আরও ১০ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
'নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস-২০১৯' উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক, ছবি: বার্তা২৪.কম

'নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস-২০১৯' উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে আরও ১০ হাজার চিকিৎসক নিয়াগের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

মঙ্গলবার (২৮ মে) দুপুরে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে 'নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস-২০১৯' উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান সরকারের গত মেয়াদে ১৩ হাজার চিকিৎসক, ১৫ হাজার নার্স এবং ১৬ হাজার স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ দেয়া হয়েছে। আরও নতুন ১০ হাজার চিকিৎসক, পর্যাপ্ত সংখ্যক নার্স এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’

তিনি জানান, মাতৃস্বাস্থ্য সম্পর্কে জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি ও মাতৃমৃত্যু রোধকল্পে ১৯৯৭ সালে প্রধানমন্ত্রী ২৮ মে নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস পালনের ঘোষণা দেন। এরই ধারাবাহিকতায় এ বছর যথাযোগ্য মর্যাদায় সারাদেশে নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস পালিত হচ্ছে। এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য হচ্ছে, ‘মর্যাদা ও অধিকার, স্বাস্থ্যকেন্দ্রে প্রসূতি সেবায় অঙ্গীকার’ যা খুবই সময়োপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ ।

জাহিদ মালেক বলেন, প্রতিটি মায়ের নিরাপদ জরুরি সেবায় আনার লক্ষ্যে প্রতিটি সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ৫৯টি জেলা হাসপাতাল, ৬৮টি মা এ শিশু কল্যাণ কেন্দ্র এবং ১৩২টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জরুরি প্রসূতি সেবা কার্যক্রম চালু হয়েছে। বাড়িতে নিরাপদ প্রসব সম্পন্ন করা, গর্ভকালীন জটিলতা নিরসন ও জরুরি প্রয়োজনে উচ্চতর হাসপাতালে রেফার করার লক্ষ্যে কমিউনিটি পর্যায়ে সিএসবিএ (CSBA) কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হয়েছে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/28/1559027435571.jpgতিনি বলেন, এ পর্যন্ত ১১ হাজার ২৫৭ জন নারী মাঠকর্মী ও প্রাইভেট শিক্ষার্থী সিএসবিএ কোর্স সম্পন্ন করে কমিউনিটি পর্যায়ে কাজ করছেন। তাছাড়া জাতিসংঘের ৬৫ তম সাধারণ সভায় প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী তিন হাজার মিডওয়াইফ তৈরির লক্ষ্যে মিডওয়াইফারি কোর্স চালু হয়েছে। এ পর্যন্ত ১ হাজার ৬০০ নার্স মাসব্যাপী প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করে সার্টিফাইড মিডওয়াইফের সনদ পেয়েছেন।

তিনি বলেন, অবকাঠামোগত উন্নয়নের পাশাপাশি দেশের স্বাস্থ্যসেবার মান বৃদ্ধিতে দক্ষ জনবল তৈরির জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এরই অংশ হিসেবে প্রতিটি বিভাগে একটি করে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, নতুন নতুন মেডিকেল কলেজ, নার্সিং ইনস্টিটিউটসহ অন্যান্য চিকিসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করছি। চিকিৎসকদের জন্য উচ্চশিক্ষার আসন বৃদ্ধি, নতুন কোর্স চালু, নার্সিং বিষয়ে পিএইচডি ও মাস্টার্স প্রশিক্ষণ, বিএসসি নার্সিংয়ের আসন সংখ্যা বৃদ্ধি, জিপ্লোমা-ইন-মিডওয়াইফারি কোর্স চালুকরণসহ দক্ষ জনবল তৈরিতে নানা উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

   

মানিকগঞ্জের ২ উপজেলা পরিষদে বিজয়ী যারা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মানিকগঞ্জ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই সুষ্ঠ পরিবেশে সম্পন্ন হয়েছে মানিকগঞ্জের সিংগাইর ও হরিরামপুর উপজেলা পরিষদের ভোটগ্রহণ। এই দুই উপজেলায় সকালের দিকে ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কম থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি বাড়তে থাকে। সিংগাইরে ৩০ শতাংশের কিছুটা বেশি ভোট পড়লেও হরিরামপুরে ভোট পড়েছে ৪৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ ভোট।

সিংগাইরে বেসরকারি ফলাফলে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন কাপ পিরিচ প্রতিকের সায়েদুল ইসলাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল আনারস প্রতীকের আব্দুল মাজেদ খান। এছাড়া তালা প্রতীক নিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মো. রমিজ উদ্দিন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হয়েছেন হাঁস প্রতীকের আনোয়ারা খাতুন।

