চকবাজারের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় শোকাহত প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

  • Font increase
  • Font Decrease

চকবাজারের চুরিহাট্টায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যুর ঘটনায় শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার (২১ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০১৯ উদযাপন অনুষ্ঠানে তিনি এই শোক ও সমবেদনা জানান।

অগ্নিকাণ্ড নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘রাতে খবর এলো চকবাজারে আগুন লেগেছে। সঙ্গে-সঙ্গে আমাদের ফায়ার সার্ভিস উদ্ধার কাজ শুরু করেছে। ৭০ জনের মতো নিহত হয়েছেন। বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। চার-পাঁচজন প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফিরে গেছেন। বাকিদের অবস্থা গুরুতর।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যারা আহত হয়েছে তাদের তাড়াতাড়ি সুচিকিৎসার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি যারা নিহত হয়েছে আমি তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। যারা আহত তাদের যাতে দ্রুত চিকিৎসার হয়, সে ব্যবস্থা নিয়েছি।

একুশে ফেব্রুয়ারির তাৎপর্য বর্ননা করে সরকার প্রধান বলেন, ২১ ফেব্রুয়ারি আমরা আমাদের মায়ের ভাষায় কথা বলার অধিকার অর্জন করেছিলাম। আর এ সংগ্রাম শুরু হয়েছিল ৪৮ সালে যখন আমাদের ভাষার অধিকার কেড়ে নেওয়ার ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল। আমরা বাঙালি। বাংলা আমাদের মাতৃভাষা। কিন্তু সেই বাংলায় আমাদের কথা বলতে দেয়া হবে না। বাংলা ভাষাকে কেড়ে নেওয়ার একটা চক্রান্ত শুরু হয়েছিলো। ‘

তিনি বলেন, ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান নামে একটি রাষ্ট্র হয়, যার দুটি অংশ। চারটি প্রদেশে। চারপ্রদেশে চার ধরনের ভাষা। আর উর্দুকে তারা একটা কমন ভাষা হিসেবে নিয়েছিল। আর সেই উর্দুকে তারা চাপিয়ে দিতে চেয়েছিল। আমরা যারা এই ভূখণ্ডে বাস করতাম আমাদের মাতৃভাষা ছিল বাংলা। আমাদের ভাষা কেড়ে নিয়ে একটা বিজাতীয় ভাষা চাপিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত করা হয়। আর সেই চক্রান্তের বিরুদ্ধে ৪৮ সালে আন্দোলন শুরু করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সমাজ।

ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুর অবদানের কথা স্মরণ করে তাঁর কন্যা শেখ হাসিনা বলেন, তখন আইন বিভাগের তখন ছাত্র ছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি প্রথম এফএইচ হলে একটা সভা ডাকেন। যেখানে তমুদ্দুন মজলিস, ছাত্রলীগসহ আরো অনেক সংগঠন নিয়ে সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ গড়ে তুলেছিলেন।

সেই সময় ১১ মার্চ আন্দোলনের কর্মসূচী দেওয়া হয়। সারা বাংলাদেশেই ধর্মঘটের আহ্বান করা হয়। অত্যাচার করে যে আমাদের ভাষার অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রচেষ্টা চালানো হয়েছিল সেটা কিন্তু বাঙালি কখনোই মেনে নিতে পারেনি। এবং সেই আন্দোলন যাতে না চলে সেজন্যে অনেক চক্রান্ত করা হয়েছিল।

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মন্ত্রী, সংসদসদস্য সহ সরকারি ও বেসরকারি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

   

সিটি করপোরেশনের ময়লার গাড়ির ধাক্কায় আইডিয়ালের শিক্ষার্থী নিহত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর মুগদায় দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ময়লার গাড়ির ধাক্কায় মাহিন আহমেদ (১৩) নামে এক শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে। মাহিন মতিঝিল আইডিয়ালের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন। এ ঘটনায় ময়লার গাড়িটি জব্দ ও চালককে আটক করেছে পুলিশ।

মাহিন মুগদার বাসিন্দা। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৮টায় বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করতে বাসা থেকে বের হন। পরে মদিনাবাগ এলাকায় দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের একটি ময়লার গাড়ি ধাক্কা দেয় মাহিনকে। প্রথমে মুগদা হাসপাতাল নেওয়া হয় তাকে। পরে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ছেলেকে হারিয়ে বাবা মাসুম মিয়া স্তব্ধ। বাবা-মায়ের কান্নায় ভারী হয়ে উঠছে মুগদার বাতাস। এমন মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন না তারা।

মাহিনের মা জোছনা আক্তার কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমাকে সন্ধ্যায় বলল, সে চাচার বাসায় যাবে। আমি মানা করে বললাম, কাল সকালে যেও। মাহিন বলল, খেলাধুলা করে সন্ধ্যায় চাচার বাসায় চলে যাবে। আর মাহিন ফিরল না।’

