আমন সংগ্রহ শুরু হলেও বাড়েনি ধানের দাম



গনেশ দাস, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আমন সংগ্রহ শুরু হলেও বাড়েনি ধানের দাম। ছবি: বার্তা২৪.কম

আমন সংগ্রহ শুরু হলেও বাড়েনি ধানের দাম। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি ভাবে আমন সংগ্রহ অভিযান শুরু হলেও বগুড়ার বাজারে এর কোনো প্রভাব পড়েনি। মূলত এই সময়টাতে বাজারে ধানের দাম বাড়ে। কিন্তু এখনো এখানের বাজারগুলোতে ধানের দাম বাড়তে শুরু করেনি।

তবে কৃষকের ঘরে প্রচুর ধান মজুদ থাকার কারণে মিলাররা সিন্ডিকেট করে বাকিতে ধান কিনছে। বাকিতে কেনা সেই ধান থেকে চাল তৈরি করে সরকারি খাদ্য গুদামে সরবরাহ করছে তারা। ফলে সরকারের অভ্যন্তরীণ আমন সংগ্রহ অভিযানের সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছে কৃষক।

কৃষকের ঘরে নতুন ধান ওঠার পর প্রতি বছর সরকারি খাদ্য গুদামের চাল সংগ্রহ করা হয়। সংশ্লিষ্ট খাদ্য গুদামের সঙ্গে মিলাররা চুক্তিবদ্ধ হয়ে সরকার নির্ধারিত মূল্যে চাল সরবরাহ করে থাকে। ফলে বাজারে ধানের দাম বৃদ্ধি পায়। কিন্তু এবারের চিত্র ভিন্ন। বগুড়ার ১২টি উপজেলায় ৩৯৯৭২ মেট্রিক টন চাল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে খাদ্য অধিদপ্তর। প্রতি কেজি সিদ্ধ চাল ৩৬ টাকা কেজি দরে কেনার জন্য জেলার ১৯২৫টি মিল মালিক চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গত ১ ডিসেম্বর থেকে আমন সংগ্রহ অভিযান শুরু হয় এবং তা চলবে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

কিন্তু বগুড়ায় আমন সংগ্রহ অভিযান শুরু করা হয়েছে গত ৯ ডিসেম্বর। বগুড়ার জেলা প্রশাসক ফয়েজ আহাম্মদ আনুষ্ঠানিক ভাবে আমন সংগ্রহ অভিযানের উদ্বোধন করেন। এরপর বিভিন্ন খাদ্য গুদামে সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়।

সাধারণ কৃষকরা জানান, সরকারি ভাবে চাল কেনা শুরু হলেও বাজারে এর কোনো প্রভাব পড়েনি। মঙ্গলবার (১৮ ডিসেম্বর) বগুড়ার বিভিন্ন হাট বাজারে ধান বিক্রি হয়েছে ৬৫০ থেকে ৬৬০ টাকা মণ দরে। চাল বিক্রি হয়েছে ৯৮০ টাকা থেকে ১০২০ টাকা মণ দরে।

দুপচাঁচিয়া উপজেলার মাজিন্দা গ্রামের কৃষক মুকুর হোসেন বার্তা২৪.কমকে জানান, আমন ধান চাষ করে বাম্পার ফলন হলেও বর্তমান বাজার দর অনুযায়ী তাদের বিঘা প্রতি ৭০০-৮০০ টাকা লোকসান হচ্ছে। সরকারি ভাবে চাল কেনা শুরু হওয়ার পর তারা আশা করেছিলেন ধানের দাম বাড়বে। কিন্তু দাম তো বাড়েনি বরং মিলার ধান কিনছে বাকিতে।

একই গ্রামের কৃষক জোবায়ের হাসান জানান, আমন ধান চাষ করে এই অঞ্চলের অনেক কৃষক বিপাকে পড়েছে। মিলাররা সিন্ডিকেট করে বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে। হাটে ধান বিক্রি করতে গেলেও মিলারদের নিয়োজিত ক্রেতা ছাড়া কেউ নেই। তারা কৃষকের কাছ থেকে শত-শত মণ ধান কিনছে বাকিতে। সরকারি খাদ্য গুদামে চাল সরবরাহ করে বিল উত্তোলনের পর ধানের দাম পরিশোধ করবে এমন শর্তে কৃষক বাধ্য হচ্ছে মিলারকে ধান দিতে।

নন্দীগ্রাম উপজেলার রিধইল গ্রামের কৃষক ফজলুর রহমান জানান, এই অঞ্চলের কৃষকরা আমন ধান ঘরে তোলার পর নিজের খাবার জন্য রেখে বাকিটুকু বিক্রি করে সংসারের অন্যান্য চাহিদা পূরণ করে। কিন্তু এবার একদিকে উৎপাদন খরচ বেশি, অন্যদিকে বিক্রি করতে গেলে দাম কম হওয়ায় তাদেরকে আরও লোকসান গুনতে হচ্ছে।

