শত এতিমের অভিভাবক পৌর মেয়র আব্বাস



হাসান আদিব, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেট, রাজশাহী, বার্তা২৪.কম
কাটাখালির মাসকাটাদিঘী স্কুলের বাবা-মা হারা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মেয়র আব্বাস / ছবি: বার্তা২৪

কাটাখালির মাসকাটাদিঘী স্কুলের বাবা-মা হারা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মেয়র আব্বাস / ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বুধবার (১৩ মার্চ) দুপুর ১২টার কাছাকাছি। মেয়র আব্বাস আলীর খোঁজে রাজশাহীর কাটাখালি পৌরসভা ভবনে গিয়ে পাওয়া যায়নি। মোবাইলে যোগাযোগের চেষ্টা। তাতেও সাড়া নেই। পরে পৌরভবন থেকে বেরিয়ে কাটাখালি বাজারে গিয়ে জানা গেলো, মেয়র মাসকাটাদীঘি স্কুল অ্যান্ড কলেজ পরিদর্শনে গেছেন। স্কুলের দ্বিতীয় ভবনের দিকে এগিয়ে যেতেই দরজার দিকে চোখ পড়লো। শ্রেণীকক্ষে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলছেন মেয়র।

শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা জানালেন, পৌর মেয়র আব্বাস আলী এই স্কুলের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি। প্রায় ১০বছর ধরে স্কুলের উন্নয়নে কাজ করছেন। তবে এজন্য অন্যের ওপর ভরসা করেন না তিনি। দিনের মধ্যে যখনই সময় পান ছুটে আসেন স্কুল আঙিনায়। নিজেই ক্লাসরুমে গিয়ে গিয়ে খোঁজ নেন। জানতে চান কার কী সমস্যা।

বিশেষ করে বাবা-মা হারা এতিম শিক্ষার্থীদের অভিভাবক তিনি। কারও বাবা নেই, কারও আবার মা নেই। কারো বাবা-মার হয়তো সংসার টিকেনি, তাই আলাদা থাকেন। কিন্তু প্রিয় সন্তানের দায়িত্ব নেননি দু’জনের কেউই। দরিদ্র পরিবারে বেড়ে ওঠা এমন শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়েছেন আব্বাস আলী।

এমন এতিম শিশুদের একজন জান্নাতুল মীম। পড়ছে ষষ্ঠ শ্রেণিতে। বাড়ি মাসকাটাদীঘি। অসুস্থ হয়ে দেড় বছর আগে মারা গেছেন বাবা। পরিবারে আয় উপার্জনের মতো আর কেউ নেই। মা গৃহিণী। ফলে স্কুলের বিভিন্ন ফি দেওয়া ও ইউনিফর্ম কেনার কথা সে ভাবতেই পারে না!

সহপাঠীদের বেশির ভাগই স্কুলড্রেস পরে আসে। কিন্তু মীম আসে বাড়ির পোশাকেই। নেই প্রাইভেট পড়ার সুযোগও। আর দুপুরে টিফিনের সময় অন্যরা যখন দোকানের দিকে ছুটে, মীমের পা তখন থমকে যায় স্কুলের বারান্দায়। কারণ টাকার যোগান দেবে কে!

একই ক্লাসে পড়ে শ্যামপুর মধ্যপাড়ার নাবিলা ইয়াসমিন। তারও বাবা বেঁচে নেই। মরে যাওয়ায় বাবার জীবন হয়তো থেমে গেছে, কিন্তু ছোট্ট নাবিলার জীবনের পথ কেবল শুরু। একমাত্র মা-ই নাবিলার ভরসা। কিন্তু আয় নেই মায়ের। তাই মীমের মতই অবস্থা তারও।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Mar/14/1552533600427.jpg

কেবল মীম কিংবা নাবিলাই নয়, একই ক্লাসের এতিম শিশু সৈয়দ খালিদ বিন রাজ্জাক ও শাহরিয়ার ইসলাম তপুদের অবস্থাও এমনই। তবে তাদের পাশে অভিভাবক হয়ে দাঁড়িয়েছেন কাটাখালি পৌরসভার মেয়র আব্বাস আলী।

তিনি নিজেই ক্লাসে ক্লাসে গিয়ে উপবৃত্তির জন্য নামে তালিকা তৈরি করেন। যাদের বাবা-মা নেই তাদের স্কুলড্রেস (ইউনিফর্ম) বানিয়ে দিয়েছেন। অসহায় ও দরিদ্র শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট পড়ার ব্যবস্থা করেছেন। কিনে দিয়েছেন খাতা কলমও।

মীম, নাবিলা, তপু ও রাজ্জাক জানায়, স্কুলের খরচ আর লেখাপড়া টাকা নিয়ে তাদের চিন্তা করতে হয় না। মেয়র সাহেবই তাদের সব দেন। ফলে ঠিকঠাক মতোই তারা পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারছে।

পরে স্কুলের অধ্যক্ষের কক্ষে গিয়ে দেখা গেল, ষষ্ঠ ১৬ জন এতিম শিশুকে সঙ্গে নিয়ে নাস্তা করছেন মেয়র। নিজহাতে তুলে খাওয়াচ্ছেন পেয়ারা, কলা, আঙুর, বিস্কুট আর কমলার কোয়া। প্রত্যেকের হাতে খাবার তুলে দিচ্ছেন আর জানতে চাইছেন, কার কী লাগবে?

