

সংঘাত প্রতিরোধ এবং সমাধানে নারীর অমূল্য ভূমিকার পুনর্নিশ্চিত করার সময় এটি এই জাতীয় প্রক্রিয়াগুলোতে মহিলাদের পূর্ণ সমান এবং অর্থপূর্ণ অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে।

অন্যদের মধ্যে প্রস্তাবটি সহিংসতা এবং সংঘাতের অন্তর্নিহিত চালকদের মোকাবেলা করার এবং চলমান ডিজিটাল রূপান্তরের প্রেক্ষাপটে শান্তির সংস্কৃতিকে উন্নীত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেয়।

রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ আবদুল মুহিত বলেছেন, শান্তির সংস্কৃতির প্রস্তাব সময়ের সাথে সাথে প্রাসঙ্গিকভাবে বেড়েছে এবং একটি প্রভাবশালী থিমে বিকশিত হয়েছে যা জাতিসংঘের সকল প্রধান বক্তৃতায় বৃহত্তর পদচিহ্ন এবং স্বীকৃতি খুঁজে পেয়েছে।

তিনি আরো বলেন, ‘দ্রুত পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে এটি বিশ্বে শান্তি বজায় রাখার জন্য জাতিসংঘের সনদের বাধ্যবাধকতা পরিপূরক করার একটি কার্যকর উপায় হিসাবে প্রমাণিত হয়েছে।’

এই বছরের প্রস্তাবটি ১শ’ ১২টির দেশ সমর্থন করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রতি বছর এই প্রস্তাবটি বাংলাদেশের অব্যাহত সহজলভ্যতা বৈশ্বিক শান্তির জন্য অটল প্রবক্তা হিসেবে বাংলাদেশের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের গভীর আস্থার প্রমাণ হিসেবে দাঁড়িয়েছে।

সূত্র: বাসস

;