চট্টগ্রামের বিএনপির দুই নেতাকে রিমান্ড দিয়েছে আদালত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
চট্টগ্রামের বিএনপির দুই নেতাকে রিমান্ড দিয়েছে আদালত

চট্টগ্রামের বিএনপির দুই নেতাকে রিমান্ড দিয়েছে আদালত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান শামীম ও চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্করকে এক দিন করে রিমান্ড দিয়েছেন আদালত। 

মঙ্গলবার (২৩ অক্টোবর) অতিরিক্ত মহানগর হাকিম মহিউদ্দিন মুরাদের আদালতে তাদের হাজির করা হলে আদালত এ আদেশ দেন।

আদালতে আসামি পক্ষের জামিন আবেদন এবং রাষ্ট্রপক্ষের রিমান্ড আবেদনের শুনানি হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে সহকারী পুলিশ কমিশনার (প্রসিকিউশন) কাজী শাহাবুদ্দীন আহমেদ  বার্তা২৪কে বলেন, গত ২১ অক্টোবর আদালতে পুলিশের উপর হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তাদের গ্রেফতার করা হযেছে।

আসামি মাহবুবুর রহমান এবং আবুল হাশেম বক্করকে আদালতে হাজির করে ৭ দিন রিমান্ড আবেদন করা হলে আদালত শুনানি শেষে দুই আসামিকে একদিন করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছেন।

উল্লেখ্য, গত (২২ অক্টোবর) নগরীর কাজীর দেউড়ি নাসিমন ভবন দলীয় কার্যলয়ে সংবাদ সম্মেলন ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের চট্টগ্রাম বিভাগীয় সমাবেশের প্রস্তুতি সভা শেষে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলুকে হোটেলে পৌঁছে দেওয়ার জন্য গেলে জিইসি মোড় এলাকার হোটেল লা মেরিডিয়ান এর সামনে থেকে তাদের আটক করে গোয়েন্দা পুলিশ।

কাজী শাহাবুদ্দীন আহমেদ জানান, ২১ অক্টোবর (রোববার) বিকালে নগরীর কোতোয়ালী থানায় উপ-পরিদর্শক (এসআই) ইদ্রিস বাদি হয়ে পুলিশের উপর হামলার অভিযোগে চট্টগ্রাম নগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেনসহ ১৫০ জনকে আসামি করে চট্টগ্রামের কোতোয়ালী থানায় মামলা করেছেন ।

ওইদিন আদালতে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আমির খসরুর একটি মামলার শুনানি শেষে বিএনপির নেতাকর্মীরা পুলিশের ওপর হামলা করে। এতে ৪ পুলিশ আহত হয়। ফলে সরকারি কাজে বাধাদান, কটূক্তি, পুলিশের পোশাক ধরে টানাটানি ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলাটি দায়ের হয়েছে। এই মামলায় বিএনপি নেতা শামীম ও বক্কর জামিন চাইলে আদালত জামিন না দিয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের প্রেক্ষিতে এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

   

ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় শিক্ষকের দু’হাত ভেঙ্গে দিল কিশোর গ্যাং



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় শিক্ষকের ভেঙ্গে দিল কিশোর গ্যাং

ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় শিক্ষকের ভেঙ্গে দিল কিশোর গ্যাং

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে শ্রেণি কক্ষে ঢুকে ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রীকে ইভটিজিং করার প্রতিবাদ করায় এক শিক্ষককে পিটিয়ে দুই হাত ভেঙ্গে দিয়েছে কিশোর গ্যাং।

ভুক্তভোগী শিক্ষকের নাম মো. হাসান (৩৪)। তিনি উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের জামেয়া শরাফতিয়া ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসার শিক্ষক।

রোববার (৫ মে) বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের মদিনা বাজারের পূর্ব পাশে এ ঘটনা ঘটে।

এর আগে, একই দিন বেলা পৌনে ১১টার দিকে উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের জামেয়া শরাফতিয়া ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসার ৬ষ্ঠ শ্রেণির কক্ষে এই ইভটিজিংয়ের এই ঘটনা ঘটে।

হামলাকারী মো. রাজু (২৪) ও আবু নোমান (২৫) মুছাপুর ইউনিয়নের জামেয়া শরাফতিয়া ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসা এলাকার বাসিন্দা।

জামেয়া শরাফতিয়া ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসার আরবি প্রভাষক মো. শহীদ উল্যাহ অভিযোগ করে বলেন, বেলা পৌনে ১১টার দিকে বহিরাগত রাজু জামেয়া শরাফতিয়া ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসার ক্যাম্পাসে আসে। এরপর সে মাদরাসার ছাত্র নোমানের সহযোগিতায় ৬ষ্ঠ শ্রেণির কক্ষে ঢুকে এক ছাত্রীকে ইভটিজিং করে। ওই সময় ছাত্রী তার ভয়ে শ্রেণি কক্ষে থাকা বেঞ্চের নিচে লুকিয়ে যায়।

