‘বাজেট জানলে আমগর কী লাভ?’



উবায়দুল হক, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
বাজেটের চুলচেরা বিশ্লেষণ চলছে, ময়মনসিংহের একটি রেস্তোরাঁ থেকে তোলা/ ছবি: বার্তা২৪.কম

বাজেটের চুলচেরা বিশ্লেষণ চলছে, ময়মনসিংহের একটি রেস্তোরাঁ থেকে তোলা/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাজেট নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ চলছে চারদিকে। চায়ের দোকানি থেকে শুরু করে নিম্ন আয়ের মানুষ কিংবা রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ী সবার মাঝেই রয়েছে বাজেট ভাবনা। বাজেট কেমন হয়েছে, কোন জিনিসের দাম বেড়েছে, কোন জিনিসের দাম কমেছে, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে জনজীবন নাভিশ্বাস হয়ে উঠবে কিনা- কান পাতলেই শোনা যাচ্ছে এসব আলোচনা।

সরকারি দলের নেতারা বাজেটকে গণমুখী ও উন্নয়নের বাজেট হিসেবে আখ্যা দিলেও তরুণরা মনে করছেন, ‘স্মার্ট’ হিসেবে জাহির করা এ বাজেটে নতুনত্ব নেই খুব একটা। তবে সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিতের চেয়ে আ হ ম মুস্তফা কামাল ওরফে লোটাস কামাল গ্রহণযোগ্য একটি বাজেট উপস্থাপন করেছেন।

তরুণদের মতে, সবচেয়ে ভালো দিক এ বাজেটে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে না। মুহিত প্রতিবার যেখানে ভুল করতেন সেখানেই সংশোধন করেছেন লোটাস কামাল। তবে নির্জীব বিরোধীদল কোনো ছায়া বাজেট প্রস্তাব না করায় সমালোচনাও করেছেন তারা।

বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) রাতে ময়মনসিংহ নগরীর সি. কে. ঘোষ রোডস্থ সারিন্দা রেস্টুরেন্টে বসে বাজেট আলোচনা নিয়ে মুখর ছিলেন একদল তরুণ-যুবা। তাদেরই একজন জাহাঙ্গীনর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী এহসানুল হক। বাজেট কেমন হয়েছে, জানতে চাইলেই সোজাসাপ্টা উত্তর দিলেন এ তরুণ।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jun/14/1560504432076.jpg

এহসান বলেন, ‘গতানুগতিক বাজেট হয়েছে। নতুনত্ব নেই খুব একটা। তবে মুহিত সাহেবের চেয়ে কামাল সাহেবের বাজেট গ্রহণযোগ্যতা পাবে। দেশে উন্নয়নের জোয়ার না ঘটলেও সাধারণ মানুষের জীবনযাপনের উন্নয়ন ঘটবে। কারণ, এ বাজেটে সাধারণ মানুষের স্বার্থ পুরোপুরি না হলেও বেশ রক্ষা করা হয়েছে।’

যদিও বাজেটে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা আদৌ পুরোপুরি অর্জিত হবে কি-না এ নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন তিনি।

এহসানুল হকের কথার সঙ্গে বিপরীত মত প্রকাশ করে স্থানীয় একটি কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক মিয়াদাদ হক আব্দুল্লাহ বলেন, ‘এ বাজেট গরিববান্ধব বলে মনে করি না। সবকিছুতেই করের পাল্লা ভারী করা হয়েছে। তবে একটি দিক ভালো, যেসব জিনিস আমাদের সব সময় লাগে, সেসব জিনিসের দাম বাড়েনি।’

অবশ্য চিনি আমদানির উপর কর বাড়ানোকে যৌক্তিক উল্লেখ করে এ শিক্ষক বলেন, ‘অতীতে দেশের কৃষকরা আখ চাষ করে লোকসান গুণেছেন। এবার চিনি আমদানির উপর কর বাড়ানোর ফলে কৃষক উপকৃত হবে। সাবেক অর্থমন্ত্রীর চেয়ে বর্তমান অর্থমন্ত্রী এ জায়গাতে নিজের বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন।’

বাজেট নিয়ে আলোচনার সময়েই রুটি-নানের অর্ডার নিচ্ছিলেন রেস্টুরেন্টটির এক ওয়েটার। কাজ থামিয়ে ‘হা’ করে শুনছিলেন তাদের কথা। দৃষ্টি দিতেই হেসে উঠে এ ওয়েটার বললেন, ‘আমরা বাজেট বুঝি না। কোন রকম খেয়ে-পরে বেঁচে থাকতে চাই। আমরা চাই বাজেটে সাধারণ মানুষের কাজের সুযোগ সুবিধা বাড়বে। গরিবকে মূল্যায়ন করা হবে।’

