প্রশ্নপত্র বিতরণে ‘গরমিল’, ফেলের শঙ্কা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, রংপুর, বার্তা২৪.কম
পরীক্ষা শেষে পরীক্ষা কেন্দ্রের সামনে পরীক্ষার্থীদের ভিড়, ছবি: বার্তা২৪

পরীক্ষা শেষে পরীক্ষা কেন্দ্রের সামনে পরীক্ষার্থীদের ভিড়, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

আজ থেকে শুরু হওয়া মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার প্রথমদিনে অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের প্রশ্নপত্রে নিয়মিতদের জোরপূর্বক পরীক্ষা নেয়ার অভিযোগ উঠেছে।

শনিবার (২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে এ ঘটনার প্রতিবাদে ওই কেন্দ্রের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেছেন উদ্বিগ্ন পরীক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা।

রংপুর সদর উপজেলার শ্যামপুর গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ পরীক্ষা কেন্দ্রের দায়িত্বরত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ ওঠে।

জানা গেছে, এসএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে বাংলা (আবশ্যিক-সৃজনশীল) প্রথমপত্রের প্রশ্নপত্র বিতরণের সময় অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের জন্য ২০১৮ সালের সিলেবাসে প্রণীত (গুলিস্তান সেট-৪) প্রশ্নপত্র নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের হাতে দেয়া হয়। পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা পর ওই কেন্দ্রের কয়েকটি কক্ষের নিয়মিত পরীক্ষার্থীরা ২০১৮ সালের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিতে অপারগতা জানায়। কিন্তু দায়িত্বরত শিক্ষকরা তাদের ওই প্রশ্নেই পরীক্ষা দেয়ার জন্য বলেন। এতে পরীক্ষার কক্ষে নিয়মিতদের অনেকেই বাধ্য হয়ে ২০১৯ সালের প্রশ্নপত্রের (মল্লিকা সেট-৪) পরিবর্তে ২০১৮ সালের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দেন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Feb/02/1549116944305.jpg

বিকেলে সরেজমিন ওই কেন্দ্রে গেলে পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকরা অভিযোগ করে বলেন, 'শ্যামপুর গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ কেন্দ্রে ভিআইপি শাহাদাৎ হোসেন উচ্চ বিদ্যালয়, পালিচড়া এমএন উচ্চ বিদ্যালয়, রাধাকৃষ্ণপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও পদাগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের নিয়মিত ও অনিয়মিত মিলে মোট ৩০১ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেন। এই কেন্দ্রের নয়টি কক্ষের চারটি কক্ষে অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের জন্য প্রণীত ২০১৮ সালের সিলেবাসের প্রশ্নপত্রে প্রায় দেড় শতাধিক নিয়মিত পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেওয়া হয়। যেখানে নিয়মিতদের ২০১৯ সালের সিলেবাসে প্রণীত প্রশ্নপত্রে তাদের পরীক্ষা নেওয়ার কথা। এ কারণে শিক্ষকদের প্রশ্নপত্র বিতরণে এমন গড়মিল আর ভুলের মাশুল হিসেবে ফেলের শঙ্কায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন পরীক্ষার্থীরা।'

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Feb/02/1549116960981.jpg

পরীক্ষার্থী শারমিন আক্তার সিমু, রাজিব মিয়া, শাকিল আহমেদ, রাগিব আলীসহ একাধিক পরীক্ষার্থী অভিযোগ করে বলেন, 'আমরা ২০১৯ সালের সিলেবাসে নিয়মিত পরীক্ষার্থী। কিন্তু আমাদেরকে ২০১৮ সালের সিলেবাসের প্রশ্ন দেওয়া হয়। আমরা শিক্ষকদের কাছে এ ব্যাপারে সমাধান চেয়েও কোন প্রতিকার পাইনি। তারা আমাদেরকে পরীক্ষা দিতে বাধ্য করেছেন। আমরা চাই এ বিষয়ে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া হোক। তা না হলে আমাদের অধিকাংশ পরীক্ষার্থীরই বাংলা প্রথমপত্রে ফেল করবে।'

এ ব্যাপারে ওই প্রতিষ্ঠানের ভেতরে কাউকে পাওয়া যায়নি। অধ্যক্ষ শহিদুল ইসলামের মুঠোফোন বন্ধ থাকায় তার সাথে কথা বলা সম্ভব হয়নি।

এদিকে প্রশ্নপত্র বিতরণে এমন ‘ভুল’ নিয়ে রংপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাদিয়া ইসরাত সুমি সাংবাদিকদের বলেন, 'বিষয়টি আমি বিকেলে জানতে পেরেছি। খোঁজ খবর নিয়ে কার্যকরী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'