এরপর ইভটিজিংয়ের শিকার ছাত্রীর অন্য সহপাঠীরা বাধা দিলেও রাজু তাকে উত্ত্যক্ত করতে থাকে। খবর পেয়ে মাদরাসার নুরানি বিভাগের শিক্ষক মো. সোহেল এগিয়ে আসলে ইভটিজার রাজু ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা মাদরাসার ভিতরে ওই শিক্ষককে মারধর করে। তাৎক্ষণিক একই মাদরাসার শিক্ষক হাসান এগিয়ে এসে সহকর্মী শিক্ষকের ওপর হামলা ও ছাত্রীকে ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করলে তার সাথেও ইভটিজারদের বিরোধ দেখা দেয়। ওই বিরোধের জের ধরে বিকেল ৫টার দিকে মাদরাসা থেকে বাড়ি ফেরার পথে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য রাজু ও নোমানের নেতৃত্বে ৭/৮ জন কিশোর গ্যাং সদস্য তার গতিরোধ করে। পরে তারা শিক্ষক হাসানের ওপর হামলা চালায়। তখন হামলাকারীরা তাকে রাস্তায় দৌড়াতে দৌড়াতে বেধড়ক পেটায়। এতে তার দুই হাত ভেঙ্গে যায়।

হামলার শিকার শিক্ষকের শাশুড়ি বিবি খাদিজা ও শ্বশুর মো. সাহাব উদ্দিন বলেন, ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় কিশোর গ্যাং সদস্যরা এ হামলা চালায়। বর্তমানে হাসানকে জেলা শহর মাইজদীর জাপান বাংলাদেশ হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

জাপান বাংলাদেশ হাসপাতালের অর্থোপেডিক ডাক্তার আবদুর রহমান বলেন, তার একটি হাতে অপারেশন করে পাত বসানো হয়েছে। অন্য একটি হাতে প্লাস্টার করা হয়েছে। তার দুটি হাত ভেঙ্গে গেছে।

নোয়াখালীর পুলিম সুপার মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান বলেন, বিষয় শুনেছি। ভুক্তভোগী শিক্ষকের পরিবারকে কোম্পানীগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

;

মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে কোরআনে হাফেজ নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরগুনা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিলে মাছ ধরতে গিয়ে বরগুনার আমতলী উপজেলার কুকুয়া ইউনিয়নের কুকুয়া এরশাদ উল উলুম মাদরাসার হাফেজ ছাত্র হাফেজ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ (১৫) বজ্রপাতে নিহত হয়েছে।

সোমবার (০৬ মে) সন্ধ্যার পরে বাড়ির পাশে বিলে মাছ ধরার সময় বজ্রপাতে তার মৃত্যু হয়। নিহত হাফেজ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ পূর্ব কুকুয়া গ্রামের জসিম উদ্দিন হাওলাদারের পুত্র।

নিহতের স্বজন সূত্রে জানা গেছে, বিকেল থেকে ওই গ্রামসহ আশেপাশে মুষলধারে বৃষ্টিতে বাড়ির পাশের বিলে পানি জমে যায়। সন্ধ্যার পর হাফেজ আবদুল্লাহ ওই বিলে মাছ ধরতে যায়। সেখানে মাছ ধরা অবস্থায় বজ্রপাতে সে নিহত হয়। সংবাদ পেয়ে স্বজনরা তার মরদেহ উদ্ধার করে বাড়ি নিয়ে আসে।

কুকুয়া এরশাদ উল উলুম মাদরাসার পরিচালক হাফেজ মাওলানা মোহাম্মদ ফয়জুল্লাহ মুঠোফোন সত্যতা স্বীকার করে বলেন, শুনেছি আমাদের মাদরাসার হাফেজ ছাত্র মোহাম্মদ আবদুল্লাহ তার বাড়ির পাশে বিলে মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা গেছে।

নিহতের বাবা মো. জসিম উদ্দিন হাওলাদার বলেন, আমার হাফেজ পুত্র আবদুল্লাহ সন্ধ্যার পরে বিলে জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে নিহত হয়েছে।

;

কলকাতা থেকে কক্সবাজারে জরুরি অবতরণ করা ফ্লাইট পৌঁছালো গন্তব্যে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
কক্সবাজারে জরুরি অবতরণ করা ফ্লাইট পৌঁছালো গন্তব্যে