রেস্টুরেন্ট থেকে বেরিয়ে রিকশায় চড়ে নগরীর গাঙ্গিনারপাড় মোড় থেকে সানকিপাড়ায় যাওয়ার পথে কথা হয় রিকশাচালক হাসমত মিয়ার সঙ্গে। ব্রক্ষপুত্র নদের ওপারের এ বাসিন্দার বাজেট নিয়ে কোনো আগ্রহ নেই। এমনকি বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) যে ঘটা করে সংসদে বাজেট পেশ হয়েছে এ সম্পর্কেও ওয়াকিবহাল নন এ শ্রমজীবী।

তিনি বলেন, ‘সরকারের বাজেট জানি না। আমি জানি আমার সংসারের প্রতিদিনের বাজেট চাল-ডাল, তেল-নুন। এজন্য আমার দরকার প্রতিদিন ৪০০ টাকা। মালিককে আমদানি দেওয়া শেষে এ টাকা উঠলেই আমার কোনো চিন্তা নেই। সরকারের বাজেট নিয়া কথা কইলে বা জানলে আমগর আর কী লাভ অইবো?’

   

বরগুনায় বাড়ছে ডায়রিয়া রোগী, জায়গা নেই হাসপাতালের মেঝেতেও



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, বরগুনা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশে তীব্র গরমে হাঁসফাঁস জনজীবন। এরই মধ্যে গরমজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। তীব্র গরমের মাঝে বরগুনায় বৃদ্ধি পেয়েছে ডায়রিয়ার প্রকোপ। সর্দি-জ্বর, শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন রোগীরা। হাসপাতালগুলোতে যেন তিল ধারণের ঠাঁই নেই। তার ওপর নানা অব্যবস্থাপনায় বেড়েছে ভোগান্তি। হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে জায়গা না পেয়ে অনেকেই চিকিৎসা নিচ্ছেন হাসপাতালের বারান্দার মেঝেতে।

সিভিল সার্জন অফিসের তথ্যমতে, প্রতিদিন শতাধিক ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী চিকিৎসা নিতে বরগুনা সদর হাসপাতালে আসছেন। এপ্রিলের শুরু থেকে এ পর্যন্ত বরগুনা জেলায় আক্রান্ত প্রায় ৪ হাজার মানুষ ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন।

এদিকে, চিকিৎসক সংকটে চিকিৎসা সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। ২৫০ শয্যার হাসপাতালে ৫৬ জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও রয়েছেন মাত্র ১৭ জন

হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, গত এক সপ্তাতে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ৩৮২ জন ভর্তি হন। আর ভর্তি হওয়া এসব রোগীদের মধ্যে অধিকাংশই শিশু ও বয়স্ক। তবে হঠাৎ করে এভাবে ডায়রিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার শয্যা সংকট দেখা গেছে। বাধ্য হয়ে হাসপাতালের মেঝে ও করিডোরে বিছানা পেতে চিকিৎসা নিচ্ছেন রোগীরা। বরগুনা জেনারেল হাসপাতালসহ অন্যান্য স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ঘুরে এমনই দেখা গেছে।

বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে মেয়েকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসা মোসা. তামান্না নামে এক অভিভাবক বলেন, জ্বর ও ডায়রিয়া নিয়ে গত শনিবার তালতলী থেকে জেনারেল হাসপাতালে আমার মেয়েকে ভর্তি করাই। হাসপাতালে কোনো শয্যা না থাকায় মেঝেতে বিছানা পেতে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে। ভর্তির পর থেকে এখানে শুধু আইভি স্যালাইন দিচ্ছে। বাকি ওষুধপত্র বাইরে থেকে কিনতে হচ্ছে।

ডায়রিয়া আক্রান্ত আ. ছত্তার (৫০) বলেন, হাসপাতালে এসেছি সুস্থ হওয়ার জন্য। কিন্তু এখানের যেই অবস্থা এতে আরও বেশি দুর্বল হয়ে পড়েছি। অনেক রোগী সিট পাইনি, তাই মেঝেতে ঠাই হয়েছে।

হাসপাতালটির তত্ত্বাবধায়ক ডা. একেএম নজমুল আহসান বার্তা২৪.কমকে বলেন, হঠাৎ করে ডায়রিয়ার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ার কারণে একসঙ্গে অনেক রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এজন্য আমাদের চিকিৎসকরা সেবা দিতে কিছুটা হিমশিম খাচ্ছেন।

বরগুনা সিভিল সার্জন প্রদীপ চন্দ্র মন্ডল বলেন, গরমের এ সময় ডায়রিয়া বেড়ে যায়। আবহাওয়া পরিবর্তন ও ময়লাযুক্ত পানি পান করাসহ বিভিন্ন কারণে জেলায় ডায়রিয়ার প্রকোপ বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় স্টোরে পর্যাপ্ত ওষুধ মজুদসহ আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। এছাড়াও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে আমাদের নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে।