মাহিনকে হারিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন বড়ভাই মাহফুজও। স্বজনদের দাবি, ময়লার গাড়িটি খুব বেপরোয়াভাবে চলছিল। চালকও নেশাগ্রস্ত ছিল। তাকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।

মুগদা থানার উপপরিদর্শক মো. জয়নাল আবেদীন দুর্ঘটনায় মাহিনের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনার পর দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ময়লার গাড়িটি জব্দ ও চালককে আটক করা হয়েছে। দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

;

বৃষ্টি চেয়ে কুয়াকাটায় ইসতিসকার নামাজ আদায়



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, (কলাপাড়া-পটুয়াখালী)
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

টানা কয়েকদিনের তাপপ্রবাহ থেকে পরিত্রাণ পেতে ও বৃষ্টির জন্য কুয়াকাটায় ইসতিসকার নামাজ আদায় করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকাল ৮:৩০ মিনিটে কুয়াকাটা বঙ্গবন্ধু মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে নামাজ ও দোয়ার আয়োজন করা হয়।

বিশেষ এ নামাজে ইমামতি করেন কুয়াকাটা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সাবেক পেশ ইমাম ও খতিব মাওলানা রফিকুল ইসলাম সরোয়ারী।

স্থানীয় পীর ও মাসায়েখদের আয়োজনে নামাজ ও দোয়া অনুষ্ঠানে বিভিন্ন মাদ্রাসার শিক্ষক, ইমাম, মোয়াজ্জিন, ব্যবসায়ী, আইনজীবী এবং বিভিন্ন শ্রেণী পেশার ব্যক্তি সহ শত শত মুসল্লীরা এ নামাজে অংশ নেন। নামাজ শেষে খুতবা পাঠসহ সারা দেশে বৃষ্টির জন্য বিশেষ দোয়া করা হয়।

নামাজে অংশ নেওয়া মুসল্লিরা জানান, প্রচণ্ড দাবদাহ ও অনাবৃষ্টির কারণে শুকিয়ে যাচ্ছে মাঠঘাট কৃষিজমি। তীব্র খরায় ফসল উৎপাদন নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষক। গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন মানুষ। এখন চাষাবাদ করতে পারছি না। তাই আল্লাহর অশেষ রহমতের জন্য এ নামাজ আদায় করা হয়েছে।

কুয়াকাটা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সাবেক পেশ ইমাম ও খতিব মাওলানা মোঃ রফিকুল ইসলাম সরোয়ারী বলেন, ইসতিসকার নামাজ বা (বৃষ্টির নামাজ) হল একটি সুন্নাহ নামাজ (ইসলামি প্রার্থনা) আল্লাহর কাছে বৃষ্টির পানির জন্য দোয়া ও প্রার্থনার জন্য।তাওবাতুন নাসুহা বা একনিষ্ঠ তাওবার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে রহমতের বৃষ্টি কামনা করে ২ রাকাত নফল নামাজ আদায় করা হয়। দীর্ঘ দিন বৃষ্টি না হলে নবিজির (সা.) অনুসরণ করে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায় করা মুস্তাহাব। তারই ধারাবাহিকতায় দীর্ঘদিন ধরে বৃষ্টি না হওয়া, অসহ্য গরম, মাঠে ফসল ফলানো কৃষক এবং খেটে খাওয়া মানুষদের কথা চিন্তা করে আজকে আমাদের এ বিশেষ নামাজ। ইনশাআল্লাহ এ নামাজকে কেন্দ্র করে আল্লাহ আমাদের সকল বিপদ-আপদ থেকে হেফাজতে রাখবেন। আমিন।

;

দাম কমেনি ব্রয়লার মুরগীর, বেড়েছে সবজির



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

এক দিকে তীব্র গরমে নাকাল সাধারণ মানুষ। অন্য দিকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামে অতিষ্ঠ নগরবাসী। মাছ, মাংস, শাক সবজি, লেবু কাঁচা মরিচ থেকে শুরু করে সব পণ্যের দাম উর্ধ্বমুখী। রোজার আগে যে ব্রয়লার মুরগী বিক্রি হতো ১৬০-১৮০ টাকায়। তা এখন ২০০-২২০ টাকার কমে পাওয়া যাচ্ছে না।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল ) রাজধানীর কাওরান বাজার সহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায় এই চিত্র।