কক্সবাজারে জরুরি অবতরণ করা ফ্লাইট পৌঁছালো গন্তব্যে

  • Font increase
  • Font Decrease

দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে কলকাতা থেকে চট্টগ্রামে নামতে না পেরে কক্সবাজারে জরুরি অবতরণ করা ইউএস-বাংলার ফ্লাইটটি চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিয়েছে। যেখানে ৪৫ জন যাত্রী রয়েছে। তারা সবাই নিরাপদে চট্টগ্রামে পৌঁছেছে বলে জানা গেছে।

সোমবার (০৬ মে) বিকেল সাড়ে ৭ টায় আবহাওয়া পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ফ্লাইটটি অবতরণ করে।

বিষয়টি বার্তা২৪.কম-কে নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তাসলিম আহমেদ।

তিনি বলেন, আবহাওয়া পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় কক্সবাজার থেকে ফ্লাইটটি চট্টগ্রামে নিরাপদে অবতরণ করেছে। এখন সবকিছু স্বাভাবিক রয়েছে। কোনো ফ্লাইটের শিডিউল এখনো পর্যন্ত বিপর্যয় হয়নি।

কক্সবাজার বিমানবন্দরের এক কর্মকর্তা বার্তা২৪.কম-কে বলেন, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে চট্টগ্রামে আসা কলকাতা থেকে ইউএস-বাংলার ফ্লাইট কক্সবাজারে জরুরি অবতরণ করে। যেখানে ৪৫ জন যাত্রী আছে। তারা সবাই নিরাপদে ছিল। তাদেরকে বিমানের মধ্যেই খাবার দেওয়া হয়েছে।

 

;

সংসদে ‘পরিশোধ ও নিষ্পত্তি বিল-২০২৪’ উত্থাপন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্রাহক স্বার্থ সংরক্ষণের লক্ষে ব্যাংকের পাশাপাশি অ-ব্যাংক পরিশোধ সেবাদানকারীদের আইনের কাঠামোয় আনতে জাতীয় সংসদে ‘পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা বিল-২০২৪’ উত্থাপন করা হয়েছে।

সোমবার (০৬ মে) অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বিলটি উত্থাপনের পর অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়েছে। কমিটিকে ১৫ দিনের মধ্যে সংসদে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্বলিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দেশে পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা সংক্রান্ত বিদ্যমান কোনো আইন নেই। বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংক অর্ডার-১৯৭২ অনুযায়ী, বাংলাদেশ পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলম্যান্ট সিষ্টেমস রেগুলেশনস-২০১৪ এবং রেগুলেশন্স অন ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার-২০১৪ এর আওতায় সব পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা পরিচালিত হচ্ছে। এই সংক্রান্ত পৃথক কোনো আইন না থাকায় ব্যাংকসমূহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক লেনদেন ব্যবস্থায় অংশগ্রহণের জন্য বর্ণিত রেগুলেশনস পরিপালনার্থে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এছাড়া অ-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের পরিশোধ কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণেও বর্তমানে কোনো আইন নেই। তাই গ্রাহক-স্বার্থ সংরক্ষণে ব্যাংকের পাশাপাশি অ-ব্যাংক পরিশোধ সেবাদানকারীদের আইনি কাঠামোর আওতায় নিয়ে জরুরি বিধায় ‘পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা আইন-২০২৪' প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

এই আইনের অধীনে সংঘটিত অপরাধ আমলযোগ্য, অজামিনযোগ্য এবং অ-আপসযোগ্য বলে বিলে উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, কোনো ব্যাংক-কোম্পানি বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া কোনো পরিশোধ ব্যবস্থায় অংশগ্রহণ, পরিশোধ ব্যবস্থা পরিচালনা বা ইলেকট্রনিক মুদ্রায় পরিশোধ সেবা প্রদান করতে পারবে না। একইভাবে কোনো ব্যক্তি প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানি বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে লাইসেন্স গ্রহণ ছাড়া কোনো পরিশোধ ব্যবস্থা পরিচালনা বা পরিশোধ সেবা প্রদান করতে পারবে না। এই বিধান লঙ্ঘনের সাজা হবে সর্বোচ্চ ৫ বছর কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয়দণ্ড।

বিলে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া কোনো ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানি অগ্রিম পরিশোধ দলিল ইস্যু, ক্রয়–বিক্রি করতে পারবে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া জনসাধারণ থেকে যেকোনো প্রকার বিনিয়োগ গ্রহণ, ঋণ প্রদান, অর্থ সংরক্ষণ বা আর্থিক লেনদেন উদ্ভব হয় এরূপ কোনো অনলাইন বা অফলাইন প্লাটফর্ম পরিচালনা করতে পারবে না। এসব বিধান অমান্য করলে সাজা হবে সর্বোচ্চ ৫ বছরের কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয়দণ্ড।

;