   

সিলেটে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
সিলেটে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

সিলেটে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেটের স্থানীয় দৈনিক উত্তরপূর্ব পত্রিকার কম্পিউটার অপারেটর অমিত দাস শিবুর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৬ এপ্রিল) মধ্যরাতে নগরীর হাজারিবাগ এলাকার পেছনের মাঠে তার মরদেহ পড়েছিল। খবর পেয়ে সিলেট মেট্রোপলিটনের (এসএমপির) বিমানবন্দর থানা পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ পুলিশ কমিশনার (ডিসি উত্তর) আজবাহার আলী শেখ।

নিহত অমিত দাস শিবু গৌর চাঁদ দাসের ছেলে। তার গ্রামের বাড়ি সুনামগঞ্জে। তিনি নগরীর বাগবাড়ি নরসিং টিলা এলাকায় সপরিবারে বসবাস করতেন।

জানা যায়, অমিত দাস শিবু প্রতিদিনের মতো আজ রাতেও উত্তরপূর্ব পত্রিকা অফিসে কাজ করে বাসায় ফিরছিলেন। রাত পৌনে ২টার দিকে স্থানীয় লোকজন মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশকে জানায়।

এব্যাপারে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ পুলিশ কমিশনার (ডিসি উত্তর) আজবাহার আলী শেখ বলেন, আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসি। তার মরদেহের পাশে মোটরসাইকেলটি চাবি লাগানো অবস্থায় রাখা ছিল। তবে মোবাইল ফোন পাওয়া যায়নি। কিন্তু মোবাইলের শেষ লোকেশন ঘটনাস্থলেই দেখাচ্ছে। তার দেহে কোনো আঘাতের চিহ্ন মিলেনি। এরপরও ঘটনাটিকে রহস্যজনক ধরে তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ।

;

গ্যাস-বিদ্যুৎ-সারের দাম বাড়ানোর সুপারিশ আইএমএফ’র



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটের ভারসাম্য ঠিক রাখতে ও ভর্তুকি সহনীয় পর্যায়ে রেখে সার, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম সমন্বয়ের (বাড়ানো) সুপারিশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল।

অর্থবিভাগের বাজেট অনুবিভাগের সঙ্গে এক বৈঠকে বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) এ সুপারিশ করেছে ঋণ কর্মসূচির আওতায় শর্ত বাস্তবায়ন পর্যবেক্ষণে আসা আইএমএফ’র প্রতিনিধিদল।

প্রতিনিধিদলটি ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে তাও জানতে চেয়েছে। এছাড়া লক্ষ্যভিত্তিক খেলাপিঋণ কমানো বিশেষ করে সরকারি মালিকানার ব্যাংকগুলোর খেলাপিঋণ কমিয়ে আনা এবং প্রক্রিয়াধীন থাকা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান সংক্রান্ত আইনগুলোর দ্রুত বাস্তবায়নের তাগিদ দিয়েছে।

অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, অর্থবিভাগের বাজেট অনুবিভাগের সঙ্গে ভর্তুকি নিয়ে বৈঠক করে মিশনের একটি অংশ, ভর্তুকি কমিয়ে আনেত পেট্রোলিয়াম পণ্যের জন্য একটি পর্যায়ক্রমিক সূত্র-ভিত্তিক মূল্য সমন্বয় ব্যবস্থা গ্রহণ করায় সরকারকে স্বাগত জানায়।

তবে সার্বিক বাজেট ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে অন্যান্য খাতে ভর্তুকি কমিয়ে আনার জন্য বিদ্যুৎ, গ্যাস ও সারের দাম বাড়ানোর সুপারিশ করেছে। এ প্রসঙ্গে অর্থ বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখে আপাতত কৃষিতে পর্যাপ্ত ভর্তুকি দিয়ে যাবে সরকার। তবে বিদ্যুৎ ও গ্যাসে ভর্তুকি কমাতে পর্যায়ক্রমে এসবের দাম বাড়ানো হবে।

আইএমএফের ডেভেলপমেন্ট মাইক্রোইকোমিক্স ডিভিশনের প্রধান ক্রিস পাপাগেওর্জিউ–এর নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলটি অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সঙ্গে বৈঠক করে এসব পর্যবেক্ষণ তুলে ধরে।

বৈঠকে সরকারের পক্ষে নেতৃত্ব দেন আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ। এ সময় আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের কর্মকর্তারাসহ সোনালী ব্যাংকের এমডি মো. আফজাল করিমসহ জনতা, অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংকের এমডিরাও উপস্থিত ছিলেন।