;

হাটহাজারীতে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
হাটহাজারীতে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

হাটহাজারীতে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

 

চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে তেলবাহী ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার হাটহাজারী পৌরসভার আবুল কালামের মাদ্রাসার সামনে রেললাইনে এ ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি বার্তা২৪.কমকে নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম।

স্থানীয়রা জানান, হাটহাজারীর ১১ মাইল এলাকায় ১০০ মেগাওয়ার্ড পিকিং পাওয়ার পয়েন্টের জন্য ফার্নেশ ওয়েল বহনকারী একটি ট্রেনে কাটা পড়ে লোকটি। এসময় তার শরীর থেকে পুরো মাথা বিছিন্ন হয়ে যায়। খবর পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করেছে। নিহত ওই ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি।

ওসি শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা খবর পাওয়ার পর একটি টিম পাঠিয়েছি। এখনো ওই ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি।’

;

কালীগঞ্জে হিট স্ট্রোকে অটোচালকের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, লালমনিরহাট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কালীগঞ্জে হিট স্ট্রোকে রাশেদুল ইসলাম (৫৪) নামে এক অটোচালকের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে কালিগঞ্জ উপজেলার উপজেলার মদাতী ইউনিয়নের চামটার হাট বাজারে তার মৃত্যু হয়। 

মৃত রাশেদুল ইসলাম লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের খোর্দ্দ বিছনদই গ্রামের মৃত বদর উদ্দিনের ছেলে। তিনি আগে পেপার বিক্রেতা ছিলেন। 

স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার সকালে অটোরিক্সা নিয়ে ভোটমারী গোলাম মৃর্তজা ক্লিনিকের মাইকিং করতে করতে চামটার হাট বাজারে যান। সেখানে একটি হোটেলে খাবার খেয়ে বের হওয়ার সময় অসুস্থা হয়ে পড়েন। পরে অসুস্থ হওয়ার পর স্থানীয়রা উদ্ধার করার সময় ঘটনাস্থলে তিনি মারা যান। 

ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভেকেট মশিউর রহমান বার্তা ২৪ কমকে জানান, প্রচণ্ড গরমের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। পরে সেখানে তিনি হিট স্ট্রোক করে মারা যান।



;

প্রতিবন্ধীদের মূল ধারায় আনার জন্য সরকারের প্রচেষ্টা আছে: দীপু মনি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি বলেছেন, সকল প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের মূল ধারায় আনার জন্য একটা বড় প্রচেষ্টা রয়েছে। সেই প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে নীতিমালা তৈরি করা ও আইন তৈরি করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকালে শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় প্রথম আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী শিল্প উৎসব ঢাকা-২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

তিনি বলেন, যারা প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত তারা শারীরিক মানসিক নানা ধরনের শিকার হলেও বুদ্ধি ও মননশীলতায় স্বাভাবিক মানু্ষদের মত যে তাই নয়, বরং সৃজনশীলতায় অনেক ক্ষেত্রে বেশিও। তিনি বলেন, আমরা সবসময় কথা বলি বৈষম্য হীনতার সেই স্বপ্নের কথা, সেই সমাজ তৈর করার কথা বলি। আমরা যখন জাতির পিতার কথা বলি তখনো বলি তার বৈষম্যহীনতার জন্য সংগ্রাম করেছিলেন সে কথা।

আমরা অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের নীতি অনুসরণ করছি উল্লেখ করে সমাজকল্যাণ মন্ত্রী বলেন, আইসিটি, অর্থনীতি থেকে শুরু করে সকল পর্যায়ে আমরা অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের নীতি অনুসরণ করছি। আমাদের অনেক কিছু আছে আবার অনেক কিছু নেই সেটাও সত্যি। তবে যেটা সবচেয়ে বেশি যেটা দরকার রাজনৈতিক সদিচ্ছা সেটা আছে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে। সেটা অনেক জায়গায় থাকে না। আমার সর্বস্তরে সচেতনতা তৈরি করাটা এখন প্রয়োজন। আমাদের সরকারি ভবন, কর্মস্থল, পাবলিক স্পেস সব পর্যায়ে আমরা যেন অভিগমনতা নিশ্চিত করতে পারি এটা করা আমাদের জন্য জরুরি।

দীপু মনি বলেন, আমরা চাই বিভিন্নভাবে প্রতিবন্ধকতার শিকার যে শিশুরা রয়েছে তারা যেন সাধারণ সবার সাথে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে সে ব্যবস্থা তৈরি করা। আর যাদের পক্ষে একেবারেই সম্ভব নয় তাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করার চেষ্টা করবো। সবার মতই তাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য ক্রীড়া চর্চা, সাংস্কৃতিক চর্চা ব্যবস্থা করা। এটা সবার মতই তাদের জন্যও অপরিহার্য। 

;