শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

রাস্তায় নামার চেষ্টায় বিইউপি'র শিক্ষার্থীরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা, বার্তা২৪.কম
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে নামতে পুলিশের বাধা, ছবি: বার্তা২৪

শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে নামতে পুলিশের বাধা, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

তৃতীয় দিনের মতো রাজধানীর যমুনা ফিউচার পার্কের সামনে সড়ক অবরোধ করার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) শিক্ষার্থীদের একাংশ। তবে পুলিশের বাধার মুখে তারা এখনো রাস্তায় নামতে পারেনি। ফুটপাতে দাঁড়িয়ে রাস্তায় নামার অপেক্ষা করছেন শিক্ষার্থীরা।

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) রাজধানীর যমুনা ফিউচার পার্কের সামনে এ চিত্র দেখে যায়।

সরেজমিনে দেখা যায়, বিইউপি'র ৭০-৮০ জনের শিক্ষার্থীদের একটি গ্রুপ দুপুর ১২টার দিকে যমুনা ফিউচার পার্কের সামনের রাস্তার ফুটপাতে একত্রিত হয়। পরে তারা রাস্তা অবরোধ করার চেষ্টা করলে পুলিশের বাধার কারণে ফুটপাতে দাঁড়িয়ে থাকতে বাধ্য হয়।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Mar/21/1553156678826.jpg

এ সময় শিক্ষার্থীরা পুলিশের সদস্যদের বলতে থাকে, 'আমাদের রাস্তা যদি না নামতে দেন তাহলে সমস্যা নেই, কিন্তু আমরা ফুটপাতে দাঁড়িয়ে মানববন্ধন তো করতে পারব।'

তবে শিক্ষার্থীদের এই দাবিকেও না মেনে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়, 'এখানে দাঁড়িয়ে কোনো মানববন্ধন বা রাস্তা অবরোধের কর্মসূচি করা যাবে না। আপনারা দয়া করে চলে যান।'

ভাটারা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কামরুজ্জামান বার্তা২৪.কম-কে বলেন, 'গতকাল মেয়র সাহেবের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের বৈঠক হয়েছে। ঐ বৈঠকে শিক্ষার্থীরা সিদ্ধান্ত নিয়েছে আগামী ২৮ মার্চ পর্যন্ত তাদের আন্দোলন স্থগিত। যা সকল শিক্ষার্থীদের মতের ওপর ভিত্তি করেই নেওয়া হয়েছে।'

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Mar/21/1553156697071.jpg

তিনি বলেন, 'আজ আবার বিইউপি'র শিক্ষার্থীদের একটি অংশ রাস্তা অবরোধ করতে এসেছে। আমরা তাদের রাস্তায় নামতে দেইনি। গতকালের সিদ্ধান্তের পর শিক্ষার্থীদের এখানে আসে অযৌক্তিক।'

উল্লেখ্য, মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) রাজধানীর প্রগতি সরণিতে সুপ্রভাত বাসের ধাক্কায় বিইউপি শিক্ষার্থী আবরার মারা যান। তারপর থেকেই আবার শুরু হয় নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন।

পরে বুধবার (২০ মার্চ) ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলামের সঙ্গে বৈঠক করে সরকারকে দাবি পূরণের জন্য ৭ দিন সময় বেঁধে দেয় শিক্ষার্থীরা। একই সঙ্গে ২৮ মার্চ পর্যন্ত আন্দোলন স্থগিত ঘোষণা করে।

   

মানিকগঞ্জের ২ উপজেলা পরিষদে বিজয়ী যারা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মানিকগঞ্জ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই সুষ্ঠ পরিবেশে সম্পন্ন হয়েছে মানিকগঞ্জের সিংগাইর ও হরিরামপুর উপজেলা পরিষদের ভোটগ্রহণ। এই দুই উপজেলায় সকালের দিকে ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কম থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি বাড়তে থাকে। সিংগাইরে ৩০ শতাংশের কিছুটা বেশি ভোট পড়লেও হরিরামপুরে ভোট পড়েছে ৪৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ ভোট।

সিংগাইরে বেসরকারি ফলাফলে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন কাপ পিরিচ প্রতিকের সায়েদুল ইসলাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল আনারস প্রতীকের আব্দুল মাজেদ খান। এছাড়া তালা প্রতীক নিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মো. রমিজ উদ্দিন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হয়েছেন হাঁস প্রতীকের আনোয়ারা খাতুন।