;

রাতের আঁধারে শিক্ষার্থীদের ক্লাস, অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে আফাজ উদ্দিন মেমোরিয়াল স্কুল ও কলেজ নামে বেসরকারি একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রাতের আঁধারে ক্লাস করাতে গিয়ে ছয় শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছে। বিষয়টি গোপন রেখে অসুস্থ ওই শিক্ষার্থীদের কালিয়াকৈর সদরের রুমাইসা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। পরে তাদের পরিবারের সদস্যরা খবর পেয়ে হাসপাতালে ছুটে আসেন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার টান কালিয়াকৈর এলাকার আফাজ উদ্দিন মেমোরিয়াল স্কুল ও কলেজের একটি ক্লাস কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।

তবে তাৎক্ষণিকভাবে অসুস্থ শিক্ষার্থীদের নাম পরিচয় জানা যায়নি।

স্থানীয় ও শিক্ষার্থীদের পরিবার সূত্র জানায়, সারাদেশে তীব্র তাপদাহের কারণে স্কুল কলেজ বন্ধ থাকলেও বৃহস্পতিবার রাতে এইচএসসি পরিক্ষার্থীদের রাতের আঁধারে ক্লাস করানো হচ্ছিল। এসময় তীব্র গরমে ৬ শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরে তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিজস্ব মাইক্রোবাসে করে হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে কয়েকজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। খবর পেয়ে পরিবারের লোকজন ছুটে এসে তাদের চিকিৎসা দিয়ে বাড়ি নিয়ে যায়।

অন্যদিকে কিছু শিক্ষার্থীর অবস্থা বেশি খারাপ থাকায় তাদের পার্শ্ববর্তী জেলা টাঙ্গাইলের মির্জাপুর কুমুদিনী সরকারি কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হয় বলে জানা যায়।

এ বিষয়ে জানতে আফাজ উদ্দিন মেমোরিয়াল স্কুল ও কলেজের পরিচালক মো. সোহাগ রহমানের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে কল করলে তাকে পাওয়া যায়নি।

তবে ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নৈশপ্রহরী নাম প্রকাশ না করে বলেন, ভেতরে ক্লাস চলছিল। কিছুক্ষণ পর গরমে অনেকেই ক্লান্ত হয়ে যায়। পরে তাদের হাসপাতালে নেওয়া হয়।

;

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চুয়াডাঙ্গা
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

  • Font increase
  • Font Decrease

চুয়াডাঙ্গায় লাটাহাম্বারের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে টুটুল হোসেন (১৮) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন অপর দুই আরোহী মিলন হোসেন (২৫) ও জাব্বারুল (১৭)।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) রাত ১০টার দিকে চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার হাটবোয়ালিয়া সড়কের খোরদ কবরস্থানের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

খবর পেয়ে আলমডাঙ্গা থানা পুলিশে নিহত টুটুলের মরদেহ উদ্ধার করে ও আহত দুজনকে চিকিৎসার জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে পাঠায়।

নিহত টুটুল আলমডাঙ্গার ভাংবাড়িয়া ইউনিয়নের মহেশপুর গ্রামের ইলিয়াস হোসেনের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার বিকেলে টাইলস কিনে চুয়াডাঙ্গা শহর থেকে মহেশপুর গ্রামে ফিরছিলেন টুটুলের পিতা ইলিয়াস। পথে ভালাইপুর বাজারের অদূরে টাইলসবাহী গাড়িটি বিকল হয়ে পড়লে ইলিয়াস ছেলে টুটুলকে ফোন দিয়ে ডাকেন। টুটুল মোটরসাইকেলযোগে বাড়ি থেকে মিলন ও জাব্বারুলকে নিয়ে ভালাইপুরের উদ্দেশে বের হন। পথে হাটবোয়ালিয়া সড়কের খোরদ কবরস্থানের সামনে পৌঁছালে সামনে থেকে আসা একটি লাটাহাম্বারের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই টুটুলের মৃত্যু হয়।

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. হাসানুজ্জামান বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় মিলন হোসেন ও জাব্বারুল নামের দুই যুবক জরুরি বিভাগে আসে। আহতদের মধ্যে মিলনের আঘাত গুরুতর হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে। এবং জাব্বারুলকে ভর্তি রাখা হয়েছে।

আলমডাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ গণি মিয়া বলেন, ঘটনাস্থলেই টুটুলের মৃত্যু হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই হস্তান্তর করা হয়েছে।

;