বগুড়ার সান্তাহার এলাকার চাল কল ব্যবসায়ী শাহাবুদ্দিন জানান, সরকারি খাদ্য গুদামে ৩৬ টাকা দরে চাল বিক্রি করতে তাদের আগ্রহ কম। তারপরেও খাদ্য গুদামের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হতে হয়।

কৃষকের কাছ থেকে সিন্ডিকেট করে ধান বাকিতে কেনা প্রসঙ্গে তিনি জানান, সিন্ডিকেট করা ঠিক না। তবে প্রত্যেক ব্যবসাতেই নগদ এবং বাকিতে কেনা বেচা রয়েছে।

বগুড়া জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মাইন উদ্দিন বার্তা২৪.কমকে জানান, এ বছর জেলার ২৩ সরকারি খাদ্য গুদামে ৩৯৯৭২ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল কেনা শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যেই ৫ হাজার মেট্রিক টনের বেশি চাল কেনা হয়েছে। শুরুতে চাল কেনায় ধীরগতি থাকলেও জানুয়ারিতে পুরোদমে তা সংগ্রহ করা হবে।

   

সিলেটে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
সিলেটে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

সিলেটে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেটের স্থানীয় দৈনিক উত্তরপূর্ব পত্রিকার কম্পিউটার অপারেটর অমিত দাস শিবুর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৬ এপ্রিল) মধ্যরাতে নগরীর হাজারিবাগ এলাকার পেছনের মাঠে তার মরদেহ পড়েছিল। খবর পেয়ে সিলেট মেট্রোপলিটনের (এসএমপির) বিমানবন্দর থানা পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ পুলিশ কমিশনার (ডিসি উত্তর) আজবাহার আলী শেখ।

নিহত অমিত দাস শিবু গৌর চাঁদ দাসের ছেলে। তার গ্রামের বাড়ি সুনামগঞ্জে। তিনি নগরীর বাগবাড়ি নরসিং টিলা এলাকায় সপরিবারে বসবাস করতেন।

জানা যায়, অমিত দাস শিবু প্রতিদিনের মতো আজ রাতেও উত্তরপূর্ব পত্রিকা অফিসে কাজ করে বাসায় ফিরছিলেন। রাত পৌনে ২টার দিকে স্থানীয় লোকজন মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশকে জানায়।

এব্যাপারে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ পুলিশ কমিশনার (ডিসি উত্তর) আজবাহার আলী শেখ বলেন, আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসি। তার মরদেহের পাশে মোটরসাইকেলটি চাবি লাগানো অবস্থায় রাখা ছিল। তবে মোবাইল ফোন পাওয়া যায়নি। কিন্তু মোবাইলের শেষ লোকেশন ঘটনাস্থলেই দেখাচ্ছে। তার দেহে কোনো আঘাতের চিহ্ন মিলেনি। এরপরও ঘটনাটিকে রহস্যজনক ধরে তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ।

;

গ্যাস-বিদ্যুৎ-সারের দাম বাড়ানোর সুপারিশ আইএমএফ’র



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটের ভারসাম্য ঠিক রাখতে ও ভর্তুকি সহনীয় পর্যায়ে রেখে সার, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম সমন্বয়ের (বাড়ানো) সুপারিশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল।

অর্থবিভাগের বাজেট অনুবিভাগের সঙ্গে এক বৈঠকে বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) এ সুপারিশ করেছে ঋণ কর্মসূচির আওতায় শর্ত বাস্তবায়ন পর্যবেক্ষণে আসা আইএমএফ’র প্রতিনিধিদল।

প্রতিনিধিদলটি ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে তাও জানতে চেয়েছে। এছাড়া লক্ষ্যভিত্তিক খেলাপিঋণ কমানো বিশেষ করে সরকারি মালিকানার ব্যাংকগুলোর খেলাপিঋণ কমিয়ে আনা এবং প্রক্রিয়াধীন থাকা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান সংক্রান্ত আইনগুলোর দ্রুত বাস্তবায়নের তাগিদ দিয়েছে।

অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, অর্থবিভাগের বাজেট অনুবিভাগের সঙ্গে ভর্তুকি নিয়ে বৈঠক করে মিশনের একটি অংশ, ভর্তুকি কমিয়ে আনেত পেট্রোলিয়াম পণ্যের জন্য একটি পর্যায়ক্রমিক সূত্র-ভিত্তিক মূল্য সমন্বয় ব্যবস্থা গ্রহণ করায় সরকারকে স্বাগত জানায়।

তবে সার্বিক বাজেট ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে অন্যান্য খাতে ভর্তুকি কমিয়ে আনার জন্য বিদ্যুৎ, গ্যাস ও সারের দাম বাড়ানোর সুপারিশ করেছে। এ প্রসঙ্গে অর্থ বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখে আপাতত কৃষিতে পর্যাপ্ত ভর্তুকি দিয়ে যাবে সরকার। তবে বিদ্যুৎ ও গ্যাসে ভর্তুকি কমাতে পর্যায়ক্রমে এসবের দাম বাড়ানো হবে।