হরিরামপুরে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মোটরসাইকেল প্রতিকের দেওয়ান সাইদুর রহমান এবং ভাইস-চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন বই প্রতীকের মো. বিল্লাল হোসেন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হয়েছেন ফুটবল প্রতীকের শামিমা আক্তার চায়না।

;

কুষ্টিয়ায় আবারও আতাউর রহমান ও খোকসায় মাসুম নির্বাচিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার সদর উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান আতা এবং খোকসা উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আল মাসুম মোর্শেদ শান্ত।

বুধবার (৮ মে) বেসরকারি ফলাফলে এ তথ্য জানা যায়।

জানা গেছে,সদর উপজেলায় আতাউর রহমান আতা ৬৭ হাজার ৬ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন  (আওয়ামী লীগ)। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবু আহাদ আল মামুন (বাংলাদেশ জনতা পার্টি) প্রাপ্ত ভোট ৩ হাজার ৪৮৬ ভোট।

ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আবু তৈয়ব বাদশা। তার প্রাপ্ত ভোট ৪৭ হাজার ২৮৯ ভোট। নারী ভাইস চেয়ারম্যান বিজয়ী লতা খাতুনের প্রাপ্ত ভোট ৪২ হাজার ৮৭৯ টি।

খোকসা উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আল মাসুম মোর্শেদ শান্ত প্রাপ্ত (আওয়ামী লীগ) প্রাপ্ত ভোট ২৫ হাজার ১০১ ভোট। নিকটতম প্রার্থী বাবুল আকতার পেয়েছেন ১৯ হাজার ৬৩৯ টি।

এদিকে আবারও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতা বিজয়ী হওয়ায় নেতাকর্মীরা ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। রাতে বিজয়ী হওয়ার পর আতাউর রহমান আতাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান জেলা তাতী লীগের সভাপতি রুহুল আমিন ও সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশীদ। 

;

বাকেরগঞ্জে রাজিব-সাইফুর-জাহানারা নির্বাচিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাকেরগঞ্জ উপজেলায় চেয়াম্যান নির্বাচিত হয়েছেন রাজিব আহম্মেদ। এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান মো. সাইফুর রহমান ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে জাহানারা বেগম নির্বাচিত হয়েছে।

উপজেলার ২৪ দশমিক ৬ ভাগ ভোট দিয়েছে। চেয়ারম্যান পদে কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে রাজিব আহম্মেদ তালুকদার পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৫৪৯ ভোট। 

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিশ্বাস মুতিউর রহমান আনারস প্রতীক নিয়ে পান ৩৫ হাজার ১৫৪ ভোট। এ উপজেলায় কামরুল ইসলাম খান মোটর সাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৮৩ ও ফিরোজ আলম খান দোয়াত কলম প্রতীক নিয়ে পান এক হাজার ৫১ ভোট।

;

বরিশাল সদর উপজেলায় মালেক-জসিম-হেপি নির্বাচিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বরিশাল সদরে ভোট সম্পন্ন হয়েছে। বুধবার (৮ মে) সকাল ৮ থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত দুই উপজেলায় এ ভোট হয়। রিটার্নিং কর্মকর্তা বরিশাল জেলার জ্যেষ্ঠ নির্বাচন অফিসার ওহিদুজ্জামান মুন্সী জানান, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট হয়েছে। বরিশাল সদর উপজেলায় শতকরা ৩৬ ভাগ ভোট পড়েছে।

সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক আব্দুল মালেক। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোটর সাইকেল প্রতীকের প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন। নির্বাচিত আব্দুল মালেক পেয়েছেন ১৯ হাজার ৭০৭ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী জাকির হোসেন পান ১৭ হাজার ৩১৪ ভোট। এছাড়া প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মাহমুদুল হক খান মামুন পেয়েছেন ১৪ হাজার ১৪১ ভোট, ঘোড়া প্রতীকের মাহবুবুর রহমান মধু ১১ হাজার ১৭০ ভোট ও দোয়াত কলম প্রতীকের ৭ হাজার ৮৬৮ ভোট।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন তালা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মো. জসিমউদ্দিন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বই প্রতীকের মাহিদুর রহমান। এ পদের হাদিস মীর তৃতীয় ও শহিদ মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ চতুর্থ।

নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন এ্যাড হালিমা বেগম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন হাস প্রতীকের নেহার বেগম।

;