কার কার স্কুলড্রেস এখনো বাকি আছে? কার প্রাইভেট শুরু হয়নি। এমন পরম মমতায় আবেগাপ্লুত হয়ে পড়ে শিশুরাও। তাদের মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছেন মেয়র।

মাসকাটাদীঘিস্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ আখতার হাসান জানান, এখানে প্রায় দেড় হাজার শিক্ষার্থী লেখাপড়া করছে। এরই মধ্যে কেবল ষষ্ঠ শ্রেণিতেই ১৬ এতিম শিশু রয়েছে। আর গোটা স্কুলে এই সংখ্যা প্রায় ১০০। পৌর মেয়র আলাদাভাবে এদের সবার খোঁজ রাখছেন। তাদের অভাব পূরণ করে যাচ্ছেন। নিজের টাকা খরচ করেই তিনি এসব করেন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Mar/14/1552533616604.jpg

স্কুলের এতিম শিশুদের তিনি বাবার স্নেহ দিয়ে আগলে রেখেছেন বলে জানান অধ্যক্ষ।

মেয়র আব্বাস আলী জানান, জনপ্রতিনিধি হিসেবে কেবল প্রকল্প আর উন্নয়ন নিয়েই ব্যস্ত থাকলে চলে না। সামাজিক দায়বদ্ধতাও রয়েছে। তাই একান্ত নিজের ইচ্ছেতেই তিনি এতিমদের দেখাশোনা ও লেখাপড়ার দায়িত্ব নিয়েছেন।

তিনি আরও জানান, স্কুলের একপাশে ক্যান্টিন নির্মাণের কাজ চলছে। এই ক্যান্টিনে নামেমাত্র টাকায় শিক্ষার্থীদের দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা করা হবে। তবে এতিমদের জন্য থাকবে বিশেষ ব্যবস্থা।

আব্বাস আলী বলেন, ‘এসব কাজের বিনিময়ে আমি কিছুই আশা করি না। কেবল এতিমরা লেখাপড়া শিখে বড় হবে। মানুষ হবে। এটুকুই প্রত্যাশা করি।’

   

মিয়ানমার থেকে ৪০ বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে নতুন করে মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) ৪০ সদস্য বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।

শুক্রবার (৩ মে) মধ্যরাতে সাবরাংরাংয়ের আচার বুনিয়া দিয়ে ১৪ জন এবং নাজিরপাড়া সীমান্ত দিয়ে ২২ জন বাংলাদেশে প্রবেশ করে। এছাড়া নাজির পাড়া দিয়ে আরও ৪ জন বিজিপি সদস্য আশ্রয় নেয়।

নির্ভর যোগ্য সূত্র বলছে, শুক্রবার রাতে দুই দফায় আশ্রয় নেওয়া বিজিপি সদস্যদের নিরস্ত্র করে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি)। তারপর বাস যোগে প্রথম ১৪ জনকে হ্নীলা উচ্চ বিদ্যালয়ে রাখা হয়। এদিন রাতে আরও ২২ জনকে একই স্থানে রাখা হয়। বাকি ৪ জনকে নিরস্ত্রকরণ করে একই স্থানে রাখা হবে বলে জানা গেছে।

সর্বশেষ বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ২৮৮ জন মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী ও সেনা সদস্যকে ফেরত পাঠায় বাংলাদেশ।

;

গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা: এখনো শেষ হয়নি উদ্ধার কাজ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুরের জয়দেবপুর জাংশনের কাজী পাড়া এলাকায় আউটার সিগন্যালে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় দুমড়ে মুচড়ে যাওয়া রেলের লাইনচ্যুত বগি ২৪ ঘন্টা পেরিয়ে গেলেও এখনো উদ্ধার হয়নি। তবে অপর পাশের রেল লাইন দিয়ে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।

শনিবার (৪ মে) দুপুর ১টা পর্যন্ত উদ্ধারকারী দল ক্ষতিগ্রস্ত বগি গুলো উদ্ধারে তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে ট্রেনের পিছনের বগিগুলো বিকল্প ইঞ্জিনের মাধ্যমে পার্শ্ববর্তী ধীরাশ্রম ও জয়দেবপুর জাংশনে নেয়া হয়েছে।

এর আগে শুক্রবার (৩ মে) সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের জয়দেবপুর রেলওয়ে জংশনের বড় দেওড়া কাজী বাড়ি এলাকায় তেলবাহী একটি ট্রেনের সাথে টাঙ্গাইল কমিউটার যাত্রীবাহী ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে চালকসহ বেশ কয়েকজন আহত হন।