আইএমএফের ডেভেলপমেন্ট মাইক্রোইকোমিক্স ডিভিশনের প্রধান ক্রিস পাপাগেওর্জিউ–এর নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলটি অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সঙ্গে বৈঠক করে এসব পর্যবেক্ষণ তুলে ধরে।

বৈঠকে সরকারের পক্ষে নেতৃত্ব দেন আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ। এ সময় আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের কর্মকর্তারাসহ সোনালী ব্যাংকের এমডি মো. আফজাল করিমসহ জনতা, অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংকের এমডিরাও উপস্থিত ছিলেন।

;

রাতের আঁধারে শিক্ষার্থীদের ক্লাস, অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে আফাজ উদ্দিন মেমোরিয়াল স্কুল ও কলেজ নামে বেসরকারি একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রাতের আঁধারে ক্লাস করাতে গিয়ে ছয় শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছে। বিষয়টি গোপন রেখে অসুস্থ ওই শিক্ষার্থীদের কালিয়াকৈর সদরের রুমাইসা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। পরে তাদের পরিবারের সদস্যরা খবর পেয়ে হাসপাতালে ছুটে আসেন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার টান কালিয়াকৈর এলাকার আফাজ উদ্দিন মেমোরিয়াল স্কুল ও কলেজের একটি ক্লাস কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।

তবে তাৎক্ষণিকভাবে অসুস্থ শিক্ষার্থীদের নাম পরিচয় জানা যায়নি।

স্থানীয় ও শিক্ষার্থীদের পরিবার সূত্র জানায়, সারাদেশে তীব্র তাপদাহের কারণে স্কুল কলেজ বন্ধ থাকলেও বৃহস্পতিবার রাতে এইচএসসি পরিক্ষার্থীদের রাতের আঁধারে ক্লাস করানো হচ্ছিল। এসময় তীব্র গরমে ৬ শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরে তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিজস্ব মাইক্রোবাসে করে হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে কয়েকজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। খবর পেয়ে পরিবারের লোকজন ছুটে এসে তাদের চিকিৎসা দিয়ে বাড়ি নিয়ে যায়।

অন্যদিকে কিছু শিক্ষার্থীর অবস্থা বেশি খারাপ থাকায় তাদের পার্শ্ববর্তী জেলা টাঙ্গাইলের মির্জাপুর কুমুদিনী সরকারি কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হয় বলে জানা যায়।

এ বিষয়ে জানতে আফাজ উদ্দিন মেমোরিয়াল স্কুল ও কলেজের পরিচালক মো. সোহাগ রহমানের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে কল করলে তাকে পাওয়া যায়নি।

তবে ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নৈশপ্রহরী নাম প্রকাশ না করে বলেন, ভেতরে ক্লাস চলছিল। কিছুক্ষণ পর গরমে অনেকেই ক্লান্ত হয়ে যায়। পরে তাদের হাসপাতালে নেওয়া হয়।

;

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চুয়াডাঙ্গা
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

  • Font increase
  • Font Decrease

চুয়াডাঙ্গায় লাটাহাম্বারের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে টুটুল হোসেন (১৮) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন অপর দুই আরোহী মিলন হোসেন (২৫) ও জাব্বারুল (১৭)।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) রাত ১০টার দিকে চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার হাটবোয়ালিয়া সড়কের খোরদ কবরস্থানের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

খবর পেয়ে আলমডাঙ্গা থানা পুলিশে নিহত টুটুলের মরদেহ উদ্ধার করে ও আহত দুজনকে চিকিৎসার জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে পাঠায়।

নিহত টুটুল আলমডাঙ্গার ভাংবাড়িয়া ইউনিয়নের মহেশপুর গ্রামের ইলিয়াস হোসেনের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার বিকেলে টাইলস কিনে চুয়াডাঙ্গা শহর থেকে মহেশপুর গ্রামে ফিরছিলেন টুটুলের পিতা ইলিয়াস। পথে ভালাইপুর বাজারের অদূরে টাইলসবাহী গাড়িটি বিকল হয়ে পড়লে ইলিয়াস ছেলে টুটুলকে ফোন দিয়ে ডাকেন। টুটুল মোটরসাইকেলযোগে বাড়ি থেকে মিলন ও জাব্বারুলকে নিয়ে ভালাইপুরের উদ্দেশে বের হন। পথে হাটবোয়ালিয়া সড়কের খোরদ কবরস্থানের সামনে পৌঁছালে সামনে থেকে আসা একটি লাটাহাম্বারের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই টুটুলের মৃত্যু হয়।

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. হাসানুজ্জামান বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় মিলন হোসেন ও জাব্বারুল নামের দুই যুবক জরুরি বিভাগে আসে। আহতদের মধ্যে মিলনের আঘাত গুরুতর হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে। এবং জাব্বারুলকে ভর্তি রাখা হয়েছে।

আলমডাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ গণি মিয়া বলেন, ঘটনাস্থলেই টুটুলের মৃত্যু হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই হস্তান্তর করা হয়েছে।

;