হরিরামপুরে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মোটরসাইকেল প্রতিকের দেওয়ান সাইদুর রহমান এবং ভাইস-চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন বই প্রতীকের মো. বিল্লাল হোসেন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হয়েছেন ফুটবল প্রতীকের শামিমা আক্তার চায়না।

;

কুষ্টিয়ায় আবারও আতাউর রহমান ও খোকসায় মাসুম নির্বাচিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার সদর উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান আতা এবং খোকসা উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আল মাসুম মোর্শেদ শান্ত।

বুধবার (৮ মে) বেসরকারি ফলাফলে এ তথ্য জানা যায়।

জানা গেছে,সদর উপজেলায় আতাউর রহমান আতা ৬৭ হাজার ৬ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন  (আওয়ামী লীগ)। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবু আহাদ আল মামুন (বাংলাদেশ জনতা পার্টি) প্রাপ্ত ভোট ৩ হাজার ৪৮৬ ভোট।

ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আবু তৈয়ব বাদশা। তার প্রাপ্ত ভোট ৪৭ হাজার ২৮৯ ভোট। নারী ভাইস চেয়ারম্যান বিজয়ী লতা খাতুনের প্রাপ্ত ভোট ৪২ হাজার ৮৭৯ টি।

খোকসা উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আল মাসুম মোর্শেদ শান্ত প্রাপ্ত (আওয়ামী লীগ) প্রাপ্ত ভোট ২৫ হাজার ১০১ ভোট। নিকটতম প্রার্থী বাবুল আকতার পেয়েছেন ১৯ হাজার ৬৩৯ টি।

এদিকে আবারও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতা বিজয়ী হওয়ায় নেতাকর্মীরা ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। রাতে বিজয়ী হওয়ার পর আতাউর রহমান আতাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান জেলা তাতী লীগের সভাপতি রুহুল আমিন ও সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশীদ। 

;

বাকেরগঞ্জে রাজিব-সাইফুর-জাহানারা নির্বাচিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাকেরগঞ্জ উপজেলায় চেয়াম্যান নির্বাচিত হয়েছেন রাজিব আহম্মেদ। এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান মো. সাইফুর রহমান ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে জাহানারা বেগম নির্বাচিত হয়েছে।

উপজেলার ২৪ দশমিক ৬ ভাগ ভোট দিয়েছে। চেয়ারম্যান পদে কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে রাজিব আহম্মেদ তালুকদার পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৫৪৯ ভোট। 

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিশ্বাস মুতিউর রহমান আনারস প্রতীক নিয়ে পান ৩৫ হাজার ১৫৪ ভোট। এ উপজেলায় কামরুল ইসলাম খান মোটর সাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৮৩ ও ফিরোজ আলম খান দোয়াত কলম প্রতীক নিয়ে পান এক হাজার ৫১ ভোট।

;

বরিশাল সদর উপজেলায় মালেক-জসিম-হেপি নির্বাচিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বরিশাল সদরে ভোট সম্পন্ন হয়েছে। বুধবার (৮ মে) সকাল ৮ থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত দুই উপজেলায় এ ভোট হয়। রিটার্নিং কর্মকর্তা বরিশাল জেলার জ্যেষ্ঠ নির্বাচন অফিসার ওহিদুজ্জামান মুন্সী জানান, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট হয়েছে। বরিশাল সদর উপজেলায় শতকরা ৩৬ ভাগ ভোট পড়েছে।

সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক আব্দুল মালেক। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোটর সাইকেল প্রতীকের প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন। নির্বাচিত আব্দুল মালেক পেয়েছেন ১৯ হাজার ৭০৭ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী জাকির হোসেন পান ১৭ হাজার ৩১৪ ভোট। এছাড়া প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মাহমুদুল হক খান মামুন পেয়েছেন ১৪ হাজার ১৪১ ভোট, ঘোড়া প্রতীকের মাহবুবুর রহমান মধু ১১ হাজার ১৭০ ভোট ও দোয়াত কলম প্রতীকের ৭ হাজার ৮৬৮ ভোট।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন তালা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মো. জসিমউদ্দিন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বই প্রতীকের মাহিদুর রহমান। এ পদের হাদিস মীর তৃতীয় ও শহিদ মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ চতুর্থ।

নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন এ্যাড হালিমা বেগম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন হাস প্রতীকের নেহার বেগম।

;