ঘটনার পরপরই গাজীপুরের জেলা প্রশাসক, পুলিশ, বিজিবি ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন।

এ নিয়ে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ দুটি তদন্ত কমিটি তৈরি করার পাশাপাশি স্টেশন মাস্টারসহ তিনজনকে বহিষ্কার করেন। পরে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে
ঢাকা থেকে উদ্ধারকারী একটি দল ঘটনাস্থলে এসে উদ্ধার কাজ শুরু করেন।

জয়দেবপুর রেলওয়ে জাংশনের স্টেশন মাস্টার হানিফ আলী বলেন, দুর্ঘটনা কবলিত দুটি ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি গুলো এক এক করে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে। তবে তেলবাহী ট্রেনের বগিগুলোতে তেল থাকায় উদ্ধার কাজে কিছুটা বেগ পেতে হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, আউটার সিগন্যালে দুর্ঘটনা ঘটনায় পাশের আপ লাইন দিয়ে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক করা হয়েছে। দুপুরের পরপরই উদ্ধার কাজ শেষ হবে বলে আশা করেন তিনি।

;

ফসলি জমির মাটি ইটভাটায় বিক্রি, ৩ লাখ টাকা জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লক্ষ্মীপুর
ফসলি জমির মাটি ইটভাটায় বিক্রি, ৩ লাখ টাকা জরিমানা

ফসলি জমির মাটি ইটভাটায় বিক্রি, ৩ লাখ টাকা জরিমানা

  • Font increase
  • Font Decrease

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে ফসলি জমির মাটি (টপসয়েল) কেটে ইটভাটায় বিক্রির দায়ে আওয়ামী লীগ নেতা দুলাল পাটোয়ারীকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভবিষ্যতে মাটি কেটে ইটভাটা বিক্রি করবে না শর্তে তিনি মুচলেকাও দিয়েছেন।

শনিবার (৪ মে) বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সোলাইমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন রামগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শারমিন ইসলাম। এসময় ওসি সোলাইমানও উপস্থিত ছিলেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত দুলাল উপজেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক। তিনি উপজেলার ভোলাকোট ইউনিয়নের দেহলা গ্রামের মৃত ইব্রাহিম পাটোয়ারীর ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভোলাকোট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন দেলু ও তার ভাই বিল্লাল হোসেনসহ স্বজনদের একাধিক ইটভাটা রয়েছে। এসব ইটভাটায় আশপাশের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে আনা হয়। এতে বিস্তীর্ণ ফসলি জমি এখন পুকুরে পরিণত হয়েছে। ভোলাকোট ইউনিয়নের দেহলা গ্রামের একটি বিল (ফসলি জমি) থেকে মাটি কেটে ইটভাটায় বিক্রি করা হয়েছে। ফসলে বিস্তীর্ণ মাঠটিতে এখন ছোট বড় প্রায় ২০০টি পুকুর দেখা যাচ্ছে। এ মাটি কাটা নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ পরিবেশন করা হয়। শুক্রবার সন্ধ্যায় অভিযান চালিয়ে পুলিশ অভিযুক্ত দুলালকে আটক করে। ঘটনাস্থল থেকে ভেক্যু মেশিন জব্দ করা হয়। 

রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সোলাইমান বলেন, অভিযুক্তকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে সোপর্দ করা হয়। ফসলি জমির টপসয়েল কেটে ইটভাটায় বিক্রির দায়ে তাকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। ভবিষ্যতে মাটি কাটবে না শর্তে তার থেকে মুচলেকা নেওয়া হয়েছে। পরে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

;

নওগাঁয় ইট ভাঙা মেশিনের চাপায় এনজিও কর্মী নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁর আত্রাইয়ে ইট ভাঙা মেশিনের চাপায় সঞ্জয় কুমার (২৬) নামের এক এনজিও কর্মী নিহত হয়েছেন।

শনিবার (৪ মে) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার সাহাগোলা-শিমুলিয়া সড়কের রেলক্রসিংয়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত সঞ্জয় আত্রাইয়ের আইডিএফ এনজিওতে ফিল্ড অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার বাড়ি রাজশাহীর বাঘা এলাকায় বলে জানা গেছে।

নিহত সঞ্জয় কুমারের সহকর্মী শামীম জানান, সঞ্জয় কুমার আইডিএফ এনজিও'র আত্রাই শাখায় ফিল্ড অফিসার হিসেবে কাজ করতেন। সকালে বাড়ি থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে অফিসে যাচ্ছিলেন। উপজেলার সাহাগোলা-শিমুলিয়া সড়কের রেলক্রসিংয়ে ওভারটেক করার সময় একই দিক থেকে আসা ইট ভাঙা মেশিনটি অটোরিকশাকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই সঞ্জয় কুমার মারা যায়। এসময় আহত হয় আরও কয়েকজন।

আত্রাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহুরুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হচ্ছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।

;