দাম বাড়ার বিষয়ে বিক্রেতারা বলছেন, গরম বাড়ার সবজির দামও বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে ক্রেতারা বলছেন বেশি লাভের আশায় সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে ব্যবসায়ীরা ইচ্ছে করে দাম বাড়িয়ে বিক্রি করছেন।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, তীব্র গরমে শরবত বানানোর উপকরণ লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ২০-৩০ টাকা দরে। দোকানীরা বলছে তীব্র গরমের কারণে বাজারে চাহিদার শীর্ষ স্থান দখল করে আছে লেবু। সেই সাথে কয়েক ধরনের কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬০-৯০ টাকা প্রতি কেজি।

কমেনি আলুর দামও প্রতি কেজি আলু ৫০ টাকা, দেশি রসুন ১৬০-১৮০ টাকা, পেঁয়াজ ৬০-৬৫। আর চায়না রসুন বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকা দরে।

তবে মাছ-মাংসের বাজারে গিয়ে দেখা গেছে কিছুটা কমেছে মাছের দাম এছাড়াও ক্রেতা সংকটে কমেছে গরুর মাংস ও খাশির মাংসের দাম। বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০-৮০০ টাকা, খাসির মাংস ১০০০ টাকা আর ছাগলের মাংস ৯০০ টাকা কেজি।

এদিকে ইলিশের দামে কিছুটা কমার দাবি ব্যবসায়ীদের। প্রতি পিছ ৫০০ থেকে ৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ কেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০০ টাকায় আর বড় সাইজের চিংড়ি বিক্রি হচ্ছে ১২০০-১৪০০ টাকা কেজি, শিং ৪৫০, গুলশা ৭৫০, পাবদা ৪০০, টেংরা মাছ ৭০০ টাকা, পুটি ২২০, রুই মাছ তেলাপিয়া ২২০, টাটিকিনি ২২০, পাঙ্গাস ২২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

মাছের বাজার আগের মত থাকলেও, সবজির বাজারে যেন আগুন লেগেছে। কোন সবজির কেজি ৬০ টাকার কমে পাওয়া যাচ্ছে না বাজারে। পটল ১৪০ টাকা পটল, কাকরল ১০০, ক্যাপসিকাম ৫০০, করলা ৮০, উস্তা ৬০, টমেটো ৬০ টাকা, লাউ ৮০ টাকা প্রতি পিস, পেপে ৬০, কাচা কলা ৩০-৪০, ভেন্ডি ৮০, ধনেপাতা ১০০ গ্রাম ৩০, শশা ৮০ টাকা, গোল বেগুন ১২০, লম্বা বেগুন ৮০, গাজর ৮০, চিচিঙ্গা ৮০ কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা আবুল হাসান অভিযোগ করেন বলেন, এই গরমে বাজারে যেনো আগুন লেগেছে। কোন সবজি ৫০/৬০ টাকার নিচে নাই। এছাড়া মাছের দামও চড়া মনে হচ্ছে। ছোট ছোট লেবু ৩০/৪০ টাকা করে হালি চাচ্ছে। এক দুই হাজার টাকা নিয়ে এসেও ব্যাগ ভরে বাজার করার দিন শেষে হয়ে গেছে অনেক আগেই। এখন বাজারে আসলে পকেট ভরে টাকা নিয়ে আসতে হয়। কিন্তু আমাদের বেতনের আকারের সাথে বাজারের সাথে সমন্বয় করতে পারিনা। এমন অবস্থা থেকে সাধারণ মানুষকে মুক্তি দিতে না পারলে দিন দিন পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়ে যাবে।

এদিকে ব্যবসায়ীদের অভিযোগ গরমের কারণে অনেক সবজি ক্ষেতে নষ্ট হচ্ছে। তাই সরবরাহ কম। আর চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় কিছুটা বাড়তি সবজির দাম।

;

শীতলক্ষ্যা নদীতে চাঁদাবাজি, আটক ৪ নৌ চাঁদাবাজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদীতে চাঁদাবাজি করার সময় ৪ চাঁদাবাজকে আটক করেছে সদর নৌ থানা পুলিশ। আটকরা হলেন- মো. আবু বক্কর সিদ্দিক (১৯), মো. শফিকুল ইসলাম (৩৫), মোবারক হোসেন (৫৪) ও মো. শফিকুল ইসলাম (৪২)।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) শীতলক্ষ্যা নদীর শান্তিনগর এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে চাঁদাবাজির কাজে ব্যবহৃত লাঠি ও চাঁদাবাজির নগদ ৮ হাজার ১০০ টাকা জব্দ করা হয়।

সদর নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহীদুল ইসলাম বলেন, শান্তিনগর এলাকার মধ্যবর্তি স্থান থেকে চারজন চাঁদাবাজকে হাতে-নাতে আটক করা হয়েছে। তাদের কাছ থেকে চাঁদাবাজির কাজে ব্যবহৃত দুইটি লাঠি ও চাঁদাবাজির নগদ ৮ হাজার ১০০ টাকা জব্দ করা হয়েছে।

;